বাংলদেশ হেরেছে, ভারত চুরি করে জিতেছে! বাণিজ্যের কাছে ক্রিকেট পরাজিত হয়েছে
356 will i gain or lose weight on zoloft
বার পঠিত buy kamagra oral jelly paypal ukআজকে ভারত—বাংলাদেশ ম্যাচ টা ব্যাক্তিগতভাবে অনেকাংশেই আমার কাছে পাতানো সাজানো গোছানো ভারতীয় রিয়েলিটি টিভি শো গুলোর মতো মনে হয়েছে। শুধু এ ম্যাচ না, এ গোটা ওয়ার্ল্ডকাপটাকেই কেনো যেনো আমার কাছে ভারতীয় বস্তাপঁচা টিভি রিয়েলিটি শো এর মতো মনে হইতেছে। যেগুলো তে আগে থেকেই উইনার—রানার্স আপ ফিক্সড করা থাকে। যেমনঃ, ঐ শো গুলোতে কোনো নির্দিষ্ট প্রতিযোগী যতই ভালো পারফর্ম করুক লাভ নাই; চাবি থাকে শো ডিরেক্টরের হাতে, সেই হর্তাকর্তা, সে নানাভাবে টুইস্ট-সিমপ্যাথি সংযোজন ও কর্তন করে টিআরপি বাড়াইয়া শো পরিচালনা করে; একসময় ট্যাকাটুকা উইঠা গেলে শো খতম করা হবে। এখানে মাঝখান দিয়া লাভ টা কি হইলো বলেন তো দেখি??
লাভ হচ্ছে, পাবলিককে বোকা বানায়ে, মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে, পকেট গরম হইলো !! কার?? ঐ শো সংস্লিষ্ট যারা তাদের, ঐ চ্যানেলের ও কিছু চতুর ব্যাবসায়ীর। এইটাই বহুল প্রচলিত সুচতুর ভারতীয় বিজনেস পলিসি। can levitra and viagra be taken together
হুবহু একই স্ট্রাকচার ফলো করে ভারত-বিসিসিআই-আইসিসি-শ্রিনিবাসনরা ভারতে এতদিন ধরে আইপিএল বিসনেস চালাচ্ছে, চালিয়েছে। ভেতরে ভেতরে বেটিং-গ্যাম্বলিং চালিয়েছে। যেখানে এমন অনেক ম্যাচ হয়ে থাকে যেগুলিতে আচমকাই আনএক্সপেক্টেড ড্রামাটিক চেঞ্জ আসে, থ্রিল এন্ডিং আসে। এসব আমরা আইপিএল এর কল্যাণে এ জমানায় বহু দেখেছি। দেখে অভ্যস্ত। এগুলোর সবটাই যেমন নকল বা সাজানো নয় আবার সবটাই আসলও না। ঘাপলা নানান সময় পাওয়া গিয়াছে। কিন্তু ঐযে ক্ষমতা ও ট্যাকা যখন ধমক দেয় নীতি নৈতিকতা তখন লেজ গুটিয়ে পালায়। সেটাই ঘটেছে বারবার। বিশ্ব ক্রিকেটেও ঠিক এটাই হয়েছে, হচ্ছে। জেন্টেলম্যানের খেলা ক্রিকেট তথা বিশ্ব ক্রিকেটকে যে বা যারা ভারতীয় নোংরা দুর্নীতির ছোয়ায় চরমভাবে দূষিত, কলুষিত করেছে তাদের মূলহোতা হচ্ছে সাবেক বিসিসিআই চেয়ারম্যান ও বর্তমান আইসিসি চেয়ারম্যান ‘এন শ্রিনিবাসন’। যত নষ্টের গোড়া, সাথে আরো অনেকে আছে তবে এই শালাই হচ্ছে পালের গোদা। ২০১৩ এর মাঝামাঝি দিকে কোনোএকসময় মিডিয়া মারফত প্রকাশ হয়ে যায় আইপিএল টিম চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক গুরুনাথ মেইয়াপ্পন তার দলের ম্যাচ ফিক্সিং ও বেটিং এর সাথে জড়িত। এতে অল্পবিস্তর রায়না-ধোনির নাম শোনা গেলেও সুকৌশলে তাদের সরিয়ে ফেলা হয়। চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক এই গুরুনাথ মেইয়াপ্পন তামিলনাড়ুর বিখ্যাত এভিএম কোম্পানিরও মালিক/অংশীদার। তাদের আরো নানাবিধ ব্যাবসাপাতি আছে। তার আরেকটা পরিচয় হচ্ছে সে ‘এন শ্রিনিবাসন’ এর মেয়ের জামাই। যাইহোক এসব বিরাট হিস্ট্রি। এখন এসব চোরদের নিয়ে বলার টাইম, ইচ্ছা কোনোটাই নাই। তো সেই ফিক্সিং তদন্ত এখনো চলছে, বিসিসিআই চেয়ারম্যানের পদ থেকে শ্রিনিবাসন সরে গেলেও বাকি সবকিছু ঠিকঠাক আছে এবং চলছে। তবে শ্রীনিবাসন এখনো আইসিসির হর্তাকর্তা।
ভারত ও শ্রিনিবাসন এর দাপটের কারন কি?? ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড BCCI এর দেওয়া টাকার একটা বিরাট অংশ, আইসিসির আয়ের উৎস। এটাই মূলত ভারতের দাপটের অন্যতম মূখ্য কারণ। ভারত না থাকলে ক্রিকেট ব্যাবসা টিকবে না; এমতাবস্থায়, ভারতকে কিছু বললে ভারত আলাদা হয়ে যাওয়ার ডর দেখায়, রক্তচক্ষু দেখায়। আর এই ভয়েই আইসিসি মামু মৌনব্রত পালন করে। আর ভারতও এই সুযোগ নিয়ে নীতি, নৈতিকতা, বিবেক, সৌজন্যতা, শিষ্টাচার সব বিসর্জন দিয়ে সবকিছু জোর করে নিজেদের বগলদাবা করতে চাইছে। এমনকি ওয়ার্ল্ডকাপও। শুধু সামান্য চক্ষু লজ্জায় বলতে পারছে না, “কাপ টা আমাগোরে দিয়া দে বাড়িতে নিয়া যাই”…
আর এবারের বিশ্বকাপটাও হচ্ছে ভারতীয় ইশারায়। তাদের সুবিধামতো সব করা হচ্ছে। খাও, দাও, মস্তি করো, কাপ তোলো, বাড়ি যাও; এই হচ্ছে হালচাল। আইপিএল ও ভারতীয় রিয়েলিটি শো তে যেমনঃ উইনার আগে থেকে ফিক্সড, এই বিশ্বকাপেও অনেকটা তাই। উইনার তো ফিক্সড??? কে আবার ভারত!! আইপিএলে প্লেয়াররা ম্যাচ ফিক্সড করে আর এখানে আম্পায়ার ও বাকি সব এক্সট্রা সুযোগ সুবিধা ম্যাচ ফিক্স করছে। দুএকটা ভুল সিদ্ধান্তই খেলার ফলাফল পাল্টে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। ওদিকে স্টার স্পোর্টস কোটি টাকার ব্যাবসা করে নিচ্ছে, আগে ভারতের স্পন্সর ছিলো সাহারা এখন স্টার। একঢিলে দুই পাখি মরলো, ব্যাবসাও হলো, কাপও ঘরে আসলো।
টিভি সম্প্রচার স্বত্ব ভারতের, কমেন্টেটর ভারতের, ভেন্যু ভারতের, যাবতীয় সুযোগ-সুবিধাদি ভারতের, রাস্তার মতো অষ্ট্রেলিয়ার ফ্ল্যাট ব্যাটিং উইকেটগুলো ভারতের, আইসিসি ভারতের, আম্পায়ার ভারতের, আম্পয়ারের সিদ্ধান্ত ভারতের, ‘বেনিফিট অব ডাবট’ নামক জিনিসটাও বেনিফিট ফর ইন্ডিয়া তে কনভার্ট হয়ে এটাও এই বিশ্বকাপে ভারতেরই। এমনকি ম্যাচের সঙ্গে সংস্লিষ্ট অধিকাংশ স্টাফ/লোকবল ভারতের। শুধু নামমাত্র খেলা হইতেছে অষ্ট্রেলিয়ায়। আবার শুনলাম, এবারই নাকি প্রথম বিশ্বকাপে পোর্টেবল পিচ ব্যাবহার করা হচ্ছে(মেলবোর্নে), আজকে যেখানে খেলা হলো। বিশ্বকাপ ফাইনালও এই মেলবোর্নেই হবে। নিজেদের দেশে খেলা হইতেছে বলে অষ্ট্রেলিয়া ওয়ালারা যা একটু আধটু সুযোগ সুবিধা পাওয়ার পাচ্ছে। নাইলে সেইটাও সেইটা পাইতো কিনা সন্দেহ আছে। তবে একটা কথা গুপন কথা বলি, এই অষ্ট্রেলিয়ারই একমাত্র ভারতের চৌর্যবৃত্তি কে পরাস্ত করে বিশ্বকাপ জেতার ক্ষমতা আছে। নতুবা অন্যকেউ ভারতের সামনের পড়লে, ভারত চুরির চেষ্টা অব্যহত রাখবে। মনে আছে ওখানে অষ্ট্রেলিয়াতেই ইংল্যান্ড ও অষ্ট্রেলিয়ার সাথে ট্রাই সিরিজ ভারত হেরে বসেছিলো, আর এখন জিতে চলেছে। আমি বাজি ধরে বলতে পারি বড় অন্য কোন টিমকে ঐরকম সুবিধা দিলে তারাও একই আউটকাম দিতো।
যাইহোক, বাংলাদেশের সাথে ম্যাচে আজকে ভারত যেভাবে চুরি-চামারি করে জিতেছে তাতে আমি বিন্দুমাত্র অবাক হই নাই। কারণ, এটাই ভারতের আসল চরিত্র। আমি মোটেই কষ্ট পাইনি কারণ আমরা বীরের মতো, বাঘের মতো টুর্নামেন্টে খেলেছি, হেরে গেছি। বীরের মৃত্যু হলেও সেটা মর্যাদারই। আর ভারত কুত্তার বাচ্চার মতো দলবল নিয়ে জিতে গেছে। কুত্তার জয়, পরাজয় কিংবা মৃত্যুতে কোনো সম্মান, মর্যাদা কিংবা মহত্ব নাই। আছে শুধুই ঘৃণা।
will metformin help me lose weight fast
অপার্থিব বলছেনঃ
আইসিসিতে ভারতের ক্রম বর্ধমান প্রভাব নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় । খেলা এখন আর খেলা নেই এখন সেটা বাণিজ্যে পরিণত হয়েছে। এমনিতেই হয়তো সেদিন বাংলাদেশ হারত তবে ম্যাচের ফল যাই হোক না কেন ন্যায্য আম্পায়ারিং সিদ্ধান্ত পাওয়ার অধিকার অবশ্যই বাংলাদেশের রয়েছে। তাই অবশ্যই এর প্রতিবাদ জানানো উচিত তবে সেটি যেন শালীনতার মাত্রা অতিক্রম না করে সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত।
অংকুর বলছেনঃ tome cytotec y solo sangro cuando orino
zovirax vs. valtrex vs. famvir