নারী অধিকার ; স্বাধীনতা নাকি সুবিধা?
780
বার পঠিতনারী অধিকার ও আমাদের সমাজে নারীদের আইডিওলোজি নিয়ে অনেক ভেবে চিন্তে দেখেছি। কিছু কথা পরিষ্কার করা উচিত বলে মনে করি।
প্রথমেই আসি, অধিকারের প্রশ্নে। অধিকার বলতে আসলে কি বুঝায়? স্বাধীনতা? নাকি প্রাপ্য সুবিধা নিশ্চিত করা? নাকি বেশি সুবিধা দেয়া? বস্তুত, সুবিধার পরিমাণ নয়। অধিকারের প্রশ্নটা এক জায়গাতে এসে যথেষ্ট কনফিউজিং। সেটা হচ্ছে অধিকার মানে কি স্বাধীনতা নাকি সুবিধা? নারীর এই মুহুর্তে স্বাধীনতা নাকি সুবিধা কোনটা প্রয়োজন সেটা আগে ক্লিয়ার করা প্রয়োজন। অনেকেই বলবেন, স্বাধীনতা আর সুবিধা দুটিই কেন একসাথে নয়? হ্যাঁ। অবশ্যই দুটি একসাথে। কিন্তু তার আগে যেসব সুবিধা নিশ্চিত করা হচ্ছে সেগুলোর স্বাধীনতা দিতে হবে। ধরুন, আপনার সামনে পাঁচটি বল আছে। আপনাকে একটি বল বেছে নিতে বলা হল। পাঁচটি থেকে যেকোনো একটি বেছে নেয়ার অধিকার আপনাকে দিলাম। কিন্তু সবচেয়ে ভালো বলটি রেস্ট্রিকটেড করে দিলাম। ওটা যদি আমি আপনাকে না নেয়ার জন্য জোর করি, আপনি চারটি সুবিধার মাঝেই স্বাধীনতার বিস্তার পেয়েছেন। একটি উহ্য। আর আমাদের বাঙালি সমাজে মেয়েদের জন্য ঠিক এটাই করা হচ্ছে। নিশ্চিত সুবিধা গুলোর মাঝ থেকে বেছে নেয়ার স্বাধীনতা দেয়া হচ্ছে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কিন্তু রাষ্ট্র কিংবা পুরুষতন্ত্র কিছু কিছু সুবিধার কপিরাইট নিজের কাছে রেখে দিচ্ছে। পিওর ক্রাইম! নারী অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে একটি নির্দিষ্ট গন্ডির মাঝেই। কিন্তু অধিকাংশ সুবিধাই রেখে দেয়া হয়েছে নারীদের আড়ালে। নারীরা নিজ থেকে যতদিন এসব ব্যাপারে সচেতন না হচ্ছে, আপনি আমি শত চেস্টা করেও ভাঙা কঙ্কাল জোড়া দিতে পারবোনা, না করতে পারবো অন্তত প্রাথমিক চিকিৎসাও। metformin synthesis wikipedia
কেমন সুবিধা আড়াল করে দেয়া হয়েছে নারীদের থেকে? ব্যাপার গুলো নিয়ে পরে আসছি। প্রথমেই কিছু ঐতিহ্যের প্রশ্ন টেনে আনি। হাই হিলের ব্যাপারটা জানেন কি? যে হাই হিলকে নারীরা খুব আনন্দের সাথে আধুনিক ফ্যাশানের উপলক্ষ হিসেবে বেছে নিয়েছে, কিংবা যারা হাই হিল বাজার জাত করছে কিংবা হাই হিল জুতার একটা স্থায়ী যোগান বিশ্ব বাজারে অবিচ্ছিন্ন রাখছে তারা হয়তো এর রক্তাক্ত ইতিহাসটা জানেনা। জানে কি? থামুন! আমি হাই হিল পরার বিরোধীতা করছিনা। আমি আগেই বলেছি, কিছু ইতিহাসের প্রয়োজন আছে। যেহেতু ব্যাপারটা সামান্য জটিল। হাই হিল এর কনসেপ্ট মূলত চাইনিজদের। ওরা সদ্য জন্মানো কন্যা সন্তানের পায়ের গোড়ালি ভেঙে দিয়ে শক্ত বাঁকানো কাঠ দিয়ে দিনের পর দিন বাঁকানো কাঠের সাথে পা বেঁধে রাখতো। যার ফলে পায়ের গোড়ালি উঁচু হত আর পায়ের পাতা বলে যে একটা জিনিস আছে মেয়েদের সেটা থাকতোনা। গোড়ালি আর আঙুল। মাঝের যে বিস্তৃত পায়ের পাতা সেটা বেঁকে উপরের দিকে উঠে যেত। এটাই মোটামুটি হাই হিলের ইতিহাস ছিলো।
কখনো ভেবে দেখেছেন? ছেলেদের জামার বোতাম থাকে ডান দিকে, কিন্তু মেয়েদের কাপড় চোপড়ের যাবতীয় হুক কেন বাম দিকে থাকে? এটার পিছনে আছে মূলত এক কালে নারী সমাজের লাক্সারি। বিত্তবান নারীরা জামা-কাপড় চলা ফেরা সকল ক্ষেত্রেই দাসীর সাহায্য নিতো। ন্যাচারালি, মানুষ ডান হাতে বোতাম লাগাতে বেশি স্বাচ্ছ্যন্দ পায় বা পেত। তাই দাসীরাই নিজেদের সুবিধার জন্য তাদের মালকিনের পোষাকের বোতাম বাম দিকে লাগাতো। যাতে মালকিনদের পোষাক খুলে দেয়া তাদের জন্য সহজ হয়। আর এই প্রথাটাই আজ পর্যন্ত রয়ে গেছে এবং শেকড় গেঁড়েছে। এরকম আরো অনেক প্রথাই দেখানো যায়। সময় কিংবা লিখার প্রয়োজনে স্কিপ করে যাচ্ছি।
আমি দুটো মিথোলজি টেনে এনেছি এখানে। উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার। একটা মিথ হচ্ছে, রক্তের-কষ্টের-যন্ত্রনার। আরেকটা নিখাদ আভিজাত্যের। এরকমই কিছু টিকে গেছে আর কিছু ফিকে গেছে। এটার সাথে অধিকারের কি সম্পর্ক? অধিকারের সম্পর্ক আহামরি নয় অবশ্যই, কিন্তু নারীদের “আধুনিকতা” কিংবা আধুনিকতার সাথে খাপ খাওয়ানো বর্তমানের শেকড়টা তুলে ধরলাম স্রেফ। এসব মানেই আধুনিকতা নয়। আধুনিকতা ঐতিহ্য টা নতুন মোড়কে ধারণ করলে হয়না, আধুনিকতা হয় উত্তরপুরুষের জন্য নতুন ঐতিহ্যের সৃষ্টিতে। আর সেটাই করে যেতে হবে, নিজেদের নিয়ে সচেতন হওয়ার মাধ্যমে। নিজেদের জানার মাধ্যমে। নারীদের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে নারীবাদী হওয়ার দরকার নেই। অনেক অনেক দিন আগে ইউটিউবে এক ভিডিও দেখেছিলাম। সিঙ্গাপুরের বাসে একজন ছেলে একটি মেয়েকে সিট ছেড়ে দিতে চাইলো। মেয়েটি খুব রেগে গিয়ে উত্তর দিলো, “তুমি কি ভেবেছো? আমি নারী বলে আমার দাঁড়ানোর ক্ষমতা নেই? তুমি আগে এসেছো। আগে তুমি বসবে। আমাকে কেন বলছো?” দারুণ। স্রেফ অসাধারণ একটা ইমপ্রেশান পেয়েছি ভিডিওটা দেখে। কয়দিন আগে আমিও ফেসবুকে আমার একটি ঘটনা বলেছি, সেটা হচ্ছে, ফ্লেক্সি করানোর সময় আমি আগে গিয়েছি দোকানে। আমার ঠিক পরেই তিনটি মেয়ে এসে নারী অধিকার দেখিয়ে টেলিটকের লোড নিয়ে গেল। আমি যখন লোড করতে যাবো, তখন ব্যালেন্স শেষ। লোড আর করা হয়নি। আমি মেয়ে গুলোকে আগে লোড করে নিতে বলেছি। মেয়ে গুলো খুব খুশি হয়েছে। নারী বলে “লেডিস ফার্স্ট” তকমার জোর তাকে আনন্দ দিয়েছে। তারা ভেবেছে তারা আগে করবে, কারণ তারা নারী। আর আমি ভেবেছি, তাদের প্রয়োজন হয়তো আমার চেয়েও বেশি, তারাও তো মানুষ! নারী-পুরুষ হওয়ার আগে মানুষ হতে হবে! আর উপায় নেই।
এতক্ষণে আমি আমার বক্তব্যের আসল পয়েন্টে চলে আসলাম। কিছুক্ষণের মাঝেই উপসংহার টানছি। অধিকারের প্রশ্ন গুলোর উত্তর আসলে কেমন হওয়া উচিত? দীর্ঘদিন ধরেই আমাদের মুসলিম সমাজের মাঝে একটা ফ্যান্টাসি দেখছি, তা হচ্ছে স্বজাতির বিখ্যাত কারো নামের আগে মুসলিম উপাধি দেয়া যেটা অন্য কোনো গোত্রের মানুষরা করে কিনা আমার জানা নেই। যেমন, মুসলিম সাহিত্যিক, মুসলিম বিজ্ঞানী, মুসলিম গায়ক, মুসলিম ফুটবলার, মুসলিম ক্রিকেটার ইত্যাদি ইত্যাদি। ব্যাপারটা মুসলিমদের জন্য তৃপ্তির হলেও বিশ্বের দরবারে যথেষ্ট বিরক্তির। কেউ যখন ইবনে সিনাকে মুসলিম বলে, পিছন থেকে কেউই হাত তুলে বলেনা যে, আইনস্টাইন ইহুদি বিজ্ঞানী। কিংবা কেউ যখন ওমর খৈয়ামের কথা বলে মুসলিম সাহিত্যিক, কখনো পিছন থেকে কেউ বলেনা যে, “হেই! হোয়াটস অ্যাবাউট রবার্ট ফ্রস্ট?” অতএব, এভাবে অরিজিন দেখে কাউকে আলাদা করে ফেলা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। সভ্যতার বিকাশে অবদান আছে সবারই। দেশ কিংবা জাতি গোত্র ভেদে অরিজিন হতে পারে, কিন্তু লিঙ্গ-ধর্ম ভেদে কেন? আল বেরুনী-খৈয়াম-সিনা এরা অ্যারাবিয়ান। আইনস্টাইন জার্মান, বায়রন ইংলিশ। এটাই তাদের অরিজিন। আর তারা সবাই “আলোকিত মানুষ” এটাই সবচেয়ে বড় অরিজিন।
ঠিক তেমনি নারী-পুরুষের মাঝেও আলাদা অরিজিন কেন? নারী কবি, পুরুষ কবি, নারী বিজ্ঞানী, পুরুষ বিজ্ঞানী, নারী সাহিত্যিক, পুরুষ সাহিত্যিক কি জিনিস? অনেক উত্তেজিত পুরুষ মাঝে মাঝে আটদশটা বিখ্যাত মানুষের নাম বলে দাবী করে “এখানে নারী কই? নারীরা কি পারে?” অকারণ বাহানা। আমি আপনাকে বিখ্যাত দশজন সন্ত্রাসীর নাম বলবো, আর প্রশ্ন করবো এখানে নারী কই? তখন? এডগার, রিপার, গারাভিতো, ডামার এসব কুখ্যাত সন্ত্রাসীদের মাঝে নারী কই? কিন্তু আমি এই প্রশ্নটা করবো না। বস্তুত সবাই মানুষ। নারীর যেমন নিজেকে মানুষ ভাবা উচিত, ঠিক তেমনি পুরুষও নিজেদের মানুষ ভাববে। ২৩ জোড়ার মাঝে ২২ জোড়া ক্রোমোসোমই কিন্তু একই। বাকি এক জোড়া XX এবং XY তেই যতো পার্থক্য, যত অভিধান, যত সমাজ, যত রাস্ট্র। কিন্তু সব কিছুই মহাবিশ্বের অন্তর্গত! এটা ভেবেই অন্তত সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। কয়েকদিন আগেই ফেসবুকের আকাটা এক মূর্খ দাবী করেছে, “মেয়েরা সাদা কাপড় আর ছেলেরা কালো কাপড়। অন্যায় যেই করুক, দাগ কিন্তু মেয়েদের গায়েই পড়বে”। যদিও আমি দীর্ঘদিন থেকেই ছাগলদের সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বাদ দিয়েছি, তাও তাকে উৎসাহ নিয়েই প্রশ্ন করেছিলাম, আমি একটা মেয়েকে রেইপ করবো। দাগ কার গায়ে পড়বে। সে এটার উত্তর দিতে রাজি হয়নি। যদিও আমি জানি সে মনে মনে হাজার হাজার মেয়েকে রেইপ করছে।
আমি নারী অধিকার ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করতে গেয়ে বিচিত্র টপিকে সূত্রপাত করেছি। যদিও মোটেই চাইনি প্রসঙ্গের বাইরে কিছু বলতে। নারী পুরুষ কেউই মহামান্বিত নয়। হয়তোবা কেউ কারো চেয়ে এগিয়ে, কিন্তু সেটাকে আইডেন্টিফাই করার সময় কিংবা প্রয়োজন কি আদৌ আছে? আমি সেসব পুরুষদের বলছি, যারা একটা মেয়ের সামান্য উন্মুক্ত বাহু দেখেই সমাজের অবক্ষয় নিয়ে হায় হায় করেন, কখনো একজন উলঙ্গ ভিখারীকে একটা কাপড় দিয়েছেন? শীতের মাঝেও মেয়েরা কেন ট্রান্সপারেন্টের জামা পরে সেটা নিয়ে গবেষনা না করে, যারা ট্রান্সপারেন্ট দূরের কথা একটা ছিঁড়া বস্তা গায়ে দেয়ারও সামর্থ্য নেই তাদের জন্য কতটুকু করেছেন? আর আপনি ঠিক করবেন সমাজ? কচু করবেন আপনি! আপনি একটা অক্ষম পুরুষ। আর আপনি মানবজাতির জন্য কলঙ্ক। নিজের কামনার শিকার হওয়া মেয়েটির ঘাড়েই দোষ চাপিয়ে দেন, মেয়েটা বেগানা তাই ধর্ষিত হয়েছে, মেয়েটা কাপড় ঠিকমত গায়ে দেয় নি। সিরিয়াসলি? নিজেই নিজের মনকে প্রশ্ন করুন। একটা মেয়ে কাপড় পরেনাই বলেই তাকে আপনি রেইপ করবেন? যদি আপনার উত্তর না হয়, তাহলে কেন সেই ধর্ষককে বাঁচাতে মেয়েটাকে গালি দিচ্ছেন? ভেবে দেখুন। viagra vs viagra plus
যাই হোক, সবশেষ এটাই বলি। আমি নারী স্বাধীনতার পাশাপাশি নারী সুবিধায় বিশ্বাসী। সমান সমান সুযোগ। যে সুযোগ গুলো মানুষ পায় তার প্রত্যেকটা সুযোগ। আপনি পছন্দ মত সুবিধা নিশ্চিত করে স্বাধীনতা দিবেন? এটা স্রেফ আই ওয়াশ! সুবিধা যদি দশটি থাকে দশটি সুবিধার মাঝেই স্বাধীনতা দিন। পাঁচটি কেড়ে নিয়ে স্বাধীনতা কেন? আর নারী জাতিও এটা নিজ থেকে বুঝতে হবে। আগে দেখুন সব গুলো সুবিধাই পাচ্ছেন কিনা। সবগুলো সুবিধা নিশ্চিত হওয়ার পর স্বাধীনতার দাবী করুন! নিজেদের বড় না ভেবে সমান ভাবুন। সাম্যবাদে বিশ্বাস করে ফেলুন। সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই! আপনি পুরুষ? আপনি নারী? নাকি আপনি মানুষ? আপনি কে? আপনি কি? আপনি কেন?
আলো আসুক…… আলো আসবে…… আসবেই…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
দারুণ এক পোস্ট।
তবে কি আমাদের দেশের নারীরা খোলস থেলে বের হচ্ছে। এখন কিছু ‘নারী’ নিজেদের মানুষ হিসেবে না ভেবে ‘নারী’ হিসেবেই ভাবে। এতে সে কিছু সুবিধা হয়তো বেশি পায়!
মানুষ হিসেবে সকলের সুবিধা স্বাধীনতা সমান হোক এটাই কাম্য।
বৈষিম্যটা দূর করতে হবে মন থেকে, প্রত্যেকটা মানুষের মন থেকে। তা না হলে ‘নারী’ ও ‘পুরুষ’ হয়েই থাকতে হবে অনন্তকাল ‘মানুষ’ হওয়া হবে না।
আর এখনও আমাদের নারীরা উনুনকেই তাদের প্রকৃত স্থান মনে করা। তারা নিজেরা না চাইলে তো কেউ তাদের খাইয়ে দিতে পারবে না। মোদ্দা কথা কেউ ইচ্ছে করে প্রভুত্ব করার ক্ষমতা ছাড়তে চায় না! আমরা লিঙ্গভেদে প্রত্যেকেই এখনও মধ্যযুগের আদর্শই অন্তরে ধারণ করে রেখেছি।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ accutane prices
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
জয় একেবারে টু দ্যা পয়েন্ট বলেছেন…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ half a viagra didnt work
খুব স্পষ্ট না আসলে কি বলতে চেয়েছেন ।
অধিকার আর সুবিধা দুটো ভিন্ন জিনিশ। তবে এই বিষয়ে একমত রাষ্ট্র নিজের সুবিধা অনুযায়ী নারীদের অধিকার প্রদান করে। তাই বলে তো অধিকার আর সুবিধা এক হয়ে যায় না। !
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এটা কখন বল দুইটা এক! বললই তো দুইটা ভিন্ন আগে সব অধিকার দিতে হবে, কোন লিমিটেশন রাখা যাবে না যেটা হবে না তারপর স্বাধীনতা পূর্ণ হবে!
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
দুটো কে এক বলিনি তো। বলেছি, আগে শতভাগ সুবিধা চাই, তারপর সেই সুবিধা গুলো বেছে নেয়ার অধিকার। কিন্তু দেখা যায় নারীরা সুবিধাই পাচ্ছে পঞ্চাশ ভাগ। সেই পঞ্চাশ ভাগের উপরই অধিকার দেয়া হচ্ছে। বাকি সুবিধা গুলো আড়ালে থেকেই যাচ্ছে।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
বোতামের বিষয়ে কিছুই জানতাম না। অসাধারণ… তবে লিখাটি ঠিক গোছানো মনে হল না। যাহোক দারুণ একটা কালোত্তীর্ণ সমস্যা নিয়ে লিখেছেন। লিখাটি আরও ব্যাপক হলে ভাল হত…
আপনার মাই প্রিজন মাই প্রাইড সিরিজের পরবর্তী পর্ব কবে আসবে?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
zithromax azithromycin 250 mgআমি জানতাম বাম দিক থেকে হয় তবে কেন হয় জানতাম না
জন কার্টার বলছেনঃ
চমৎকার পোস্ট!
আর তারিক লিংকন ভাই-এর মতো আমার ও জিজ্ঞেসা, মাই প্রিজন মাই প্রাইড এর পরবর্তী পর্ব কবে পাবো?
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আপনার লেখাটা পড়ে বেশ অগোছানো মনে হয়েছে। না ঠিক তা না, তাড়াহুড়ো মনে হয়েছে। যেমন প্রথম দিকে সুবিধা না স্বাধীনতা পপ্রশ্নগুলো পরপর এমনভাবে করা হয়েছে এবং উত্তর এমনভাবে দিয়েছেন যে পাঠক হিসেবে আমি স্পষ্ট কোন ভাবনা পাইনি।
আপনার পোস্টে যে নারীকে সুবিধার স্বাধীনতা দেবার কথা বলা হয়েছে তার সমালোচনা করতে হয়। নারীকে সুবিধা দেবার কিছুই দেখিনা আমি। যেমন স্বাধীনতা দেবার কোন বিষয় নেই। কে দিবে? পুরুষ? কেন দিবে? আমি আসলে বুঝতে পারিনা দেয়া নেয়ার প্রশ্ন কেন? ব্যক্তিগতভাবে আমার চিন্তা পুরুষকে মানতে হবে। অনধিকার চর্চা বন্ধ করতে হবে। যে পাঁচটা বলের কথা বলা হয়েছে সেখান থেকে পছন্দ করে নেবার অধিকার আমার। এখানে পুরুষ ঠিক করে বা আলাদা করে দেবার কে? এখানে তাদের অনধিকার চর্চা বন্ধ করলে আমাদের সুবিধা নয় বরং আমরা আমাদের প্রাপ্যটাই পাই। নারীকে আলাদা সুবিধা দেবার প্রশ্নই ওঠে না।বরং পুরুষ অসুবিধা না করলেই হয়। আমি এ অংশে আপনার মর্মার্থের সাথে একমত হলেও ভাষা ব্যবহারে বেশ দ্বিমত থাকায় তুলে ধরলাম।
এরপরের অংশে সমালোচনার জন্য সমালোচনা নয় বরং বিশেষভাবে চোখে পড়ায় লিখতে হচ্ছে। আপনি যে অর্ধ অসম্পূর্ণ ইতিহাস সাই হিলের তুলে ধরেছেন তাতে কেন চীনে এ ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল তা জানা যায় না। এটা না তুলে ধরলে মনে হবেনা যে নারীকে শোষণ এবং কেবল পুরুষের সুখের বস্তু হিসেবে ভাবায় এর প্রচলন। এরকম গোঁড়ালি ভাজ দেবার কারণ যাতে সংগমের সময় পুরুষ তার যৌন চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি আনন্দের জন্য ছোট পায়ের অংশটি মুখে পুরতে পারে। যাই হোক এই ইতিহাসটি আরো স্পষ্ট করে সুন্দর করে তুলে ধরতে পারতেন। এতে অনেক বেশি মস্তিষ্কে নাড়া দিত।
এরপরে যে ইতিহাস তুলে ধরলেন সেয়া খুব সম্ভবত নারীতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার কথা তুলে ধরেছেন। এখানে কি দাসীরা জামা পড়াত নাকি দাসেরা? যদি দাসীরাই পড়াবে তো তাদের জামা গুলোতো তারা ডানদিকে বোতাম দিয়েই তৈরি করার কথা। এখানেও বেশ অস্পষ্টতা আছে। কেন হল কি হল? পরিস্কার না। ইতিহাস তুলে ধরলে একটু যত্ন নিয়ে তুলে ধরবেন নয়ত আপনার এই ইতিহাস পড়ে কেউ অর্ধ কিংবা ভুল বুঝে বিকৃত করে রটাতে পারে। এতে হিতে বিপরীত হবে।
এরপরের প্রসংগ এইযে মিথের কথা বলছেন। এর একটি কষ্টের লজ্জার অন্যটি নিরর্থক। বিষয়টা হচ্ছে এসব মিথের বিশাল অংশ হয় নারীকে অত্যাচার করে অথবা ভাল খারাপ কিছুই নয় এরকমগুলার ঈ। নারীর ভাল করেছে এরকম একটা মিথ দেখান তো। না একটা দু’টা মিথ হয়ত দেখানো যাবে যা উপকার করেছে কিন্তু অধিকাংশ যেগুলো টিকে আছে তা অত্যাচারের নয়ত এরকমই ভাল খারাপ তুলনার বাইরে।
৯৭৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হওয়া ‘সিডো’ বা ‘নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ আইন’কে চিহ্নিত করা যায়। এই সনদের ২নং ধারা অনুযায়ী নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে আইনগত ও অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের ওপর বর্তায়। একই সঙ্গে সনদটির ৪ নং ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্র নারী-পুরুষ সমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সাময়িকভাবে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে যা বৈষম্য বলে বিবেচিত হবে না। বাংলাদেশ এই সনদে স্বাক্ষর করে ১৯৮৪ সালের ৬ নভেম্বর। তাই নারী-পুরুষের বৈষম্য বিলোপে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয়ভাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে দায়বদ্ধ। ‘ (সংরক্ষিত) এই বিষয়টার জন্য আমি মনে করি নারী লেখক, কবি এগুলো যদি থাকে খারাপ না। বেগম পতেইকার মাধ্যমেই কিন্তু কমরা সেলিনা হোসেনের মত অনেক লেখক পেয়েছি। মেয়েদের এগিয়ে আনার জন্য এরকম ব্যবস্থার আমি সমালোচনা করিনা। দেখুন আজকে আমরা রাত ৩টাত একা বেরিয়ে যেতে পারিনা। কিন্তু ধরুন একটা ম্যাপ করে দেয়া হল যে এই রুটে মেয়েরা রাতে চলাচল করলে তাদের নিরাপত্তার কোন ঘাটতি হবে না। সংরক্ষিত রুট। তাহলে কিন্তু মেয়েরা ঠিকই ঐ রুট ধিরে রাতে বাবা হিঠাত অসুস্থ হলে ছুটে যাবে। নয়ত তার জন্য বিষয়টা বেশ কঠিন হয়।
শুনুন, বিষয়টা হল মানুষ যতদিন ‘মানুষ’ অর্থ বুঝবে না সে এসব অনর্থক বৈষম্য ভেদাভেদ আনবেই। যেমন এসব তর্কে এক পর্যায়ে বলাই হবে ভেদাভেদ না থাকলে পুরুষ কেন পেশি বা জোরে বেশি? এরপর সেই মহান উক্তি দেয়া হবে যে ‘নারি ও পুরুষ সমান কিন্তু এক নয়’। আবার এক নয় যেহেতু পেশিতে কন তাই নারীকে সুবিধা দিয়ে কিছু কাজ থেকে দূরে রাখি এবং এভাবেই গড়ে তুলি ভেদাভেদের রাস্ট্র।
এখানে একমত।
আমি দু:খিত। সত্যি বলতে ভুল ধরিয়ে দিব মাথায় রেখেই পোস্ট পড়তে শুরু করেছিলাম।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
প্রিয় মাশিয়াত খান,
ভুল ধরার জন্যেই যে ভুল ধরছেন (মাথায় রেখে পড়েছেন) স্বীকার করায় ধন্যবাদ।
অহেতুক অপ্রাসঙ্গিক কথাই বেশি বললেন। তবে ইতিহাস সম্পূর্ণ তুলে ধরার ব্যপারে আমি আপনার সাথে একমত।
এখন কথা হল দেখুন তো নারীকে সুবিধা দিতে গিয়ে আবার পুরুষকেই শোষিত করার মনোভাব রাখবেন না যেন! তাহলে ভবিষতে হয়তো বা আপনারই মত কোন নারী পুরুষের অধিকার নিয়ে লিখতে বসতে পারে।
এখানে পোস্ট দাতা সুন্দর করেই বলল যে স্বাধীনতা নারীর প্রাপ্য সেটা দেয়ার কিছু নেই, লিমিট ঠিক করে তাকে স্বাধীনতা দেয়াটা তো স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ করাই।
এটা নিয়েই পোস্টের মূল আলোচনা এত কি বললেন তার বেশির ভাগই অপ্রাসঙ্গিক বলেই মনে হয়েছে।
বি:দ্র: বর্তমানে নারীদের কিছু সুযোগ সুবিধা বেশি দিতে হবে এটার বিরোধিতা আমি কখনই করি না। তবে হ্যাঁ সেই বেশি টুকু হল সুবিধা এটা অধিকার নয়।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
হাসালেন বৈকি!!! পোস্টকর্তা যদি এটিই বুঝিয়ে থাকেন তবে বলব পোস্টকর্তা এত অপ্রাসংিক কথা পোস্টে বলেছেন যে আমাকেও অপ্রাসংিক মন্তব্য করতে হল। লিমিটের প্রসংের সাথে সুবিধার কিসসম্পর্ক? সুবিধা না স্বাধীনতা এসব বিষয় পৃথক করে দেখার কি ছিল? লেডিস ফার্স্ট এটাই আনার কি দরকার। পোস্টকর্তা এও দেখাতে চেয়েছেন যে অধিকারের নামে আমরা কিছু বারতি সুবিধাও পাচ্ছি। আবার কিছু মিথ আদিকাল থেকে আছে যেগুলোর সাথে অধিকার বা বৈষম্য তিনি দেখেন না। যাই হোক পোস্টকর্তা কি বলতে চেয়েছেন আশা করি তিনি নিজেই খুলে বলবেন। বেশিটুকু সুবিধা??? অধিকার নয়??? বড়ই অদ্ভুত। অধিকার কাকে বলে???? সংবিধান আমাদের যা দিয়েছে তা সুবিধা অধিকার নয়??? পুরুষকে অনিধিকার চর্চা করতে না বলায় কি আমি পুরুষকে শোষণ করে ফেললাম নাকি??? বুঝলাম না আপনার কথা।।।
প্রিয় এবং শ্রদ্ধেয় পোস্টকর্তা, আপনার পোস্টের দূর্বল পয়েন্ট এখানেই যে আপনি কি বলতে চেয়েছেন আর কি কি বলতে চেয়েছেন তা এতটাই অস্পষ্ট যে তর্ক লেগে যাচ্ছে। আশা করি, আত্মপক্ষ সমর্থন না করেই আপনি সঠিক তথ্য তুলে ধরবেন।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ private dermatologist london accutane
বুঝিয়েছে যে এগুলো নিয়ে যে নারীরা লাফায় আসলে এগুলো কি! লেডিস ফার্স্ট! নারী হিসেবে কাউকে কোন কাজ আগে করতে যদি পুরুষ নিজের জায়গা ছেড়ে দেয় তবে সেটা হবে সুবিধা দেয়া, আপনি যদি পুরুষের জায়গা ছেড়ে দেয়াটাই, নারীকে আগে দেয়াটাই অধিকার ভাবেন সেটা ভুল।
আমি কি ভুল কিছু বললাম?
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
about cialis tabletsজয়, মাশিয়াত আমার এই টপিকটাও বুঝতে পারেন নি, বা আমিই বুঝাতে পারিনি। আমি সহজভাবেই বলেছি। কোনো পুরুষ যদি নারীর জন্য জায়গা ছেড়ে দিয়ে “লেডিস ফার্স্ট” বলেন, সেখানে নারীর অপমানিত হয়ে প্রতিবাদ করা উচিত। অহংকারে শীশ বাজানো নয়।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আপনার পোস্টে এই জায়গাটা আমার মোটেও স্পষ্ট লাগেনি। আপনি এর সাথে নিচের এই গোলাপের সম্পর্ক কিভাবে তৈরি করলেন বা করতে চেয়েছেন বুঝতে পারিনি
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
বাহ! তাহলে আমি যদি বলি, আমার লিখাটা বুঝতে পারেন নি সেটা কি বেশি অন্যায় হয়ে যাবে? synthroid drug interactions calcium
আমি বলছি, আগে শতভাগ সুবিধা দাবী করুন। এরপর সুবিধার উপর শতভাগ অধিকার। এটাই আমার পোস্টের মূল পয়েন্ট বলুন, বা মূল টপিক বলুন। এটাই ছিলো।
নারীরা কি পুরুষদের মত সকল সুবিধা পাচ্ছে? পুরুষদের মত পোশাক পরা, পুরুষদের মত হাঁটাচলা করা, ব্যক্তিগত মত প্রকাশ আরো আরো অনেক কিছু। সমাজ ঠিকই বাধা দিচ্ছে। কিন্তু রাষ্ট্র বলছে আমরা নারী অধিকার নিশ্চিত করেছি। লল। নারীদের দশটা সুবিধার উপর স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। কিন্তু আরো হাজারটা সুবিধা করে দেয়া হয়েছে আড়াল।
আমি আসলে বুঝতে পারছিনা। এই পোস্টে আপনার সাথে আমার কনফ্লিক্ট কোথায়? আমি তো নারী অধিকারের বিরুদ্ধে কিছু বলিনি। বরং পুরো পোস্টটাই দেয়া হয়েছে শতভাগ নারী অধিকার চেয়ে। আমি এটাই বুঝাতে চেয়েছি, আমাদের সমাজে নারীরা শতভাগ অধিকার পাচ্ছেনা। শতভাগের নামে পঞ্চাশ ভাগও পাচ্ছেনা ঠিকভাবে। এটাই আমি বুঝাতে চেয়েছি। আগে শতভাগ অধিকার নিশ্চিত করুন। এরপর অধিকারের উপর স্বাধীনতা বুঝে নিন। আগে চাই শতভাগ অধিকারের গাঁথুনি, এরপর স্বাধীনতার পত্তন।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
বাসে সংরক্ষিত আসন কি আমার অধিকার না পুরুষের দেওয়া সুবিধা??? স্রেফ এই প্রশ্নের উত্তর দিলেই হবে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
renal scan mag3 with lasixসেটা অবশ্যই সুবিধা, এবং সেই সুবিধা ভোগে যদি বাধা দেয়া হয় তবে তা অধিকার্।
ব্যপারটা বুঝতে চেষ্টা করুন সমান অধিকার হলে এক্সট্রা কোন ফ্যসালিটি পাবে না নারী। কিন্তু বর্তমানে নারীর অবস্থার উন্নয়নের জন্য কিছু বারতি সুযোগ তাকে দিতে হবে, কারণ এই আমরাই পুরুষেরাই শোষন করেছি। আপনাদের স্থান আপনাদের দেয়া আমাদের নৈতিক দ্বায়িত্ব। আর সে স্থানে পৌছাবার জন্য এক্সট্রা সহযোগিতা হল আপনাদের সুবিধা দেয়া। ovulate twice on clomid
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আর শুনুন আমি মোটেও সংরক্ষিত আসনে বিপক্ষে নই। walgreens pharmacy technician application online
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
বাসে সংরক্ষিত আসন মেয়েদের অধিকার নয়, পুরুষদের দেয়া সুবিধা। আর এটার বিপক্ষে অনেক নারীই আছে।
আমার পোস্টে একটি ঘটনা উল্লেখ করেছি। আবার দেখুন।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
এই লিখাটি মোটেও ব্লগ উপযুক্ত লিখা নয়। লিখাটি ফেসবুক ঘুরেই ব্লগে এসেছে। এজন্যই সম্ভবত অনেক কিছু গুছিয়ে লিখা সম্ভব হয়নি। তবে, আপনার অভিযোগ আমলে নিয়েই ব্যাখ্যা করছি ঘটনাগুলো ধীরে ধীরে।
তার আগে আপনি আমাকে একটা প্রশ্নের জবাব দিন।
আপনাকে আমি দশটি গোলাপ দিলাম। বললাম, এর মাঝে সবচেয়ে সুন্দর গোলাপটি বেছে দিতে। এর মাঝেই আমি আরো দশটি সুন্দর গোলাপ আড়াল করে রাখলাম প্যান্টের পকেটে। ঐ দশটি গোলাপই সবচেয়ে সুন্দর ছিলো। তার মানে সর্বমোট গোলাপ ছিলো ২০ টা। কিন্তু আপনার চোখে আমি ধূলো দিয়ে ১০ টি গোলাপ দেখালাম। আর বললাম, দেখলেন? আমি আপনাকে শতভাগ নারী স্বাধীনতা দিয়েছি! all possible side effects of prednisone
অপরদিকে, আসলে আমি আপনাকে ৫০ ভাগ স্বাধীনতা দিলাম আমার হিসেবে। কিন্তু আপনার হিসেবে আপনি ১০০ ভাগ স্বাধীনতা পেলেন। আপনি কোনটি গ্রহণ করবেন?
এটাই আমার পোস্টের মূল পয়েন্ট ছিলো।
তবে, পোস্টের অনেক অংশই ধোঁয়াশা এটা আমি নিজেও স্বীকার করি। কিন্তু আমার মূল আলোচ্য বিষয় যা ছিলো সেটা উপরে বলেছি। মতামত দিন।
তাছাড়া পোস্টে অনেক গুলো টপিক সংক্ষেপে নিয়ে আসা হয়েছে তার মানে এই নয়যে, সেগুলো অপ্রাসঙ্গিক! বরং, এটা বলতে পারেন, ৫০ পাতার বই আমি ১০ পাতায় চালিয়ে দিলাম কাটছাঁট করে।
যাই হোক, উত্তরটা পাওয়ার পর আমি আপনার সাথে আরো আলোচনায় যেতে আগ্রহী। বেস্ট অব লাক।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আপনি এখানে বললেন মূল পয়েন্ট সম্পূর্ন স্বাধীনতা আর উপরে বললেন যে আমি বুঝতে পারিনি টপিক। আমি আসলেই বুঝতে পারিনি আপনি কি বলতে চাচ্ছেন। কোনটা টপিক, কোনটা মূল পয়েন্ট আপনি আর জয় ঈ বুঝেছেন। আমি আসলে অপ্রাসংিক বলতে চাইনি। কিন্তু আমার মন্তব্য। করতে হয়েছে আপনার পোস্টের অংশগুলো ধরে আমার মন্তব্যকে শ্রদ্ধেয় ব্লগার জয় যখন অপ্রাসংিক বলেন তখন আমাকে এই মন্তব্যের সুত্রের অংশটিও অপ্রাসংিক বলতে হয়। কেবল জয় ভাইয়ের মন্তব্যের খাতিরে। মূল বিষয় ৫০ পাতা ১০ পাতায় এনে বড় ভেজালো করে ফেলেছেন। এতে পোস্ট যতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল তার ৬০ ভাগ গুরুত্ব হারিয়েছে
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এ জগতে হায় কে ভাইয়া হতে চায়!
যাই হোক শেষ মন্তব্য বুঝলাম না, কোনটা অপ্রাসঙ্গিক?
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ wirkung viagra oder cialis
irbesartan hydrochlorothiazide 150 mgটপিক আর মূলপয়েন্টের মাঝে পার্থক্য আছে নাকি জানতাম না। আমার জানামতে দুইটাই এক। যাই হোক, টপিক বলেন বা মূলপয়েন্ট বলেন। আমার পোস্টের সারাংশ হচ্ছে শতভাগ নারী অধিকার+শতভাগ নারী স্বাধীনতা। অধিকারের পাশে স্বাধীনতাটাকে আলাদা করে দেখা হয়েছে। এটাই। শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মত অধিকার দিয়ে স্বাধীনতা ঢাকাটা অর্থহীন যেটা আমাদের রাষ্ট্র করে থাকে। স্বাধীনতা দিচ্ছি বলে ঠিকই ফতোয়াবাজদের ইশারা মত অনেক অধিকারকে আড়ালে রাখে। আমি শতভাগ অধিকার চাই। এরপর অধিকারের উপরে স্বাধীনতা।