৭ খুঁটি
183
বার পঠিত
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাংগীরঃ
বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতার নাম আব্দুল মোতালেব হাওলাদার।তিনি কাবুলে ১৯৬৭ সালের ০৫ অক্টোবর মিলিটারি একাডেমীতে যোগ দেন। ইঞ্জিনিয়ার্স কোরে কমিশন পান ১৯৬৮ সালের ২রা জুন । wirkung viagra oder cialis
৭১ এর জুন মাসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি শিয়ালকোট সীমন্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন ও বাংলাদেশের মুক্তাঞ্চালে পৌঁছে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। ৭নং সেক্টরে তিনি সাফল্যের সাথে সাব- সেক্টর কন্ডার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৪ই ডিসেম্বর শত্রু সৈন্যের প্রতিরক্ষা বুহ্য ভেদ করার জন্য তিনি প্রত্যক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হন।প্রবল আক্রমণের মুখে শত্রুদের একেরপর এক অবস্থান ধংশ হতে থাকে।আর মাত্র একটি অবস্থান বাকি থাকতেই তার মাথায় একটি গুলি আঘাত হানে এবং সাথে শাথেই শাহাদাৎ বরণ করেন। viagra in india medical stores
ঐদিনই চাঁপাইনবাবগঞ্জে শত্রু বাহিনীর পতন ঘটে। পরদিন ১৫ই ডিসেম্বর তাকে ঐতিহাসিক সোনা মসজিদের নিকট দাফন করা হয়। buy kamagra oral jelly paypal uk
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এম মতিউর রহমানঃ
এম মতিউর রাহমান ১৯৪৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী ঢাকাই জন্ম গ্রহন করেন।১৯৬১ সালের ১৫ই আগস্ট তিনি বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন। ১৯৬৩ সালের ২৩ জুন জি ডি (পি) ব্রাঞ্চে কমিশন লাভ করেন। cialis new c 100
১৯৪৭ সালের ৪ ঠা অক্টোবর সিরারা ই হারব খেতাবে তিনি ভূষিত হন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি করাচীর অদূরে মৌরিপুর বিমান ঘাঁটিতে ফ্লাইট ইন্সট্রাক্টর হিসেবে কর্মরত ছিলেন।নিষেধাজ্ঞার কারণে তিনি অন্যান্য বাঙালি পাইলত দের মত বিমসে চালাতে পারছিল না। .২০ আগস্ট সুযোগ আসে । তিনি নিরাপত্তা রক্ষীদের চোখ ফাকি দিয়ে প্রশিক্ষণার্থী পাইলট রশীদ মিনহাজকে বোকা বানিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলে টি-৩০ বিমান নিয়ে আকাশে উড়তে সক্ষম হয়। কিছুক্ষণ এদিক সেদিক উড়ার পর দিক পরিবর্তন করে ভারতের জামান নগর বিমান ঘাঁটির দিকে যাওয়া শুরু করেন। ব্যাপারটা বুজতে পারলে রশীদ বিমানের মধ্যেই ধস্তা-ধস্তি শুরু করে । এতে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।
মোহাম্মাদ রুহুল আমীন ই আর এ-১:
১৯৩৪ সালে নোয়াখালীর রাগচরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মোহাম্মদ আজহার মিয়া । ১৯৫১ সালে তিনি নৌবাহিনীতে নাবিক হিসাবে যোগ দেন।
৭১ এ ১০ই ডিসেম্ববর, বাংলাদেশ নৌ বাহিনী জাহাজ পলাশ ও বি এন এস পদ্মা গানবোট এ ভারতীয় বিমান বাহিনী ভুলক্রমে হামলা চালালে তিনি মারাত্মক ভাবে আহত হন। কোনমতে, নদীতে ঝাঁপ দিয়ে জানে বাঁচলেও রাজাকাররা গুলি ও অমানষিক নির্যাতন করে তাকে নিহত করে ।
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মাদ শেখঃ
১৯৩৬ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারী যশোর জেলার নড়াইলের মহেশ খালি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ।তার পিতার নাম মোহাম্মাদ আমানত শেখ।
১৯৫৯ সালের ১৪ মার্চ তিনি ই পি আর এ ভর্তি হন। ৭১ এ তিনি ৮নং সেক্টরে তিনি যুদ্ধরত ছিলেন।
তিনি ৫ই সেপ্তেম্বর ৪জন সাথি নিয়ে গোয়ালহাটি গ্রামের সম্মুখে টহলে মোতায়েন ছিলেন । তাদের অবস্থান জানতে পেরে শত্রুরা হামলা চালায়। তাদের অগ্রাভিযান থামানো অসম্ভব দেখে আহত নূর সাথিদের এল এম জি টি নিয়ে পশ্চাৎসরণের নির্দেশ দেন। পরে তিনি একটি এস এল আর দিয়ে কভারিং ফায়ার করে তার সাথেদের পশ্চাৎসরণে সহায়তা করেন। পরে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রবঃ
১৯৪৩ সালে ফরিদপুরে জন্মগ্রহণ করেন।পিতার নাম মন্সি মেহেদী হোসেন। ১৯৬৩ সালের ৮ই মে ই পি আর এ যোগ দেন।
২০ এপ্রিল রাঙ্গামাটি ও মহালছড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান দখলের জন্য পাকি কমান্ডোদের এক কোম্পানিরও অধিক সেনা আক্রমণ করে।কিন্তু মুক্তিবাহিনীর হামলায় তারা পশ্চাৎসরণে বাধ্য হয়।
কিন্তু পালায়নরত পাকিদের একটি মর্টারের একটি গোলা সরাসরি আঘাত হানলে মুন্সী আব্দুর রব নিহত হন ও তার মেশিনগান উড়ে যায়। will i gain or lose weight on zoloft
সিপাহী মোস্তাফা কামালঃ synthroid drug interactions calcium
১৯৪৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি ভোলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালের ১৬ই ডিসেম্বর তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।
১৮ এপ্রিল হানাদার বাহিনীর সাথে যুদ্ধে তিনি মারা যান।
যুদ্ধের সময় তিনি এল এম জি অপারেটর এর ২নং সহায়হতাকারি ছিলেন। সাথি মারা গেলে তিনি নিজেই এল এম জি চালানো শুর করেন। কোম্পানি কম্যান্ডার তাকে কভারিং ফায়ার এর নির্দেশ দিয়ে কোম্পানির সকলকে নিয়ে পশ্চাৎসরণে সক্ষম হয়।কিন্তু শত্রুরা তাকে ঘিরে ধরে এবং যুদ্ধরত অবস্থায়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বলা বাহুল্য তিনি তার জ্ঞান থাকা পর্যন্ত এল এম জি দিয়ে গুলি করে গেছেন।
সিপাহী হামিদুর রাহমানঃ
১৯৫৩ সালের ২ ফেব্রুয়ারি,তিনি যশোর এ জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আক্কাস আলি মণ্ডল ।১৯৭১ সালের ২ ফেব্রুয়ারী তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।
১৯৭১ সালের ২৮ অক্টোবর শ্রীমঙ্গলে বীর বিক্রমে যুদ্ধরত অবস্থায়ে কোপালে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই তিনি শাহাদাৎবরণ করেন।
যুদ্ধের সময় এল এম জি দিয়ে শত্রু সেনার অধিনায়ক সহ বেশ কয়েক জোয়ানকে হত্যা করেন।
এনারাই হল আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ এর প্রধান ৭ টি খুঁটি ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পোস্টটিতে বিশেষ কিছুই ছিল না!
অনেক সমৃদ্ধ করার সুযোগ ছিল।
প্রয়োজনে সময় নিয়ে লিখ কিন্তু পোস্ট ভাল মত গুছিয়ে নে।
বহু দিন পর ব্লগে ঢুকে তোর পোস্টই আগে পড়লাম।
শুভ কামনা… metformin tablet
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
আসলেই বেশি তাড়াহুড়া করে লিখেছি। নেক্সট টাইম খেয়াল রাখব ।