অনুগল্প- ব্রুটালিটি অভ লাভ
1147 can you tan after accutane
বার পঠিতশরীর সম্পর্কিত গল্পের না শুরু থাকে না শেষ, ঠিক যেনো যৌনতার মতো, চিরায়ত নতুনের পথ খুঁজে পায় প্রতিটা মানুষ প্রতিটি অভিজ্ঞতায়। কামুক? হ্যা, সকল মানুষই কামুক বটে। আমিও! আমাকে কামুক উপমা দিলে সকল ফেলে জেগে উঠি অনন্ত আহ্লাদে। আমার গল্পের কোন শুরু বা শেষ নেই। আমার উষ্ণ নিঃশ্বাস হাওয়ায় উড়িয়ে দেয় এস্ট্রের নিকোটিন ছাইগুলো, যখন আমি জেসিকাকে নিয়ে ভাবি, আমার জিপারের সুক্ষ দাগের দিকে খেয়াল করো, ফুলে ওঠা গাছ, কোন এক নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার আবরনে নিজেকে লুকায়, শুধুমাত্র তার কাছে আমার কোন লজ্জা নেই, যে আমায় খুলে দেখিয়েছিলো দুরন্ত পাহাড়।
তুমি একে অশ্লীল বলতে পারো, আমার কামনার আগুন, ভালোবাসার মতোই উজ্বল আর সুন্দর। যখন আমি জেসিকার ঠোঁট ছুঁই অপদার্থ আঙুলে, কেনোনা তখন তা থাকে অনুভুতি শূন্য। আর তার শরীর, কি জানিনা আমি? আমার আঙুল যখন স্তনের বৃন্তে গিয়ে মুচরে ওঠে অনাবিল উচ্ছাসে, জেসিকার ঠোঁট তখন আমার ঠোঁটে।
আমরা একটা হোটেল কক্ষে শুয়েছিলাম। সাদা চাদরটা কি সিল্কের? যদিও তার চেয়ে পিচ্ছিল জেসিকার শরীর, আমার প্রেমার্দ্র লালায় যা আরো নীলাভ রূপ খুঁজে পায়। কক্ষের মৃদু আলোটা ঝকঝকে নীল অথচ পরিমিত মলিন। কিছুটা স্বপ্নের মতো স্বার্থপর। এগিয়ে যায় সমাপ্তির দিকে। বীর্যপাতের নির্মম সমাপনকে আমার ঘেন্না লাগে। আমি চাই আরো কিছুক্ষণ হুটোপুটি খেলি। শুরুর দিকে আমি জেসিকার ঘাঁড়ে আমার নাক ঘষি। সে কাঁপে। এ কাঁপুনিটা আমার ভালো লাগে।
জেসিকার দুষ্টু চোখ দুটো আমার চোখে রেখে বলে,
-তুমি আমাকে জাগাচ্ছো গ্রোভার! এটা কোরনা, আমি তোমাকে খেয়ে ফেলবো।
আমি হেসে বলি,
‘তুমি তো প্রতিবারই এটা করো’
তখনো রাত অনেকটা বাকি, যখন জেসিকার পোশাক খুলে আমি দু দুটো চাঁদ খুঁজে পেলাম, উপগ্রহেরও উপ-উপগ্রহের মতো দুটো বোটা, কোন কলংক নেই, একটু লালচে বাদামী, এমনভাবে ছড়ানো যেনো একটি ওল্টানো ফুল। আমার ওই ফুলটাকে উল্টে দেখতে ইচ্ছে করে।
সোমবার, দিনটা বেশ জমজমাট মনে হলো আমার কাছে, সকালের দিকে কিছুটা কুয়াশা নামলেও এখন ঝকঝকে রোদ, এরকম দিনের নিজস্ব একটা মোটিভ আছে, সাধারনত সন্ধ্যাটা নামে জাঁকিয়ে। আর এরকম একটা জাঁকালো জমকালো সন্ধ্যায় জমে ওঠে সবকিছু। অনেক ইচ্ছের কাছাকাছি চলে যাওয়া যায় এমন মুহূর্তে।
জেসিকা আসবে,
সকালের দিকে এমনটাই কথা হয়েছে ওর সাথে। আমার প্রস্তুতিগুলো সেরে নেওয়া প্রায় শেষ, দু প্যাকেট কনডম, জেসিকার প্রিয় স্ট্রবেরী কেইক, একটি বিশেষ ফ্লেভারের এয়ার ফ্রেশনার, ওয়াইন।
আমার ছোট্র ফ্ল্যাটটাকে আজ অন্যরকমভাবে সাজিয়েছি, লাল সিল্কের বেডশিটটা বিছিয়ে দিতেই মনে হলো ঘরে স্বর্গ নেমে এসেছে। নীল ফুলদানীতে রাখা গোলাপগুচ্ছ তারস্বরে ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে, একুরিয়ামের মাছগুলোকে একটু উচ্ছল মনে হলো আজকে, কাচের দেয়লে টুকাটুকি করে ওদের বাইরে বেরিয়ে আসার ব্যার্থ চেষ্টা আমাকে আনন্দ দেয়, ওরা জানেই না বাইরের যে জগতে তাদের মুক্তিলাভের আপ্রাণ চেষ্টা সে জগতটা তাদের জন্য কতোটা নিষ্ঠুর, যেখানে মুক্ত জীবন লাভের আশায় তারা নিমগ্ন সেখানেই নিরন্তর মৃত্যু, জল ও কাঁদামাটিবিহীন জলজ অক্সিজেন বিহীন নির্মম জগৎ।
আমার ভাবতে ভালো লাগে, দক্ষিনের জানালা দিয়ে ফ্রজেন লেকের হাঁসগুলো দেখা যায়, জুটিবদ্ধ উৎফুল্ল পাখীগুলো, মাঝে মাঝে দু একটা একা হয়ে যায়। ওই একাকীত্বটা দেখতে ভালো লাগে। যদিও আমি একা নই। জীবনে দুঃখবোধ আমাকে স্পর্শ করতে পারেনি কখনো।
রাত পৌনে একটা, জেসিকার বুকে মধু মাখিয়ে জিভ দিয়ে চেটে চেটে খাচ্ছিলাম আমি, জেসিকা কাঁপছিলো, এই মোমেন্টটা বরাবরই খুব পছন্দ করে সে। আমি ওর হাতদুটো মাফলার দিয়ে বিছানার ডেকের সাথে বেঁধে দিলাম, একটা ব্লু ফিল্মে এমনটা দেখেছিলাম, মজা লেগেছিলো খুব। অরক্ষিত পাগুলো ফাঁক করে ওর ক্লিটোরিসটা মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছিলাম আমি। সে তার পা দুটো আমার কাঁধ বরাবর নিয়ে এসে চেপে ধরতেই আমার নাকটা ওর যোনী অঞ্চলে দেবে গেলো। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো আমার, কিন্তু শীহরনের কাছে সেটা তুচ্ছ। আমি এগিয়ে গিয়ে ওর গলার নীচে ঠোঁট রেখে গুহামুখে পুরোটা ঢুকে গেলাম। জেসিকা কঁকিয়ে উঠলো, ‘উহ’ এই শব্দটা আমার কাছে ভীষন কাব্যিক মনে হয়।
অর্গাজমের শেষ ঝাঁকুনিটা শেষ হয়ে গেলেও আমি অনেক্ষন জেসিকার শরীরে উপুড় হয়ে শুয়ে থাকলাম। জেসিকা বললো, আমার হাত খুলে দাও। আমি সেটাতে ভ্রুক্ষেপ না করেই কিচেনে চলে গেলাম। গতরাতে শান দেয়া চাকুটা বের করতেই বাতির আলোতে চকচক করে উঠলো ওটা। আমার ভেতরে একধরনের উন্মাদনার জন্ম দিলো ঠিকরে বেরুনো ধাতব ঔজ্বল্য। আমি সরাসরি গিয়ে জেসিকার বুকের উপর চেপে বসলাম। সে একটু ভড়কে গিয়ে বললো, চাকু দিয়ে কি করবে তুমি?
আমি এর উত্তর দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করলাম না। আমার কান দুটো গরম হয়ে যাচ্ছিলো। দেরী করার দরকার মনে করলাম না আমি। কালো স্কচটেপ দিয়ে জেসিকার মুখটা ঢেকে দিয়ে চাকুটা বসিয়ে দিলাম ওর বাঁ স্তনের বোটার পাশে। ধীরে ধীরে গোল করে কাটতে লাগলাম। জেসিকার পা দুটো উদ্ভ্রান্তের মতো ছুটোছুটি করছিলো। বিছানার প্রবল কাঁপুনির ভেতর দিয়েই আমি জেসিকার স্তনের বোটাটা তুলে আনতে পারলাম। অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে সে। আমি বোটাটা সুন্দর করে নীল ফুলদানীটাতে গোলাপের পাশে সাজিয়ে রাখলাম। অদ্ভুত সুন্দর বাদামী ফুল।
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
ওরে! এইভাবে শেষ হবে ঘুণাক্ষরেও টের পাই নি।
কাহিনীটা সুন্দর ফেঁদেছেন দাদা।
তবে গল্পটার বর্ণনা অসম্পূর্ণ মনে হল। পুরুষটির চরিত্র ঠিকমতো ফুটে নি। উপরের প্রেমিক সুলভ মানসিকতার সাথে নীচের কাহিনী কেমন যেন খাপছাড়া লাগলো।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
ধন্যবাদ দিদিভাই, অনুগল্প তো, বর্ননা ঝরঝরে করতে গেলে ব্যাপ্তি অনেকদূর ছাড়িয়ে যেতো, তাই একটু অনুবাদ ঘরানায় চেষ্টা করলাম। @নির্ঘোষ
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
নির্ঘোষ!!! হাহাহাহা
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
গল্পটা অন্য সাধারন চটি গল্পের মত মনে হইছিল।কিন্তু না শেষে কি খেলাটাইনা খেল্লেন। আমিত বোদাই হইয়া গেলাম।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
can your doctor prescribe accutaneপাঠকদিগকে নিয়া এইরুপ খেলিবার বিষয়ে রাজু রনরাজের ভয়াবহ দুর্নাম রয়েছে…
তিনি এইভাবেই খেলিতে ভালবাসেন। আর তব্দিত হয় আমজনতা
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
zoloft birth defects 2013হা হা হা, ডন ভাই! এ দুর্নাম কিভাবে ঘুচাই
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
চটি গল্প কখনো সাধারন হয়না মহাশয়, যদি তাই হতো তাহলে এটা স্বাভাবিকতা হারাতো না। @কেষ্টদা
তারিক লিংকন বলছেনঃ
মাঝখানে কবিতার মত বয়ে গেলো আপনার বর্ণনা!! আপনি পারেনও বটে রাজু’দ্যা…
চমৎকার লিখনি! তবে ভাইয়োলেন্সের জন্যে পুরুষটির মোটিভ বুঝা গেলো না!! private dermatologist london accutane
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
তারিক ভায়া, এখানেই কট খেয়ে গেলুম, যদিও স্বল্প পরিসরে প্রেক্ষাপটটা খাপছাড়া লাগজিলো!… ভবিষ্যতে পুষান দেবো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আর ভালোবাসা ♣
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
স্তনের বোঁটার বর্ণনায় লেখক লিখেছেন – “এমনভাবে ছড়ানো যেনো একটি ওল্টানো ফুল। আমার ওই ফুলটাকে উল্টে দেখতে ইচ্ছে করে।”
আমি তো ভেবেছি, উল্টে দেখতে ইচ্ছা করাটাই মোটিভ!
কী কন রণ দা?
metformin gliclazide sitagliptin
তারিক লিংকন বলছেনঃ side effects of drinking alcohol on accutane
সব যায়াগায় বাম হাত দেয়া আপনার কাজ!!
levitra 20mg nebenwirkungen
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
ডান হাত দিয়ে ভাত খাই। তাই বাম হাত দেই।
মোটিভ বুঝিয়ে দিলাম, তার জন্য কই ধন্যবাদ দিবে, তা না…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
ধইন্যা একেবারে বাইট্টা ভর্তা বানাইয়া দিবানি… walgreens pharmacy technician application online
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমি তো ভাবছিলাম মাথায় ক্রাক!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
নাম এডিট করে যৌন শব্দ কাটেন।
অনুগল্প অনুগল্পই যৌন ব্যবহার করার কিছু নাই।
আপনে আমারে একটা ম্যসেজ দিবেন না গল্প দিয়েছেন।
আমি আপনার লেখার এত্তবড় পাঙ্খা!
ধুর ভাবিরে বিচার দিমু কইলাম রাজু দা!
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
তথাস্তু পাগলা! এডিটেড
তারিক লিংকন বলছেনঃ
তথাস্তু… পাগলা!!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পাগলা!! ব্যপার না ইহা আদরের ডাক।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
রাজুদার এইটা রিয়েল কাহিনী নয়তো? আহা মেয়েটার জন্য আমার বড্ড মায়া হচ্ছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
নাম দেখে বুঝেছিলাম, অবশ্যই কিছু ব্রুটালিটি আছে।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আবার পড়লাম এবং প্রথম প্যারাতেই আটকায়া গেলাম…
পাহাড়ে উঠতে মন চায়…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
এবং আগেরবারের মতই শেষে এসে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল…
দুঃখজনক পরিসমাপ্তি…
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ zovirax vs. valtrex vs. famvir
মাইরাই ফেললেন?