একজন বসু ডাকাত ও হাওরের মুক্তিযুদ্ধ
835
বার পঠিতবাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় ট্রেনিং এবং অস্ত্রশস্ত্র ছাড়া যে কয়টি মুক্তিযোদ্ধা বাহিনী গড়ে উঠেছিলো, কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলী উপজেলার গুরুই গ্রামে তেমনি একটি বাহিনী গড়ে উঠে দূর্ধর্ষ ডাকাত আব্দুল মোতালেব “বসু”র নেতৃত্বে।
১৯৭১ সালে এটি বসু বাহিনী নামে পরিচিত ছিলো। বসু বাহিনীর প্রধান বসু নাম উচ্চারনের বিকৃতিতে [বসু > ভসু > বড় সাব > ভশাব > ভর্শা] ইত্যাদি নামে পরিচিতি পায়। প্রকৃত নাম মোঃ আব্দুল মোতালেব বসু। পিতাঃ মন্তাজ আলী। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে (গুরুই – হিলচিয়া) এলাকায় সম্পূর্ন নিজস্ব লোকবল নিয়ে প্রথমে কিছু দেশী বন্ধুক ও কয়েকটি রাইফেল নিয়ে এই মুক্তিযোদ্ধা নিজস্ব গ্রুপ গড়ে তোলে। পরবর্তীতে খন্ড খন্ড যুদ্ধ জয়ে মুক্ত এলাকায় একটি ট্রেনিং সেন্টার খুলে শতাধিক লোককে সশস্ত্র ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে সক্রিয় বাহিনী হিসাবে গড়ে উঠে।
বসুর দলের উচ্চ শিক্ষিত কমান্ডার সাবেক সাম্যবাদী দলের সাধারন সম্পাদক ইয়াকুব মিয়া’র ভাষ্য মতে – তিনি ৩ বার ভারতে বসুকে উচ্চতর টেনিং নিতে ভারতে পাঠালেও বসু ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসে, এমন কি যুদ্ধকালীন সময়ে বসুকে হত্যার জন্য ৩ নং সেক্টর কমান্ডার মেজর কে.এম. শফিউল্লাহ বেশ কয়েক বার সোর্স প্রেরণ করেন। বার বারই প্রফেসর ইয়াকুব মিয়া তাদের বুঝিয়ে ফেরত পাঠান। অবশেষে সেক্টর কমান্ডার মেজর কে.এম. শফিউল্লাহ প্রফেসর ইয়াকুব মিয়াকে ডেকে বলেন “প্রফেসর আপনি ডাকাত নিয়ে যুদ্ধে নেমেছেন, একসময় মানুষ আপনার দিকে আংগুল তুলে বলবে আপনি ডাকাত নিয়ে চলেন।”
বসুর উত্থানঃ
হাওরাঞ্চলের একজন দুধর্ষ ডাকাত হিসেবে আবদুল মোতালেব বসু ওরফে ভর্সা ডাকাতের খুব নামডাক ছিল আগে থেকেই। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে বসু ডাকাত একটি হত্যা মামলায় কিশোরগঞ্জ কারাগারে অন্তরীন ছিলেন। কিশোরগঞ্জ শহর থানাধীন শহরতলীর কাটাবাড়ীয়া (ডাউকিয়া) গ্রামের আব্দুলবারী খানসহ বেশ কজন সাহসী যুবক বসুকে কারাগার থেকে বের করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করার জন্য উৎসাহিত করেন।
বসু মুক্তি পেয়ে নিজ এলাকা গুরুই গ্রামে চলে আসেন। সেখানে তার অনুগত ও অন্যান্য যুবকদের সংগঠিত করে তিনি গড়ে তোলেন নিজস্ব বাহিনী; যারা স্থানীয় ভিত্তিতে প্রশিক্ষন নিয়ে হানাদার পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। বসু বাহিনীর বিভিন্ন দুর্ভেদ্য প্রতিরোধের কারণে মুক্তিযুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময়ই গুরুই সহ সন্নিহিত এলাকা কটিয়াদী, বাজিতপুর, নিকলী, অষ্ট্রগ্রাম, ইটনা, মিঠামইন, তারাইল, লাখাই, মদন এলাকা হানাদার মুক্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু তার গড়া মুক্তিযোদ্ধা বাহিনীটি প্রবাসী সরকার দ্বারা অনুমোদিত ছিলনা। viagra in india medical stores
একদিন বসু বাহিনী জানতে পারে যে, পার্শ্ববর্তী নরসিংদী জেলার বর্তমান বেলাব উপজেলায় বিশিষ্ট ন্যাপ নেতা জনাব আব্দুল হাই এর নেতৃত্বে উজলাবর গ্রামে প্রবাসী সরকারের অনুমোদিত একটি মুক্তিযোদ্ধা দল প্রশিক্ষন ক্যাম্প চালু করেছে। সংবাদ পেয়ে দলনেতা বসু তার দলের উচ্চ শিক্ষিত যোদ্ধা ইয়াকুব আলী প্রফেসর কে উজলাবর গ্রামে ন্যাপ নেতা আব্দুল হাই এর নিকট প্রেরণ করেন। ইয়াকুব আলী প্রফেসর সেখান থেকে ফিরে আসার আগেই বসু তার দলবল ও হাতিয়ার নিয়ে রাতের অন্ধকারে উজলাবর গ্রামে আব্দুল হাই এর ক্যাম্পে উপস্থিত হন। সেখানে ন্যাপ নেতা আব্দুল হাই এর নিকট অস্ত্র সমর্পন করে তারা উজলাবর ক্যাম্পে সপ্তাহ খানেক প্রশিক্ষন গ্রহন করেন।
অতঃপর ন্যাপ নেতা বসু বাহিনী কে সশস্ত্র অবস্থায় নিজ এলাকায় প্রেরন করেন। বসু তার গ্রুপ নিয়ে গুরুই গ্রামের নিকটবর্তী হিলচিয়া গ্রামে এসে জনৈক বাদল পালের বাড়ীতে অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করেন। এ সময় বসু বাহিনী স্থানীয় দুজন কুখ্যাত দালাল কে হত্যা করেন।
সম্মুখ যুদ্ধঃ
গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধের অকুতোভয় সেনানী ছিলেন বসু, তার প্রতিষ্ঠিত মুক্তাঞ্চলে (সোমবার, বাংলা ২০ ভাদ্র, ১৩৭৮ এবং ৬ই সেপ্টম্বর ১৯৭১ খ্রিঃ) নিকলী, পাঁচরুখী ও কুর্শাও গ্রামসহ সন্নিহিত অন্যান্য এলাকা থেকে বসু ও তার সহযোগী কমান্ডার মহিউদ্দীনের কাছে খবর আসে যে, আজ লঞ্চ, নৌকাযোগে পাকবাহিনী এবং রাজাকার বাহিনী গুরুই গ্রামে অপারেশন চালাবে। খবর পেয়েই হিলচিয়া ক্যাম্প থেকে বসু বাহিনী নৌকাযাগে গুরুই গ্রামে চলে আসে।তারা এসে দেখতে পান যে, পাকবাহিনী ও রাজাকার বাহিনী ইতিমধ্যে গুরুই গ্রামে অপারেশন শুরু করে দিয়েছে মেজর দুররানীর নির্দেশে- কমান্ডার আসলাম ও ফিরোজের নেতৃত্ত্বে । পাকবাহিনী ও রাজাকারের হাত থেকে প্রাণ বাঁচানোর জন্য নিরীহ গ্রামবাসী মসজিদপাড়ার একটি মসজিদে আশ্রয় নেন।
বসু বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধারা দূর্ভেদ্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে। শুরু হয় মরনপন সম্মুখ যুদ্ধ । এই যুদ্ধে গুরুই গ্রামের ২৫ জন সাধারন নারী পুরুষ নিহত হন। পক্ষান্তরে ৫ জন পাক আর্মি ও ১০ জন রাজাকার এই যুদ্ধে প্রাণ হারায়। পরবর্তীতে পাকবাহিনী পিছনে ফিরতে বাধ্য হয়। এই যুদ্ধে বসুবাহিনীর অন্যতম মুক্তিযোদ্ধা সামছুল হকের অবদান ছিলো প্রশংসনীয়।
বসু বাহিনী যে সকল সম্মুখ যুদ্ধে অংশ গ্রহন করেঃ
১) বাজিতপুর বাজার সোনালী ব্যাংক, বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ – তারিখঃ ০৫/০৬/১৯৭১ ইং
২) নিকলী থানা, কিশোরগঞ্জ -তারিখঃ ২০/০৭/১৯৭১ ইং
৩) শিয়ালদী গ্রামের শ্মশাণ ঘাট, দিঘীরপাড়, বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ -তারিখঃ ২৫/০৭/১৯৭১ ইং
৪) মানিকখালী ডুইলজা রেললাইন ব্রীজে, কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ -তারিখঃ ৩০/০৭/১৯৭১ ইং
৫) কটিয়াদী থানা, কটিয়াদী কিশোরগঞ্জ – তারিখঃ ০৪/০৮/১৯৭১ ইং
৬) গুরুই গ্রামে, নিকলী, কিশোরগঞ্জ – তারিখঃ ০৬/০৯/১৯৭১ ইং
৭) হালিমপুর বাগমারা রেলব্রীজ ক্যাম্প (বগা মারা ব্রীজ) -তারিখঃ ১৪/০৯/১৯৭১ ইং
৮) বাজিতপুর থানা, বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ – তারিখঃ ২৭/১০/১৯৭১ ইং
৯) কিশোরগঞ্জ গাইটাল, কিশোরগঞ্জ -তারিখঃ ১২/১২/১৯৭১ ইং
১০) কিশোরগঞ্জ সদর থানা, কিশোরগঞ্জ – -তারিখঃ ১৭/১২/১৯৭১ ইং
এছাড়াও এই বাহিনী আরও বেশ কিছু যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল যেগুলোর প্রকৃত তারিখ জানা নেই। এর মধ্যে রয়েছে, can you tan after accutane
১১) ১৯৭১ সালের শীতকাল। তখন ইটণা থানার (রাজাকার নেতা) স্বঘোষিত ও,সি ছিলো কুখ্যাত তাঊক্কা মৌলবী বা তাহের মৌলবী। প্রতক্ষ্যদর্শী দের মতো, বর্শা ডাকাত নিজ হস্তে ইটনা থানাতে উড্ডীয়মান পাকিস্তানি পতাকা কে গুলি করে তাঁর উপস্থিতি জানান দেয়। বিনা যুদ্ধে থানা ছেড়ে রাজাকার দল পালালেও, তাহের মৌলবি আত্মগোপন করে। থানা দখলের কয়েকদিন পরই অরক্ষিত থানা রেখে বর্শার লোকজন চলে যায়।
১২) বসু বাহিনীর অধীনস্থ করিমগঞ্জের তাড়াইলের বেতের ডাকাতের গ্রুপ সহ বসু বাহিনী নেত্রকোনার মদন থানায় আক্রমন ও হানাদার মুক্ত করে।
১৩) অষ্টগ্রামের ৫০ জন রাজাকারের ট্রেনিং শেষে ভৈরব থেকে অস্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহে যাবার পথে হাওরে বন্দী ও হাতপা বেধে নদীতে নিক্ষেপ করে হত্যা।
১৪) ছাতির চরে কাছাকাছি ঘোড়াউত্রা নদীতে পাক বাহিনীর টহল ট্রলারে আক্রমন।
১৫) স্বাধীনতা যুদ্ধে সৈয়দ নজরুল ইসলামের পত্নী ও বর্তমান আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক, এল জি আর ডি মন্ত্রী সহ তার পরিবারের কয়েকজন সদস্যকে বসু বাহিনীর প্রধান বসু তার নিজ নেতৃত্বে নৌ পথে নিকলী থেকে ভারতে পৌছে দিতে রওনা হন। এবং পথিমধ্যে রাটরী নামক জায়গার কাছাকাছি পৌছুলে আঞ্জু রাজাকার কতৃক চ্যলেঞ্জের সম্মুখীন হলে তাৎক্ষনিক যুদ্ধে প্রতিপক্ষের ৬ জন রাজাকার নিহত ও একজন কে জীবিত গ্রেফতার করে পরবর্তীতে হিলচিয়া নিয়ে আসে বসু ।
বসু বাহিনীর বীর যোদ্ধাদের মধ্যে যে কজনের নাম জানা গেছে – তারা হলেন প্রফেসর ইয়াকুব আলী, আব্দুল বারী খান, গুরুই গ্রামের মহীউদ্দীন , হাবিলদার হাফিজউদ্দীন, দিয়ারিশ মিয়া, একে এম আনোয়ারুল হক, নূরুল ইসলাম, আবুল কাশেম, আবুল বাসার, সামসুল হক (সমু), বেচু, মহাতাব, নেফর আলী, সাহেদ আলী আব্দুল ওয়াহাব, আবু, তাহের, সিদ্দিক, কফিল উদ্দীন, কেন্দু মুন্সী, শহর আলী, আব্দুল হাশিম, কানা হাশিম মতি মিয়া প্রমুখ। about cialis tablets
২৬ জানুয়ারী ১৯৭২, বসু বাহিনী কিশোরগঞ্জ মহকুমা প্রশাসকের কাছে বিভিন্ন ধরনের ৭০ টি অস্র জমা দান করে। যার রসিদ নিম্নরুপঃ
বসু বাহিনীর প্রধান আব্দুল মোতালেব বসুর নামে জারিকৃত ২৫টি মামলা যা মুক্তিযুদ্ধের আগে বিভিন্ন অপরাধে রজ্জুকৃত ছিল তা স্বাধীনতার পর সৈয়দ নজরুল ইসলামের অনুরুধে সরকারের আইন মন্ত্রী ড. কামাল হোসেন কর্তৃক ক্ষমা করা হলেও তৎকালীন স্থানীয় ক্ষমতা কেন্দ্রীক রাজনিতীর নির্মম স্বীকার হয়ে নিজ গ্রামেই আততায়ীর গুলিতে বসু নিহত হন। তাকে প্রকাশ্যে হত্যা করে লাশ কয়েক টুকরো টুকরো করে কেটে খড়স্রোতা ঘোড়াউত্রা নদীতে ফেলে দেয়া হলেও আজো তার খুনীদের সনাক্ত করার কোন উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি।
বসুর মৃত্যুর সম্ভাব্য কারনঃ
৭১ এ যুদ্ধকালীন সময়ে ও যুদ্ধের পরে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান কয়েকবার “বসুর বাহিনীর” প্রধান আব্দুল মোতালিব বসুর বাড়িতে যান এবং কিছু বিষয়ে বৈঠক করেন। স্বাধীনতার পর জিল্লুর রহমান আওয়ামীলীগে যোগ দিতে বসুকে উৎসাহিত করেন। এবং যোগদান অনুষ্ঠানে বসুকে স্বর্ণের মালা উপহার দেন। আর এই কারনেই স্বাধীনতা পরবর্তী বাজিতপুর – নিকলীর ক্ষমতার রাজনীতিতে বসুর প্রবেশ ও জিল্লুর রহমানের আনুগত্য লাভ ততকালীন আওয়ামীলীগের অন্যান্য উচ্চশিক্ষিত নেতাদের বেশ অস্বস্থিতিতে ফেলে। এমন কি বসুর সহযোদ্ধাদের অনেকেই যারা তখন ছাত্রলীগ কিংবা আওয়ামীলীগের রাজনিতীর সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে জড়িত ছিলো তারাও আঞ্চলিক রাজনিতীতে বসুর বিরুদ্ধে প্রকাশ্য বিরুধীতা ও তাকে গোপনে হত্যার প্রচেষ্ঠা করতে থাকেন এবং পরবর্তীতে বসুকে হত্যার মধ্যে দিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের মিশন সফল হয়।

নিকলীর গুরুই গ্রামে বসুর সাবেক বাড়ি। এই বাড়িতেই সাবেক প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান ২ বার অবস্থান করেছিলেন।
বসুর মৃত্যুর পর বসুর পরিবার একরকম কোনঠাসা হয়ে পড়ে, স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মেলেনি কোন স্বীকৃতি। রাষ্ট্রীয় কোন সুযোগ সুবিধা না পেয়ে ভিটাবাড়ি হারিয়ে বসুর স্ত্রী চট্রগ্রামে পাড়ি দেন, বর্তমানে সেখানে ছেলে নজরুল রিক্সা চালান ও বসুর স্ত্রী ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবন ধারন করেন।

গুরুই গ্রামে অন্যের বাড়িতে আশ্রিত আব্দুল মোতালেব বসুর স্ত্রী ও ছেলে
বসু বাহিনীর উপর একটা তথ্যচিত্র আছে ইউটিউবে। দেখে নিতে পারেন।

কৃতজ্ঞতাঃ জি এম ফ্রেজার, নাসরুল আনোয়ার ও সুখন দত্ত
তথ্যসূত্রঃ www.kishorgonj.com
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
অসাধারণ কাজ করেছেন।
জানা ছিল না এ নিয়ে।
স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
আমার নিজের জেলা অথচ আমি নিজেই জানতাম না।
যেহেতু খোঁজ নেওয়া শুরু করেছি সেহেতু আরও অনেক কিছুই বের করতে পারব ইনশাল্লাহ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পরবর্তী পোস্ট কবে পাচ্ছি???
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ tome cytotec y solo sangro cuando orino
চেষ্টা করব দ্রুতই দিতে। doctorate of pharmacy online
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
অপেক্ষায় রইলাম
মাসরুফ হোসেন বলছেনঃ metformin synthesis wikipedia
অসাধারণ একটা কাজ হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা বসু মিয়ার স্ত্রী অন্যের বাড়িতে আশ্রিতা, তার ছেলে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে- এ ব্যাপারটি জাতীয় লজ্জা বলে আমি মনে করি। উনাদের পুনর্বাসন বা আর্থিক অবস্থা উন্নয়নের জন্যে কোন পদক্ষেপ নেবার সুযোগ আছে কি?
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ glyburide metformin 2.5 500mg tabs
আমি খোঁজ নিতে চেষ্টা করব মাসরুফ ভাই। কিছু জানতে পারলে আপনাকে জানাব।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
বসু মিয়াদের জলজ্যান্ত অর্জন এই বাংলাদেশের মাঝে বেঁচে থেকেও তাদের আমরা কিছুই দিতে পারছি না এর থেকে আর লজ্জা কিসে হতে পারে। স্যালুট বসুর মত বীরদের…
রূপক ভাই আপনাকে অফুরন্ত ধন্যবাদ কিছুই জানা ছিল না। একটা অনবদ্য কাজ হয়েছে
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
ধন্যবাদ ভাই। চেষ্টা করব ভবিষ্যতে আরও লেখা দিতে।
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ all possible side effects of prednisone
ভাই অসাধারণ একটা অজানা ইতিহাস নতুন করে জানানোর জন্য ধন্যবাদ।তার ছেলে রিকশা চালায় আজকে এর থেকে বড় লজ্জার আর কিছু নেই।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
doctus viagraএই লজ্জা আমাদের সবার। synthroid drug interactions calcium
অপার্থিব বলছেনঃ
দারুন পোষ্ট। এরকম অজানা ইতিহাস নিয়ে আশা করি ভবিষ্যতে আরও লিখবেন।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
লিখব ইনশাল্লাহ।
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
এই বীর যোদ্ধা সম্পর্কে জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।আর তার উত্তরসূরিদের বর্তমান পরস্থিতি আসলেই আমাদের জন্য লজ্জাজনক
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
সময় নিয়ে পড়বার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
নিকৃষ্ট মানুষ বলছেনঃ
প্রত্যেককে নিয়ে একেকটা সিনেমা তৈরি সম্ভব nolvadex and clomid prices
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
can levitra and viagra be taken togetherসিনেমা তৈরি সম্ভব কিন্তু স্পন্সর করবে কে বলুন? বাল-ছাল সিনেমার জন্য বাজেটের অভাব নেই কিন্তু মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমা তৈরি করতে গেলেই টাকা পাওয়া যায় না। “দীপ নেভার আগে” এর সবথেকে বাস্তব উদাহরণ। টাকার অভাবে অসাধারণ এই মুভিটার কাজ আপাতত বন্ধ হয়ে আছে।
নিকৃষ্ট মানুষ বলছেনঃ
জন কার্টার বলছেনঃ
চমৎকার কাজ করেছেন রূপক ভাই! সম্পূর্ণ অজানা একটা ইতিহাস জানালেন ভাই … side effects of drinking alcohol on accutane
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
পড়বার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
চমৎকার একটি কাজ করেছেন ভাই !! কিছুই জানতাম না এই মহান বীর সম্পর্কে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক বলছেনঃ
আপনাকেও ধন্যবাদ।