বৃষ্টি ভেজা বিষাদে অভিমানী তুমি…!
488
বার পঠিত private dermatologist london accutaneমেঘলা আকাশের সুবাদে বিকেলটা আজ সন্ধ্যার রুপ ধারন করেছে। হালকা গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।আতাহার রিকশার হুড তুলে জ্যামে বসে আছে। অথচ তাহার রিকশার হুড নামানো। হালকা ঠাণ্ডা বাতাস। চুলগুলি বাতাসে অল্প অল্প দুলছে। আতাহারের কানে হেডফোনেও ঠিক তখন রবি বাবুর গান- ‘ উড়ে যায় বাদলের এই বাতাসে তার ছায়ময়ূ এলোকেশ আকাশে…’ গানের সাথে এমন পরিবেশগত মিল, ভিতরটা ভালো লাগায় হালকা দুলে উঠলো। মেয়েটার কানেও হেডফোন। সেও কি এই একই গান শুনছে?
কাজিপাড়ার জ্যাম ক্ষনস্থায়ী। রিকশা চলতে শুরু করেছে। আতাহার ভাবছে, মাঝে মাঝে এই শহরের সহজ সরল কিছু কিছু স্বাভাবিক ব্যাপারও উদ্ভূত কিছু অনুভূতির জন্ম দেয়। মনের অজান্তেই ভালো লাগায় মাঝে মাঝেই নিরব মুচকি হাসিতে ঠোট দুটি প্রসারিত হয়ে যায়! জ্যামটা আর কিছুক্ষন থাকলে মন্দ হতো না।
আতাহার হুড তুলে বৃষ্টির থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রানপন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সামনের রিকশাটা আগের মতোই হুড নামানো। মেয়েটা মনের সুখে ভিজতে ভিজতে যাচ্ছে। এই শহরে এমন শহুরে বৃষ্টি পাগল খুব একটা দেখা যায়না।আতাহারেরও ইচ্ছে করেছে আমিও ভিজতে, কিছুটা পাগলামী করতে। কিন্তু ব্যাগে ল্যাপটপ। ভিজলেই শেষ! প্রযুক্তি আমাদের এখন অনেক কিছু থেকেই দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। মেয়েটাকে খুব হিংসে হচ্ছে।
দশ নম্বর মোড়ে এসে রিকশা বায়ে টার্ন নিতেই আতাহার চেচিয়ে উঠলো।
-এই মামা কর কি!সোজা যাও বলছি?
-মামা আপনে না শহীদমীনার গেইট যাইবেন?
-আরে না, আমি শহীদমীনার গেইট যাবো না। তুমি যলদি সোজা যাও! ওই হুড নামানো রিকশাটার পিছন পিছন যাও।
বেনারসি পল্লীর দুই নাম্বার গেট দিয়ে রিকশাটা ঢুকে গেলো। আতাহার রিকশাওয়ালা কে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দিল। একটু সামনে গিয়েই রিকশাটা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে গেলো। একটু পিছনে আতাহারেও রিকশাওয়ালাকে দাঁড়াতে বললো।
-মামা, মেয়েটাকে দেখলে?
-হ্যা মামা।
-সুন্দর না?
-হ মামা সুন্দর!
-রিকশাওয়ালা কিছু একটা বুঝে হাসতে লাগলো।আতাহার পাত্তা দিলো না।আচ্ছা মামা তুমি আর একবার দেখলে এই মেয়েটিকে চিনতে পারবে?
-জি মামা চিনতে পারবো। মামার কি আপা ডারে ভালো লাগছে?
-এতো বেশি বুঝা ভালো না, বুঝতে পারছো? রিকশাওয়ালা ধমক খেয়ে মাথা নিচু করে হাসতে লাগলো।
আতাহার রিকশা ঘুরাতে বললো। বৃষ্টি থেমে গেছে। হুড ফেলে দিয়ে মুক্ত আকাশটার দিকে একবার তাকাল আতাহার। রাস্তার সোডিয়াম লাইটগুলো জ্বলে উঠেছে। সোডিয়ামের আলোয় এক ধরনের মায়াবিকতা আছে। যা মুহুর্তেই মনের সকল বিষাদকে অকারন অভিমানে পরিণত করতে পারে।
-আচ্ছা মামা, তোমাকে যদি একটা কাজ দেই, তুমি কি করতে পারবে?
- কি কাজ মামা?
-তোমাকে আমি এক শত টাকা দেব… about cialis tablets
- কিসের জন্য মামা?
- তুমি ভোর হলেই ওই বাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকবে। কোন যাত্রী তুলতে পারবেনা, শুধু ঐ মেয়েটিকে ছাড়া। যতক্ষন না ওই মেয়েটি কলেজে যাওয়ার জন্য বের হয় ততোক্ষণ দাড়িয়ে থাকবে। এরপর বের হলে কলেজে নিয়ে গিয়ে কলেজটা চিনে আসবে, কি পারবে না?
-একশত টাকায় পোষাবেনা মামা…
- আচ্ছা ঠিক আছে আরো পঞ্চাশ টাকা বাড়িয়ে দিব। তোমার ফোন নম্বর আছে? doctorate of pharmacy online
-জি মামা আছে।
- নম্বরটা দাও। আমি আগামিকাল বিকেলবেলা তোমাকে কল দিয়ে খবর জেনে নিব।
-আগামীকাল তো শুক্রবার মামা।
-তাহলে শনিবার যাবে।
- শনিবার থেকে তিনদিন পূজার ছুটি মামা…
- থাক তাহলে আর তোমাকে যাওয়া লাগবে না।
- না মামা আমি তিনদিন পরেই যাব।
- তুমি পারবে না, ভুলে যাবে। এই মামা দাড়াও। আমি চলে আসছি।
তিনদিন পর…
-হ্যালো
- জি বলুন?
- আপনার নামটা কি একটু জানতে পারি?
- যাকে কল করেছেন, তার নাম জানেন না?
- না, জানিনা। মূলত আপনার নামটা জানার জন্যই কল দেওয়া।
- আমার নাম্বার কোথায় পেলেন, আর একজন অপরিচিত জনের নাম জানার হঠাত দরকার হলো যে?
- আপনার নাম্বারটা যেন আমি পাই, আপনি তো সেটাই চেয়েছিলেন?
- মানে?
-মানে কিছুই না। তবে রিকশাওয়ালা মামার কাছে এক পাগলের গল্প শুনে মনে হলো, আপনাকে কল না দিলে আমি কিছু একটা থেকে বঞ্চিত হবো… wirkung viagra oder cialis
- কি বলছেন আপনি, আমি তো কিছুই বুঝতেছিনা! আতাহার যেন ঘুমের ঘোরে আকাশ থেকে পড়ল। side effects of quitting prednisone cold turkey
- আপনার আর বুঝে কাজ নেই। আপনি ব্যাপারটা ভুলে গেছেন। অবশ্য এইসব ক্ষনিক আবেগে ভালো লাগার ব্যাপার সেপার ভুলে যাওয়াই ভালো এবং স্বাভাবিক।
মেয়েটার কন্ঠে কিছুটা অপমান কিছুটা অভিমানের সুর। ফোনটা কেটে গেলো। আতাহারেরও অফিসের সময় হয়ে আসছে…
আতাহার বিকেল বেলা অফিস থেকে বেরিয়ে দেখে আজো আকাশ মেঘলা। বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা আছে। আতাহার রিকশায় উঠে কানে হেডফোন লাগিয়ে নিল। পাশ দিয়ে একটি হুড নামানো রিকশা চলে যাচ্ছে। বালিকার মুখটা স্পষ্ট দেখা গেলো না। তবে বাতাসে চুলের হালকা দুলুনিটা খুব পরিচিত লাগছে। খুব করে গত তিনদিন আগের একটা ছোট ঘটনা খুব মনে পরলো! এরপর সকালের ফোনকল। দ্রুত ফোনের রিসিভড কল লিস্ট চেক করে আতাহার একটা আননোন নাম্বারে ডায়াল করলো- ‘আপনার ডায়ালকৃত নাম্বারটিতে এই মুহুর্তে সংযোগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না’
আকাশে কালো মেঘগুলি দ্রুত ঘনীভূত হচ্ছে। যেন অভিমানে এখনি কেঁদে ফেলবে। আজ আমি ভিজবো। মন ভিজাবো, শরীর ভিজাবো। রিকশার হুড ফেলে দিয়ে ভিজবো। আজ আমার সাথে ল্যাপটপ নেই! আতাহারের মনে আজ ভেজা বিষাদের আনন্দ!
ণ বলছেনঃ
all possible side effects of prednisoneবাহ !
কৃষ্ণ গহ্বর বলছেনঃ
=D
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
পরিচিত লেখকদের ছাড়া বাইরের কারও লেখা তেমন একটা পড়া হয়না ব্লগে। যাস্ট ণ এর কমেন্ট দেখেই ভাবলাম, খারাপ লেখেননি বোধহয়। হুদাই প্রশংসা করার ছেলে সে না। তাই পড়তে বসে গেলাম।
স্টার্টিংটায় কেমন যেন হুমায়ুন হুমায়ুন গন্ধ পাচ্ছিলাম। অবশ্য, এই কথাটা আমাকে বললে যেহেতু আমি প্রচণ্ড বিরক্ত হতাম, আশা করি আপনিও সমপরিমাণ বিরক্ত হয়েছেন। সে যাই হোক, হুমায়ুন হুমায়ুন গন্ধ পাবার একটা কারণ হতে পারে, মূল চরিত্রের নাম আতাহার। হুমায়ুন আহমেদের কবি পড়ার পর থেকে তার চরিত্রগুলোর নাম শুনলেও আমি একটা ঘোরে চলে যাই। তবে, গল্প এগোবার সাথে সাথে খুব দ্রুতই আমাকে ভুল প্রমাণ করেছেন। লেখনীতে স্বকীয়তার ছাপ ছিল স্পষ্ট। তবে সেই মেয়েটাই যে কল করেছে, এটা বুঝতে না পারায় খানিকটা অবাক হয়েছি। অবশ্য ওভার অল, বেশ ভালই লেগেছে। will i gain or lose weight on zoloft
বাহ!
কৃষ্ণ গহ্বর বলছেনঃ
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আতাহার নামটা আমার খুব পছন্দের। কেন পছন্দের সেটা আপনি ইতোমধ্যে বুঝে গেছেন। অধমের গল্প ভালো লেগেছে শুনে খুব ভালো লাগলো। আবারো ধন্যবাদ।
জন কার্টার বলছেনঃ para que sirve el amoxil pediatrico
বাহ দারুন <;-p puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
কৃষ্ণ গহ্বর বলছেনঃ
ধন্যবাদ