ফুল অফ কনফিউশান
557
বার পঠিতকই যাই ?? যখন দেখি … চোখের সামনে ভুল হচ্ছে … ভুলগুলো এখন এতো স্বাভাবিক ??… ঠিক কিছু করতেই ভয় লাগে, অস্বাভাবিক লাগে দৃষ্টি কটু লাগে বরং ঠিক কিছু করতেই ….কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না, ছেলে-মেয়ে, বাবা-মা যত সম্পর্ক আছে শুধুই শাময়িক চাওয়া-পাওয়ার। কারও আগে কেউ যেতে পারবে না, স্পেশাল কিছু করতে হলে করতে হবে লুকিয়ে। পাছে কেউ জেনে গেলে বিপদ, হতে পারে চুরি, লাগতে পারে কু দৃষ্টি, পিছু লাগতে পারে বিফলতা। কিন্তু কেনো ?? দশে মিলে কাজ করলে না ভাল হয় ??
সত্য এখন নাই, সত্য এর ভাঙ্গা-গড়া আছে… সত্য কে ভেঙ্গেচুরে মিথ্যার সাথে মিলিয়ে বলছে অতিসত্য। অবলীলায় মিথ্যা বলছে, টুপি পরা ধার্মিক মানুষগুলা, খাতা কলমে বিশাল অঙ্কের টাকা চুরি করছে কোটপ্যান্ট পরা স্মার্ট সাহেবরা …। সাদা এপ্রন পরা ডাক্তাররা পরীক্ষার পর পরীক্ষা দিয়েই যাচ্ছে কিছু কমিশন পকেটে ঢুকানোর জন্য, ইঙ্গিনিয়ার সাহেবরা কিছু টাকার বিনিময়ে অনুমুতি দিচ্চে নরম জমিতে ১০ তলা ভবন এর, আর এডভোকেট জজরা তো অনেক উপরে দেশ তো উনাদের … দুর্বলদের কে নিয়ে ফুটবল খেলা এদের মুল কাজ, কেউ যদি বিপদে পড়ে এদের কাছে যায় বিপদ কমানোর জন্য আহ যদি অগাধ টাকা না থাকে ভাই, আপনার বিপদ বাড়বে উনারা আপনার বিপদ বাড়ানোর জন্য সদা প্রস্তুত। কি দেখতে হচ্ছে ?? কেন দেখতে হচ্ছে, এই গুলা কি আমাকেও করতে হবে ?? নাইলে বড় হইতে পারবো না ??
টাকার কাছে তো হার মানতে হয়েছে আজকে থেকে ১০/১২ বছর আগেই …। যখন দেখলাম সন্মানিত স্যাররা ফেল করিয়ে চক্ষু লজ্জা ভুলে ষষ্ট শ্রেণির একজন ছাত্রের বুক পকেটে ফোন নাম্বার লিখা কাগজের টুকরা ঢুকিয়ে প্রাইভেট পরতে যাওয়ার পরামর্শ দেয়, তাও আবার ফাইনাল পরীক্ষার হল এই ……!!!!! কারন আমি তো ভুল লিখছি, এক মাত্র স্যার এর বাসায় প্রাইভেটই হতে পাড়ে সাফল্যের চাবি কাঠি … কি আশ্চর্য …বড় হতাশাজনক।
can levitra and viagra be taken together
কি করা উচিত ষষ্ঠ শ্রেণির ওই ছাত্রের ??
কি শিক্ষা দিবে ওই স্যার, যার নিজেরই শিক্ষার অনেক অভাব ??
হতেও তো পারে ওই ষষ্ঠ শ্রেনির ছাত্রের বাবা-মা নেই। হতেও তো পারে সে পরীক্ষার হলে সব পারতো, ভয়ে এর লিখতে পারবে না। হতেও তো পারে ছেলেটার প্রাইভেট পড়ার সামর্থ্য নেই।
যে যেভাবে পারছে সুযোগ নিচ্ছে মজা নিচ্ছে দুর্বলদের সাথে …।। amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
এইতো কিছু দিন আগে, লোকাল বাস এর ভিতর ভীষণ ভিড় ঠেলে ভিতরে ঢুকতেই দেখা গেলো এক দম্পতি; মেয়ের বয়স ১৭/১৮ এর মধ্যে ছেলের বয়স ২৫/২৬ এর বেশি না …ছেলেটি ভীষণ আপন করেই আগলে রেখেছে মেয়েটিকে … তার পরের স্টপেই সব সৌন্দর্য ধুলায়ে মিশিয়ে দিল মেয়েটি যখন বাধ্য হয়ে বাস থেকে নেমে গেলো… এর আমি হলপ করে বলতে পারি মেয়েটার গন্তব্য ওই জায়গায় না, আর সামনে। তার মুখে অনেক স্বাভাবিকতা থাকলে, চোখ ভরা হতাশা আর লজ্জা নিয়ে নেমে গেলো।
মেয়েটার কি করা উচিত ছিল ?? synthroid drug interactions calcium
থাপ্পর মারা ?? গালি-গালাজ করা ছেলেটাকে ??
কিন্তু ছেলেটা যদি পড়ে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে ?? আর তার আগে পিছে যদি কোন পাওয়ারফুল মামা-চাচা না থাকে ?? মেয়েটা এই শহরে একলা থাকে ??
মেয়েটা তো বোবাও হতে পারে ??
এমন অনেক দেখা জিনিস আমরা ভুলে যাই, মনে রাখতে চাই না। মনে রেখে কি হবে ?? এই গুলা তো সব ‘‘ সুযোগ এর সৎ ব্যবহার ’’ সব জায়গায় ব্যবসা আর ব্যবসা বাহ কি সুন্দর …। মানুষ কত রকম বিপদে পড়ে আসে একজন আরেক জনের কাছে আর বিপদের তো সমাধান হয়ই না বরং আরো হতাশার, বিপদের, সমস্যার মুখে ঠেলে দেয় একজন আরেক জনকে…।
মূল্যবোধ, চিন্তা-ভাবনা, নিজের সাথে বোঝা পরা যার খারাপ তারাই মুলত এই দলের সদস্য, জানি এদের সমাধান নাই …। কিন্তু বুঝানো উচিত …। কেউ না কেউ এদের ও বন্ধু আছে …এদের ও কাছের মানুষ আছে একটু সময় দিলেই আর আস্থা থাকলেই অচিরেই সমাজটা ঠিক করা সম্ভব। viagra vs viagra plus