কর্মের মধ্যে বেঁচে থাকা নিতুন কুণ্ডু…
676
বার পঠিত walgreens pharmacy technician application onlineনিতুন কুণ্ডু (১৯৩৫-২০০৬) যিনি একাধারে বিক্ষ্যাত চিত্রশিল্পী, মুক্তিযোদ্ধা ও উদ্যোক্তা হিসেবে সবার কাছে পরিচিত।
পূর্ণ নাম :নিত্য গোপাল কুণ্ডু। (Nitya Gopal Kundu)
জন্ম :১৯৩৫ সালের ৩রা ডিসেম্বর। দিনাজপুর।
মৃত্যু :২০০৬ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর। ঢাকা। clomid over the counter
posologie prednisolone 20mg zentiva
দিনাজপুরে জন্মগ্রহণ করা নিতুন কুণ্ডুর ছোট বয়স থেকেই ছিল আঁকার প্রতি তীব্র আকর্ষণ। তার বাবা শখের বসে ছবি আকতেন, এ থেকেই পেয়েছিলেন প্রেরণা। স্থানীয় বড়বন্দর পাঠশালায় লেখাপড়ায় হাতেখড়ি হয়, তখন ছিল ১৯৪২সাল। এরপর দিনাজপুর শহরের গিরিজানাথ হাইস্কুলে ভর্তি হন ১৯৪৭ সালে। মেট্রিকুলেশন পাস করেন ১৯৫২ সালে। পরিবারের ছিল আর্থিক সমস্যা। তাই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় স্থানীয় সুবেন্দ্রনাথ কলেজেই ভর্তি করা হবে তাকে। কিন্তু নিতুন কুণ্ডুর আর্ট কলেজে পড়ার দুর্বার ইচ্ছা তাকে আটকাতে পারে নি। ১৯৫৩ সালে ঢাকায় আসেন। হাতে তখন ছিল মাত্র ১০ টাকা। পরিচিত বলতে ছিল শুধুমাত্র অভিনেতা সুভাষ দত্ত।
আর্ট কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন শিল্পী জয়নুল আবেদিন। ভর্তির সময় কিছু শর্ত দেন নিতুণ কুণ্ডূকে। বলেছিলেন, পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে সে যেন যোগ্যতার মাপকাঠিটা অর্জন করে নিতে নেয়। নিতুন কুণ্ডু করেছিলেনও তাই। ১৯৫৯ সালে ঢাকা আর্ট কলেজ থেকে চিত্রকলায় প্রথম স্থান দখল করে প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।
তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেন ১৯৫৯ সালে, ডিজাইনার হিসেবে। সিনেমা হলগুলোর বিরাট বিরাট ছবি আকঁতেন, দরিদ্র্য নিতুন কুণ্ডুকে তবুও কখনও মুড়ি-জল খেয়ে কাটিয়ে দিতে হত। এরপর ১৯৬২ সালে ইউনাইটেড স্টেটস ইনফরমেশন সার্ভিসেস (ইউসিস) –এর প্রধান ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৭০ সালে তোপখানা রোডের বিখ্যাত বিজ্ঞাপনী সংস্থা বিটপীর সঙ্গে যুক্ত হন।
১৯৭১ সালে ইউসিসির চাকারি ছেড়ে দেন, যোগ দেন মুক্তিযুদ্ধে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের জনসংযোগ বিভাগে কর্মরত ছিলেন। পোস্টার ডিজাইন ও অন্যান্য নকশা প্রণয়ণ করেন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে। তার সাথে ছিলেন কামরুল হাসান। মুক্তিযোদ্ধা শিল্পী হিসেবে তিনি বহুল পরিচিত। ‘সদা জাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী ও বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধা’ তার প্রনীত উল্ল্যেখযোগ্য পোস্টার।
স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে নিতুন কুণ্ডু ‘অটবি লিমিটেড’ নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। অটবি ফার্নিচার বর্তমানে চমৎকার কারুকাজময় যে শিল্প, এগুলো তারই অবদান। তার বিচক্ষণতায় আজ অটবি এই জায়গায় পৌছেছে। এছাড়া ১৯৭২ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশে আগমনে উপলক্ষ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মঞ্চ (ইন্দিরা মঞ্চ) নির্মান করেন। বিভিন্ন ট্রফির নকশা ও নির্মাণেও তার হাত ছিল। বায়তুল মোকারম মসজিদের অভ্যন্তরের লাইটিংয়ের কারুকাজও করেন তিনি।
বাংলাদেশের ভাস্কর হিসেবে যাদের নাম আসে তার প্রথমেই নিতুন কুণ্ডুর নাম প্রথম দিকে স্থান করে নেয়। তার ভাস্কার্যগুলো নির্মাণ শৈলী, নকশা ও কাঠামোগত দিক দিয়ে খুবই আধুনিক মানের।
নিতুন কুণ্ডুর নির্মাণ- nolvadex and clomid prices
- সার্ক ফোয়ারা, ঢাকা (১৯৯৩), প্যান প্যাসেফিক সোনারগাঁও হোটেলের সামনে অবস্থিত।
- চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে সাম্পান (২০০১)
এছাড়া- kamagra pastillas
১)কদমফুল ফোয়ারা (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়), capital coast resort and spa hotel cipro
২)মুর্যাল (পিতল), হোটেল শেরাটনের পাকিস্তান এয়ারলাইন অফিসে, can your doctor prescribe accutane
৩)ম্যুরাল (তেল রং) ঢাকায় জনতা ব্যাংকে,
৪) (কাঠ, লোহা, পিতল) মধুমিতা সিনেমা হলে ম্যুরাল,
তিনি ১৯৫৬-১৯৮৭ সাল পর্যন্ত একটানা একক ভাবে ডিজাইনের উপর প্রথম পুরুষ্কার পান। ১৯৬৫ সালে জাতীয় চিত্রকলা পুরুস্কার .১৯৯২ সালে বঙ্গবন্ধু পুরুস্কার এবং ১৯৯৭ সালে আর্ট এ্যান্ড কালচারে দেশে সর্বোচ্চ একুশে পদক। এছাড়াও ডেইলি স্টার-ডিএইচেল শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা পদক ও অসংখ্য পুরুস্কার ।
২০০৬ সালের ১২ সেপ্টেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। ১৫ই সেপ্টেম্বর সকালে বারডেম হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। ১৬ই সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রীয় সম্মানে পোস্তগোলা শ্মশানে তার অন্তেষ্টি ক্রীয়া সম্পন্ন করা হয়। synthroid drug interactions calcium
কীর্তিমান এই শিল্পী তার কাজের মধ্যে দিয়েই বেঁচে থাকবেন আজীবন। আজ তার জন্মদিনে তার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
তথ্যসূত্রঃ
১)http://www.thereport24.com/article/57911/
২)wikipedia.org
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
একজন চিত্রশিল্পীর অনেক গুনের মধ্যে একটি গুন হল সময়কে তাঁর ফ্রেমে আটকে ফেলা। গুনের এই অংশটি সবার মধ্যে থাকেনা। নিতুন কুন্ডু এমনি এক চিত্র শিল্পী যিনি সময়কে সহজ ও সাবলীল ভাবে আটকে ফেলতে পারতেন। তাঁর শ্বাক্ষ তাঁর শিল্পকর্ম। এমন গুনী শিল্পীকে শ্রদ্ধাঞ্জলী।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আমিকি এই বিটকিলি হাসির জন্য তোর পোস্টে মন্তব্য করেছি? হাসির ছিরি কি?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
তারিক লিংকন বলছেনঃ
চমৎকার বলেছেন কারাগার ভাই।
আর জয় আপনার লিখাটির জন্যে ধন্যবাদ…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ লইবেন ভ্রাতাশ্রী
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
চমৎকার বলেছেন শঙ্খনীল কারাগার।
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ acne doxycycline dosage
শঙ্খনীল কারাগার ভাই অত্যন্ত চমৎকার বলেছেন। সহমত।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ zovirax vs. valtrex vs. famvir
শিশিরস্নাত দ্রোহি বলছেনঃ
চমৎকার লেখাটির জন্যে অনেক ধন্যবাদ দাদা buy kamagra oral jelly paypal uk
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়বার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ…
Hadi বলছেনঃ
এখানে বাংলার একজন বিখ্যাত মানুষ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে