আজ সেই ১৮ এপ্রিল
1113 cuanto dura la regla despues de un aborto con cytotec
বার পঠিতবাংলাদেশ। ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার আয়তন এর ছোট একটি দেশ। দেশের সীমান্ত জুরে নিরাপত্তার দায়িত্তে নিয়োজিত আছে প্রায় ৭০ হাজার কিংবা তারও বেশি বিজিবি (পূর্ববর্তী বিডিআর) ।
১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার আয়তন ধরা হলেও দেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ২ টির সাথে আমাদের সমস্যা আছে। সেই সব সমস্যাগুলর জন্য প্রায়ই সীমান্তে বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। কিন্তু ১৮ এপ্রিল এর ঘটনা একটু অন্যরকম।
১৮ই এপ্রিল ,২০০১, মুক্তিযুদ্ধের পর বা এই শতকে আমাদের দেশের ইতিহাস এর সবচেয়ে বড় রক্তক্ষয়ই যুদ্ধ আরও ভাল করে বললে সীমান্ত যুদ্ধ সঙ্ঘটিত হয় । ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের কোন যুদ্ধে এত হতাহত এর ঘটনা এর আগে বা এখন পর্যন্ত কখন দেখা যাই নি ।৯০ এর দশকে মিয়ানমার এর সাথে নাফ নদীতে বাধ দাওয়া কে কেন্দ্র করে আমাদের যুদ্ধ হয় ।এছাড়া মিগ-২৯ অদের আকাশে উড়িয়ে নেওয়ার মত ঘটনার ইতিহাস থাকলেও ভারতের সঙ্গে এরকম ঘটনা আমাদের দেশের ইতিহাসে নেই ।
ঘটনাটি ঘটে বড়াইবাড়ি গ্রাম, রউমারি উপজেলা, সিলেট এ।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তরেখার ২শ’ ৫০ গজ ভিতরে ১৯৭১ সালেমুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প ছিল। দেশ স্বাধীনের পরপাদুয়ার মুক্তিবাহিনীর ক্যাম্পসহ বহু এলআকা বিএসএফ দখল করে । এতে বাংলাদেশের সীমন্তের ভিতর এর এলাকা ভারতীয় বাহিনীর হাতে চলে যাই। ১৯৯৯ শাল থেকে অনেক বার আলোচনার পরও এই ক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়নি। বিডিআর ১৫ এপ্রিল ২০০১, রাতে পাদুয়া গ্রাম কোন রক্তপাত ছাড়াই পুনরুদ্ধার করে এবং সেখানে ৩টি ক্যাম্প স্থাপন করে। তবে , ঘটনা ঘটার ২মাস আগেও এব্যাপারে বি এস এফ কে চিঠি দেওয়া হয়েছিল ও দখলের সময় বি এস এফ কয়েক রাউনড গুলি ছুড়ে।এই যুদ্ধের জন্য দাইয়ি আরেকটি বিষয় হচ্ছে ভারতের পাদুয়া গ্রামটি থেকে ৬ কিলোমিটার পশ্চিমে সোনাপুর সীমান্ত পর্যবেক্ষণ চৌকিরউল্টোদিকে একটি পাকা রাস্তা নির্মাণ।জা ছিল সীমান্ত আইন লঙ্ঘন । জিরোলাইন থেকে ৩০ মিটার দূরে নির্মিত রাস্তাটি নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। ফলে ঐসীমান্ত এলাকায় দুই দেশের সীমান্তরক্ষীদের মধ্যে উত্তেজনা আগে থেকেই বিরাজ করছিল ।
বিএসএফ পাদুয়া ঘটনার মাত্র তিনদিনেরমধ্যে বড়াইবাড়ী অপারেশন চালানোর পরিকল্পনা করে । এই অভিযান এর জন্য তারা তিন প্লাটুনক্যাটস আই কমান্ডো ও দু’শর বেশি অতিরিক্ত বিএসএফ এসে গোপনে অবস্থান নেয়মাইনকারচর ক্যাম্পের আশেপাশে। এদিকে বাংলাদেশী পত্রবাহক লুৎফর রহমান মাইনকারচর বিএসএফ ক্যাম্প ঘুরেএসে বলেছিলেন সেখানে ভারতীয় সেনাসদস্যরাও ব্যাংকারে অবস্থান নিয়েছে।প্রস্তুত আছে মর্টার, কামান, মেশিনগান ও সাঁজোয়া যান। বাংলাদেশ সীমান্তেপর্যবেক্ষণ টাওয়ার না থাকায় বড়াইবাড়ী ক্যাম্পের বিডিআর’রা বিএসএফ-এরআক্রমণের প্রস্তুতি আগে বুঝতে পারেনি। কিন্তু বিকাল ৫টায় বিএসএফ-এর কাছথেকে ফ্ল্যাগ মিটিং-এর একটি রহস্যময় প্রস্তাব সম্বলিত চিঠি আসায় বড়াইবাড়ীফাঁড়ির বিডিআর কমান্ডার নজরুল ইসলামের সন্দেহ হয়। বিএসএফের পরিকল্পনা ছিল ফ্ল্যাগ মিটিং এর জন্য বিডিআরের ৫/৬ জন বড়াইবাড়ী ক্যাম্পে ভারতেরসীমানায় গেলে তারা বিডিআরদের আটকে রেখে বড়াইবাড়ী হামলা করবে। পরে বিএসএফ-এরপক্ষ থেকে খবর ছড়ানো হতো বাংলাদেশের বিডিআররা প্রথমে ভারতীয় সীমান্ত এলাকাঅতিক্রম করে আক্রমণ করেছে। এই অজুহাতে তাদের বড়াইবাড়ী অপারেশন এর দায়ভার তাদের উপর পরত না।
ভোর সাড়ে ৩টায় ধানক্ষেতে সেচ দিতে গিয়েমিনহাজ* ও গ্রামবাসী কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে সারি সারি সৈন্য আসতে দেখতে পায়। এসময় গ্রামবাসীদের কাছ থেকে বিএস এফ সদস্যরা বিডি আর ক্যাম্প এর থিকানা জানতে চায়। এ খবর তারা দেয় বড়াইবাড়ী ক্যাম্পে।ফলে পার্শ্ববর্তী হিজলমারী ও খেওয়ারচর ক্যাম্পেও আসালটের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে । ভোর সাড়ে ৪টার দিকে বিএসএফএর বড়াইবাড়ী ক্যাম্পেড় দিকে গুলীবর্ষণ করা শুরু করলে প্রথম ১০ মিনিটবিডিআররা ছিল পাল্টা হামলা ছালান বন্ধ রাখে । ভারতীয় বাহিনী এ ঘটনায় মনে করে বিডিআররা ক্যাম্পছেড়ে পালিয়েছে। এরপর তাদের একটি বাহিনী পশ্চিম গ্রামের দিক থেকে একটি দলক্যাম্পের দিকে এগুতে শুরু করলে বড়াইবাড়ী ক্যাম্প থেকে বিডিআর-এরচারটি মেশিনগান একযোগে গুলীবর্ষণ শুরু করে। এ আক্রমণে ভারতীয় ভেবে বসে উল্টো দিক থেকে তাদের ঘিরে ফেলা হয়েছে।এই সময় বিডিআর এর ল্যান্স নায়ক ওহিদুজ্জামান ও ১৬ জন* বিএসএফ নিহত হয়। বলা বাহুল্য, এই মেশিনগান এক একটি মিনিটেসাতশ গুলী ছুঁড়তে পারে।এরপর আরও বিডি আর সদস্যরা যোগ দেই। জামালপুর থেকে৩৩ রাইফেল ব্যাটেলিয়ান-এর কমান্ডিং অফিসার লেঃ কর্নেল এস জামান-এর নেতৃত্বেঅতিরিক্ত বিডিআর বড়াইবাড়ীতে পৌঁছার পর ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের সীমানাছেড়ে ওপারে পালিয়ে যায়। এরপর প্রায় ২দিন গুলি বিনিময় চলতে থাকে।
বাংলাদেশি নিহত সংখ্যাঃনিহতদের সকলের নাম জানতে পারি নি।২জনের নাম মাহফুজার রহমান এবং আঃ কাদের । সর্ব মোট ৬ জন নিহত হয়েছে বলে জানা যায়।
ভারতীও বাহিনীর নিহত সংখ্যাঃ ভারতীয় মিডিয়া বা ভারত প্রকাশিত সংখ্যা অনুযায়ীয়ই ১৬ জন নিহত হয়েছে। কিন্তু , একটা জায়গাই পরেছিলাম ঘটনার পর আমাদের দেশ বি এস এফ ৩ ট্রাক ভর্তি লাশ অদের দেশ এ নিয়ে যায় । আবার, অদের দেশের সীমান্তে কতজন মরেছে তাও জানা যায় না।
ফলাফলঃ হতাহত ও স্ত্রাটিজিক দিক থেকে বলা যায় জয় আমাদেরই হয়েছে। মূলত, যুদ্ধে কখন বেখায়ালি হওয়া বা প্রতিপক্ষকে ছোট ভাবা যায় না। বিএস এফ এর ভুল এটিই ছিল। তারা পজিশন এ ছিল না। তাই হতাহত তাদের বেশি হয়।এছারা গ্রামবাসী সাহসিকতাও ছিল এই জয় এর অন্যতম কারন। এই যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর ভাবমূর্তির চরম অবক্ষয় হয়। তাদের মিডিয়া ও অটল বিহারি বাজপায়ি সরকার ঝামেলাই পরেন।
রহস্যঃ এই যুদ্ধ নিয়ে বেস কিছু রহস্যজনক ঘটনা ও তত্ত্ব আছে।
১। যুদ্ধএ হতাহতদের সংখ্যা নিয়ে রহস্য আছে। আমার মতে পিছন থেকে মেশিন গান চালু করলে কিরকম হতাহত হতে পারে তা বুঝা কষ্টসাদ্ধ না। আর উপরে ৩ ট্রাকএর কথা ত বললামই। articles on kamagra polo
২। যুদ্ধ পরবর্তীতে আবার পাদুয়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছেরে দেওয়া হয়।
৩। বি ডি আর এর তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান এই যুদ্ধের নেতৃত্ব একক ভাবে দেন। একটা জায়গাই পড়লাম তাকে নাকি যুদ্ধ না করার জন্য বলা হয়েছিল ।
৪। আবার এই যুদ্ধের দায়ভার সম্পূর্ণ মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান এর উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৫।সারাদেশে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকআদালতে মামলা করার দাবি উঠলে হটাৎ করে ভারতের কাছে দুঃখ প্রকাশ করা হয়।
৬। নাম এবং কোন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রি ছিল ঠিক খেয়াল নেই ( সম্ভবত নামে কামাল ছিল) । তিনি তখন বলেছিলেন এই ঘটনার প্রতিশোধ নেওয়া হবে। blueberry 100 sildenafil review
৭। যুদ্ধে নিহত দের কোন রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দাওয়া হয় নি। আবার অনেক কে নাকি বদলি করা হয়।
৮। কয়েক বছর আগে মেজর জেনারেল ফজলুর একুশে টেলিভিশন এর অনুষ্ঠানে বলেন ,একসরকার আমাকে পদচ্যুত এবং আরেক সরকার আমাকে চাকরীচ্যুত করে।
৯। উইকিপেডিয়া তে এক জায়গায় পড়েছিলাম যুদ্ধে নাকি বাংলাদেশ আর্মি অংশগ্রহন করেছে। যুদ্ধ নাকি হয়েছে বাংলাদেশ আর্মি আর বিএস এফ এর মদ্ধে। যদি তাই হত তাহলে সীমান্তে সনুজ ড্রেস এর কাওক না দেখার কারন কি?
১০। উইকিপেডিয়া তে আরেক টা পেজ এ পরলাম ১০০০+ আমাদের তরফ থেকে সশস্ত্র সৈনিক অংশগ্রহন করেছে ! ! ! !
১১।এই যুদ্ধ নিয়ে অনেক মিথ্যা ব্যাখ্যা পরবর্তীতে দেয়য়া হয়।
নিচে কিছু ছবি, মেজর জেনারেল ফজলুর এর একুশে টেলিভিশন এ দেওয়া সাক্ষাতকার অনুষ্ঠানের লিঙ্ক, গণমাধ্যম এর খবর ও লিঙ্ক দেওয়া হল ।
বিডিআর প্রধান মেজর জেনারেল ফজলুর রহমানদৈনিক মানবজমিন পত্রিকায় (২১-৪-২০১১) দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ আমারবিশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর এতে সমর্থন থাকবে। এই আস্থা নিয়েই আমি অগ্রসরহয়েছি। আমি প্রধানমন্ত্রীকে চিনি। খুব কাছ থেকে দেখেছি।’ পত্রিকাটি আরওজানায়, ‘ভূমি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে বিডিআর প্রধানকেনিরুৎসাহিত করলে তিনি নিজ উদ্যোগে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করেন।
বি বি সি এর প্রকাশিত রিপোর্ট (সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ )ঃhttp://www.bbc.co.uk/bengali/news/2012/03/120324_mhborderclash.shtml (voice রিপোর্ট সহ)
মেজর জেনারেল ফজলুর একুশে টেলিভিশন এর অনুষ্ঠানের সাক্ষাতকারঃ https://www.youtube.com/watch?v=a1X0Qh1vP5g
মস্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
এটা তো জানতামই না……
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
এই জন্যেই এই বিষয় নিয়ে লিখলাম।
অপার্থিব বলছেনঃ
এই ঘটনার পর সে সময়ের স্কুল পড়ুয়া আমিও প্রবল জাতীয়তাবাদে উজ্জীবিত হয়েছিলাম । আজ বুঝি দেশ -জাতি কেন্দ্রীক এই বিভেদ ঠিক কতটাই হিংস্র , কতটাই গৌণ। এক সময় এই সীমান্ত গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল হাজারো মানুষের রক্তের বিনিময়ে, আজ ৬৮ বছর পরেও এই সীমান্ত রক্ষার নামে প্রতিনিয়ত রক্ত ঝরে… … কৃত্তিম কোন কাটাতারে নির্মম ভাবে পড়ে থাকে ফেলানীদের নিথর দেহ … হায় সীমান্ত …
//ঘটনাটি ঘটে বড়াইবাড়ি গ্রাম, রউমারি উপজেলা, সিলেট এ।//
এই তথ্যটি ভুল । ঘটনাটি ঘটেছিল কুড়িগ্রামের রোউমারী উপজেলায়। আর মূল উত্তেজনাটি শুরু হয়েছিল সিলেটের একটি গ্রামকে কেন্দ্র করে। দিনটি মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
নিজ দেশের সিমান্ত রক্ষা করব না! funny viagra stories
অপার্থিব বলছেনঃ
প্রথমত আমি ৪৭ এর দেশভাগের তীব্র বিরোধী । মানুষের তৈরী করা এই সব কৃত্তিম সীমান্তের চেয়ে সীমান্তের দুই পারে বাস করা মানুষের জীবন আমার কাছে অধিক গুরুত্বপূর্ণ । সীমান্ত রক্ষা্র নামে যখন দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি চলে তখন সীমান্তের দুই পারে বাস করা মানুষের জীবনে যে কি বিভীষিকাময় পরিস্থিতির উদ্ভব হয় সেটা শুধু তারাই জানে। এমনিতেই দেশ ভাগ দুই পারের মানুষের জীবনে গভীর ক্ষত তৈরী করেছে। সীমান্ত রক্ষার নামে এই সব রক্ত ক্ষয়ী গোলাগুলি সেই ক্ষতের যন্ত্রণা আরও বাড়ায়।
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
.৪৭ এর দেশ ভাগের বিপক্ষে থাকার কারণ জানতে পারি??? আর দেশ ভাগ না হলেও তো সীমান্ত থাকত
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ scary movie 4 viagra izle
আমি তখন খুবি ছোট ছিলাম । খালি মনে আছে যুদ্ধ নিয়ে খুব সম্ভবত ই টি ভি তে নিউজ দেখেছিলাম।
জাতিয়তাবাদ এর কি প্রয়োজন নাই ? ! নিজ দেশের সীমান্ত , রক্তের বিনিময়ে অরজিত আমাদের দেশের ভুমি রক্ষা বা কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার কি কোন প্রয়োজন নাই???????? যদি না থাকে বা নাই করি তাহলে তো আমরা পরাধীনই থাকব! ! ! ! price comparison cialis levitra viagra
\\এক সময় এই সীমান্ত গুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল হাজারো মানুষের রক্তের বিনিময়ে, আজ ৬৮ বছর পরেও এই সীমান্ত রক্ষার নামে প্রতিনিয়ত রক্ত ঝরে//
৬৮ বছর বলতে কি বুঝালেন বুজলাম না
আর এতা ঠিক যে রক্ত ঝরে।কিন্তু গর্বের বেপার আমাদের তরফ থেকে অদের রক্ত খুব কমি ঝরে । cara menggugurkan kandungan 2 bulan dengan cytotec
ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
চেষ্টা করব আর বিস্তারিত ও সঠিক তথ্য জানার
অপার্থিব বলছেনঃ
clomid and metformin success stories 2011জাতীয়তাবাদের প্রয়োজন আছে কিন্ত উগ্র জাতীয়তাবাদ ভয়ংকর। নিজেদের দেশ কিংবা জাতিকে শ্রেষ্ঠ বলে দাবী করে অন্য দেশ কিংবা জাতির প্রতি ঘৃণা পোষণ করা চরম গর্হিত কাজ । আমি দেশ প্রেম বলতে দেশের সীমান্ত, নদী নালা , পাহাড় পর্বতের প্রতি প্রেমকে বুঝি না, আমার কাছে দেশ প্রেম মানে দেশের মানুষের প্রতি প্রেম। আর নিজেকে কোন ক্ষুদ্র জাতি কিংবা গোষ্ঠীর মধ্যে আবদ্ধ না রেখে একজন বিশ্ব নাগরিক হিসেবে ভাবতে শেখা মানব সভ্যতার জন্য অধিক কল্যাণকর।
//কিন্তু গর্বের বেপার আমাদের তরফ থেকে অদের রক্ত খুব কমি ঝরে//
এই ধরনের আত্ব তৃপ্তিতে গর্বের কোন ব্যাপার নেই। রক্ত যে পক্ষেই ঝরুক না কেন দুই পক্ষেরই রক্তের রঙ লাল। দুই পক্ষের রক্তই মানুষের রক্ত। আজ এত বছর পরও সীমান্ত রক্ষার নামে রক্ত ঝরাকে মর্মান্তিক ছাড়া আর কিইবা বলা যায়। acheter viagra pharmacie en france
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
আসলেই উগ্র জাতীয়তাবাদ ভয়ংকর। আর আমাদের শত্রু বা অমঙ্গলকামনাকারিদের ঘৃণা করা আমার মতে ভুল না। আর আমার পয়েন্ট অব ভিউ অনুযায়ী দেশের সীমান্ত, নদী নালা , পাহাড় পর্বতের প্রতি প্রেম ও দেশ প্রেমের অংশ।
আর আমার দেশ অপরাধ করছে না , এতে গর্ব করতে দোষ নাই
বাকি সব কথা খুব ভালো লাগলো এবং একমত পশন করলাম।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
দেশের বীরদের সম্পর্কে পড়ে ভাল লাগল। জানা ছিল না…
আমাদের উচিত এই দখল হওয়া ভুমি উদ্ধারে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া…
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ zithromax trockensaft 600 mg preis
সহমত