বিশ্বাসঘাতক পুরূষ কিংবা শুধুই আমার গোঁড়ামি
445
বার পঠিত‘কালরাত্রি’ বলে কিছু থেকে থাকলে সেটা হয়ত কাল রাতই ছিল। শনির দশা লেগে শোকের একবিশাল দমকা হাওয়া ছুটে গেছে। তবে সুখের বিষয় এই যে হাতের কাছে কিছু বই থাকে যেগুলো শোককে সুখে পরিণত করে দিতে পারে। বড়সড় কোন ধাক্কা খেলেই আমি রোকেয়া রচনাবলী খুলে বসি। ভাল লাগে। যেমন এখন ভাল লাগছে। মনে হচ্ছে অনেকদিন পর নিজের মধ্যে ফিরে এসেছি। পুরুষের থেকে মুক্ত মনে হয়।
এই লেখাটা পড়ার আগে কেউ ‘ডেলিসিয়া হত্যা’ পড়ে নিলে বিষয়বস্তু বুঝতে সুবিধা হতে পারে।
ছোটবেলায়ই পুরুষের বিশ্বাসঘাতকতার সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল। মনে হয় প্রত্যেক নারীরই হয়, অন্তত বাঙ্গালী নারীর তো বটেই। ছোটবেলায়ই শুনেছিলাম নানীর বাসর রাতের দিনই নাকি সঙ্গী পুরুষটি গৃহকর্মীর সাথে রাত কাটিয়েছিল। নানীকে তখন বলা হয়েছিল , পুরুষ একটু ওরকম হয় বৈকি! একটু একটু মানিয়ে নিতে হয়। ( মনে হয় সংসার করার ইচ্ছা থাকলে প্রত্যেক নারীর এই মন্ত্র জপা উচিত যে, পুরুষ এরকমই হয়।) ।
যাই হোক বেশ ছোট তখন। আমাকে আর সুমিবুবুকে বিপ্লব’দার কাছে রেখে গিয়েছিল মা। বিপ্লব’দা অনেক বড় ছিল। বাবা অসুস্থ। মাকে আমাদের একা ফেলে হাসপাতালে যেতেই হত। তাই বিপ্লব’দাকে মা বলেছিল আমাদের দেখে রাখতে। বিপ্লব’দা আমাদের খুব পছন্দের মানুষ ছিল। উনি আমাদের সাথে খুব খেলাধুলা করতেন জন্য আমরা তাকে খুব পছন্দ করতাম। কিন্তু বিপ্লব’দাকে সেদিন দেখেছিলাম পুরুষ হিসেবে। মায়ের বিশ্বাসের বিপরীতে যতটা পুরুষত্ব না দেখাইলেই নয় তিনি তার চেয়েও ঢের দেখিয়েছিলেন।
আমাদের সাথে বিপীন চাচু থাকত। বয়সে মায়ের অনেক ছোট। তখন সে ডিগ্রীতে পড়ত সম্ভবত। মা কলেজের শিক্ষক। বাবা-মার নতুন বিয়ে হয়েছে। বাবা তাই মাকে একা ফেলে বাইরে যেতে চাইতেন না। বিপীন চাচুকে রেখে যেতেন এবং বিপিন চাচু তার সুযোগের সদ্ব্যবহার করতেন।
এইটে ফাইনাল পরীক্ষার সময় আমার বান্ধবী দিতি একদিন হলে বসে কিছুই লিখছিল না। পরীক্ষা শেষে আমাকে জড়িয়ে ধরে খুব কেঁদেছিল। অনেক পরে বলেছিল, আগের দিন রাতে ও একটা খারাপ স্বপ্ন দেখেছে। আসলে স্বপ্ন ছিলনা ঘটনাটা সত্যি ছিল। ওর বাবার দূর্ঘটনার পর পা ভেঙ্গে যায়। ওর চাচা এসে ওদের দেখাশুনা করত আর খরচ চালাত। ওদের পড়ালেখার সমস্যা হবে জন্য চাচা, বাবা, মা দরজা বন্ধ করে গল্প করত। সেদিন রাতে নাকি দিতি যেয়ে দরজার ফাক দিয়ে দেখে তার চাচা তার বাবার সামনে তার মায়ের উপর চড়াও হয়েছে। পুরুষের চড়াও হওয়া মানে যা আর কি! metformin synthesis wikipedia
যাই হোক, ছোটবেলা থেকে এরকম অনেক ঘটনা শুনে বড় হওয়ায় পুরুষের পরিচয় আমার কাছে বিশ্বাসঘাতক হিসেবেই ছিল। পাশাপাশি প্রতিনিয়ত দীক্ষিত হয়েছিলাম যে ছেলেদের কখনো বিশ্বাস করতে নেই। মা সবসময় বলত ভাইয়াদের সাথে বেশি কথা বলবে না, চাচা-মামাদের সাথে আন্তরিক হবে না, কোন ছেলের সাথে গায়ে পড়ে কথা বলবে না, গলাগলি করবে না, ঘরের ছেলেদের জন্যই যে বিধি নিষেধ শেখানো হত বাইরের ছেলেদের বেলায় তা আরো কঠোর ছিল। আমিও এসব শুনে বরাবর পুরুষকে বেশ ঘৃণা করতাম। কথা মত পুরুষের সঙ্গ যথাসম্ভব ত্যাগ করে চলতাম। তবে বড় হতে হতে এসব দীক্ষার চর্চায় কেমন একটা ভাটি পড়ল (হয়ত সবাই ভেবেছিল যা জানানোর তা তো আগেই জানানো হয়েছে নতুন করে আবার বলার কি আছে!)। বাঙ্গালীর গোল্ডফিশ মেমরির মত আমার মেমরিডিস্ক থেকেও এসব ডাটা নাই হয়ে যাচ্ছিল। নতুন পড়াশুনা, সমতার বাণী কেমন জানি নতুনভাবে ভাবাচ্ছিল যে পুরুষ কখনো শত্রু হতে পারে না। দু’একজনের জন্য পুরো পুরুষজাতির প্রতি বিদ্বেষ রাখার কোন কারণ নেই। তাছাড়া পুরুষের সাথে একসাথে পড়াশুনা শুরু হওয়ার সাথে সাথে সখ্যতাও গড়ে উঠছিল। পুরুষের প্রতি বিদ্বেষের বদলে কেমন জানি এক বন্ধুভাবাপন্ন মনোভাব তৈরি হয়েছিল। ওসব পুরনো গোঁড়া চিন্তা ছেড়ে আমি ছেলেদের সাথে মিশেছি। ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করেছি, ওদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি, ওদের মত বড় হবার স্বপ্ন দেখেছি। আর দু’তিনজন যারা এসব স্বপ্ন বুনতে সাহায্য করেছিল তাদের একজনের প্রেমে পড়েগিয়েছিলাম। আমার পুরুষের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাবের জন্য প্রায়ই জিজ্ঞেস করা হত এসব গোঁড়ামির কারন কি? কিছু সংখ্যক পুরুষের জন্য সমাজের সব পুরুষকে এক তালিকায় ফেলার কি আছে?সমাজের উন্নতি দুইয়ে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করায়ই। তখন এসব কাব্যিক যৌক্তিক কথায় বিশ্বাস গাঢ় হত। পুরুষের প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসা বিশ্বাস সবই নতুনভাবে জন্মাত। নিজেও ভাবতাম এতদিনের জানা শেখা বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস সব কিছুতে তো পুরুষের বিশাল অবদান। যদি পুরুষকে অবিশ্বাস করি তবে এসবের প্রতিও তো অবিশ্বাস রেখে দিতে হয়। নিজের ধারনার আমূল পরিবর্তন হয় তখন। আগে ডায়রীতে পুরুষের প্রতি একরাশ ঘৃণা ভরা কথা লিখতাম। সে ডায়রী ফেলে নতুন ডায়রীতে নতুন করে পুরূষের প্রতি সম্মান, শ্বদ্ধার কথা লিখতে শুরু করেছিলাম। তবে সত্যি কি দামামা ধ্বনি দূর থেকে শুনতে মধুর, কানের কাছে আসলে তার তীব্রতা-তিক্ততা বোঝা যায়। সত্যি বলতে কি, এসব সমতার কথা মনে হয় বইয়েই মানায়। সমতা যৌক্তিক, কাম্য। কিছু সংখ্যক ছেলের জন্য সমাজের সবার প্রতি বিদ্বেষ রাখার আসলেই কিছু নেই। তবে যৌক্তিকতা এবং বাস্তবতার পার্থক্য থাকে। কি জানি কেন, আমি বাস্তবে এমন কোন ছেলেই দেখিনি যাদের কথার সাথে কাজের সামঞ্জস্য থাকে, যারা মুখে যা বলে তা বাস্তব জীবনে বিশ্বাস করে, পালনও করে। বরং দেখি কি, সবই বুলিসর্বস্ব। যতক্ষণ পেট, জীবিকা, মস্তিষ্কের মত কোন চাহিদার স্থানে টান না পড়ে ততক্ষণ বেশ এসব সুন্দর বাণী আওরিয়ে যায়। যেই নারীকে তার প্রাপ্য দিতে স্বার্থে টান পড়ে সেই পুরুষত্ব প্রকাশ পায়। তখন কিসব নারীর নিরাপত্তা, সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি, বাস্তবতা ইত্যাদি ইত্যাদি অযুহাত দিয়ে বেশ কেটে পড়ে। বেগম রোকেয়ার ‘সুলতানার স্বপ্ন’ একসময় আমার খুব পছন্দ। ঐসুরে বলি পুরূষের শয়তানীটা দমিয়ে রাখলে তো আর নারী নিরাপদ। শুধু পুরুষের চোখ দিয়ে সমাজকে না দেখলেই তো এই বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গি আসত না। বাস্তব তো এই যে পুরূষ বিশ্বাসঘাতক গিরিগিটি। সত্য এই যে বাস্তবে এমন কোন ছেলে খুঁজে পাইনি যে এমন স্বার্থপর নয় (মেরি করেলীর রচনার এক জায়গায় একটা কথা ছিল- “যদি সত্য, বিশ্বস্ততা এবং বিশুদ্ধ ভক্তি সদগূণ হয় তবে কুকুর পুরুষাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। যদি স্বার্থপরতা, ধুর্ততা ও কপটাচারকে সদগূন বলা যায় তবে অবশ্য পুরুষ কুকুরের তুলনায় শ্রেষ্ঠ।”) । যদি এটা বাস্তবতা না হয় তবে বলতে পারব না কি জানি _কেন, কোন দূর্বলতায় পুরূষের এই মহান সুন্দর রূপ আমার সামনে মুখ লুকায়।
যেহেতু আমি পুরুষের এমন সৎ রূপ দেখিনি বা পুরূষ আমার সামনে তা প্রকাশ করেনি তাই আমি বিশ্বাস করতে পারিনা। ছোটবেলায় যুযু আসছে বলে প্রায়ই বাচ্চাদের ঘুম পাড়ানো হয়। বাচ্চারা যদিও কখনো যুযু দেখেনি তারপরও বই-এ পড়া বা প্রতিনিয়ত শোনার বদৌলতে তারা বিশ্বাস করে ঘুমিয়ে যায়। বড় হয়ে এসব ভাওতাবাজি বোঝে। আমি তো আর শিশু নই তাই আমি না দেখে কি করে শুধু বই পড়ে বিশ্বাস করি বলুন?
ও পুরুষের চোখের কথায় এতদিনের প্রচলিত দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাসের কথা মনে পড়ে গেল। একদিন এক ভদ্রলোকের সাথে কথা হচ্ছিল যে যেসব অন্যায়ের বিচার মানুষ আইনের দ্বারা করতে পারে না (যেমন- স্বার্থপরতা, বিশ্বাসঘাতকতা, মিথ্যাবাদ) সেগুলোর ব্যাপারে দর্শনের কি অভিমত? সে প্রতিউত্তরে বলেছিল মানুষ জন্মগতভাবে সৎ। তাই দর্শন মেনে মানুষ এরকম কিছু করতই না। আমার অবশ্য তেমন মনে হয়নি। আমার বরং মনে হয়েছিল, মানব সমাজ আমরা যে অদৃশ্য চেইনের মধ্যে বাস করি তাতে অন্যায়গুলোও এই চেইনের মধ্যে দিয়ে ঘুরতে থাকে। একজনের অন্যায়ের ফলে অন্যজন কষ্ট পায় এই সব বিষয়ে চেইন আকারে ঘুরতে থাকে। এটা শুধুই ব্যক্তিগত চিন্তা। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে তার যুক্তি যথেষ্ঠ ঠুনকো মনে হয়েছিল। আমার তখন যে বিষয়টা মাথায় এসেছিল এতদিনের প্রচলিত বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস এর যে বিরাট অংশ পুরুষের হাতে গড়া তা কি পুরুষের চোখে দেখা নয়? পুরূষের মস্তষ্ক প্রসূত নয়? যেমন জনৈক ভদ্রলোক তার অন্যায়ের ফল বাঁচাতে নিজে থেকে এমন একটা চিন্তা ধারণ করেন তেমন কি পুরূষ নিজেদের সুবিধামত করে, নিজেদের গা বাঁচানোর মত করে দর্শন, ইতিহাস, বিজ্ঞান তৈরি করেনি? এমন কি নিশ্চয়তা আছে যে করেনি? অধিকাংশই পুরুষ রচনা করেছে নিজের মত করে। নারীর কথাও পুরুষ লিখেছে। নারীর মত করে কি? তাহলে এসব বিষয় যখন সমাজের অর্ধেক অংশের চোখ দিয়ে রচিত তখন এগুলো কি পুরো সত্যি? আমি কি পুরো বিশ্বাস করতে পারি? নারীর মনন তো এই সত্য যাচাইই করতে পারল না।
কিন্তু নারীর মনন এইসব বিশ্বাস করেছে। করতেই হত। তাছাড়া দ্বিতীয় কোন উপায় ছিল না। নারী সবসময়ই পুরূষকে বিশ্বাস করে। সচেতন মনে কিংবা-অবচেতন মনে। কারণ বিশ্বাস করা ছাড়া কোন পথ নারীর জন্য খোলা নেই। নারীর এই বিশ্বাস অনেকটা কাঠের পুতুলে ইশ্বরের অস্তিত্ব বিশ্বাসের মত। ভক্তের মন অন্ধভাবে বিশ্বাস করে যাচ্ছে। ঠকছে জেনেও বিশ্বাস করে যাচ্ছে। কারণ তার কাছে টিকে থাকার জন্য, ঈশ্বরকে রাখার জন্য দ্বিতীয় কোন পাত্র নেই। সে নিজেও তো ঈশ্বরের স্থানে উঠতে পারছে না। তবেই যতই হোক কাঠের পুতুল কাঠের পুতুলই। তাতে ঈশ্বর আছে ভেবে বিভ্রান্ত হওয়া যায় কিন্তু ঈশ্বর পাওয়া যায় না। আমি দুঃখিত কিন্তু আমি পুরুষ যে পুরুষই তা তুলনার জন্য এর চেয়ে ভাল কোন উদাহরণ টানতে পারতাম না। পুরুষের উপর নারীর বিশ্বাসও এমনই। যতই নারী হননের শিকার হোক তারপরও পুরূষের সাথে টিকে থাকতে বিশ্বাসের দ্বিতীয় পথ নেই। যদি কেউ এরকমভাবে বিশ্বাস না করে তবে সে গোঁড়া, মোটেও সমাজ-সভ্যতার উপযোগী নয়।
glyburide metformin 2.5 500mg tabs
যাই হোক আমিও নারী। আমিও কাঠের পুতুলে ঈশ্বরের পূজা করেছি। ভেবেছিলাম পুরুষের মাঝে হয়ত মানুষ জেগে উঠেছে (man has become human)। কিন্তু যথাসময়ে নতুন শিক্ষার ভেলকিবাজিতে পুরনো দীক্ষা ভুলে যাবার প্রাপ্য শাস্তি বা শোক আমি পেয়েছি। তবে শোক তো পাবক, যার স্পর্শে হৃদয় পবিত্র হয়। তাই এখন ভাল লাগছে। জেনেবুঝে ভুল বয়ে নিয়ে যাবার চেয়ে এর থেকে সরে আসাই ভাল। পুরনো ডায়রীটা আবার খুলেছি। সেই ছোটকালের একটা লেখা চোখে পড়ল,
‘পুরুষের প্রতি আমার করূণা হয়____ অভিজাতের অহমিকা দেখে যে করূণাবোধ হয়- সেই করূণা;
মাঝে মাঝে অবাক হয়ে ভাবি____ আত্মসম্মানের মাথা খেয়ে কি পুরূষের ভ্রূণের সৃষ্টি? will metformin help me lose weight fast
প্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান যেমন নির্লজ্জের মত হাত পাতে পরিবারের কাছে___ doctorate of pharmacy online
দীক্ষিত পুরুষও তেমন লজ্জার মাথা মুড়ে আশ্রয় নেয় সমাজের কাছে;
‘পুরুষসিংহ’ বটে____
আমার হাসি পায় আবার দূঃখও হয়;
নারীর আপাদমস্তক শোকের কাপড়ে পর্দাবৃত দেখে,
১২ হাতী কাপড় আর কতটা সম্মান বাঁচাবে_যখন পুরূষ নিয়েছে ঢের?……’
posologie prednisolone 20mg zentiva
এরপরের লেখাগুলো আর দেবার উপযোগী নয়। amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
[ off topic- আজকের জনকন্ঠে দেখলাম জাপানের এক গবেষণা নাকি বলেছে জলবায়ূর ক্রম ও দ্রূত পরিবর্তনের কারণে পুরুষ ভ্রূণ মৃত্যুহার বাড়ছে। এভাবে চললে পুরুষ জাতির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়তে পারে। রোকেয়ার ইউটোপিয়া বা সুলতানার স্বপ্ন সত্য হবে নাকি? সাবধান পুরুষ! ]
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
খুব ভাল লিখেছেন http://sovyota.com/wp-includes/images/smilies/113.gif
তারিক লিংকন বলছেনঃ wirkung viagra oder cialis
পুরুষ বরাবরই ওয়াইল্ড এন্ড আনফেইথফুল। এই অবিশ্বাসের শুরু বিশ্বাসের গুরুদের থেকে…
আর যথারিতী এই সভ্যতাকে নারীরাই জিয়েই রাখবে!! শুভকামনা রইলো..
জাগো নারী, জাগো….
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আপনার মন্তব্য পড়ে বেশ বোঝা যায় আপনি পুরুষ। পুরুষ কেন জানি এভাবেই বলে নারী দেবী তাকে ভক্তি করি, কিন্তু মুখে যাই বলুক কাজে ঠিকই নারীকে বন্দি করে রাখে। আপনারা এভাবেই বলবেন আমরাই সভ্যতা জিইয়ে রাখব, আমাদের জিইয়ে রাখবেন না দু:খিত জাতিয়ে রাখবেন আপনারা