গ্রামবাংলার প্রবাদ ও প্রবচণঃ দৃষ্টাণ
1819
বার পঠিতঈশান বাংলায় একটা প্রচলিত কথা হচ্ছে, ‘ভাষা বোল পাতে লেখি, বাচাহুব বোল পড়ি সাথি‘ মানে হচ্ছে আমি পাতায় মনের কথা লিখে রাখি যেনো তা হারিয়ে না যায়। এটি খনার বচন। খুব স্বাভাবিক সুন্দর ভাষায় প্রকৃতি আর মানুষের জীবনকে তুলে ধরতেন খনা। তাকে মেরে ফেলা হয়েছিলো, তাকে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্যে তার জিহ্বা কেটে নেয়া হয়েছিলো। তাকে কেউ মেরে ফেলতে পারেনি। তাই তো এখনো শোনা যায়’ শাক অম্বল পান্তা, তিনো অসুখের হন্তা‘
আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের এক এক অঞ্চলে এক একরকম বচন প্রচলিত আছে। এগুলো মুলতঃ অঞ্চল্ভিত্তিক প্রচলিত। আলাদা আলাদা অঞ্চলের ভাষা আর সংস্কৃতি এই বচনগুলোর সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। এক অঞ্চলের বচন অন্য অঞ্চলে বলতে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। যেমন কম্বল মানে কাঁথা হলেও বাংলাদেশের একটি অঞ্চলে কম্বল মানে কটিদেশ। সেই অঞ্চলে ঘুরতে গিয়ে বিছানায় কম্বল চাইলে অর্ধচন্দ্র মিলবে।
- বচনগুলো এক এক এলাকায় এক এক নামে পরিচিত। নারায়ণগঞ্জে এগুলোর নাম দৃষ্টাণ। আধুনিকায়নের জোয়ারে এই লোক ঐতিহ্যগুলো হারিয়ে যাচ্ছে, আমাদের ছেলেমেয়েরা মুখস্ত হিন্দী গান আর আংরেজী র্যাপ গাচ্ছে, কিন্তু একটা দৃষ্টাণ শিখছে না। এটা গ্লোবালাইজেশন না সেলফ ডিসট্রাকশন সে নিয়ে বিস্তর তর্কের অবকাশ আছে বটে, কিন্তু ‘
আঁতে তিতা দাঁতে নুন, উদর ভরো তিন কোন
- ‘
- ছাগল পালে পাগলে, আস(হাঁস) পালে গাবরে(অপরিষ্কার ব্যাক্তি), কইতর(কবুতর) পালে নাগরে(প্রেমিক পুরুষ) – মানুষভেদে তাদের বিভিন্ন ধরনের শখ। ovulate twice on clomid
- মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত – কর্ম সামর্থ্য অনুযায়ী ফলাফল।
- একটা ভাত টিপলেঐ বুঝা যায় পাইল্লার(হাড়ির) অন্যগিলির অবস্থা – কোন বংশের বা পরিবারের একজনকে দেখেই অন্য সদস্যদের সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
- জাতের মাইয়া(মেয়ে) কালা বালা(ভালো), নদীর পানি গোলা(ঘোলা) বালা- ভালো বংশের মেয়েদের ব্যাবহার ভাল হয় তাই বিয়ের সময় পাত্রী কালো হলেও ভালো বংশ খোজা হয়।
- মার তে (মায়ের চেয়ে) মাসীর দরদ বেশী- কারো জিনিসের প্রতি তার নিজের চেয়ে যখন অন্য কেউ বেশী যত্ন নেয়ার ভাব দেখায় তখন নেগেটিভ অর্থে এই উক্তিটা ব্যাবহার করা হয়।
- খোজে পোলায় খায়, না খোজে পোলায় আক(হা) কইরা চায়- পরিশ্রমীরা সফলতা পায় আর বিনাপরিশ্রমীরা সফলতার দিকে তাকিয়েই থাকে কখনো সফল হতে পারে না।
- জঞ্জাল বালা(ভালো), তাও কাংগাল বালা না- যে ঝামেলা করে হলেও কাজ করে সে ভালো কিন্তু যে অকাজের তাকে সবাই দূর দূর করে।
- মামার বাড়ীর আবদার – মামারা সচরাচর ভাগ্নে ভাগ্নির আবদার ফেলে না। তাই কেউ কারো কাছে অনেক বেশী কিছু চাইলে নেগেটিভ অর্থেও এই উক্তি ব্যাবহৃত হয় এভাবে, ‘ ইশ! মামার বাড়ির আবদার পাইছে’।
- মোডা (মোটা) পেডে(পেটে) আইফাই, চিমডা পেডে (চিকন পেটে) দিতেঐ নাই- স্বাস্থ্যবান হলেই যে সে বেশী খায় এই ধারণা ঠিক না। অনেক চিকন মানুষ স্বাস্থ্যবান দের চেয়েও বেশী খায়।
- চাচী বল জেডী(বড় চাচাকে জেডা আর তার স্ত্রী কে জেডী ডাকা হয়) বল, মার সমান না।
চিড়া বল মুড়ি বল, ভাতের সমান না- চাচী জেঠী যেই হোক মায়ের মত আদর করবে না আর চিড়া মুড়ি যাই খাও ভাতের মত পুষ্টিকর না। - মার লগে খবর নাই, খালারে লইয়া(নিয়ে) টানাটানি – প্রয়োজনীয় কাজ রেখে অপ্রয়োজনীয় কাজ করার জন্য উঠেপড়ে লাগা।
- ফরযের লগে খবর নাই, নফল লইয়া(নিয়ে) টানাটানি – প্রয়োজন ফেলে অপ্রয়োজনের পেছনে দৌড়ানো।
- মার কাছে মাসির খবর কস?- নিজের ঘরের খবর যখন দূরের কেউ এসে শোনাতে শুরু করে এমন টা ভেবে যে যার ঘরের খবর সেই জানে না। দূরের মানুষটাকে তখন দমাতে এই বাক্য ব্যাবহার হয়।
- রাখে আল্লায়, মারে কে?- সৃস্টিকর্তার দয়া থাকলে অন্য কারোর সাধ্য নাই কিছু ক্ষতি করার।
- ঘোমটার তলে খেমটা নাচে- কেউ ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে আড়ালে খারাপ মনোভাব লালন করলে বা খারাপ কাজ করে থাকলে এই বাক্য দিয়ে সেটার প্রকাশ ঘটায়।
- যা রডে(রটে) তার কিছু অইলেও গডে(ঘটে)- কোন রটনার পেছনে কিছু হলেও ঘটনা থাকে। amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
- হাছা(সত্য) কতার(কথার) বাচা আছে, মিছা(মিথ্যা) কতার বাচা নাই- সত্য যাই হোক বলার পরে রক্ষা হবেই কিন্তু মিথ্যা সবসময়ই ক্ষতিকর।
- নাচতে না জানলে উঠান বাকা- নানান বাহানায় নিজের অক্ষমতা লুকানো। venta de cialis en lima peru
- খাডে (খাটে) গরু পালের দুশকুন (দুশমন) – যে বেশী উপকার করে তার প্রতি কৃতজ্ঞ না হয়ে বরং তার বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ হয় না। যে উপকার করে তার প্রতি সবার চাহিদা থাকে বেশী তাই তার প্রতি অভিযোগ ও বেশী।
- দুধ দেয় গরুর লাত্থিও বালা (ভালো) – যে উপকার করে সে একটু মেজাজী হলেও ক্ষতি নেই।
- অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা – নিস্ক্রিয় যে কোন কিছুই ক্ষতির দিকে আগায়।
- না কানলে মায় ও দুধ দেয় না- কোন কিছু পেতে চাইলে সক্রিয় থাকতেই হবে।
- যখন তোমার কেউ ছিল না তখন ছিলাম আমি, এখন তোমার সব হয়েছে পর হয়েছি আমি- স্বার্থের জন্যই সবাই সব করে।
- ব্যাঙের আবার সর্দি- অবিশ্বাস্য কিছু
- গৃহে মা নাই যার
সংসার অরণ্য তার
দেখিলে মায়ের মুখ
মুছে যায় সব সুখ - মায়ের গুরুত্ব
- মা মরলে বাপ অয় তালই
বাই (ভাই) অয় বনের বাউই- মা না থাকলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা অপরিচিত হয়ে উঠে। - সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে, সংসার ধংস হয় রমণীর কারনে- সংসারে নারীর মূল্যায়ণ।
- কম পানির মাছ বেশি পানিত পরলে উজায় বেশি – অপ্রত্যাশিতভাবে হঠাৎ অনেক কিছু পেয়ে গেলে সেগুলো ব্যাবহারের চেয়ে অপব্যাবহার করে বেশি।
- ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না- কাজ শুরু করার পূর্বেই সচেতন হওয়া।
- যেরে দেখছি মাডির লগে কতা কয়, হেয় ঐ অনে ভাব লয় – যাকে সব ধরণের সাহায্য করে একটা পর্যায়ে নিয়ে আসা হয় সে যখন সাহায্যকারীর সাথেই নিজের তুলনা করে নিজেকে বড় করে ফুটিয়ে তুলতে চায়।
- বিয়াইল নাড় মায়ও বরাইতারে না – অতি লোভী মানুষের লোভ কিছুতেই শেষ হয় না। can levitra and viagra be taken together
- মোল্লায় খায় কল্লা, বাদাইম্মায় খায় রান, যেয় জবো করে হেয় খায় ছিরিপুটকিখান – সৎ মানুষের চেয়ে ধুরন্ধর মানুষ বেশী সফল হয়।
- যেয় খাইছে হেল্লাইগা বারাও, যেয় না খাইছে হেল্লাইগা বোয়াও – দুর্বলেরা সবসময় সবলদের চেয়ে পিছিয়ে থাকে। সবলরাই এগিয়ে যায়।
- আমি অইছি চেডের বাল, আমার বাড়ি অইছে ঘোড়ারশাল – নিজেকে নিয়ে চূড়ান্ত হতাশ।
- লাংগের আশায় ভাতারের ঘর নষ্ট – বেশী কিছু পাওয়ার আশায় দৈনন্দিন প্রয়োজনও হারিয়ে ফেলা। renal scan mag3 with lasix
- যদি থাকে বন্ধুর মন, গাং পার অইতে কত ক্ষোণ – ইচ্ছে থাকলেই হাতে জমিয়ে রাখা কাজগুলো সেরে ফেলা যায়।
- আইজ্ঞা হোছে না, মুইত্তা কোমর পানি – প্রয়োজনীয় কাজ রেখে অপ্রয়োজনীয় কাজ নিয়ে মেতে থাকা।
- যের মোনো জেইডা ফালদা উডে হেইডা – কারো মনের গোপন ইচ্ছা তার কথা বা কাজে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রকাশ পাওয়া।
- যের বিয়া হের খবর নাই, পাড়াপড়শির ঘুম নাই – যার নিজের ব্যাপার তার কোন আগ্রহ নেই কিন্তু তার আশেপাশের মানুষের সেই ব্যাপারে আগ্রহের শেষ নেই।
- সামনের লাঙ্গল যেমনে যায় পিছের লাঙ্গলও হ্যামনে যায় – অগ্রজদের কাজ দেখে অনুজরা সেই কাজ করায় অনুপ্রাণিত হয়। হোক সেটা ভালো কিংবা মন্দ।
- চোরের দশ দিন হাউদের/ গেরস্থের এক দিন – অন্যায় করলে ধরা পড়বেই।
- সূর্যেত্তেনে বালু গরম – যখন কোন ব্যাপারে যোগ্য লোকের চে অযোগ্য লোক বড়াই করে বেশী।
- ইজ্জত যায় ধুইলে খাইচ্চত যায় মরলে – কারো খারাপ স্বভাবের জন্য তাকে বকা দিলে তার ইজ্জত পর্যন্ত চলে যেতে পারে কিন্তু স্বভাব কখনোই যাবে না। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মানুষের স্বভাব অপরিবর্তনীয় থাকে।
- বাপ বালা (ভালো) না ভাই বালা? সবচে বালা রূপিয়া- যা দিয়ে উপকার পাওয়া যায় তাই সবচেয়ে ভালো।
- হতাই মার বাণী, উপরেদা ডালে পানি, তলদা কাডে গাছ- রক্তের সম্পর্ক না থাকলে মায়া থাকে না।
- ছোড মইচের ঝাল বেশি- ছোট মরিচগুলোর ঝাল খুব বেশি হয় তাই কখনোই চেহারা দেখে গুণ যাচাই ঠিক না।
- ১২ আত (হাত) শশা ১৩ আত বিচি- সামর্থ্যের চেয়ে বেশি সাহস দেখানো।
- খালি কলসি বাজে বেশি,
ভরা কলসি বাজে না,
রুপ নাই তার সাজন বেশি,
রূপের মাইয়া সাজে না- যার গর্ব করার কিছু নেই সেই গর্ব করে বেশি। যার সত্যি গর্বের বিষয় আছে তার গর্ব না করলেও কিছু আসে যায় না। viagra in india medical stores - কোষ নাই কাডালের আডা বেশি – প্রয়োজনীয় সামর্থ্য নাই কিন্তু ফাপরের চোটে মাটিতে যাদের পা পরে না।
- চোরের মার বড় গলা আরো খায় দুধ কলা- দোষ করার পরও দোষ স্বীকার না করে উল্টো নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করা।
- যের লাইগা করি চুরি হেয়ি কয় চোর- কারো উপকার করতে গেলে সেই যখন বলে উঠে তার অপকার করা হয়েছে।
- পাদে পাদন্তি, শোনে ভাইগন্তি (ভাগ্যবতী), যেয় করে পাদের ওনাপেনা, হেয় খায় পাদের লাল ফেনা – এই কথাটা বৃদ্ধরা ব্যাবহার করতো তরুণদের প্রতি হাস্যরস পরিবেশ তৈরির জন্য। বৃদ্ধরা বেশি গ্যাস ছারবে এই কথার পক্ষে বৃদ্ধরাই বলতো, যারা এই শব্দ শোনে তারা ভাগ্যবতী (চৌকশ বুঝাচ্ছে) কিন্তু যারা এটা নিয়ে হাসাহাসি করে তাদের ধিক্কার।
- যেমুন চেডের হউর বাড়ি হেমুন চেডের অযুর পানি- যার যেমন যোগ্যতা সে তেমনি পরিবেশন করতে পারে।
- রাঢ়ি(বিধবা) পাইলে না কয় কেডায়?, ছাড়া বাড়ি পাইলে না আগে(পায়খানা) কেডায়?- যে স্ত্রী লোকের স্বামী নাই আর যে বাড়ির মালিক নাই এরা অসহায়। এদের দেখাশোনা করার কেউ নেই। তাই যে যেভাবে ইচ্ছে বাজে ব্যাবহার করে।
- আয় থাকতে রাইক্কা (রেখে) খাইও, বেইল(বেলা) থাকতে আইট্টা(হেটে) যাইও- সাশ্রয়ী হওয়ার এবং সময়ের মূল্য দেয়ার জন্য উপদেশমূলক দৃষ্টান। private dermatologist london accutane
- বাড়ীর কাছে, বেইল(বেলা) ও আছে- কোন কাজ করার জন্য সুযোগ এবং সময় দুইই আছে।
- বালা(ভালো) মাইনষের ভাত নাই- প্রতিযোগিতার সময়ে চালাক হতে হয়, সরল মানুষ টিকে থাকতে পারে না। যায়গায় যায়গায় ধোকা খায়।
- গাছো কাডাল, গোফো তেল- কাজ করার আগেই ফল প্রত্যাশা করা।
- এই ঝড় ঝড় না, আরো ঝড় আছে- কারো অসুবিধার সুযোগ নিলে, যে সুযোগ নিল তাকে হুমকি স্বরূপ এই দৃষ্টান বলা হয়।
- এক মাঘে শীত যায় না – সুযোগ একবার না, বারবার আসে। যেমন মাঘ মাস বারবার আসে শীত নিয়ে।
- দুষ্ট গরুত্তেনে (গরুর চেয়ে) শুণ্য গোয়াইল বালা- ক্ষতিকারক কিছু/কেউ আশেপাশে থাকার চেয়ে শূণ্যতা ভালো।
- বদমাইশের বদ লয়(স্বভাব), পোতে(পথে) পোতে মুত্ত(প্রস্রাব করতে) বয়- যার যা স্বভাব তা তার আচরণেই প্রকাশ পায়।
- চালুমণি ক্ষুদুমণি গায়ের সঙ্গে দেখা করতে চায়, দেখো বা না দেখো, পানসী নগর যায়- চাল আর চালের ক্ষুদ দিয়ে বানানো জাউ তারাতারি না খেলে তাতে পানি জমে যায়।
- আগের গীত মাঘে গাইয়া লাভ নাই- কোন ভবিষ্যৎ এর ব্যাপারে অতিরিক্ত পজেটিভ আশা করে কেউ সে ব্যাপারে একটার পর একটা ভবিষ্যৎবাণী করতে থাকলে তাকে থামাতে এই দৃষ্টান ব্যাবহার করা হয়।
- কুনডাই(কোথায়) রইছে আম, অনেওই কয় খাম খাম(খাবো খাবো)- কোন কাজ করার চেষ্টা করার আগেই তার ফলাফলের কথা ভেবে সন্তুষ্ট হওয়া।
- আমনা (আপন) বাফ(বাবা) ও বাফ, উহিল বাফ(বিয়ের উকিল বাবা) ও বাফ- রক্তের সম্পর্ক সবচেয়ে উপরে। আপন আপনই, পর কখনো আপন হয় না।
- চুল নাই বুড়ি চুল নাই বুড়ি
চুলের লাইগা কান্দে,
কচু পাতা ঢিফ্লা দিয়া বড় খোফা বান্দে- চুল ছোট থাকলে আলগা চুল অথবা কাপড় দিয়ে মাথার চুলের সাথে মিলিয়ে বড় খোপা বানায় গ্রামের বউ ঝি রা। মোটকথা, যারা আলগা সাজে নিজেদের খুত ঢাকতে চায় তাদের নিয়ে হাসি তামাশা করতেই এই দৃষ্টান ব্যাবহার করা হয়। - ভাই বড় ধন, রক্তের বাধন- ভাইয়ের সাথে যে রক্তের বন্ধন তা কোনদিন নষ্ট হয় না।
- গাংগে(নদীতে) গাংগে দেহা(দেখা) অয়, বইন্নে(বোনে) বইন্নে দেহা অয় না- মেয়েদের বিয়ের পরবর্তি অবস্থা। এরা নিজেদের সংসার নিয়ে অতিরিক্ত ব্যস্ত থাকে। এই জন্যে বলা হয় নদীর সাথে নদীর নাকি দেখা হয় তবু বোনের সাথে বোনের দেখা হয় না।
- বাড়ির কাছে আল(হাল) চাষ, গনগন (ঘনঘন) পানি তিলাস- আপন গৃহের চেয়ে আপন আর কিছু হয় না। বাড়ির পাশে কাজ করলে পানি খাওয়ার বাহানায় বারবার একটু নিজ বাড়িতে পা রেখে যায় সবাই ।
- বোবার দুঃখ মনে মনে- অসহায় কিংবা চাপা স্বভাবের লোকেরা অনিচ্ছা সত্বেও একাকিত্ব লালন করে।
- ভাত খামু ভাতারের(স্বামীর), গীত গামু লাংগের(যার সাথে অবৈধ সম্পর্ক)?- যার কাছ থেকে উপকার পাওয়া যায় তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত, যে উপকার না করে শুধু মুখে মুখে বড়াই করে তার প্রতি না।
- যার নুন খায় তার গুণ গাইতে হয়- উপকারীর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
- বাত(ভাত) না কাফর(কাপড়)! কিল পরে দাফর আর দুফুর- স্ত্রী কে ভাত কাপড় না দিতে পারলেও নিয়ম করে মারধর ঠিকই করতে পারে। সামর্থ্যের চেয়ে বেশী তেজ দেখানো।
- ওক্কোর(বিবেক) নাই তোর?- কেউ অনাকাঙ্ক্ষিত কাজ করলে তাকে নিন্দা জানাতে এই দৃষ্টান ব্যাবহৃত হয়।
- চিৎ হইয়া ছেপ(থুতু) ফালাইলে নিজের মুহঐ (মুখেই) পরে- বোকামি করার পর ভোগান্তিটাও আসলে নিজেরই।
- সান(তরকারি) মজা দেইক্কা পাইল্লা(হাড়ি) লইয়াওই দৌড় দিমু?- চক্ষুলজ্জা। কোন কিছু ভালো লাগলে তা তো একেবারে ধ্বংস করে ফেলা যায় না। side effects of drinking alcohol on accutane
- পাওয়ো(পায়ে) পাড়া দা(দিয়ে) কাইজ্জা(ঝগড়া) লাগুনি – যে সময়ে অসময়ে সবসময় ঝগড়া লাগার জন্য প্রস্তুত থাকে এবং অন্যকে ঝগড়া করতে বাধ্য করে।
- আমনা হড়ি কল ঘুরানি,
হতাই হড়ি ততা পানি,
দাদি হড়ি গুতানি,
ফুফায় হড়ি ফুল দামড়ি,
ননদী অইছে পেছি টানি-বাড়ির বউয়ের উপরে শ্বশুর বাড়ির যাবতীয় মেয়ে আত্মীদের কর্তৃত্বের নমুনা। - ইট্টাহানি( একটুখানি) মিডাই(মিঠাই), হগল(সব) গর(ঘর) ছিডাই- আকর্ষণীয় (রসিক বা গল্পবাজ মানুষ) কেউ থাকলে তার আশেপাশে মানুষ গিজগিজ করে। যেমন: একটু মিঠাই পরলে পিঁপড়া গিজগিজ করে।
- পোতো(পথে) পাইছি কামার, দাও(দা) দারাইয়া দেও (ধার দিয়ে দেয়া) আমার- অপ্রত্যাশিতভাবে কোন কাজ করে দেয়ার হুকুম পেলে রাগ প্রকাশে এই দৃষ্টান টি ব্যাবহৃত হয়।
- মাছ খাইলে মাগুর, লাং দরলে(ধরলে) ঠাহুর(ঠাকুর) – উচ্চাভিলাষী মনোভাব। half a viagra didnt work
- মা নাই কইতাম(বলার জন্য), গাং নাই দুইতাম (ধোয়ার জন্য)- অভাগার একাকিত্ব।
- আমন ধানের কুড়া বেশী, হাংগাইল্লা মাগীর(একাধিকবার বিবাহিত মেয়েমানুষ) কুয়ারা(আহ্লাদ) বেশী- চোখে ধূলা দেয়া কোন কাজ করে প্রয়োজনের চেয়ে বেশী মর্যাদা পাবার আশায় সবাইকে বিরক্ত করা।
- হাছা(সত্য) কতা(কথা) কইলে মায় মাইর খায় আর বাপে হারাম খায়- সত্য কথার সবসময় মূল্যায়ন হয় না।
- চাইর আনা রোজের মুনি, ফটিকের গেলাস দা(দিয়ে) খায় পানি- গরীবের ঘোড়ারোগ।
- দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা কেউ বুঝে না- সময় থাকতে কেউ সময়ের সৎ ব্যাবহার করে না।
- মোডের মায় রান্দে না (রান্না করে না), ততা আর পান্তা- কারো বাড়িতে রান্না যা হয় তার চেয়ে বেশী বাড়িয়ে বললে তাকে দমানোর জন্য এই দৃষ্টান টা ব্যাবহার করা হয়। ‘রান্নাই করে না, জানি জানি কি রান্না হয়! ততা আর পান্তা, আর কি?’
- ধানের নাম খামা, সকল ধানের মামা- খামা ধানের গুণগান।
- আমি আইছি আৎকা, আমারে কয় ভাত খা- অপ্রত্যাশিত আবদার বা দাবি করা।
- মানি(সম্মানিত ব্যাক্তি) কান্দে(কান্না করে) মানের লাইগা, কুত্তায় কান্দে ফেনের(ভাতের মাড়ের) লাইগা- স্বভাব অনুযায়ী যার যেটা চাহিদা। সম্মানিত ব্যাক্তি সবসময় সম্মান চাবে, কুকুর চাবে ভাতের মাড়।
- আল্লার আশায় খাই, মাইনষের আশায় ছাই- আল্লাহই রিজিক দেয়। মানুষের কাছ থেকে কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা করাই বোকামি।
- ছাল নাই কুত্তার বাগার(তেজ) বেশী- সামর্থ্যের চেয়ে বেশী ফাপর।
- ভাত খায় না, চা খায়।
সাইকেল লইয়া আগদে(পায়খানা করতে) যায়- গরিবের ঘোড়ারোগ। - অভাব দোষে স্বভাব লড়ে, ঝুলনা(ভিক্ষার ব্যাগ) বাইয়া(বেয়ে) ফেন(ভাতের মাড়) পড়ে- অভাবে মানুষ অন্যায়ভাবে জীবন যাপন করে। তাই এরা কখনো সফল হয় না। এদের অভাব শেষ হয় না।
- উনা(অল্প) ভাতে দুনাবল(ঠিকঠাক),
অনেক ভাতে রসাতল – অল্প ভাত খেলে শরীর ভালো থাকে আর বেশী ভাত খেলে শরীর রসাতলে যায়। - অভাবে স্বভাব নষ্ট – অভাবে মানুষ নানান ধরনের অন্যায় করে।
- যদি হয় সুজন, এক বিছানায় শোয়া যায় দশজন।
আর যদি হয় কুজন, এক বিছানায় শোয়া যায় না একজন – একজন মানুষ তার ভালো ব্যাবহার দিয়ে অনেকের সাথে ভালো সম্পর্ক করতে পারে। কিন্তু ব্যাবহার খারাপ থাকলে একজনের সাথেও ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠে না। - যেল্লাইগা (যার জন্য) যের মোন(মন) লাগে, হাজার টেকার(টাকার) তোড়া। যেল্লাইগা মোন না লাগে, হুদা বেগুন পোড়া- কাউকে ভালো লাগলে তার জন্য সবই করে মানুষ। আর ভালো না লাগলে কোন রকমে দিন চলার জন্য যা লাগে তা দিতেই যেন জীবন যায়।
- অনেক গরু যের (যার), হুদা(শুধু) ভাত হের(তার)- যার অনেক গরু তার খাওয়ার জন্য আর গরু জবাই দেয়া হয় না। সে খালি ভাতই খায়। তবে মহিলারা এই দৃষ্টান টা ব্যাবহার করে এই অর্থে যে, তার আশেপাশে বহু মানুষ ঘুরে কিন্তু তাকে সাহায্য করার মত একটা কাজের মানুষ ও নাই।
- আওন (আসা) আমনা (নিজের) ইচ্ছায়, যাওন(যাওয়া) পরের ইচ্ছায় - নিজের ইচ্ছেয় কারো বাড়ি বেড়াতে গেলে নিজের ইচ্ছেমত আর ফিরে আসা যায় না। ফিরে আসতে হয় যারা আপ্যায়ন করে তাদের ইচ্ছায়।
চলবে…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ভাল লাগলো পোস্টটি। আমাদের উচিত এগুলো সংগ্রহ করা।
মেঘবতী বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ । glyburide metformin 2.5 500mg tabs
তারিক লিংকন বলছেনঃ
এই ব্লগের জন্যে সম্পদ হয়ে থাকবে আপনার এই পোস্ট!
গুগলে কেউ এইসব নিয়ে খুঁজলে আর কিছু পাবে না আশাকরি…
দরকারের সময় অনেক কাজে দিবে বোধকরি!
মেঘবতী বলছেনঃ
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ লিংকন ভাইয়াকে।
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
চমৎকার জিনিস তো। মাত্র কয়েকটা শুনেছি আর অধিকাংশ তো কখনো শিনিও নি।
সভ্যতায় প্রথম ভিন্নধর্মী কিছু দেখলাম। ভাল লাগলো…।
মেঘবতী বলছেনঃ
সেটাই। আমরা কয়টাই বা শুনেছি! কতশত যেন হারিয়ে গেলো! ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য। posologie prednisolone 20mg zentiva
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
চমৎকার ভিন্নধর্মী একটা পোস্ট !! দারুণ লাগলো…
মেঘবতী বলছেনঃ
ধন্যবাদ মশাই
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
দারুন মজার পোস্ট। ভাল লাগলো।
Anyway,
মেঘবতী বলছেনঃ
যাক, আপনারা সবাই সাধুবাদ জানাচ্ছেন দেখে ভালো লাগছে। আরো কয়েক পর্বে আসবে লিখাটা। doctus viagra
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
ভাল লাগল। উত্তরাঞ্চলের কথার টান চোখে পড়েছে বেশ
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
কোথায় চোখে পড়ল?
metformin gliclazide sitagliptin
মেঘবতী বলছেনঃ
আমি নারায়ণগঞ্জের আঞ্চলিকতাটা পুরোপুরি তুলে ধরতে চেস্টা করেছি। উত্তরাঞ্চলের সাথে মিল থাকতে পারে। আমার জানা নেই।
অর্ফি বলছেনঃ kamagra pastillas
আপনি মনে হয় নিজেও জানেন নয়া, কি অসাধারণ একটা কাজে হাত দিয়েছেন আপনি। যেকোনো রকম সাহাজ্যের প্র্যোজন হলে বলবেন, সাথে আছি।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
আমরাও সকল ভাল কাজের সাথে থাকতে চাই…
মেঘবতী অরফির মত আমরা সাহায্যের হাত খোলে বসে আছি!!
অর্ফি বলছেনঃ
সাহাজ্য নিয়ে একটা রিভিউ হ০অয়ে যাক ভাই… কি বলেন ?
মেঘবতী বলছেনঃ
আমি শুধু জানি এগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। আমার নানুর কাছ থেকে যেগুলো সংগ্রহ করেছি, লক্ষ্য করেছি আমার মা কিংবা খালামনি তার এক ভাগও জানে না। এরপরে আমরা তো বেশিরভাগ শুনিই নি।
তারমানে এগুলো হারিয়ে যেতে খুব বেশি দেরি নেই।
তা তো হতে দেয়া যায় না! আমি চেস্টা করেছি সংগ্রহ করার, সভ্যতা সাহায্য করেছে।
অর্ফিয়াস আপনাকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ। এই পোস্টটি সভ্যতায় দেয়ার পেছনে সমস্ত সাহায্যের জন্য।
অপার্থিব বলছেনঃ about cialis tablets
অসাধারন পোষ্ট। প্রবাদ গুলো সংগ্রহে রাখলাম।
মেঘবতী বলছেনঃ
ধন্যবাদ
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
খিক খিক খিক!
খুব সুন্দর একটা কাজ করেছ আপু।
আমাদের উচিৎ লেখালেখিতে এসব প্রবাদ ব্যবহার করে এগুলো নতুন করে জনপ্রিয় করে তোলা।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ nolvadex and clomid prices
ছুটবেলায় শুনতাম এই লাইনটা, মানে বুঝতাম না
বড়ই বিনুদুন…
মেঘবতী বলছেনঃ
রুথ আপু, তাহলে শুরু করে দেও না কেন!
capital coast resort and spa hotel cipro
এগুলো একেকটার চেয়ে একেকটা মজার!
Big Fat Fool বলছেনঃ
আপনার উদ্যোগটি অসাধারন, আসলেই এখানে অনেক প্রচলিত প্রবচন আছে যা আগে কখনও শুনিনি। আমার সামান্য কিছু সাজেশন।
68. নাম্বারটি সম্পুর্ন নয়, এটি হবে
ভাই বড় ধন, রক্তের বাধন,
যদিও পৃথক হয়, নারীর কারন।
এর মানে হচ্ছেঃ একাধিক ভাই বিয়ের আগে পর্যন্ত একত্রে বিনা বিবাদে থাকতে পারলেও বিয়ের পর তাদের স্ত্রীদের কারনে পৃথক হতে হয়।
৯৫ নাম্বারটি আমি শুনেছি অন্যভাবে,
“খাইসলত (স্বভাব) দোষে মুখ লড়ে, ঝুলনা বায়া ফ্যান পড়ে।
এটা নিয়ে একটা গল্প আছেঃ এক ভিক্ষুক বাজারে ভিক্ষা করার সময় এক লোকের সাথে বাহাস (ঝগড়া) হয়, এতে ভিক্ষুকটি সেই লোককে অনেক গালাগালি করে। যাহোক এর কয়েকদিন পর সেই গ্রামেই ভিক্ষা করতে আসলে সেই ভিক্ষুক এক বাড়িতে গিয়ে অনুরোধ করে তার ভিক্ষের চালগুলি দিয়ে ভাত রান্না করে দিতে, বাড়ির মহিলারা দয়া পরবশ হয়ে ভাত রান্না করে দেয়, কিন্তু রান্না শেষ হবার আগেই সেই ভিক্ষুক দেখতে পায় দুদিন আগে বাজারে ঝগড়া করা ওই লোক এই বাড়িতেই আসছে, তাই তারাতারি রান্না করা ভাত দেয়ার জন্য চাপাচাপি করে এবং ভাতের মাড় না ঝরিয়েই তার ঝোলায় ভরে দেয়, আর ভিক্ষুক এটা নিয়ে পালিয়ে চলে যাওয়ার পথে আরেকজন জিজ্ঞেস করে “ওই মিয়া তোমার ঝোলা দিয়ে কি পড়ে” এতে ভিক্ষুক উত্তর দেয় “খাইসলত দোষে মুখ লড়ে, ঝুলনা বায়া ফ্যান পড়ে”
কয়েকটি যোগ করছিঃ
যদি থাকে নসীবে, আপনা আপনি আসিবে। হঠাত করে অপ্রত্যাশিত কিছু পাওয়া বা কারো সাথে দেখা হওয়া প্রসঙ্গে বলা হয়।
লেজ নাই কুত্তার ঘাঘরা ক্ষেতে দৌড়ঃ অযোগ্য কারো কোন কাজে বেশী উৎসাহ দেখলে বলা হয়।
যেই না ঢং এর চেয়ারা (চেহারা), তার আবার কুয়ারা (আহ্লাদ) আবার নাম রাখছে পেয়ারাঃ অসুন্দর কেউ রুপ নিয়ে বড়াই করলে টিটকারি করে বলা হয়।
সিন্নি (মাজারের তোবারক) কম ফহিন্নি (ভিক্ষুক) বেশীঃ যখন ভাগ করার জিনিস অল্প কিন্তু মানুষ বেশী হয়ে যায়, তখন বাড়তি মানুষদের অপমান করার জন্য বলা হয়।
ইস্টি (কুটুম্ব) খাওন পায়না ফহিন্নি আইছে দশজনঃ যখন প্রয়োজনীয় লোক ভাগ পায়না কিন্তু অপ্রয়োজনীয় লোক ভাগের জন্য কাড়াকাড়ি করে, তখন বলা হয়।
মরছে ফাগুনে (ফাল্গুন মাসে) কানতে আইছে আগুনে (অগ্রহায়ন মাসে)ঃ কোন বাড়তি সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যে পুরোনো ব্যাপার নিয়ে মায়াকান্না জুড়ে দিলে এটা বলা হয়। synthroid drug interactions calcium
যেমন গাবর, তেমন থাপরঃ উপযুক্ত দোষী ব্যাক্তিকে প্রয়োজনীয় শাস্তি দেয়া প্রসঙ্গে বলা হয়।
মেঘবতী বলছেনঃ
68 নম্বর আপনারটাই ঠিক। কারেকশন করতে হবে এটা সহ আরো একটা।লিখায় ভুল করেছি।
৯৫ নম্বর টা আমি যেটা লিখেছি এটাও শুনেছি আপনার এটাও শুনেছি।দুইটাই প্রচলিত।পরের পর্বে এটা এড করবো।
আর যেগুলো সাজেস্ট করেছেন এগুলো একটা বাদে সবগুলোই কালেকশনে আছে। এই পোস্টের কয়েকটা পর্ব চলবে। পরবর্তীতে আরো নতুন অনেক প্রবচন পাবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
অসাধারণ পোস্ট। সেই সাথে আমার কিছু প্রবাদ জানা আছে। যেমন, নোয়াখালীতে অলস ব্যক্তিদের জন্য একটা জনপ্রিয় প্রবাদ হচ্ছে,
আরেকটা প্রবাদ গুরুজনদের কাছে শুনেছি। সেটা হচ্ছে, প্রতিবেশীর বাড়িতে ভালো রান্না হলে প্রতিবেশী দাওয়াত না দিলে একটা প্রবাদ হচ্ছে,
এছাড়া বিভিন্ন গ্রাম্য শ্লোক আছে। যেমনঃ
এই প্রবাদের উৎস কিংবা ব্যাখ্যা জানিনা। এটাকে কুসংস্কার হিসেবেই ধরে নেয়া যায়। will metformin help me lose weight fast
এরপর আরেকটা প্রবাদ আছে, সেটা হচ্ছে কারো কথার সাথে অন্য কেউ তাল দেয়া। প্রবাদটা হচ্ছে,
ঝগড়াটে মানুষকে উস্কে দিলে অনেকে এই প্রবাদটা ব্যবহার করে। levitra 20mg nebenwirkungen
আরেকটা প্রবাদ ছোটোবেলায় শুনতাম। এটা ব্যবহার করা হয় গ্রামের জ্ঞানী বয়স্ক মুরুব্বীদের সম্মান করে।
অন্য একটি প্রবাদ গ্রামাঞ্চলে এখনো ব্যবহার করা হয়। সেটার অর্থ হচ্ছে, আগে নিজে বাঁচো, তারপর পরের সেবা। এটিকে বলা হয়,
এছাড়াও আরো অনেক প্রবাদ প্রায় সময়ই শুনি এখনো। কিন্তু এই মুহুর্তে মাথায় আসছেনা।
আপনার পোস্টটি আরো সমৃদ্ধ হোক। ওয়েল রিটেন মেঘবতী।
মেঘবতী বলছেনঃ
ইলেকট্রন সাহেব, সামনে আরো আসছে এই লেখাটার পর্ব। আরো বিশাল আকারে।