জর্জ হ্যারিসন- আপনাকে অতল শ্রদ্ধা…
293
বার পঠিতমাই ফ্রেন্ড কেম টু মি, উইথ স্যাডনেস ইন হিজ আইস
হি টোলড মি দ্যাট হি ওয়ান্টেড হেল্প
বিফোর হিজ কান্ট্রি ডাই’স
অলদো আই কুডন’ট ফিল দ্যা পেইন, আই নিউ আই হ্যাড টু ট্রাই
নাও আই এম আস্কিং অল অফ ইউ
টু হেল্প আস সেভ সাম লাইভ’স prednisone side effects in dogs long term
বাঙলা–দেশ বাঙলা–দেশ
হোয়ার সো মেনি পিপল ডাইং ফাস্ট
অ্যান্ড সিউর ইট লুক লাইক আ মেস
আই হ্যাভ নেভার সিন সাচ ডিস্ত্রেস
নাও ওন’ট ইউ লেন্ড ইউর হ্যান্ড অ্যান্ড আন্ডারস্ট্যান্ড
রিলিভ দ্যা পিপল অফ বাঙলা–দেশ… price comparison cialis levitra viagra
বাংলাদেশ শব্দটা উচ্চারন করতে পারতেন না ভালোভাবে, সেটা সম্ভবও ছিল না তার পক্ষে, উচ্চারনটা ব্যাংলাদেশ ব্যাংলাদেশ হয়ে যেত। কিন্তু সেই ভাঙ্গা ভাঙ্গা উচ্চারনেই তিনি সৃষ্টি করেছিলেন ইতিহাস। গলায় অসামান্য মমতা ঢেলেদিয়ে ১৯৭১ সালের ১লা আগস্ট গানটা গেয়েছিলেন তিনি, বহুদূরের একটা অজানা অচেনা দেশের মানুষের জীবন বাঁচাবার জন্য, অকল্পনীয় আকুতি ছিল তার কণ্ঠে। শুধু গান দিয়েই না, বন্ধু রবিশংকরের সাথে হ্যারিসনের ঐকান্তিক চেষ্টায় নিউইয়র্ক এর বিখ্যাত মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনের সেই কনসার্টে যোগ দিয়েছিলেন বব ডিলান, এরিক এরিক ক্ল্যাপটন, ক্লাউস ভুরম্যান, ড্রামার জিম কেল্টনার, গিটারিস্ট ডন প্রেস্টন, রিংগো স্টার, বিলি প্যাটারসন, ও লেওন রাসেলসহ সঙ্গীত জগতের অসামান্য কিছু নক্ষত্র… গান গেয়েছিলেন তারা, কিন্তু কোন পারিশ্রমিক নেননি। কনসার্টের নাম ছিল কনসার্ট ফর বাংলাদেশ…
পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম বিশ্ববরেণ্য শিল্পীরা একই মঞ্চে এক হয়েছিলেন নৃশংসতা আর বর্বরতার বিরুদ্ধে ঘৃণা আর প্রতিবাদ জানাবার জন্য, লাখো মানুষকে বাঁচাতে, মানবতার ডাকে। ৪০ হাজার দর্শকের সামনে একের পর এক অসামান্য গান তারা গেয়েছেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য, মৃত্যুমুখে থাকা লাখো বাঙ্গালীর জন্য…
কনসার্টটির শুরুতেই পণ্ডিত রবিশংকর এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, “প্রথম ভাগে ভারতীয় সংগীত থাকবে । এর জন্য কিছু মনোনিবেশ দরকার । পরে আপনারা প্রিয় শিল্পীদের গান শুনবেন । আমাদের বাদন শুধুই সুর নয়, এতে বাণী আছে । আমরা শিল্পী, রাজনীতিক নই । তবে বাংলাদেশে আজ যে তীব্র যন্ত্রণা, বেদনা ও দুঃখের ঘটনা ঘটছে, আমাদের সংগীত দিয়ে আমরা তা আপনাদের উপলব্ধি করাতে চাই । আমরা তাদের কথাও উপলব্ধি করাতে চাই, যারা বাংলাদেশ থেকে শরণার্থী হয়ে ভারতে এসেছে…
ইউনিসেফের সহায়তায় আয়োজিত এ কনসার্টের মাধ্যমে ২০০০০ ডলার সংগ্রহের কথা ভেবেছিলেন হ্যারিসন ও রবিশঙ্কর। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের অসামান্য দুঃখগাঁথা শুনে এগিয়ে আসেন হাজারো দর্শক, আড়াই লাখ ডলার উঠেছিল এই কনসার্ট থেকে। যা অসামান্য অবদান রেখেছিল যুদ্ধকালীন বাংলাদেশে… cuanto dura la regla despues de un aborto con cytotec
আজ ২৯শে নভেম্বর, জর্জ হ্যারিসনের মৃত্যুবার্ষিকী। ৪৩ বছর আগে নিতাতই অচেনা একটা দেশের মানুষের জন্য যে অসামান্য ভালোবাসা আর মমতা দেখিয়েছিলেন এই মহাপ্রান, সেই ভালোবাসার ঋণ কখনই শোধ করতে পারবো না আমরা। শোধ করতে পারবে না বাংলাদেশ…
জর্জ হ্যারিসন- আপনাকে অতল শ্রদ্ধা…
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
ধন্যবাদ এ রকম একটি ব্লগ লিখার জন্য।
জর্জ হ্যারিসন বাঙ্গালীর মনে চির জাগুরুক হয়ে থাকবে অনন্তকাল।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সাথে এ এক অবিচ্ছেদ্য নাম, জর্জ হ্যারিসন।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আফসোস, জর্জ হ্যারিসনের মত অকৃত্রিম বন্ধুদের এই প্রজন্মের অনেকেই চেনে না, অনেকে নামটা জানে না পর্যন্ত… এগুলো ভাবলেই খুব লজ্জা লাগে, দুঃখ হয়
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
সেটাই
অথচ এই লোকটির কাছে আমাদের কৃতজ্ঞ থাকা উচিৎ। ধন্যবাদ এরকম একটি লেখার জন্য।
জন কার্টার বলছেনঃ
diflucan one time dose yeast infectionক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে স্মরণের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে এমন একজন মানুষকে নিয়ে আরও খানিকটা প্রস্তুতি নিয়ে লিখলে সম্ভবত ভাল হত।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
সাথে চমৎকার কিছু ছবি সংযুক্ত করলেও মন্দ হত না
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
সেই ভালোবাসার ঋণ কখনই শোধ করতে পারবো না আমরা। শোধ করতে পারবে না বাংলাদেশ… zithromax trockensaft 600 mg preis