বাংলাদেশের ইংল্যান্ড বিজয় , রুবেল-হ্যাপি সমাচার এবং সমাজে নারীর অবস্থান
408
বার পঠিত cialis new c 100কোয়াটার ফাইনালে উঠার জন্য অভিনন্দন বাংলাদেশ, অভিনন্দন রুবেল হোসেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অবিস্মরনীয় জয়ে বল হাতে অসাধারন পারফরম্যান্স করায় রুবেল হোসেন নিশ্চয় আজকাল অনেক মানুষের অভিনন্দনে সিক্ত হচ্ছেন। সেটাই স্বাভাবিক। অযাচিত এক ঘটনায় জড়িয়ে পড়ায় যে মানুষটির বিশ্বকাপে অংশ গ্রহনই পড়ে গিয়েছিল সংশয়ের মুখে সেদিনের অসাধারন পারফরম্যান্সে তার প্রাপ্তির আনন্দ নিশ্চয় অনেক গাঢ় হবার কথা। এই দুঃসময়ে যারা তার পাশে ছিলেন কিছুটা অভিনন্দন তাদেরও প্রাপ্য। যাই হোক সেদিন বাংলাদেশের জয়ের পর ফেসবুকে পরিচিত অনেকের ষ্ট্যাটাস দেখলাম। টিভিতেও অনেক বিশেষজ্ঞের সাক্ষাৎকার ও সাধারন মানুষের বক্তব্য দেখলাম। বাংলাদেশের জয়ে তারা সকলেই আনন্দিত, প্রবল ভাবে উচ্ছ্বসিত। এই আনন্দ ও উচ্ছ্বাসের তীব্র প্রকাশের মাঝে অস্বাভাবিক কিছু নেই । কিন্ত সবচেয়ে অস্বাভাবিক ব্যাপার হল তাদের অনেকের অনুভুতি প্রকাশের ভাষা। কিছু নমুনা দেখুনঃ
১) রুবেল, তোমার পারফম্যান্সে গোটা বাংলাদেশ আজ “হ্যাপি”।
২) রুবেল আজ দেখায় দিল সে শুধু হ্যাপির খাটে নয় মাঠেও পারে।
৩) যে “হ্যাপি” উইকেটে ব্যাটিং করে রুবেলের এই পারফরম্যান্স , ঐ উইকেটে বাংলাদেশের সব প্লেয়ারের ব্যাটিং করা উচিত।
সবচেয়ে অবাক ব্যাপার অনেক মেয়েকেও দেখলাম ঠিক এর কাছাকাছি ভাষায় কথা বলছে। ভাবতে অবাক লাগে আমরা এ কোন সমাজে বাস করছি ? এদেশে ঘটা করে নারী দিবস পালন করা হয়। পত্রিকাগুলোতে বিশেষ ক্রোড় পত্র বের হয়। সভা সমাবেশে নারীবাদীদের পক্ষ থেকে জ্বালাময়ী বক্তব্য দেওয়া হয়। সেলিব্রেটিরা নারীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাস দেন । বাসায় বউ পিটানো লোকটি এই দিন বিশাল কোন নারীবাদী বনে যান। প্রতি বছর নারী দিবসে তাই সঙ্গত কারনেই কিছু প্রশ্ন সামনে চলে আসে। এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে আমাদের দেশের নারীরা ঠিক কতটা এগিয়েছে ? নারীর ক্ষমতায়নের পথেই অগ্রগতিইবা কতটুকু ? ক্ষমতায়ন তো দুরের কথা এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীর সম্মান কি আদৌ আছে ? এ প্রশ্ন গুলো নিয়ে চাইলে অনেক আলোচনাই করা যায় কিন্ত বাস্তবতা হল এই সমাজে নারীর অগ্রগতি খুবই সামান্য। হ্যা শিক্ষা , সামাজিক উন্নয়নের সুচকে নারীর কিছু অগ্রগতি ধরা পড়ে বটে কিন্ত নারীর প্রতি সিংহ ভাগ পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গির এখনো রয়ে গেছে সেই প্রাগৈতিহাসিক অবস্থানে। এই পুজিবাদী সমাজে নারী এখনো অনেকের কাছে স্রেফ পন্য বিক্রির হাতিয়ার আবার কখনো সে নিজেই একটা পণ্য। আবার কারো কাছে নারী স্রেফ একটা সেক্স টয় ছাড়া কিছুই নয়, যাকে প্রয়োজন মত ব্যবহার করা যায় আবার ব্যবহার শেষে ছুড়েও ফেলা যায়। এ সমাজের অনেকে নাস্তিক্যবাদের মধ্যে ফ্রি সেক্সের লাইসেন্স খুজে পায় কিন্ত রাস্তা ঘাটে হিজাব ধারী নারীদের উত্ত্যক্ত করতে বাধে না এদের অনেকের। এদেশের মেয়েদের হোস্টেল গুলোতে সান্ধ আইনের নামে ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হয়, কর্মজীবি নারীদের হেয় চোখে দেখা হয়, ধর্ষণের জন্য পোশাককে দায়ী করা হয় , মজুরির ক্ষেত্রেও নারীদের বঞ্চনার স্বীকার হতে হয়। নারীদের বঞ্ছনার ক্ষেত্রের আসলে কোন সীমা নেই। নারীরা ঘরেও যেমন নির্যাতিত , ঘরের বাইরেও ঠিক তাই । উত্ত্যক্তের স্বীকার হওয়া যেন এদেশের প্রতিটি নারীর নির্মম নিয়তি। প্রাইমারী স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী , চাকরী জীবি থেকে মডেল কিংবা অভিনেত্রী কারা নেই এই উত্তক্ত্যের স্বীকার হওয়াদের তালিকায়? এদের মধ্যে কেউ কেউ সাহস দেখিয়ে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করে আরও খানিকটা অপদস্থের স্বীকার হয় আবার কেউ কেউ অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্নহননের মত কঠিন কোন পথকে বেছে নেয়। এজাতীয় দু একটি ঘটনা মিডিয়ায় হিট হয়ে গেলে তা নিয়ে কিছুদিন আলোচনা চলে, র্যাব পুলিশের টনক নড়ে। তারপর সব কিছু যেন সেই আবার আগের মত। এদেশের নারীরা উত্ত্যক্তের স্বীকার হয় স্কুলে যাবার পথে , কেউ অফিস থেকে ফেরার পথে , কেউ মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির এয়ার কন্ডিশন্ড অফিসে বসে, এমন কি কেউ বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের বিজয়ের উদযাপনে । অষ্ট্রেলিয়ায় রুবেল হোসেনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে হাজার মাইল দূরে বসেও উত্ত্যক্তের স্বীকার হতে হয় হ্যাপি নামক কোন মেয়েকে । রুবেলের পারফরম্যান্সের সমানুপাতে বাড়তে থাকে উত্ত্যক্তের মাত্রা। রুবেলের মত হ্যাপির ফেসবুক ইনবক্স ভরে ওঠে অসংখ্য ম্যাসেজে। অনুমান করতে মোটেও কষ্ট হয় না যে সেই ম্যাসেজে গুলোতে কোন অভিনন্দনের বুলি নেই, আছে তির্যক বাক্য বাণ, কটাক্ষ কিংবা গালাগালি। নারীদের উত্ত্যক্ত করা যে এই পুরুষতান্ত্রীক সমাজের কতটা মজ্জাগত অংশে পরিণত হয়েছে, উত্ত্যক্তকারীরা যে সমাজের উচু থেকে নিচু , শিক্ষিত থেকে অশিক্ষিত সব শ্রেনীর মানুষের মাঝেই লুকিয়ে আছে এই ঘটনাই তার উপযুক্ত প্রমান।
রুবেল হ্যাপির সম্পর্ক নিয়ে নুতুন করে বলার কিছুই নেই । দুজন মানুষ যখন নিজের ইচ্ছায় যৌন সম্পর্কে জড়ায় তখন এর মাঝে কোন অপরাধ নেই । কিন্ত এই যৌন সম্পর্কের পিছনে রুবেলের দেওয়া বিয়ের প্রলোভন বড় ভুমিকা রেখেছে কিনা কিংবা রাখলেও এটাকে ঠিক অপরাধ বলা যায় কিনা তার ফয়সালা বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেই হবে যেহেতু বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। একজন সেলিব্রেটিও আইনের ঊর্ধে নন তা তিনি দেশের জন্য যতই সুনাম বয়ে আনুন না কেন। একজন ক্রিকেটার একই সঙ্গে একজন রোল মডেল । হাজার হাজার শিশু কিশোর তার কাছ থেকে অনুপ্রেরনা নেয়, তার মত বিখ্যাত হবার স্বপ্ন দেখে । কাজেই কোন সেলিব্রেটির এরকম অনাকাঙ্ক্ষিত আচরনকে কোন ভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয়। অবশ্য হ্যাপি যদি তার দায়ের করা মামলাটি তুলে নিতে চায় তাহলে অবশ্য ভিন্ন কথা (শুনেছি সে নাকি তাই চায়) । কিন্ত বাংলাদেশের নারীদের আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে হ্যাপি যা করেছে সেটা নিঃসন্দেহে সাহসী পদক্ষেপ যেখানে রুবেলের স্বপক্ষে স্বয়ং বিসিবির হর্তা কর্তা থেকে থেকে শুরু করে বিশাল সমর্থক গোষ্ঠী। তারপরে যা ঘটেছে তা আজ সবাই জানে। নানা ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে হ্যাপিও আজ অনেকের কাছে পণ্যে রুপান্তরিত। হ্যাপি আজ অনেকের জন্য ব্যবসার নুতুন দ্বার উন্মোচন করেছে। হ্যাপিকে পুজি করে ব্যাবসা করছে কিছু ভুঁইফোড় অনলাইন নিউজ পোর্টাল থেকে শুরু করে তার পক্ষে লড়া সেই আইনজীবীটি যিনি ইতমধ্যে ফেসবুকে ষ্ট্যাটাসের মাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন যে তিনি আর হ্যাপির পক্ষে মামলায় লড়বেন না। আমি জানি না এটি আইন ব্যবসার কোন এথিকসের মধ্যে পড়ে কি না। একজন মানুষ জনপ্রিয়তার কতটা কাঙ্গাল হলে এরকম আচরন করতে পারে সেই প্রশ্নটাই আগে সামনে আসে। জনপ্রিয়তার কাঙ্গাল সেই আইনজীবীটির প্রতি ধিক্কার জানাই। অনেকেই বলে থাকেন যে হ্যাপি এ কাজ করেছে স্রেফ মানুষের মনোযোগ পাবার আশায় । একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় যে এটা একটা ভ্রান্ত অভিযোগ । আমাদের দেশের বিনোদন মাধ্যম এখনো অতটা শক্তিশালী নয় যে এই জাতীয় সস্তা জনপ্রিয়তার মাধ্যমে অসংখ্য কাজ বাগিয়ে নেওয়া সম্ভব। বিয়ের পর এদেশের অধিকাংশ নায়িকার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় । বিয়ে তথা যৌন সম্পর্কের পর “নায়িকা তার মধু হারিয়ে ফেলে” এরকম একটি ধারনা এদেশের নির্মাতা থেকে শুরু করে দর্শক সবার মনস্তত্বে গভীর ভাবে প্রথিত। “নায়িকার বিয়ের পর আর চলে না” কথাটি মিডিয়ায় বহুল ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সম্ভবত এই মনস্তত্ব থেকে। এদেশের অধিকাংশ নারী বেড়ে উঠার পথে এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে । বিয়ে শুধু তাদের কাছে যৌন সম্পর্কের সামাজিক স্বীকৃতিই নয়, একই সঙ্গে অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা । হ্যাপি যেটা করেছে সেটাও সম্ভবত এই নিরাপত্তাহীনতা থেকে মুক্তির আশায় করেছে। “বিয়ে করলে ধর্ষণের মামলা তুলে নেব” এই জাতীয় মনোভাব এটারই সাক্ষ্য দেয়।
যাই হোক জীবন থেমে থাকে না, সম্পর্কও না । রুবেল হোসেন হয়তো অস্ট্রেলিয়া থেকে ফিরেই বিয়ে করে নুতুন জীবন শুরু করবে কিন্ত হ্যাপি? অবশ্যই বিয়ে কোন নারীর সর্বোচ্চ লক্ষ্য নয় , হওয়া উচিতও নয়। তার চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হল এই আশ্চর্য সুন্দর পৃথিবীতে একটু ভাল ভাবে বেঁচে থাকা। কিন্ত এই সমাজ দিন কে দিন হ্যাপির মত মেয়েদের জীবন শক্তি একটু একটু করে শুষে ফেলছে, বেচে থাকাটিকে করে তুলছে আরো খানিকটা কঠিন । কে জানে আমাদের সমাজের আনাচে কানাচে এরকম কত হ্যাপি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ? তাদের কান্না ,কষ্ট, হাহাকার গুলো এই পুরুষতান্ত্রীক সভ্যতার ইষ্পাত কঠিন দেয়ালের সামনে হুমড়ি খেয়ে পড়ে । আমরা সেসব শুনি না হয়তো শুনেও না শোনার ভান করি।
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
ঘটনা যদি সত্য হত তাহলে হ্যাপি মামলা তুলত না।সে খুব ভালোভাবেই বুঝেছে যে এই মামলায় সে সফল হবে না।আমি কয়েকটা ভেজাল তুলে ধরছি।হ্যাপি বলেছে রুবেল ১ লা ডিসেম্বর তাকে নাকি ধর্শন করেছে অথচ ঐ দিন জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশে খেলা চলেছিল।হ্যাপি আরো বলেছে তাকে নাকি রুবেল,তার ফ্ল্যাটে নিয়ে ধর্ষন করেছে,অথচ হ্যাপি রুবেলের বাসার ঠিকানা দিতে পারে নাই।শুধু তাই না মামলার পরে ফরেনসিক রিপোর্টেও ধর্শনের আলামত পাওয়া যায় নাই।হ্যাপির মত সি গ্রেডের একটা সস্তা মেয়ে কিংবা মডেল স্রেফ লাইম লাইটে ওঠার জন্যই রুবেলের বিরুদ্ধে এই মামলা করেছে এবং সে যখন বুঝতে পেরেছে সে তার প্রচারনায় সফল সে তখনই রুবেলের বিরুদ্ধ মামলা না চালানোর ঘোষণা দিয়েছে viagra lowest price
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
আমরা রুবেলের খেলা নিয়ে কথা বলার অধিকার রাখি পার্সোনাল লাইফ নিয়ে হয়তো পারি না
তারিক লিংকন বলছেনঃ
সহমত…
আঙ্গুল তোলতে গেলে তো আঙ্গুল আজীবনই তুলে রাখতে হবে lasix dosage pulmonary edema
অপার্থিব বলছেনঃ
প্রশ্ন আসলে রুবেলের খেলা কিংবা পারসোনাল লাইফ নিয়ে নয় । নারীদের উত্ত্যক্ত করা যে এ সমাজে কতটা রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পড়েছে এবং সেটা যে অশিক্ষিতদের থেকে শুরু করে শিক্ষিত ফেসবুক জীবি সকলের মাঝে সেটাই কিছুটা বলার উদ্দেশ্য ছিল এ পোষ্টে । এদেশে নারীদের উত্ত্যক্ত করতে কোন অজুহাত লাগে না, এমনকি বাংলাদেশের জয় কিংবা রুবেলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সেও আমরা আজ হ্যাপিকে উত্ত্যক্ত করি , হ্যাপির মত মেয়েদের বেঁচে থাকাকে কঠিন করে ফেলি । এ সমাজে হ্যাপি শুধু একা নয় , এরকম অসংখ্য হ্যাপি এদেশে এই তীব্র মনযাতনাকে সঙ্গী করে বেঁচে থাকে । clomid dosage for low testosterone
Iqbal Mahmud Anik বলছেনঃ
হ্যাপি মামলা পরিচালনা না করার ঘোষণা দেয়ার পর,সে যে নির্যাতিত হয়েছে এই কথা স্রেফ বানোয়াট ও অসত্য ছাড়া আর কিছুই না
অপার্থিব বলছেনঃ
আমি আমার লেখায় বলেছি যে দুজন মানুষ যখন স্বেচ্ছায় যৌন সম্পর্কে জড়ায় তখন এটিকে আর অপরাধ বলা যায় না , নির্যাতন তো আরো অনেক দুরের কথা। যদি এই যৌন সম্পর্কের পিছনে বিয়ের প্রলোভন মুল প্রভাবক হিসেবে থাকে তবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বিয়ে না করা নিশ্চয় প্রতারণার পর্যায়ে পড়ে। যদিও বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন তাই এ ব্যাপারে সরাসরি কাউকেই দোষী সাব্যস্ত করা উচিত নয় । এদেশে একটা মেয়েকে ধর্ষণের মামলা চালাতে কি পরিমান সামাজিক হেনস্থার সম্মুখীন হতে হয় সেটা শুধু ঐ ভুক্তভোগীই জানে । আর মামলা পরিচালনা না করার সিদ্ধান্ত তার একান্ত ব্যক্তিগত, সে চাইলে এটা করতেই পারে । কিন্ত আমরা কি করছি ? আমরা কি তাকে একটু শান্তিতে বেচে থাকতে দিচ্ছি? ampicillin working concentration e coli
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
হ্যাপি কিন্তু মামলা বন্ধের আগে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিল।মেয়েদের মন এত নরম হয় কেন???যাও মাফ করে দিলাম।এতে কি তার হেনস্থার কথা মনে হয়।শুধু তাই না সে ৭১ টেলিভিশনের জয়িতা অনুষ্ঠানে এসেও বলেছে সে তার মামলা তুলবে না,এমন কি তার পরিবারের এই ব্যাপারে তাকে পুর্ন সমর্থন দিচ্ছে এ কথাও সে বলেছিল,উলটো সে নিজেই এই বিষয়টাকে বার বার সামনে আনছে। cialis 10 mg costo
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
সহমত…
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ 2nd course of accutane side effects
আর আপনি যেটাকে নির্যাতন বলছেন,সেটা হ্যাপির কাছে নির্যাতন বলে মনে হয়েছে এ কথা একবারও তার ফেসবুক স্ট্যাটাস দেখে মনে হয় নাই।বরং সে বারবার রুবেলের প্রসঙ্গ এনে নিজেকে আলোচনায় আনার চেস্টা করেছে।কারন সে খুব ভালো করে যানে তার মত একটা সস্তা এবং সি গ্রেডের মডেল কখনোই আপন যোগ্যতায় আলোচনায় আসতে পারবে না
অপার্থিব বলছেনঃ
কিছুদিন আগে একটা স্ক্রিন শট দেখেছিলাম । এক মেয়ে সুই সাইড করতে যেয়ে ব্যর্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থার সেলফি তুলে ফেস বুকে আপলোড করেছে , সেই সঙ্গে একটা ক্যাপশনও দিয়েছে । অনেকের ফেসবুক আসক্তি যে কি পরিমান চরমে পৌঁছেছে এটাই তার উদাহরন । ফেসবুকের মত প্রযুক্তিগুলো এভাবে কারো কষ্ট কর অনুভুতি গুলোকে অন্য অনেকের কাছে হাস্যকর করে দিতে পারে । কাজেই কারো কষ্ট যাচাই করার জন্য ফেসবুক কোন আদর্শ মাধ্যম নয়। হ্যাপির মত অল্প বয়সী মেয়ের চিন্তা ভাবনায় অনেক সমস্যা থাকতে পারে , তাকে আত্ব মর্যাদাহীনও বলা যেতে পারে। মেয়েটি সম্ভবত পরিবার বর্জিত । তাকে গাইড করারও কেউ নেই। তাই বলে তাকে যখন তখন গালি দেওয়া, তাকে কটাক্ষ করে ষ্ট্যাটাস দেওয়া
নিঃসন্দেহে অসুস্থ মনোভাবের পরিচায়ক।
//সে খুব ভালো করে যানে তার মত একটা সস্তা এবং সি গ্রেডের মডেল কখনোই আপন যোগ্যতায় আলোচনায় আসতে পারবে না//
আমাদের দেশের বাস্তবতায় এটি সঠিক নয় । কারন লেখায় উল্লেখ করেছি আবার করলাম
//আমাদের দেশের বিনোদন মাধ্যম এখনো অতটা শক্তিশালী নয় যে এই জাতীয় সস্তা জনপ্রিয়তার মাধ্যমে অসংখ্য কাজ বাগিয়ে নেওয়া সম্ভব। বিয়ের পর এদেশের অধিকাংশ নায়িকার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় । বিয়ে তথা যৌন সম্পর্কের পর “নায়িকা তার মধু হারিয়ে ফেলে” এরকম একটি ধারনা এদেশের নির্মাতা থেকে শুরু করে দর্শক সবার মনস্তত্বে গভীর ভাবে প্রথিত। “নায়িকার বিয়ের পর আর চলে না” কথাটি মিডিয়ায় বহুল ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সম্ভবত এই মনস্তত্ব থেকে।//
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
হ্যাপির হবু প্রেমিকের ছবি দিয়েছে ফেসবুকে। যে মানুষ দুইদিন আগে কারো জন্য আত্মহত্যা করতে যায়, আবার ফিরে এসে নতুন প্রেমিক পেয়ে যায় তাকে আর যাই বলেন না কেন সৎ বলতে পারেন না।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
দেখা যাক কি হয়…
অপার্থিব বলছেনঃ
bird antibiotics doxycyclineহ্যাপিকে চারিত্রিক সততার সার্টিফিকেট দেওয়ার ইচ্ছা আমার নেই । এমনকি হ্যাপি কিংবা রুবেলের ব্যাক্তি জীবন নিয়ে মাথা ঘামানোর উচিত আছে বলে মনে করি না। কিন্ত গত কয়েক মাসে বিশেষ করে গত কয়েক দিনে এই মেয়েটিকে যেভাবে খল নায়িকা বানানো হয়েছে, তাকে যেভাবে গালি গালাজ করা হচ্ছে তা রীতিমত উদ্বেগ জনক । সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে কিছু সেলিব্রেটি ব্লগারকেও দেখলাম বাংলাদেশের জয়ে হ্যাপিকে কটাক্ষ করে ষ্ট্যাটাস দিচ্ছেন । একজন মানুষ তা তিনি চারিত্রিক ভাবে সৎ কিংবা অসৎ যাই হোন না কেন তাকে উত্ত্যক্ত করার অধিকার আমরা রাখি না।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হ্যাপি রুবেল সব কিছুর উপরে যেটা চোখে পড়ার কথা সেটাই পড়ছে না। রুবেল ইজ নাও হ্যাপি এই টাইপের স্টাটাসে যে কি মিন করেছে তা সবাই জানে্… does propranolol cause high cholesterol
আমরা আসলেই চিন্তাধারার দিক দিয়ে সেই মধ্যযুগেই রয়ে গেছি।
অপার্থিব বলছেনঃ
female viagra tablets online//আমরা আসলেই চিন্তাধারার দিক দিয়ে সেই মধ্যযুগেই রয়ে গেছি।//
সহমত।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ aborto cytotec 9 semanas