স্নানঘর ও নিষিদ্ধ যৌনতা…
9015
বার পঠিতপ্রতিবার স্নান করার সময় প্রবাল ভীষন অস্বস্তিতে ভুগছিলো, এখানে আসার পর থেকে এমনটা হয়েছে, ছোটকাকুর শ্বশুরবাড়ি। আলিশান ব্যাপার। ভেতরবাড়ির বাঁদিকে কালো কাঠে খোদাই করা হরিনের নকশাওয়ালা দরজার ঘরে তাকে থাকতে দেয়া হয়েছে। এসব পুরোনো ধাঁচের বাড়িতে রুমের সাথে এটাচ করা বাথরুম আর ঝকঝকে সব আসবাবপত্র দেখে প্রথমে অবাকই হয়েছিলো প্রবাল। সবই ঠিক ছিলো, কিন্তু সমস্যাটা স্নানের সময়। মনে হয় কে যেনো লুকিয়ে লুকিয়ে তাকে দেখছে। প্রবালের অনেকদিনের অভ্যেস, কাপড় গায়ে রেখে সে স্নান করতে পারেনা। কোনভাবেই না। তাই অস্বস্তিটা একটু বেশীই লাগে তার। বাথরুমের ভেন্টিলেটরটা পেছন বাড়ির ছাদের সাথে লাগোয়া, ওদিকে আরো কয়েকটা ঘর, তারপর উপরে ছাদওয়ালা সামনে মরচেধরা গ্রীল দেয়া টানা বারান্দা, গ্রীল বেয়ে যে কেউ বাথরুমে একটা উঁকি মেরে দেখতে পারবে। প্রবাল চেয়ার এনে উপরে উঠে দেখেছে, ওপাশের ঘরগুলো দেখা যায়। ডানদিকের ঘরটায় প্রথম দিনে আঠারো উনিশ হবে এরকম এক সুন্দরী মেয়ের দেখা পাওয়া গেলেও পরে আর পাওয়া যায়নি। প্রবাল জিজ্ঞেস করে জেনেছিলো, মেয়েটা ছোটকাকুর মামাশ্বশুরের মেয়ে, এখানেই থাকে, খুব একটা ঘরের বাইরে বেরোয় না। স্বাভাবিক একটা আগ্রহ প্রথমদিকে কাজ করলেও এখন আর সেটা নেই। প্রবাল দিন গুনছে এখান থেকে চলে যাবার। এই স্নানে অস্বস্তি দেয়া বাড়িতে বেশী দিন থাকার ইচ্ছা তার নেই।
রোববার সন্ধ্যা, বাড়িতে কেউ নেই। দক্ষিন দিকের রান্নাঘর থেকে কাজের লোকদের মৃদু কোলাহল ভেসে আসছে। কাকুসহ সবাই ওদিকে কমলিনী না কার যেনো বাড়িতে নিমন্ত্রনে গেছে। ওরা জোর করেছিলো, প্রবালের যেতে ইচ্ছে করেনি। লম্বা স্নান দিয়ে তার মার্কেজ নিয়ে বসে থাকার ইচ্ছা। যাদুকরী রচনাশৈলী। পড়ার জন্য এরকম অবসর তেমন একটা মেলেনা।
বাথরুমের দরজাটা খুলতেই বাজে রকমের শব্দ হলো। মেঝেতে দেয়া মোজাইকের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলো প্রবাল, ছোট ছোট পাথরের অদ্ভুত সুন্দর কারুকাজ। যদিও তেমন একটা পুরোনো নয় বোঝা যায়।
শাওয়ারের নবটা হালকা ঘুরিয়ে দিতেই পানির অল্প একটা ধারা মেঝেটা ভিজিয়ে দিলো। প্রবাল তার ট্রাউজার আর টি শার্টটা খুলে শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে নবটা আরেকটু ঘুরিয়ে দিতেই শীতল জল গায়ে মেখে প্রবালের মনে হলো এর চেয়ে সুখ আর কোনকিছুতে থাকতে পারেনা। আর তখনি অস্বস্তিটা চেপে বসলো। কেউ একজন তাকে দেখছে। প্রবাল অনুভব করলো ভেন্টিলেটরে একজোড়া চোখ তাকে নিরিক্ষন করছে। কে হতে পারে? সাবানটা হাতে নিয়ে একটু দ্রুতই সে গায়ে মাখলো। আজ একটা সমাধানে যেতেই হবে।
চকিতে একটু ভেবে নিলো প্রবাল, তারপর তোয়ালেটা কোমড়ে জড়িয়ে ক্ষিপ্রতার সাথে বারান্দার শেষ মাথায় গিয়ে দাঁড়ালো, এটা মুলত ওদিককার ঘরগুলোতে যাবার সংযোগ পথ। প্রবাল গিয়ে অবাক হলো, দ্রুত পায়ে প্রবালের কাকুর মামাশ্বশুরের মেয়ে ওদিকে চলে যাচ্ছে। দেখেই বোঝা যাচ্ছে তার চেহারায় একটা বিব্রতভাব আর সে জলদি পালাতে চাইছে। ভাববার জন্য পাঁচ সেকেন্ড সময় নিলো প্রবাল তারপর গলা ছেড়ে বললো, এই শোন!
মেয়েটা একটু থমকে গেলো, তারপর আরো দ্রুত কয়েক কদম হেঁটে গিয়ে আবার দাঁড়ালো। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকলো।
প্রবাল ধীরে ধীরে এগিয়ে গিয়ে বললো, পালাচ্ছিলে কেনো?
মেয়েটা একটু অস্বস্তিতে ভুগলো তারপর কোনরকম জড়তা ছাড়াই বললো, আপনি তোয়ালে পরে আছেন!
প্রবাল হাসলো, কিন্তু তোয়ালে ছাড়াই তো তুমি আমাকে অনেকদিন যাবৎ দেখছো।
মেয়েটা লজ্জা পাওয়ার কথা, সে সেরকম কিছু পেলোনা। সরাসরি প্রবালের চোখের দিকে তাকালো। প্রবালের মনে হলো এক ঝলক ঠান্ডা আগুনে তার বুকের ভেতরটা ঝলসে গেলো। কাছে থেকে দেখতে মেয়েটা ততোটাই সুন্দর যতোটা দূর থেকে দেখে বোঝা যায়না। প্রবাল ধাক্কাটা সামলে নিয়ে বললো, ‘তোমার নাম কি?’
মেয়েটা চোখের দিকে তাকিয়েই জবাব দিলো,
- অনুরাধা! আপনি আমাকে তুমি করে বলছেন কেনো?
‘কারন তুমি বয়সে আমার কমপক্ষে ৬ বছরের ছোট হবে’
- ছোটদের গায়ে কি তুমি সম্বোধন ট্যাগ লাগানো থাকে?
প্রবাল একটু বিভ্রান্ত হয়ে গেলো। মেয়েটা একটু বেশী চটপটে। সে ধাতস্থ হয়ে বললো,
‘বাদ দাও ওসব! তুমি এরকম কেনো করো? সমস্যা কি?’
মেয়েটা পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলো,
- আমি কি করি?
‘এই যে লুকিয়ে স্নান করা দেখা’
- ছেলেরা যদি লুকিয়ে লুকিয়ে মেয়েদের স্নান করা দেখতে পারে মেয়েরা দেখলে সমস্যা কি?
‘সমস্যা নেই বলছো?’
- আপনাকে দেখেছি বলে কি আপনি পঁচে গেছেন?
‘তা যাইনি’
- তাহলে?
প্রবাল এরকম সরাসরি আলাপে মনে মনে ভীষন অবাক হলো। এই মেয়ের কি লাজ লজ্জা নেই! মেয়েটা আবারো চোখের দিকে তাকিয়ে বললো,
- আপনি আমাকে আদর করবেন? আপনাকে আমার ভালো লেগেছে।
প্রবাল থতমত লেগে বললো,
‘মানে কি?’
- মানে আদর করবেন, ভালোবাসবেন, ছোঁবেন।
প্রবাল কি বলবে ভেবে পেলো না।
- করবেন না?
‘মানে কি! সম্পর্কে তুমি আমার মাসি হও’
- দুঃসম্পর্ক!
‘যাই হোক! একটা ইনসিস্ট রিলেশন কেমন যেনো!’
- আপনি পুরুষ?
প্রবাল আবারো চমকালো!
‘কি মনে হয়? তুমি তো আমার পুরোটাই দেখেছো’
- কিছু মনে হয় না। তাছাড়া যা দেখা যায় তা সবসময় সত্যি নয়।
‘কি বলতে চাইছো? আমি ইম্পটেন্ট?’
- আমি বলিনি তো! কিভাবে বলবো? আমি কি আপনার সাথে শুয়েছি?
প্রবাল এবার সত্যি সত্যি ধাক্কা খেলো।
‘তুমি কজনের সাথে শুয়েছো?’
- পুরুষ বললে একজন ও না! শুধু মা আর পিসির সাথে।
মেয়েটা খিলখিল করে হেসে উঠলো। প্রবাল বিরক্ত হয়ে বললো,
‘আমি গেলাম, কাকুরা এসে যাবে’
- এখন আসবে না। কমপক্ষে আরো দু ঘন্টা লাগবে।
‘যে কেউ এসে যাবে’
- আসবে না। এদিকে কেউ খুব একটা আসেনা। তাছাড়া এলেই বা কি! আমরা তো খারাপ কিছু করছি না।
‘তা করছিনা, তবে তোয়ালে পরে আছি’
- এবং আপনার তোয়ালের ভেতরে থাকা কিছু একটা চেঞ্জ হয়েছে, প্রমান দিতে চাইছে আপনি পুরুষত্বহীন না।
প্রবাল নিচের দিকে তাকালো, ভীষন লজ্জা পেয়ে গেলো। মেয়েটা আবারো ঝনঝন করে হেসে বললো,
- এই প্রথম কোন পুরুষ মানুষকে এরকম লজ্জা পেতে দেখছি। যদিও শুধুমাত্র একটুখানি ডার্টি কনভার্সেশন যার অবস্থা খারাপ করে দিলো তার এমন লজ্জা পাওয়া উচিত না। যতো লজ্জা ততো ঠকা।
এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলে মুখ ঘুরিয়ে আবারো হাসলো মেয়েটা। প্রবাল সেদিকে তাকিয়ে বললো,
‘কটা পুরুষ দেখেছো?’
- এই যা! চেনেনা জানেনা ইর্ষা শুরু হয়ে গেলো! এতো ইর্ষা কেনো বাপু? আমি কে?
‘অনুরাধা’
- হা হা হা। আপনার মেমোরি ভালো। একটা কথা জিজ্ঞেস করি?
‘করো’
- কখনো ঢাকের শব্দের সাথে সেক্স করেছেন? মনে করেন শঙ্খধ্বনি হচ্ছে ঢাক বাজছে আর আপনি কাউকে চুমু খাচ্ছেন।
প্রবাল ভেবে পেলোনা একটা মেয়ে কিভাবে এভাবে কথা বলতে পারে, নিজেকে সামলে নিয়ে সে বললো,
‘আমার সেরকম কোন এক্সপেরিয়েন্স নেই’
- ওমা! আপনি ভার্জিন!
‘না তা কেনো হবো, ঢাকের শব্দের সাথে কখনো করিনি’
- কি করেন নি?
‘ওইসব’
- কি সব?
‘জানিনা’
- আচ্ছা আমরা কি একজন আরেকজনের রোল প্লে করছি?
‘মানে?’
- মানে কিছুনা।
বলেই প্রবালের হাত ধরলো মেয়েটা, প্রবালের মনে হলো মুহূর্তের ভেতর হাত থেকে অদ্ভুত একটা অনুভুতি সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে পড়লো। সে এক ঝটকায় হাত সরিয়ে নিয়ে পরক্ষনেই মেয়েটাকে জড়িয়ে ধরলো। ঘাঁড়ের বাঁপাশে চুল সরিয়ে নাক ডুবাতেই মনে হলো কোন এক স্বর্গীয় ঘ্রান তাকে পাগল করে দেবে। মেয়েটাকে সে হাত ধরে পাশের রুমে নিয়ে গেলো। মখমল চাদরের বিছানা ভিঁজে গেলো ভালোবাসায়। প্রবালের মনে হলো এই বাড়ি ছেড়ে সে আর কোথাও যেতে পারবেনা।
অপার্থিব বলছেনঃ
চটি গল্প ব্লগে না লিখে কোন চটি সাইটে গিয়ে লেখেন
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
achat viagra cialis franceএন্টারটেইনমেন্ট বস! চটি না। লাইফ সিচুয়েশন। জানেন না? এরকম হয়! যা কেউ বলে না যা কেউ লিখে না তা আমি বলি বা লিখি বলেই আমার রচনাদি এবনর্মাল, কারো কারো কাছে চটি। কোন একটা চটি সাইটের এড্রেস দেন না! একটু লিখি। হা হা হা। @ অপার্থিব দাদা
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
অপার্থিব আপনি নিজে একজন গল্পকার হয়ে এমন মন্তব্য করায় আমি হতাশ হয়েছি। এটাকি আমি আপনার অজ্ঞতা হিসেবে ধরে নেব? গল্প আর চটি গল্পের ব্যাখ্যা তুলে ধরলে কৃতজ্ঞ হব।
অপার্থিব বলছেনঃ
সত্যি কথা হল আমারও এই লেখকের লেখা ভাল লাগে কিন্তু বার বার একই থিমের উপর লেখা পড়তে গিয়ে খানিক টা বিরক্ত হয়ে মন্তব্য করেছিলাম। অবশ্যই এক জন লেখক কি বিষয়ে লিখবেন সেটা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। তাই স্বীকার কর ছি যে উপরের কমেন্টটি করা ঠিক হয় নি ।এ কারনে পরে আর বিতর্কে জড়াই নি।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
রাজু দা আসলে শারিরিক চাহিদাকে বিভিন্ন ভঙ্গিতে উপস্থাপন করেন। উনার মেইন থিম হল সেই বিভিন্ন পরিস্থিতি। কিন্তু আমরা ধরে নেই শারিরিক সম্পর্ক বা সঙ্গমই বুঝি মেইন ফ্যক্ট।
উনার গল্পের নিয়মিত পাঠক হিসেবে বলছি
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
এটা শিশির ভাদুড়ী, নিমাই ভট্টাচার্য কিম্বা সুনীল গাঙ্গুলি লিখলে সাহিত্য হতো,
রাজু রণরাজ লেখার কারনে এটা “চটি” হয়ে গেছে!
যা হোক, বিষয় নির্বাচনে মুনশিয়ানা আছে, বর্ণনা আরো ধ্রুপদী হলে গল্পটা অসাধারন হয়ে উঠতে পারতো।
ধন্যবাদ লেখার জন্য।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
nolvadex and clomid pricesমন্তব্যখানা টকঝালে পুরো আচার হয়ে গেছে
তারিক লিংকন বলছেনঃ
আইজু ভাই চমৎকার বলেছেন! তবে রাজু-দার লিখা পড়ছি প্রায় বছর দুই ব্লগে এই বিষয়ে তার থেকে কেউ মুনশিয়ানা দেখাইতে পারে আমার জানা নেই।
হুমায়ুন আজাদ স্যার একটা কথা বলেছিলেন চট্টগ্রামের এক পত্রিকাকে সাক্ষাৎকার দেয়ার সময় তা হলঃ ‘সাহিত্য জীবনের মত আপত্তিকর…’! কিন্তু বাঙলা সাহিত্য এখনও বোধহয় আধুনিক হতে পারে নি যতটা বাঙলার ভণ্ড মুসলমানেরা। যা হোক, সাহিত্য যদি জীবন হবে তবে সবই আসতে পারে আর ব্লগে আমরা সবাই নবীশ আমার ধারণা…
অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজু-দা tome cytotec y solo sangro cuando orino
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এটা শিশির ভাদুড়ী, নিমাই ভট্টাচার্য কিম্বা সুনীল গাঙ্গুলি লিখলে সাহিত্য হতো,
রাজু রণরাজ লেখার কারনে এটা “চটি” হয়ে গেছে!
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ আইজু দা! শুভেচ্ছা নিন ♣
নষ্ট কথন বলছেনঃ
আহ । রাজু ভাই ভালো লাগলো । আপনার লেখা পড়ে প্রতিবারের মত এবারো মুগ্ধ হলাম ।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
ধন্যবাদ দাদা @নষ্ট কথন
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ
সাহিত্যে অপ্রকাশিত কিছু সত্য বলে থাকে….সেগুলি প্রকাশিত হলে তা সাহিত্য থাকে না।
শেষ প্যারার কিছু অংশ একেবারেই অসংলগ্ন লেগেছে।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
আমার মতে সাহিত্য হচ্ছে বহমান নদীর মত উৎপত্তিস্থলও যানে না কোনদিকে বাক নিবে। সৃষ্টিকর্তা (সাহিত্যের) যা লিখবেন সেটাই নিয়ম। তবে ঐতিহাসিক কিছু হলে অনেক তর্কের অবকাশ থাকে কিংবা কোন বর্ণ-গোত্রকে আঘাত করা হলে ভিন্ন বিষয়।
একই সময়ে ৩/৪ টা বিয়ে করে লাম্পট্যের শিরোমণি হয়ে গেলেও সমস্যা নেই কেউ এইসব নিয়ে লিখলেই জাত চলে যায়… সাহিত্য হতে হবে স্বতঃস্ফূর্ত জীবন যেমন
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
মাইকেল মধুসুদন দত্তের একটা লাইন মনে পড়ে গেল।
এর চেয়ে লেখকের লেখার স্বাধীনতা আর বেশি কেউ দিয়েছে বলে আমার জানা নেই,
তারিক লিংকন বলছেনঃ
১০০% সহমত…
রাজু রণরাজ বলছেনঃ para que sirve el amoxil pediatrico
প্রিয় তারিক ভাই এবং আইজু দা, আপনাদের মন্তব্যগুলো সত্যিকার অর্থেই আমাকে অনুপ্রানিত করলো। আমি নিজস্ব একটা ধারায় লিখতে চেষ্টা করি সবসময়, এটা করতে গিয়ে কট্রর সামাজিকতা আর মুল স্রোতের বাইরে আমাকে অনেক হাঁটতে হয়েছে। জানি, বিতর্ক আর সমালোচনাও পিছু ছাড়েনি। তবুও লিখে গেছি, জানিনা কি লিখেছি কেমন লিখেছি তবে এটুকো জানি আমার লিখতে ভালো লাগে। ভালো লাগে লিখার এই প্ল্যাটফর্মগুলো যেখানে খুব অল্প কিছু মানুষ আছে যারা আসলেই বোঝে, বুঝতে চেষ্টা করে, কখনো কখনো ছায়া দেয়, আগলে রাখে। আমি মুলত তাদের জন্যই আসি। হয়তো সেকারনেই এই নিকটা এখনো এই ব্লগস্ফিয়ারে টিকে আছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
রাজু দা!!!!! রাজু দা!!! রাজু দা!!!!
আপনি গল্প লিখেছেন আমায় লিঙ্ক দেন নাই! রাগ করলাম।
ধর্মান্ধদের আসল রূপ নিয়ে লেখেন কিছু।
তারিক লিংকন বলছেনঃ viagra in india medical stores
এরা জন্মান্ধ একই সাথে বর্ণান্ধও…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
রাজু’দার গল্প পড়ার জন্য আপনি এতো উতলা কেন জনাব?
ঘটনা কি?
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
সেটার হেব্বী কারন আছে, জয়কে কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পনের লেসন শৈল্পিক উপায়ে আমিই দিয়েছিলাম। সে আমার উৎসাহের খনি @ডন্দা
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আবার কবে পাচ্ছি রাজুদা!
তারিক লিংকন বলছেনঃ
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ইয়ে মানে আপনারাও মন্তব্য দেখে ফেলেছেন
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
এটার রেশ কাটলেই আরেকটা, গল্প আন্ডা ওয়য়ার থুক্কু আন্ডার কন্সট্রাকশন এ আছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ওয়েটিং
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
তুই বিয়া কর জয় বদ।
দাদাভাই, হেতেরে আর পাকনা বানায়েন না। পরে কন্ট্রোল করতে পারবেন না। হেতে কিন্তু সেইরাম বদ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এই সব কি কস এ্য্য!
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
যা বলছি ঠিক বলছি !!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
সত্যি কথা বলতে কি গল্পটা আমার ভাল লাগেনাই। অর্ধেক পড়েই আগ্রহ হারিয়েছি। বাকিটা পড়তে ইচ্ছে করেনাই। রবীবীন্দ্রনাথের কথায় বলতে হয়, গল্প হল জীবনের প্রতিচ্ছবি। যে গল্পে প্রাণ নাই সেই গল্প অর্থহীন।
দুর্বার প্রলয় বলছেনঃ
আসলে এমন থিমে লিখা গল্প গুলাতে তেমন কোন আকর্ষন থাকেনা, প্রথম কয়েক লাইন পড়লেই বুঝা যায় কি লিখা আছে।
আইজুদাকে আমি যতদূর চিনি তিনি আমার সাথে অবশ্য দ্বিমত হবেন, তারিকদা তো 200% দ্বিমত পোষন করবেন, কিন্তু আমার মতে গল্প থেকে সেক্স জিনিসটাকে দূরেই রাখা উচিত। আর হুমায়ুন আহম্মেদ, শীর্শেন্দু, তসলিমারাও অদম্য কামকে শৈল্পিক উপায়ে যেমন নিজেদের গল্পে প্রকাশ করেছেন, তাদের উচ্চ মানের চটি রাইটার বলতেও আমার তেমন কোন দ্বিধা হয়না।
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
হুম, আমি অবশ্যই আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করি কিন্তু এটাও বলে রাখি রাজু রনরাজের কাছে আমি শার্ল বোদলেওর বা এরিক মারিয়া রেমার্ক এর মতো লেখা আশা করি না। আমি তাকে বিবেচনা করব তার অবস্থানের উপর ভিত্তি করে, আবার তার স্টাইলের সাথে তাকে খাপ খাইয়ে চলতে চলতে বলব, অন্যকে অনুকরণ বা অনুসরণ করলে সেটাতে তার স্বকীয়তা থাকবে না। সুতরাং, তার নিজস্ব স্টাইল তৈরিতে আমি তাকে উৎসাহ দেবই, যেন একদিন তাকে উপমা করে অন্যের লেখার বিচার করা হয়।
আমি একদম বাড়িয়ে বলি নি।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
গল্প যদি জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়, সেক্স যদি জীবনের অংশ হয় তাহলে অবশ্যই শুধুমাত্র সেক্স নিয়ে অনেক কিছু লেখা যাবে। সেই মুহূর্তগুলো যার ভেতর দিয়ে প্রতিটা মানুষকে যেতে হয়। আমি অকপটে বলার বা লেখার সাহস রাখি। “বিয়ে” জিনিসটাকে থিম ধরে যদি লিখতে শুরু করি তাহলে বিয়ে শাদির অনেকগুলো গল্প আমি আপনাকে বলতে পারবো, “সেক্স” থিমটা তেমনই, মনে হতে পারে একইরকমের কিন্তু ভিন্নতা আছে। আর সেটা যদি না থাকতো তাহলে আমি নিজেই তৃপ্তি পেতাম না লিখে। একজন লেখকই তার সর্বপ্রথম পাঠক। তাছাড়া আমার সেক্স একটু বেশীই, আমি জিনিসটাকে নোংড়ামীর পর্যায়ে ফেলিনা, কম্পলিকেসির কোনই সুযোগ নেই। কিছু ভৌতিক গল্প ছাড়া অবাস্তব কিছু লিখেছি বলেও আমার মনে পড়েনা। আমি এই থিমে লিখি জেনে অনেকেই তাদের জীবনের যৌন অভিজ্ঞতার বহু অজানা দিক আমার সাথে শেয়ার করেন। এ বিষয়টাকে পাশ কাটিয়ে যান বলেই হয়তো জানেননা যে বিষয়টা কতো বৈচিত্রময়।
@প্রলয়দা
দুর্বার প্রলয় বলছেনঃ acquistare viagra in internet
ভুলে সুনীল গাঙ্গুলির নামটা বাদ পড়ে গেছিলো…
ইউরিডাইস রিবর্ন বলছেনঃ
সেই আগের ফর্মে রাজু দা! আরও গল্প চাই
রাজু রণরাজ বলছেনঃ zithromax azithromycin 250 mg
ধন্যবাদ ইউরিডাইস দিদিভাই
আবার এসেছি ফিরে
নতুন কিছু, ভিন্নধর্মী বড় কিছু নিয়ে আবার উদয় হবো।
জাহিদ বলছেনঃ
viagra vs viagra plusআমার ধারণা, এই ক্ষুদ্র গল্পে মেয়েটাকে এতোটা সাহসী করে চিত্রিত করায় অবচেতনভাবে এটা গ্রহণে সমস্যা হচ্ছে।
ঝরঝরে লেখা। এটা কোন গল্প ঠিক হয়ে ওঠে নাই, যে কোন একটা গল্পের একটা এপিসোড বলা যায়। এটা কি ঠিক ছোট গল্প হয়েছে? side effects of quitting prednisone cold turkey
না বোধহয়। যদি রবীন্দ্রনাথের, “শেষ হইয়াও হইলো না শেষ ফর্মুলা প্রয়োগ করি, তাতেই বোঝা যায়, এটি ঠিক ছোট গল্পের পর্যায়ে পড়ে না। তাই একে একটা এপিসোডের দুর্দান্ত চিত্রায়ন বলা সঙ্গত।
রাজু রণরাজ, আপনার কৌশল, ও ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গিকে সাধুবাদ জানাই। আমি জানি, এপিসোডের পুরুষ ও মেয়ে চরিত্রের ভূমিকা ও সংলাপ অদলবদল করে দিলে হয়তো আপনাকে এতোকথা শুনতে হতো না। আর, এই যে এতোকথা হচ্ছে, এর আরেকটা মানে হলো, পাঠকরা আপনার লেখে পড়ে বিচলিত হচ্ছেন। এটা খুব ছোট সাফল্য না।
জাহিদ বলছেনঃ
আমার ধারণা, এই ক্ষুদ্র গল্পে মেয়েটাকে এতোটা সাহসী করে চিত্রিত করায় অবচেতনভাবে এটা গ্রহণে সমস্যা হচ্ছে।
ঝরঝরে লেখা। এটা কোন গল্প ঠিক হয়ে ওঠে নাই, যে কোন একটা গল্পের একটা এপিসোড বলা যায়। এটা কি ঠিক ছোট গল্প হয়েছে?
না বোধহয়। যদি রবীন্দ্রনাথের, “শেষ হইয়াও হইলো না শেষ”… ফর্মুলা প্রয়োগ করি, তাতেই বোঝা যায়, এটি ঠিক ছোট গল্পের পর্যায়ে পড়ে না। তাই একে একটা এপিসোডের দুর্দান্ত চিত্রায়ন বলা সঙ্গত।
রাজু রণরাজ, আপনার কৌশল, ও ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গিকে সাধুবাদ জানাই। আমি জানি, এপিসোডের পুরুষ ও মেয়ে চরিত্রের ভূমিকা ও সংলাপ অদলবদল করে দিলে হয়তো আপনাকে এতোকথা শুনতে হতো না। আর, এই যে এতোকথা হচ্ছে, এর আরেকটা মানে হলো, পাঠকরা আপনার লেখে পড়ে বিচলিত হচ্ছেন। এটা খুব ছোট সাফল্য না। puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
(আর, “কবি, তব মনোভূমি, রামের জন্মস্থান, অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনো…” রবীন্দ্রনাথের লেখা, “ভাষা ও ছন্দ” (কাহিনী, ১৩০৬)
সাঈদ বলছেনঃ
যৌনতা নিয়ে যদি কেউ লিখে তা হলে তা হয়ে যায় চটি; আর বিখ্যাত কোন লেখক যদি লিখেন তখন তা হয়ে যায় রোমান্টিক উপন্যাস—!
Mohin বলছেনঃ
Nice
Mohin বলছেনঃ walgreens pharmacy technician application online
নতুন নতুন বাংলা চটির সমাহার এখানে
কামাল বলছেনঃ
Earn free bitcoin
হিমু বলছেনঃ
চিরচেনা তারুণ্য আর অদেখা এক সাহসী তারুণ্যের সংমিশ্রণ,,,,,অসাধারণ