সমাজ, দৃষ্টিভঙ্গি ও রহমত আলীরা…
684
বার পঠিতএক
প্রথম স্ত্রী’র মৃত্যুর বিশ দিন না পেরুতেই রহমত আলীর দ্বিতীয় বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা হয়তো খুব সচেতন, তারা রহমত আলীকে একাকীত্বে ভুগতে দিতে চাচ্ছেন না। নতুবা তারা মাত্রাতিরিক্ত বিরক্ত, যত দ্রুত সম্ভব ঝামেলা নিজেদের কাঁধ থেকে নামাতে চান। তাই এ উদ্যোগ। রহমত আলী দাবী করেন তিনি তার মৃত স্ত্রী কমলা বানুকে দেখতে পান। এবং তিনি কমলা বানুর সাথে কথাও বলেন। তবে স্ত্রীর আচরণ এখন ভিন্ন। সে আগের মত রহমত আলীর কথা শোনে না, তাকে ভয় পায় না। অনেক বেয়াদব হয়েছে।
ষোল বছরের এক মেয়ে আর মা ছাড়া রহমত আলীর পরিবারে আর কোন সদস্য নেই। অবশ্য পুত্র সন্তানের আশায় তার স্ত্রীকে আরও তিনবার গর্ভবতী হতে হয়েছিল। কিন্তু বিজ্ঞানের আশীর্বাদে গর্ভাবস্থাতেই জানা গিয়েছিল গর্ভে যে সন্তানটি বেড়ে উঠছে সে লিঙ্গে ‘পুরুষ’ নয় ‘নারী’। এই মহাপাপের শাস্থি স্বরূপ তিনটি শিশুকেই পৃথিবীর আলো দেখার পূর্বেই মৃত্যু দন্ড দেয়া হয়। ঠিক এ কারণেই পরিবারের সদস্য সংখ্যা স্বাভাবিক নিয়মে বেড়ে উঠতে পারে নি। তবে রহমত আলি খানিক খুশিও বটে! কারণ তিনটা কন্যা সন্তানের প্রত্যেকটা এক একটা বোঝার মত। অন্তত এর থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন।
দুই
আজ শুক্রবার। যদিও সুর্য প্রতি দিনের মতই পূর্ব দিকে উঠেছে, সপ্তাহের অন্য দিনের থেকে ব্যতিক্রম কিছু ঘটে নি তবুও আজকের দিন অন্য দিন গুলোর মত সাধারণ নয়। আজকের দিন নাকি পবিত্র দিন। সপ্তাহের এ দিনে গ্রামে কোন না কোন অনুষ্ঠান থাকেই। আজও তার ব্যতিক্রম হয় নি। আজ অনুষ্ঠান রহমত আলীর। তার বিয়ে।
প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর মৃত স্ত্রীকে দেখার ঘটনাকে রহমত আলীর মা ও প্রতিবেশীরা অনেকটা এভাবে ব্যাখ্যা করেছেন – ‘রহমত আলী তার মৃত স্ত্রী কমলা বানু’কে অনেক বেশি ভালবাসতেন। তার হঠাৎ মৃত্যু সে কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছেন না”। যদিও স্ত্রী বেঁচে থাকতে এই এরাই স্ত্রীর প্রতি রহমত আলীর আচরণ দেখে বলতো রহমত আলী নির্দয়, অমানুষ, পাষন্ড আরও কত কি!
যেহেতু বিয়ের ব্যপার কন্যার বর্ণনা না দিলেই নয়। রহমত আলীর হবু স্ত্রীর বর্ণনা দিতে গেলে এমন ভাবে দিতে হবে – মেয়েটির পুতুল খেলবার বয়স শেষ হয়েছে হয়তো দিন কয়েক হবে। তবে গায়ে গতরে বেশ বেড়ে উঠেছে। গায়ের রঙ শ্যামলা। রহমত আলী নতুন স্ত্রীকে পাশে নিয়ে দাড়ালে , স্ত্রীকে কন্যা বললে অপরাধের কিছু হবে না।
বিবাহের আসরে সবাই উপস্থিত আছেন। রহমত আলীর ভাস্য মতে- কমলা বানুও এখানে আছেন, তার চাহনি ভিন্ন। তাতে রহমত আলী ভয় পাচ্ছেন। তার ধারণা তিনি যে দ্বিতীয় বিয়ে করতে এসেছেন এতে মৃত কমলা নাখোশ। বয়োজ্যেষ্ঠ অনেকেই তাঁকে বুঝিয়েছেন – এগুলো সবই ভ্রান্তি, এছাড়া অন্য কিছু নয়। বিয়ের পর সব ঠিক হয়ে যাবে। রহমত আলীর তবুও ভয় ভয় লাগছে। কিন্তু কি আর করার! বড়দের আদেশ পালন করা ধর্মের অঙ্গ। রহমত আলী ঠিক সময়ে কবুল বলতে ভুল করলেন না। কনেকে দিয়েও ‘কবুল বলানো হল’। নিজ কন্যার বয়সী এক মেয়ে হল রহমত আলীর স্ত্রী।
তিন
সকলের ধারণা ছিল বিয়ে দিলে রহমত আলী স্বাভাবিক হয়ে যাবে। পাড়া প্রতিবেশি ও আত্মীয়-স্বজনেদের ঝামেলা শেষ হবে। কিন্তু ফলাফল আশানুরূপ হল না। রহমত আলীর মৃত স্ত্রী’কে দেখতে পাওয়া অব্যাহত আছে। তার মাঝে এখন অনুশোচনা বোধ জন্ম নিয়েছে। অপরাধ করে অনুশোচনা করা আমাদের হাজার না! না! লক্ষ-কোটি বছরের ঐতিহ্য। বংশপরম্পরায় আমরা তা টিকিয়ে রেখেছি।
রহমত আলী এখন সবাইকে বলেন- ‘বাইচ্চা থাকতে মাইয়াডারে জন্মের খাটান খাটাইছি। মারছি অমানুষের লাহান, আরও যে কত অইত্যাচার করছি! অহন আমি হেইডার শাস্তি পাইতাছি’ রহমত আলীর অনুশোচনা দেখে জ্ঞানীর-গুনী অনেকেই অনেক কথা বলেন- ‘মাইয়া ডা ভালা আছিল না।বাইচ্চা থাকতেও তরে জ্বালাইছে, অহন মরার পরেও’ আরেক জন সমর্থন জানিয়ে বলেন – ‘খারাপ আছিল বইল্লাইতো মরার পর এখন পিচাশ হইছে’।
রহমত আলীর দুরবস্থা দেখে কারো আর সহ্য হয় না। আলোচনায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় হুজুর সাহেবকে ডাকবার। সকলের বিশ্বাস এই কমলা বানুর ভুত থেকে রহমত আলীকে উদ্ধার করতে পারবেন হুজুর সাহেব। হুজুর সাহেবকে ডাকানো হল। হুজুর সাহেব ঝাড় ফোক করলেন। মাথে থেকে পা অবধি হাত বুলিয়ে ঝেড়ে দিলেন রহমত আলীকে। তার মাথায় বুকে ফু দিয়ে দিলেন। নতুন স্ত্রীকেও ঝাড় ফোক করলেন হুজুর। বিড় বিড় করে সুরা টুরা পরে নতুন বউ এর বুকে ফু দিয়ে দিলেন হুজুর। একটা তাবিজ দিলেন রহমত আলীকে আর বললেন – ‘এইডা হাতে বাইন্ধা রাখবা বাপ, আর বিশ্বাস রাখতে হইব। ভুত টারে দেখলেও ভাববা দেখ নাই। কয়দিন পর ঠিক হইয়া যাইব’। রহমত আলী মাথা নেড়ে সম্মতি জানান। হুজুরকে তার পাওনা বুঝিয়ে দিলে তিনি চলে যান।
চার
অনেক দিন পেরিয়েছে এখন সব স্বাভাবিক। হুজুরের তাবিজে কাজ হয়েছে। কমলা বানুর ভুত আর দেখতে পান না রহমত। যদিও তাবিজ দেয়ার পরও দেখতে পেতেন। কিন্তু হুজুর বলেছিলেন দেখলেও যেন এড়িয়ে যান, যেন ভাবেন আসলে সেটা কিছু না মনের ভুল। হুজুরের কথা শোনায় সব ঠিক হয়েছে। হুজুর তাঁকে এই ভুতের কাছ থেকে উদ্ধার করেছে, তাই তাকে খুশি করা হয়েছে।
সব কিছুই ঠিক হয়ে গিয়েছে। গৃহস্থলি কাজ চলছে, নতুন বউকে দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে ভুল হলে শাস্তিও দেয়া হচ্ছে।রহমত আলীর কথা হল – ‘মাইয়া মাইনষে জন্মায় কাম করার লিগা, বইয়া বইয়া খালি অন্ন ধ্বংস করব নিহি’। রহমত আলী তার নতুন স্ত্রীকে দিয়ে ধান শেদ্ধ করিয়েছেন খানিকক্ষণ আগে। এখন তা উঠানে ছড়ানো হয়েছে। স্ত্রীর কাজ হল একটু পর পর তা নেড়ে দেয়া ও যথা সময়ে উঠিয়ে আনা। দেরি হলে ভাল চাল পাওয়া যাবে না। ধান সময় মত না ওঠানো হলে স্ত্রীকে শাস্তি হিসেবে দুই চারটা চর থাপ্পর দিতে দ্বিধা করছেন না রহমত।
আবার একটি পুত্র সন্তানের স্বপ্ন দেখছেন রহমত আলী। ‘আগের স্ত্রী অপয়া ছিল তাই তাকে একটা পুত্র সন্তান দিতে পারে নি, মরে গিয়ে ভালই হয়েছে’ এমনই মন্তব্য রহমত আলীর।
রহমত আলীর ষোল বছরের কন্যার বয়স বেড়ে এখন সতেরোতে ঠেকেছে। মায়ের মৃত্যু এবং বাবার দ্বিতীয় বিয়ের কারণে তার বিয়ের কথা বন্ধ ছিল। এখন আবার আগের মত বিয়ের কথা চলছে। সম্বন্ধ আসছে নানা জায়গা থেকে। দেনা পাওনা মিটছে না। ছেলের বাবার চাহিদা বেশি। মেয়ের বিয়ে দিতে এই টাকা পয়সার ঝামেলার জন্যেই রহমত আলী মেয়েদের সহ্য করতে পারেন না। ছেলে হলে অনেক কিছু আনা যেত।
সব কিছু চলছে আগের মতই। কেউই তাদের চিরায়িত আচরণের ব্যতিক্রম করছেন না। সব কিছুই স্বাভাবিক…
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ mycoplasma pneumoniae et zithromax
এই বানানগুলো ভুল।
এত ভুল কিভাবে করলি? রিভিশন দিস নাই লেখার পরে?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
না স্যার এসে পড়েছে নেট ও কম সাথে সাথে পোস্ট। বানান টা স্কিপ করে বাকি গুলোতে বিবেচনা করেন
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
এখন ঠিক করে দেন… :-w
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এখন পড়ুন
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে লেখা একটি গল্প। ভালো লাগলো পড়ে…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
গল্পটা পড়ে হাজার বছর ধরে’ উপন্যাসের কথা মনে পড়ল। শেষটায় সবকিছু স্বাভাবিক… এই কথাটা কেমন জানি বেখাপ্পা মনে হয়েছে। এই লাইনের বদলে হয়ত আরো ভাল কোন লাইন দিয়ে শেষ করতে পারতেন। রহমত আলীর প্রথম স্ত্রীর ভূত দেখার কারণটা ঠিক বুঝতে পারিনি (আমি!)। প্রথমদিকে মনে হয়েছিল দ্বিতীয় বিয়ের কূটকৌশল। কিন্তু পরে দেখা গেল বিয়ের পরও তা অব্যাহত আছে। তাহলে কেন তিনি কমলা বানুর ভূত দেখতেন এখানে একটা প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। সমাজ, দৃষ্টিভঙ্গি ও তিশা এর পর সমাজ, দৃষ্টিভঙ্গি ও রহমত আলী’ সাদৃশ্যপূর্ণ শিরোনাম দিয়ে কোন সিরিজ হিসেবে গল্প দিচ্ছেন? দু’টা গল্পের শিরোনামে সাদৃশ্য থাকলেও দু’টা গল্পের মাঝে মিল খুব একটা দেখতে পারিনি। গল্পের থিম ভাল আসলে খুব ভাল। যদিও এই থিমের সাথে আমরা পরিচিত তারপরও গল্পটা পড়ে ভাল লেগেছে। তুলনামূলকভাবে বেশ গোছানো হয়েছে। আপনার লেখার হাত আগের থেকে অনেক ভাল হয়েছে। তবে পুরো গল্পে হুজুরের অংশটা যেভাবে উপস্থাপন করেছেন সেটা কম আকৃষ্ট করেছে। মনে হয়েছে পুরো গল্প উপস্থাপনার বাস্তব ধারাবাহিকতা ঐ অংশে এসে ক্ষুন্ন হয়েছে। গল্পের অন্যান্য অংশে যেমন পাঠকের আপনার কথা উপলব্ধির মাধ্যমে গ্রহন করেছে। হুজুরের অংশে নিজেই বলে দিয়েছেন।
যাই হোক মোটের উপর ভাল লেগেছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
মানুষ যখন অপরাধ করে তার মাঝে একটা ভয় কাজ করে। আর গ্রাম্য বিশ্বাস ভুত। অনেকেই ভাবে ভুত হয়ে সাজা দেয়। আর আমি অনুশোচনার লাইন টা দিয়ে ব্যপার টা ক্লিয়ার করতে চেয়েছি। যে অনুশোচনা করা অভ্যাস আমাদের্।
আর এটা একটা রোগ। ভুত বলে তিনি কাল্পনিক কিছু দেখছেন। এই মানসিক রোগের নামটা এখন মনে পড়ছে না। তবে এটা নিরাময়ের উপ্স্য হল সে যা দেখবে, শুনবে তা এড়িয়ে যাওয়া। নিজেকে বোঝাবে এটা মিথ্যা। এবং একসময় ঠিক হয়ে যাবে।
আর লিখবার পর আমারও মনে হয়েছে ‘হাজার বছর ধরে’ উপন্যাসের মত। আমি আসলে আমার দেখা কত গুলো ভিন্ন প্রেক্ষাপটকে এক করেছি।
যেমন হুজুর হল কবিরাজ, যেখানে ঐ ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেড়ামতি বাড়ে টাইপের, রহমত আলীর দ্বিতীয় বিয়ে দিয়ে নিজের দেখা এমনই এক বাল্য বিবাহের প্রচেষ্টা, অপরাধ করে অনুশোচনা করার চিরায়ত অভ্যাস এগুলোই তুলে ধরতে চেয়েছি।
পড়বার জন্য এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ……
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
উরাধ করে অনুশোচনা করা এবং সেটা অরে ভুলে যাওয়া…
আরে আরে!!! তাহলে তো আপনি পরোক্ষভাবে কবিরাজের কাছে মানসিক সমস্যার চিকিতসা আওয়ার বিষয়টা যুক্ত করে দিয়েছেন। এই গল্প পড়ে তো হুজুরের কাছে ছুটবে মানুষ! :))
যাই হোক রোগের নামটা মনে পড়লে জানাবেন। জানা দরকার।
আরো একটা প্রশ্ন করেছিলাম। ওটার উত্তর দেননি
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
blueberry 100 sildenafil reviewনা এটা কোন সিরিজ গল্প নয় । বিভিন্ন গল্পে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে আমাদের দৃষ্টি ভঙ্গিটাই তুলে ধরেছি।
আর হুজুর যে তাবিজ কিংবা ঝাড়ফোকে কিছু করতে পারবেনা এটা বোঝাতে চেয়েছি। রহমত আলীর ভাল হবার পেছনে বৈজ্ঞানিক ব্যক্ষা আছে এটাই বুঝিয়েছি। ampicillin susceptible enterococcus
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
উম… ঐ অংশ পরিস্কার না
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
বানানের ভুলের জন্য পড়ে ভাল লাগে নি। গল্প সব কিছু মিলিয়েই হয়। শুধ থিম ঠিক রেখে বানান ভুলে ভরিয়ে রেখে গল্প কি কোন লেখাই হয় না।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ viagra type medicine in india
এখনও ভুল পাচ্ছেন? :-S একটু মেনশন করবেন কাইন্ডলি কোথায় কোথায় এখনও ভুল আছে?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এখনও ভুল!!!!
o.O :(( :((
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
আমি যখন পড়েছিলাম তখন তো ভুলই ছিল !!!!!
আর লেখা দেওয়ার আগে এডিট করা উত্তম, দেওয়ার পরে না।
আপনি ভুলে ভরা লেখা দিলেন তাড়াহুড়া করে, তারপর আবার ঠিক করবেন তারপর পাঠক আবার পড়বে !!! এমন তো হয় না ভাই!
একটা দুটা ভুল লেখার সময় হতেই পারে, কিন্তু অমনোযোগী ভুল চোখে পড়ে বেশি।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
:(( বুঝিলাম……
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
বানান ভুলটা অবশ্য আমার কাছে অত বড় কোন ব্যাপার মনে হয় না
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
:(( বুঝিলাম……
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
rx drugs online pharmacyদুই দুই বার বুঝলেন???
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ prednisone side effects in dogs long term
এই রহমত আলীকে সব জায়গায় দেখি… ওলিতে গলিতে পরিচিতদের মাঝে…. এত রহমত আলী দেয়ার রহমতের কী দরকার ছিল!!!!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আহ সবই রহমতের উপর উপরাল্লার রহমত
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
ফ্রম ওয়ান রহমত টু থাউজেন্ড এরশাদ…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এইডা কি হুনাইলিইই!!