উম্মা আফ্রিদি, আফ্রিদি উইল ইউ ম্যারি মি অথবা ইমরান খান সো কুল
495 exact mechanism of action of metformin
বার পঠিতপ্রিয় গ্রুপ ক্রিকেটখোরে এ যাবত কাল সম্ভবত হাজার খানেক পাদাকে(পাকিস্তানের দালাল) খোয়াড়ে পাঠান হয়েছে।আগেই বলে রাখি ছাগু দেখা মাত্রই খোয়াড়ে পাঠানোর কারনেই এই গ্রুপটাকে বোধহয় বেশি ভালো লাগে।অব্যাহত ট্রিটমেন্টের পরেও দেখা যায় লুকিয়ে থাকা পাদার বলছে,পাকিস্তান তাদের ফেভারিট টিম,খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না,গতকাল তো মোহাম্মাদ ইউসুফের ছবির নিচে কমেন্ট দেখলাম “মাই ফেভারেট প্লেয়ার” কয়েকদিন আগে পাকি দলের ছবি দিয়ে রীতিমত ঝাকে ঝাকে পাদা আটকানো হয়।অনলাইনে দেখা যায় নিজেকে বাংলাদেশি পরিচয় দিয়েও পাকিদের কলিজার টুকরা বলে নিজের পশ্চাৎ দেশ ভাড়া দেয়ার কি প্রানন্তকর চেস্টা।সুপার কপ মাশরুফ ভাইয়ার ছবির নিচে দেখলাম এক ছাগি পাকিদের জন্য ব্যাকুল প্রায়।শহিদ মুশতাক কিংবা জুয়েল স্ট্যান্ডে দাড়িয়ে গালে ধর্ষনকারীদের পতাকা একে, আফ্রিদি উইল ইউ ম্যারি প্ল্যকার্ড নিয়ে দাড়িয়ে থাকা তরুণীরা যখন চিৎকার কে মনে হয় নিজেদেরকে ধর্ষনকারীদের হাতে তুলে দেয়ার প্রানন্তকার প্রচেস্টা।মাঝেমধ্যে মনে হয় এরা কি জানে রাজারবাগ পুলিশ লাইনের সুইপার বীরাঙ্গনা রাবেয়া খাতুনের কাহিনী,জানে কি করেছিল সেই আফ্রিদির পুর্বসুরিরা।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ সারারাত বাঙালি পুলিশরা খেলনা বন্দুক (৩ নট ৩) দিয়ে পাকিদের সাথে বেশ ভালোভাবেই প্রতিরোধ যুদ্ধ করে।কিন্তু ভোরে যখন কামান ও ট্যাংকের সাথে তীব্র আক্রমন শুরু হয়ে,তখন তারা পিছু হটে।সারারাত এস এফ ক্যান্টিনের মেঝেতে শুয়ে ভয়ে কাপছিলেন সুইপার রাবেয়া খাতুন। ভোরে যখন পাকিরা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে প্রবেশ করে তখন তারা ব্যারাক থেকে লুকিয়ে থাকা পুলিশদের মুখে ব্যাটন,বুট আর ব্যায়নেট দিয়ে মারতে মারতে তাদের বের করে আনে। বন্দুকের নলের মুখে এস এফ ক্যান্টিন থেকে বের করে আনে,রাবেয়া খাতুনকে।লাথি মেরে মাটিতে ফেলে প্রকাশ্যে চলে পাশবিক নির্যাতন।মৃতপ্রায় রাবেয়া খাতুন বাচার জন্য আকুতি করতে থাকে,বলতে থাকে আমি সুইপার আমাকে মারলে তোমাদের ময়লা আবর্জনা পরিস্কার করার লোক থাকবে না।এই লাশ পচে গলে দুর্গন্ধ ছড়াবে,আমাকে মের না।পাকিরা তাকে মারে না।তবে শর্ত থাকে লাইনের বাইরে সে বের হতে পারবে না।সন্ধ্যার দিকে এ দেশির পাদা রাজাকার এবং পাকি শুয়ার গুলা ট্রাক,জীপ এ করে বিভিন্ন অভিজাত এলাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়ে আসে তরুণীদের।পুলিশ ব্যারাকে ঢুকিয়েই এদের বিবস্ত্র করা হয়,লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দিয়ে একের পর এক চলতে থাকে পাশবিক অত্যাচার।ড্রেন পরিস্কার এর ছলে এই বর্বর কর্মকান্ড দেখছিলেন রাবেয়া খাতুন।পশুগুলা কেবল নির্যাতন করেই ক্ষান্ত ছিল না,রাক্ষসের মত দাত দিয়ে তরুনিদের গাল এবং স্তন কামড়ে রক্তাক্ত করে দিয়েছিল।অল্প বয়সি মেয়েগুলার বুকের স্তন মাংস সহ উঠে আসছিল,তোমার ঐ আফ্রিদি পুর্বসুরিদের কামড়ে।যে সকল মেয়ে এই পাশবিকতার স্বীকার হতে অস্বীকৃত জানিয়েছিল তাদের প্রত্যেককে চুল ধরে টেনে ফেলে দিয়ে,গোপন অঙ্গে বেয়নেট ঢুকিয়ে দেহ ছিন্নভিন্ন করে ফেলত তোমার সেই মুসলিম ভাইয়েরা।ছোট বালিকারা যখন পাশবিক নির্যাতনে অজ্ঞান হয়ে যেত,তখন হার্মাদ গুলাদের কেউ কেউ নির্যাতন করেই ক্ষান্ত দিত না,ঐ দেহ বাইরে টেনে নিয়ে দুই জন দুই পা ধরে,দুই দিকে টানত।তারপর চড়চড় করে দেহকে দুই ভাগ করে ফেলত।নির্মম পাশবিক অত্যাচারে কাতরাতে কাতরাতে মৃত্যুবরণ করেছে হাজার হাজার তরুণী।তাদের দেহ কুচি কুচি করে কেটে বস্তায় ভরে ফেলে দিত ঐ নরপশুগুলি।এসব দেখে যে সব তরুণী তাদের সংগ দিত,তাদেরও রেহাই ছিল না।পদস্থ কর্মকর্তারা বেয়নেট কিংবা ধারাল ছুড়ি দিয়ে স্তন কেটে অট্র হাসিতে ফেটে পরত।গোপন অঙ্গে পিস্তল এর নল ঢুকিয়ে ট্রিগারে চেপে ধরত।হেডকোয়াটারের ৩-৪ তলায় মোটা রডের সাথে হাত বেধে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল অসংখ্য তরুনিকে।পাকিদের কেউ কেউ ব্যাটন দিয়ে আঘাত করে,কিংবা ছুড়ি দিয়ে স্তন কেটে নিয়ে অট্রহাসিতে ফেটে পরত।কেউ চিৎকার করলে,গোপন অঙ্গে রড ঢুকিয়ে হত্যা করা হত।এই সকল তরুণীদের ২৪ ঘন্টাই ঝুলিয়ে রাখা হত ঐ অবস্থায় তাদের পায়খানা প্রস্রাব করতে হত।অসংখ্য তরুণী ঐ ঝুলে থাকা অবস্থাতেই মৃত্যুবরণ করে।ডিসেম্বরে যখন মিত্রবাহিনী ঢাকাকে ঘিরে ফেলে বোম্বিং করতে থাকে, তখন বেচে থাকা তরুণীদের গুলি করে হত্যা করেছিল ঐ আফ্রিদি আর ইমরান খানের পুর্বপুরুষরা। ampicillin working concentration e coli
২৫ বছর বয়সি এক সরকারী কর্মকরতার স্ত্রীর কাহিনী ছিল আরো করুন।প্রথমে পাকিরা তার স্বামীকে ধরে নিয়ে যায়,কয়েকঘন্টা পর প্রায় অর্ধমৃত অবস্থায় ফেরত আনা দেয়া হয় তাকে।পরদিন সকাল ৮ টার দিকে একদল পাকি পশু ঐ বাসায় এসে ৩ ছেলেমেয়ে আর স্বামীর সামনে পাশবিক নির্যাতন চালাউ ঐ মহিলার উপর।দুপুর আড়াইটায় আরেকটা দল এসে ঐ মহিলাকে তুলে নিয়ে যায়।বাংকারে ফেলে পালাক্রমে চলতে থেকে পাশবিক নির্যাতন।প্রতিদিন জ্ঞান হারানোর আগ পর্যন্ত চলত নির্যাতন।৩ মাস পরে সে যখন প্রেগন্যান্ট হয়।তখন পাকিরা তাকে ছেড়ে দেয়।কিন্তু তার স্বামী তাকে গ্রহন করতে অস্বীকৃত জানায়।গ্রামের মানুষজনের সহানুভুতি তৈরি হয় ঐ বীরাঙ্গনার প্রতি।গ্রামবাসীরা জোর করলে তার স্বামী আত্মহত্যা করে।যুদ্ধের পর যখন পুনর্বাসনকেন্দ্রে তার চিকিৎসা চলছিল তখন তিনি বলেছিলেন “But why.why did they do it.It would have been better if both of we are died.”
মজার ব্যাপার হল,ক্রিকেটখোরে এই পোস্ট দেবার পর,অনেকেই সাকিব আর তামিমের উদাহরন নিয়ে আসে।সাকিবের প্রিয় খেলোয়ার ছিল সাইদ আনোয়ার।আর তামিম নাকি ২০১১ বিশ্বকাপে বলেছে পাকিস্তান তার প্রিয় টিম।আগেই বলে রাখি একটা অনৈতিক ঘটনাকে আরেকটা অনৈতিক ঘটনা দিয়ে ঠেকানোর চেস্ট করা হয় বোকামি অথবা ঐ অনৈতিক ঘটনাকে প্রোক্ষভাবে সমর্থন করার ইঙ্গিত বলে আমি মনে করি।
এইবার আসা যাক সাকিব,তামিম কিংবা রাজ্জাকের ব্যাপারে।৭৫ এর পর থেকে ৯৬ পর্যন্ত বাংলাদেশে বিরাজমান আবহাওয়া মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির ছিল না।মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বলতে যা সেখান হত,সেখানে পাকিস্তানিদের নির্মমতা বলতে ৩০ লাখ গনহত্যা,মা বোনদের ইজ্জত নেয়ার ঘটনা,আর স্বাধীনতা, বিজয় দিবস এবং ন ৭ বীরশ্রেষ্ঠের জীবন কাহিনী পরানো হত।তাও খুব সামান্য আলোচনা।এই ঘৃণ্যহত্যাকাণ্ডের সঠিক চিত্রের ধারে কাছেও যাওয় হয় নাই।মনে রাখতে হবে ঐ সময়েই বড় হয়েছে সাকিব তামিম।নিজেদের দল তখন মাত্র শুরু করেছে,ছিল না কোন আইডল তাই স্বভাবতই সমর্থন যেত প্রতিবেশি ভারত আর পাকিস্তান।নিজ চেস্টা ছাড়া কেবল মাত্র পাঠ্য বই পরে কখনোই জানা যেত না,পাকিদের নির্মতার কাহিনী।এরপর পেরিয়েছে বহু বছর।প্রজন্মের সামনে উঠে আসতে থাকে পাকিদের নির্মমতার কাহিনী,২০১২ সালে এশিয়া কাপের ঐ পরাজয়ের পরে সাকিব,তামিম কিংবা মুশফিকদের কান্নার কথা কি তোমরা ভুলে গেছ????এর আগেও তা অনেক বড় দলের কাছে হেরেছি,পাকিস্তানের সাথে ২০০৩ এ ক্লোজ ম্যাচ ছিল সেটাও হেরেছিলাম।দেশের মাটিতে বিশ্বকাপে ৫৮-আর ৭৮ রানের লজ্জা ছিল তখন তো ওরা এভাবে কাদে নাই।ওরা কেদেছিল কারন ওরা জানত পাকিস্তানের কাছে বিজয়ের আনন্দ কতখানি অমুল্য হতে পারে,অদের ঘৃণা করলেই হারার পর বাচ্চাদের মত কাদা সম্ভব।এবার আসা যাক ২০১৩ শাহাবাগ আন্দোলন,মনে পরে আন্দলনে সংহতি জানাতে শাহাবাগে এসেছিল,ক্রিকেটাররা???মনে পরে ৩ মিনিট স্তব্ধ কর্মসুচিতে যোগ দিয়েছিল বি পি এল চলাকালীন প্রত্যেক ক্রিকেটার।ঐ দিনই সকল খেলোয়াড় জানিয়ে দিয়েছিল পাকিদের প্রতি তাদের ঘৃণার কথা।ভুলে গেলে চলবে না,যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরুর পর সকল মাধ্যম গুলোতে যে ভাবে পাকি পশু ও তাদের এদেশিয় পাদা দালালদের নির্মমতার চিত্র ফুটে ওঠে তাতে করে,বিবেকবানদের পাকিস্তান দলের প্রতি সমর্থন উঠতে থাকে।তার প্রমান এখন কোন খেলোয়াড় আর বলেন না,পাকিস্তান তার প্রিয় দল অথবা পাকিস্তানের উমুক তার প্রিয়।
প্রজন্ম উপরের ঐ বর্বরতা গুলা তোমার জন্মের ইতিহাসের সামান্য কিছু ঘটনার নমুনা।তুমি কি জান কেবল মাত্র জয় বাংলা লেইখা ব্যাট করতে নামার কারনে রাকিবুল হাসানকে মৃত্যু পরোয়ানা নিয়ে ৯ টা মাস পালাইয়া থাকতে হইছে???
খেলার সাথে রাজনীতি না থাকলে কেন রাকিবুল ইসলামকে পালাইয়া থাকতে হইছিল??????? using zithromax for strep throat
তারপরেও তুমি ক্যামনে মুহাম্মদ ইউসুফকে প্রিয় খেলোয়াড় বল?ক্যামনে বল খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না????ক্যামনে বল আফ্রিদি উইল ইউ ম্যারি মি??
সেইম ম্যান,সেইম টু ইউ
জন কার্টার বলছেনঃ
চমৎকার লিখেছেন ভাই! 2nd course of accutane side effects
তবে এইসব কথাই মারখোরগুলোর কোন ভ্রুক্ষেপ হবে বলে মনে হয় না! এইগুলো জীবনেও মানুষ হবে না!
লিখতে থাকুন! শুভকামনা….
Iqbal Mahmud Anik বলছেনঃ
অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ার জন্য
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধুতে থাকুন ধুতে থাকুন ধুতে থাকুন ।
পাকিস্তানী এইসব জন্মপরিচয়হীনদের আর কিছু বলার নেই। domperidona motilium prospecto
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
pastillas cytotec en valencia venezuelaমাঝে মধ্যে মনে হয়,ওগো ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়া পাকিস্তানের টিকিট ধরাইয়া দেই