একজন হারিয়ে যাওয়া শেখ কামালের গল্প… একজন কিংবদন্তী দেশপ্রেমিকের গল্প…
8457
বার পঠিততার জন্ম হয়েছিল গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামের খুব সাধারণ এক পরিবারে ১৯৪৯ সালের ৫ই আগস্ট তারিখে। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে ২য় ছিলেন তিনি। খুব ছোট বেলার থেকেই ডানপিটে ছেলেটি পিতার আদর স্নেহ থেকে বঞ্চিত ছিলেন। সত্যি বলতে কি, ছেলেটার জন্মের পর থেকে তার পিতার সাথে তার ভালোমতো দেখাই হয় নি। কেননা তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান তখন বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠছেন, বাঙ্গালী জাতির মুক্তিদূত হয়ে উঠছেন। পাকিস্তানী শোষকদের নির্মম শোষণের বিরুদ্ধে কথা বলবার কারনে, প্রতিবাদ করবার কারনে তার পিতাকে প্রায়ই কারাবরন করতে হয়। তোঁ একদিন বঙ্গবন্ধু জেল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি এসেছেন, বহুদিন পর বাড়িতে আনন্দের জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ছোট্ট ছেলেটি এই আনন্দের কারন বুঝতে পারছে না। কেননা বাড়িতে যে অপরিচিত লোকটি এসেছে, তাকে সে চিনতে পারছে না। আরও অবাক করার মত ব্যাপার হল, এই লোকটিকে তার বড় আপা শেখ হাসিনা আব্বা বলে ডাকছে। বেশ কাচুমাচু ভঙ্গিতে ছেলেটি তার আপার কানে কানে ফিসফিস করে বলল, হাসু আপা, হাসু আপা, তোমার আব্বাকে আমি একটু আব্বা ডাকি?
ছেলেটার নাম কামাল, শেখ কামাল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যৈষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল। কে ছিলেন তিনি? কি ছিলেন তিনি? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করবার চেয়ে “কি ছিলেন না তিনি” – এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করা বোধহয় সহজ হবে। খুব ছোটবেলার থেকেই সব ধরনের খেলাধুলায় প্রচণ্ড আগ্রহ ছিল তার, ঢাকার শাহীন স্কুলে থাকাকালীন ছিলেন স্কুলের প্রতিটি খেলার অপরিহার্য অংশ। এরমধ্যে ক্রিকেটটা তাকে টানত সবচেয়ে বেশি। দীর্ঘদেহী ফাস্ট বোলার ছিলেন, নিখুঁত লাইন-লেন্থ আর প্রচণ্ড গতি দিয়ে খুব সহজেই টালমাটাল করে দিতেন প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যানকে। অবিভক্ত পাকিস্তানের অন্যতম উদীয়মান পেসার ছিলেন, কিন্তু একমাত্র বাঙ্গালী হবার কারনে এবং মুজিবের পুত্র হবার অপরাধে জুয়েল, রকিবুলদের মত এই প্রতিভাও অবহেলিত, উপেক্ষিত হয়েছেন নিদারুণভাবে। আরেক ক্রিকেট অন্তপ্রান মুশতাকের তিল তিল পরিশ্রম আর চেস্টায় গড়া আজাদ বয়েজ ক্লাব তখন কামালদের মত উঠতি প্রতিভাদের লালনকেন্দ্র। এখানেই শেখ কামাল প্রথম বিভাগ ক্রিকেট খেলেছেন দীর্ঘদিন। শুধু খেলাধুলাই নয়, পড়াশোনা, সঙ্গীতচর্চা, অভিনয়, বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা থেকে শুরু করে বাংলা সংস্কৃতিকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরবার চেষ্টা— কোথায় নেই শেখ কামাল? ঢাকার শাহিন স্কুল থেকে এস, এস, সি ও ঢাকা কলেজ থেকে এইচ, এস, সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর ভর্তি হলেন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগে। পড়াশোনার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে বিস্তৃত হল কর্মপরিধি। ছায়ানটের সেতারবাদন বিভাগের মেধাবী ছাত্র শেখ কামাল প্রতিষ্ঠা করলেন ঢাকা থিয়েটার। সুঅভিনেতা হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যঅঙ্গনে সুপরিচিত ছিলেন তিনি। এদিকে খেলাধুলাও কিন্তু চলছে পুরোদমে। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের বাসিন্দা শেখ কামাল বাস্কেট বল টিমের ক্যাপ্টেন ছিলেন । বাস্কেটবলে তাঁর দক্ষতা অসামান্য দক্ষতা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার হলের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছিল তার থাকাকালীন পুরোটা সময়। এর মাঝে ৬৯ সালে পাকিস্তানী জান্তা সরকার রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধ করল ধর্মীয় উগ্রতার পরিচয় দিয়ে। কিন্তু শেখ কামালকে কি আর থামানো যায়? বাঙ্গালী জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতার সন্তান তিনি, নেতৃত্বগুন আর জাতীয়তাবোধের চেতনা তার ধমনীতে জন্ম থেকেই বাই ডিফল্ট সেটআপ করা। তার প্রতিবাদের ভাষা হল রবীন্দ্র সঙ্গীত, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে যেখানে যখনই সুযোগ পেলেন, তখনই বিশ্বকবির গান গেয়ে অসহিংস প্রতিবাদের অসাধারন উদাহরন রাখলেন তিনি। কিন্তু ২৫শে মার্চ ১৯৭১রে পাকি শুয়োরেরা ছাড়িয়ে গেল সব সীমা। পিতা শেখ মুজিব তখন পাকিস্তানী কারাগারে, পুত্র শেখ কামাল বাঙলা মায়ের সম্ভ্রম রক্ষা করতে ঝাঁপিয়ে পড়লেন মুক্তিযুদ্ধে। বন্ধুরাষ্ট্র ভারত থেকে ট্রেনিং নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক মরহুম জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর এডিসি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন এই যোদ্ধা। নয় মাসের রক্তসাগর পাড়ি দিয়ে পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াল নতুন এক সার্বভৌম দেশ- বাংলাদেশ…
cara menggugurkan kandungan 2 bulan dengan cytotec
যুদ্ধে পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া দেশ পুনর্গঠনে নিজের অসামান্য মেধা আর অক্লান্ত কর্মক্ষমতা নিয়ে পিতার ডান বাহু হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন শেখ কামাল। বন্ধু স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার তানভীর মাজহার তান্নার সাথে যুদ্ধের সময় প্রায়ই আলাপ হত শেখ কামালের। বারবার আক্ষেপ আর আশাবাদের মিশেলে বলতেন কামাল, তান্না, আমরা কি আর দেশে ফিরে যেতে পারব না? দেখে নিস, দেশ স্বাধীন হলে খেলার ছবিটাই বদলে দেব আমি। efek samping minum obat viagra
কথা রেখেছিলেন কামাল। স্বাধীনতার পরে দেশে ফিরেই আবাহনী সমাজকল্যাণ সংস্থা গড়ে ১৯৭২ সালে সংস্থার নামে কেনা হল ইকবাল স্পোর্টিং ফুটবল দল। ক্রিকেট আর হকির দল কেনা হল ইস্পাহানী স্পোর্টিংয়েরটা। এগুলোর সমন্বয়ে নতুন যাত্রা শুরু হলো আবাহনী ক্রীড়া চক্র নামে একটা ক্লাবের। ক্রিকেটার তানভীর মাজহার তান্না হলেন এই ক্লাবের ফাউন্ডার ভাইস প্রেসিডেন্ট। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি এই খেলাগুলোকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখতেন কামাল। স্বপ্ন দেখতেন একদিন বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া অঙ্গনে এক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে। সেই লক্ষ্যে আমূল পরিবর্তন এনেছিলেন সবক্ষেত্রেই, উপমহাদেশের মধ্যে প্রথমবারের মত আধুনিকতার ছোঁয়ায় পাল্টে দিয়েছিলেন সব খেলার খোলনলচে। ক্র্যাক প্লাটুনের বীর যোদ্ধা আবদুল হালিম খান জুয়েলের মত অসাধারন সব প্রতিভাগুলো যেন আর হারিয়ে না যায়, সেই লক্ষ্যে ক্রিকেটকে ঢেলে সাজাবার মাস্টারপ্ল্যান করেছিলেন কামাল। দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা দিয়ে তৈরি করছিলেন নতুন দিনের জন্য, আপাত লক্ষ্য আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। স্বপ্ন কিন্তু এখানেই শেষ নয়, দৃষ্টি সীমা ছাড়িয়ে সেটা বহুদূরে বিস্তৃত…
আর ফুটবলে তোঁ রীতিমত বিপ্লব সৃষ্টি করেছিলেন এই ভদ্রলোক। দূরদর্শিতা আর আধুনিকতার অপূর্ব সমন্বয়ে রীতিমত তোলপাড় সৃষ্টি করলেন তিনিগোটা উপমহাদেশে। সেই ১৯৭৩ সালে আবাহনীর জন্য বিদেশী কোচ বিল হার্ট কে এনে ফুটবল প্রেমিকদের তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন! তখন ক্লাব তো দুরের কথা, এই উপমহাদেশে জাতীয় দলের কোনো বিদেশী কোচ ছিলোনা। আর তাইতো ১৯৭৪ সালে আবাহনী যখন কলকাতার ঐতিহ্যবাহী ‘আই এফ এ’ শীল্ড টুর্নামেন্ট খেলতে যায়, তখন আবাহনীর বিদেশী কোচ আর পশ্চিমা বেশ ভুষা দেখে সেখানকার কর্মকর্তা আর সমর্থকদের চোখ ‘ছানা বড়া’ হয়ে যায়! পুরো টুর্নামেন্টে অসাধারন খেলা আবাহনী ক্রীড়াচক্র দর্শকের অবাক মুগ্ধতা অর্জন করেছিল মাটি কামড়ে ছোট ছোট পাসে সাড়া মাঠ জুড়ে চমৎকার ফুটবল দিয়ে। ভুয়শী প্রশংসা করেছিলেন কমল বসু সহ আকাশবাণীর প্রথিতযশা ধারাভাষ্যকার বৃন্দ। শেখ কামাল বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন পুরো উপমহাদেশের ফুটবলে। হকিতে নতুন দিনের সূচনা করেছিলেন কামাল। যোগ্যতা, দক্ষতা আর মোস্ট ইম্পরট্যান্টলি দেশপ্রেমের অসামান্য স্ফুরনে এই মানুষটা বদলে দিচ্ছিলেন সদ্য স্বাধীন একটা দেশের পুরো ক্রীড়া ক্ষেত্র। শুধু ক্রীড়াই নয়, শিল্প সাহিত্যের সব শাখা পুনর্গঠনে তিনি পালন করছিলেন অসামান্য অবদান। যারা এই দেশকে চায়নি, চায়নি স্বাধীনতা, এই উন্নতি, নতুন দিনের আগমন তাদের কেন সহ্য হবে? জাতির পিতা শেখ মুজিবকে অপবাদ দেবার মত দুঃসাহস কিংবা বুকের পাটা কখনই হয়নি অন্ধকারের ওই কুকুরগুলোর। তাই তারা বেছে নিয়েছিল তার সন্তানদের। যে শেখ কামালের ছিলেন মাটির মানুষ, কেউ কোনোদিন কোন সাহায্যে তার কাছে এসে বিফল মনোরথে ফিরে গেছেন বলে তার শত্রুরাও কোনোদিন বলতে পারবে না, সেই শেখ কামালের বিরুদ্ধে বেজন্মা স্বাধীনতাবিরোধী চক্র ফাঁদলো একের পর এক সাজানো মিথ্যে বানোয়াট গল্প। যে গল্পের নিখুঁত পরিবেশনায় কোন ফাঁক ছিল না, অকল্পনীয় নিরেট মিথ্যায় মোড়ানো যে গল্প আজো বিশ্বাস করে এদেশের সিংহভাগ মানুষ…
প্রথম প্রোপ্যাগান্ডা– শেখ কামাল ব্যাংক ডাকাত ছিলেন…
বেশ তোলপাড় করে দেয়া এক অভিযোগ। রাষ্ট্রপতির ছেলে হয়ে কীভাবে শেখ কামাল ব্যাংক ডাকাতি করতে পারেন? তার ব্যাংক ডাকাতি করবার কারন কি? যে কারোর মনে প্রথমে এ দুটো প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক। এই ঘটনা ঘটবার সময় লন্ডনের ডেইলি টেলিগ্রাফের তৎকালীন সাংবাদিক পিটার হেজেল হার্স্ট ছিলেন ঢাকায়। তাঁকে এই খবরটি খাওয়ানোর চেষ্টা করলে (যাতে তিনি টেলিগ্রাফে খবরটি ছাপেন) তিনি বলেছিলেন, একজন প্রধানমন্ত্রীর ছেলের ব্যাংক ডাকাতির দরকার কী? টাকা চাইলে তো ব্যাংক ম্যানেজাররাই তাঁকে টাকা এনে দেবেন।
তাহলে কি ঘটেছিল সেদিন? প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা শুনে আসি এইবার। বর্ণনার পর এই ঘটনার সাক্ষীদের বক্তব্যও আমরা শুনব… scary movie 4 viagra izle
যে রাতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে, সে রাতে কতিপয় দুষ্কৃতকারীর ব্যাংক লুটের ষড়যন্ত্রের খবরটি কামাল আগেই জানতে পেরেছিলেন তাঁর সদ্য গঠিত আবাহনী ক্রীড়াচক্রের ফকিরেরপুলে অবস্থানকারী দুজন খেলোয়াড়ের মাধ্যমে। দুষ্কৃতকারীদের ধরার জন্য তিনি মতিঝিল এলাকায় জিপে করে ছুটে যান কয়েকজন তরুনকে (তার কয়েকজন বন্ধুদের) নিয়ে আবাহনী মাঠের রাতের আলোচনা বৈঠক থেকে। তাঁর মাধ্যমে খবর পেয়েই ঢাকার পুলিশ সুপার বীরবিক্রম মাহবুবের পুলিশ বাহিনী সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে, দুজনকে পায়ে গুলিবিদ্ধ করে। আর শেখ কামাল দুষ্কৃতকারীদের ধরার জন্য জিপ থেকে লাফ দিলে, রাস্তায় পড়ে যান। এই ঘটনার মূল সত্য কাহিন পরের দিন ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’ এ প্রকাশিত হয়। কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধীদের কুৎসার নিচে চাপা পড়ে গিয়েছিল সত্য ঘটনা।
এই কথার স্বপক্ষে চার জন স্বাক্ষী আছেন। এই চার জন সেইরাতে সেইখানে উপস্থিত ছিলেন,তাদের জিজ্ঞেস করলেই এই কথার সত্যতা পাওয়া যাবে। চারজন হলেন-
১) তৎকালীন পুলিশ সুপার মাহাবুব আলম (বীরবিক্রম)। যাকে এক নামে সবাই এসপি মাহবুব নামে চিনে। যার নেতৃত্বে সেদিন পুলিশ দুষ্কৃতকারীদের ধরতে এসেছিল।
২) সেই সময়কার ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’ এর সম্পাদক প্রবীন সাংবাদিক এ.বি.এম মুসা। যিনি ঘটনার পরদিন পত্রিকায় সত্য ঘটনাটি তুলে ধরেছিলন। যার ফলাফলে তাকে ৭৫ পরবর্তী সময়ে ভোগ করতে হয়েছিল দুর্ভোগ আর অত্যাচার।
৩) বর্তমানে বিএনপির নেতা ইকবাল হাছান টুকু। যে জিপটিতে কামালরা দুষ্কৃতকারীদের ধরতে গিয়েছিলেন সেটা ছিল টুকুর এবং সেদিন জিপটি টুকুই ড্রাইভ করেছিলেন।
তৃতীয় স্বাক্ষী নিয়ে একটা কথা: গত কিছুদিন আগে খালেদা জিয়া ঢাকার এক জনসভায় ভাষনে আ:লীগকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন ‘’ব্যাংক ডাকাতিতো তাদের রক্তে মিশে আছে।“ ম্যাডাম আর কত মিথ্যা বলবেন? নিজের গায়ে দূর্গন্ধ রেখে অন্যের বগলে গন্ধ খোজার দরকার কি? একটু নিজের দলে খোজ নেন সত্যটা আপনার চোখের সামনে প্রতিনিয়ত।
৪) জাপা’র প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ। যিনি কামালদের সিনিয়র হলেও, কামালদের সাথে প্রায় বন্ধুর মতো চলাফেরা করতেন এবং সেদিন তিনিও ঐ জিপে ছিলেন।
প্রোপ্যাগান্ডা নাম্বার ২- শেখ কামাল, মেজর ডালিমের বৌ অপহরনকারী’ দুশ্চরিত্র, লম্পট…
সুলতানা খুকু ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তার পরিচিতি ছিল এক প্রতিভাবান অ্যাথলেট হিসেবে, দেশজোড়া খ্যাতি ছিল তার। হঠাৎ করে একদিন শেখ কামাল আবিস্কার করলেন, শ্যামলা বর্ণের এই ফুটফুটে মিষ্টি মেয়েটাকে তিনি প্রচণ্ড ভালবাসেন। তবে সমস্যাটা হল, ছোটবেলা থেকে কামাল ডানপিটে স্বভাবের হলেও ভালোবাসার কথা কোনোভাবেই সুলতানাকে জানাতে পারলেন না। কেননা তিনি বড়ই বিব্রত এবং বিচলিত বোধ করতে লাগলেন এই ঠাণ্ডা স্বভাবের মৃদুভাষী মেয়েটার মুখোমুখি হতে গিয়ে। উপায়ন্তর না দেখে ছোট বোন ডলি জহুরকে গিয়ে ধরলেন শেখ কামাল। অনেক লম্বা আর শক্ত পেটা শরীরের সুলতানা কামালকে দেখে তখন সবাই ভয় পেত, সমীহ করে চলত। তাই ডলি জহুর বহুদিন চেষ্টা করেও সুলতানাকে কামালের ভালোবাসা কথা বলবার মত সাহস জোগাড় করে উঠতে পারলেন না। হতাশ হয়ে ডলিকে ভীতুর ডিম বলে ভৎসনা করলেন কামাল। তারপর হঠাৎ একদিন সব ভয় আর দ্বিধা এক পাশে ফেলে হুট করে সুলতানাকে বলে দিলেন তার ভালোবাসার কথা। আর হলেন প্রত্যাখ্যাত।সুলতানা সরাসরি বলে দিলেন, প্রেম ট্রেম করতে পারবেন না। এতই যদি ভাল লাগে তবে যেন বাসায় লোক পাঠায়। তাই করেছিলেন কামাল । এখন পাকিস্তানী দূষিত বীর্যে তৈরি মারখোরসমাজ সেই ১৯৭৫ সাল থেকে বলে আসছে, শেখ কামাল জাতীয় শুয়োর মেজর ডালিমের স্ত্রীকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল, তার চরিত্র হনন করেছে। এ ছাড়াও মারখোরগুলো বলে, কামাল নাকি মেয়েমানুষের প্রতি ভয়ংকর রকমের আসক্ত ছিলেন, লম্পট ছিলেন… এই বিষয়ে শুয়োর ডালিমের বক্তব্য কি? সে তার “যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি বইয়ে এ ব্যাপারে যেটা বলেছিল,তা হল –
ঘটনার দিন ঢাকা ল্যাডিস ক্লাবে ডালিমের খালাত বোন তাহমিনার বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল কর্নেল রেজার সাথে। সেই অনুষ্ঠানে সামরিক-বেসামরিক অনেক লোক উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন ততকালীন ঢাকা জেলা আ:লীগের নেতা ও রেডক্রস এর সভাপতি গাজী গোলাম মোস্তফার পরিবার। ডালিমের কানাডা ফেরত শ্যালক বাপ্পি’র চুল টানা নিয়ে গাজীর ছেলেদের সাথে কথা কাটাকটি ও হাতাহাতি হয়। বিষয়টা নিয়ে গাজী সশস্ত্র লোকজন নিয়ে ক্লাবে এসে ডালিম, ডালিমের বৌ নিন্মি ও তাদের পরিবারের আরো কয়েকজনকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। বিষয়টা শেষ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর হাতেই নিস্পত্তি হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের বাড়িতে নিয়ে আসার পরের ঘটনাবলীর বর্ণনা দিয়েছে মেজর ডালিম এভাবেঃ
আমার কথা শুনে কি যেন ভেবে নিয়ে তিনি আবার তার গাড়িতে গিয়ে উঠলেন। কাফেলা আবার চলা শুরু করল। তবে এবার রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পের দিকে নয়, গাড়ি ঘুরিয়ে তিনি চললেন ৩২নং ধানমন্ডি প্রধানমন্ত্রীর বাসার দিকে। আমরা হাফ ছেড়ে বাচলাম। কলাবাগান দিয়ে ৩২নং রোডে ঢুকে আমাদের মাইক্রোবাসটা শেখ সাহেবের বাসার গেট থেকে একটু দূরে এলকটা গাছের ছায়ায় থামতে ইশারা করে জনাব গাজী তার গাড়ি নিয়ে সোজা গেট দিয়ে ঢুকে গেলেন ৩২নং এর ভিতরে। সেকেন্ড ফিল্ড রেজিমেন্ট তখন শেখ সাহেবের বাড়ি পাহারা দিচ্ছে। একবার ভাবলাম ওদের ডাকি, আবার ভাবলাম এর ফলে যদি গোলাগুলি শুরু হয়ে যায় তবে ক্রস-ফায়ারে বিপদের ঝুঁকি বেশি। এ সমস্তই চিন্তা করছিলাম হঠাৎ দেখি লিটুর ঢাকা ক-৩১৫ সাদা টয়োটা কারটা পাশ দিয়ে হুস্ করে এগিয়ে গিয়ে শেখ সাহেবের বাসার গেটে গিয়ে থামল। লিটুই চালাচ্ছিল গাড়ি। গাড়ি থেকে নামল এসপি মাহবুব। নেমেই প্রায় দৌড়ে ভিতরে চলে গেল সে। লিটু একটু এগিয়ে গিয়ে রাস্তার পাশে গাড়ি থামিয়ে অপেক্ষায় রইলো সম্ভবত মাহ্বুবের ফিরে আসার প্রতীক্ষায়। লিটু এবং মাহ্বুবকে দেখে আমরা সবাই আস্বস্ত হলাম। র্নিঘাত বিপদের হাত থেকে পরম করুণাময় আল্লাহ্’তায়ালা আমাদের বাচিঁয়ে দিলেন।
লিটু যখন মাহ্বুবের বাসায় গিয়ে পৌঁছে মাহবুব তখন মানিকগঞ্জ থেকে সবেমাত্র ফিরে বিয়েতে আসার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল। হঠাৎ লিটুকে হন্তদন্ত হয়ে উপরে আসতে দেখে তার দিকে চাইতেই লিটু বলে উঠল,
-মাহ্বুব ভাই সর্বনাশ হয়ে গেছে। বিয়ে বাড়ি থেকে গাজী বিনা কারণে ডালিম-নিম্মীকে জবরদস্তি গান পয়েন্টে উঠিয়ে নিয়ে গেছে।
একথা শুনে মাহবুব স্তম্ভিত হয়ে যায়। প্রধানমন্ত্রীকেই খবরটা সবচেয়ে আগে দেওয়া দরকার কোন অঘটন ঘটে যাবার আগে। গাজীর কোন বিশ্বাস নাই; ওর দ্বারা সবকিছুই সম্ভব। মাহবুব টেলিফোনের দিকে এগিয়ে যায়। হঠাৎ টেলিফোনটাই বেজে উঠে। রেড টেলিফোন। মাহবুব ত্রস্তে উঠিয়ে নেয় রিসিভার। প্রধানমন্ত্রী অপর প্রান্তে, does enzyte work like viagra
-মাহবুব তুই জলদি চলে আয় আমার বাসায়। গাজী এক মেজর আর তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের ধইরা আনছে এক বিয়ার অনুষ্ঠান থ্যাইকা। ঐ মেজর গাজীর বউ-এর সাথে ইয়ার্কি মারার চেষ্টা করছিল। উপযুক্ত শিক্ষা দিতে হবে। বেশি বাড় বাড়ছে সেনাবাহিনীর অফিসারগুলির।
সব শুনে মাহবুব জানতে চাইলো,
-স্যার গাজী সাহেবকে জিজ্ঞেস করুন মেজর ও তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের কোথায় রেখেছেন তিনি?
-ওদের সাথে কইরা লইয়া আইছে গাজী। গেইটের বাইরেই গাড়িতে রাখা হইছে বদমাইশগুলারে। জানালেন প্রধানমন্ত্রী।
-স্যার গাজী সাহেব ডালিম আর নিম্মীকেই তুলে এনেছে লেডিস ক্লাব থেকে। ওখানে ডালিমের খালাতো বোনের বিয়ে হচ্ছিল আজ। জানাল মাহবুব।
-কছ কি তুই! প্রধানমন্ত্রী অবাক হলেন।
-আমি সত্যিই বলছি স্যার। আপনি ওদের খবর নেন আমি এক্ষুণি আসছি।
এই কথোপকথনের পরই মাহবুব লিটুকে সঙ্গে করে চলে আসে ৩২নং ধানমন্ডিতে। মাহ্বুবের ভিতরে যাওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই রেহানা, কামাল ছুটে বাইরে এসে আমাদের ভিতরে নিয়ে যায়। আলম ও চুল্লুর রক্তক্ষরণ দেখে শেখ সাহেব ও অন্যান্য সবাই শংকিত হয়ে উঠেন।
-হারামজাদা, এইডা কি করছস তুই?
গাজীকে উদ্দেশ্য করে গর্জে উঠলেন শেখ মুজিব। চেয়ার ছেড়ে উঠে এসে নিম্মী এবং আমাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি। খালাম্মা ঠিকমত হাটতে পারছিলেন না। কামাল, রেহানা ওরা সবাই ধরাধরি করে ওদের উপরে নিয়ে গেল। শেখ সাহেবের কামরায় তখন আমি, নিম্মী আর গাজী ছাড়া অন্য কেউ ছিল না। নিম্মী দুঃখে-গ্ল্যানিতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল। শেখ সাহেব ওকে জড়িয়ে ধরে সান্তনা দিতে চেষ্টা করছিলেন। অদূরে গাজী ভেজা বেড়ালের মত কুকড়ে দাড়িয়ে কাঁপছিল।
অথচ পাকিস্তানী বীর্যে তৈরি মারখোর সমাজ আজ দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে শেখ কামালের নামে এই মিথ্যা বানোয়াট অপপ্রচার করে আসছে। যে মানুষটা তার প্রিয়তমাকে ভালোবাসার কথা জানাতে বিব্রতবোধ করেছিলেন, মুখ ফুটে বলতে পারেননি প্রথমে, আড়াই বছর সময় নিয়ছিলেন যে মানুষটা তার ভালোবাসার কথা জানাতে,সেই নিতান্তই সহজ সরল মানুষটার নামে এই অভাবিত অপপ্রচার জাতি হিসেবে আমাদের মাথা হেট করে দেয়, আমাদের প্রচণ্ড লজ্জিত করে… blueberry 100 sildenafil review
আজ থেকে ৩৯ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কিছু নর্দমার কীটের হাতে নির্মম ব্রাশফায়ারে শহীদ হয়েছিলেন শেখ কামাল। তার আগের মাসে বিয়ে হয়েছিল শেখ কামাল আর সুলতানা কামালের। রূপকথার চেয়েও অসম্ভব সুন্দর তাদের ভালোবাসার পরিনয় স্থায়ী হয়েছিল মাত্র একটামাস। আমি মাঝে মাঝে ভাবি, শেখ কামাল যদি আজ বেঁচে থাকতেন, তবে তিনি কি হতেন? শহীদ হবার সময় তার বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর। মাত্র ২৬ বছরের অতি ক্ষুদ্র জীবনকে তিনি অসামান্য সব কর্ম দিয়ে সাজিয়েছিলেন, মাতৃভূমির ইতিহাসের অন্যতম সূর্যসন্তান হিসেবে নিজেকে চিনিয়ে গিয়েছিলেন অসম্ভব বিনয় আর সারল্যে। আজ তিনি বেঁচে থাকলে হয়তো বহু আগেই আমরা টেস্ট স্ট্যাটাস পেতাম, পেশাদারিত্ব আর প্রতিভার যথাযথ যত্ন আর সম্মিলনে ক্রিকেটের কাঠামো হত মজবুত, হত বিশ্বমানের। আমরা আত্মপ্রকাশ করতাম ক্রিকেট পরাশক্তি হিসেবে। আজ তিনি বেঁচে থাকলে আমাদের ফুটবলে এ দুরাবস্থা থাকতো না, সবসময় আধুনিকতা আর পেশাদারিত্বের অনন্য সমন্বয়কারী একজন শেখ কামাল কোনোদিনই আমাদের ফুটবলের এই জীর্ণদশা হতে দিতেন না। ফুটবলেও আমরা হতে পারতাম পৃথিবী সেরা। শুধু ক্রীড়া ক্ষেত্র নয়, শিল্প সংস্কৃতির প্রত্যেকটা ধারায় আমরা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে পারতাম সামনে থেকে… আচার-আচরণে অতি সহজ-সরল, সদালাপী, সদা হাসিখুশি মনখোলা প্রাণবন্ত একজন শেখ কামাল যদি আমাদের অগ্রদূত থাকতেন…
কেউ কি আমাকে শেখ কামালের সন্ধান দিতে পারেন? দিশেহারা এ জাতির জন্য একজন শেখ কামাল যে আজ বড় দরকার… আমি শুধু একটাবারের জন্য ওই সরল হাসিমাখা শেখ কামালকে ফিরে পেতে চাই… শুধু একটাবারের জন্য… দিন না প্লিজ…
তথ্যসূত্র – ১। http://www.somewhereinblog.net/blog/soyaneee08/29737200
২। শেখ কামাল কতটা অসাধারন ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন, সেটা এই লেখায় উঠে এসেছে… http://bangladeshpress.com/news/view/36038
৩। http://blog.priyo.com/abdul-gaffar-chowdhury/42236.html
৪। http://www.kalerkantho.com/feature/kaler-khela/2013/12/13/30096
৫। http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=16&dd=2011-08-05&ni=66829
৬। http://www.news-bangla.com/index.php?option=com_content&task=view&id=7956&Itemid=53
৭। http://prothom-aloblog.com/posts/16/84384
10.ডলি জহুরের সাক্ষাৎকার https://www.facebook.com/Saima.Wazed.Putul.2013/photos/a.1413101145573670.1073741828.1413099232240528/1468271883389929/?type=1
11. বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী মেজর ডালিমের নিজের ওয়েবসাইটের একটা বিশেষ চ্যাপ্টারের লিংক এটি। যেখানে ডালিম এবং তার স্ত্রী নিম্নীকে তুলে নিয়ে যাবার ঘটনাটা ডালিম বর্ণনা করেছে নিজের ভাষায়। যেসব বাস্টার্ড সেই ১৯৭৫ সাল থেকে এই বলে বেড়াচ্ছে যে, বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামাল ডালিমের বউকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল, তাদের জন্য এর চেয়ে বড় থাপ্পড় আর হতে পারে না। আজকে শেখ কামালের জন্মদিন, আপনার আশেপাশে কেউ যদি মিনমিন করে বলতে চেষ্টা করে, কামাল তো একটা লম্পট লুইচ্চা ছিল, তাহলে তার মুখের উপর এই লেখাটা ছুড়ে মারবেন প্লিজ… বহুত সহ্য করছি, আর না…
ডালিমের ওয়েবসাইটের লিংক- http://goo.gl/xso4hk
লাল লোহিত বলছেনঃ metformin slow release vs regular
এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেলাম পুরোটা । অসাধারণ হয়েছে । বিশেষ করে মারখোরদের প্রোপাগান্ডার জবাব টা আসলেই দারুণ ছিল ^:)^
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
এবার এই জবাবটা ছড়িয়ে দিতে হবে যতটা সম্ভব। ৪০ বছরে বহু প্রোপ্যাগান্ডা চালানো হয়েছে, এবার সময় এসেছে তার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবার… :!!
পড়বার জন্য ও উৎসাহ দেবার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা লোহিত ভাই… %%- :-bd
মায়াবী তেজস্বিনী বলছেনঃ
বাঙ্গালী জাতির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতার সন্তান তিনি, নেতৃত্বগুন আর জাতীয়তাবোধের চেতনা তার ধমনীতে জন্ম থেকেই বাই ডিফল্ট সেটআপ করা।
That’s the fact.
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
শেখ কামালকে ^:)^ ^:)^ ^:)_^
জন কার্টার বলছেনঃ pregnant 4th cycle clomid
turisanda cataloghi ciproচমৎকার লিখেছেন ডন’দা…….
শেখ কামাল সম্ভবত শেখ পরিবারের এই ব্যক্তিটির বিরুদ্ধেই সবচেয়ে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছে! ৭৫’ পরবর্তীতে সময়ে রীতিমতো শেখ কামাল কে জাতীয় খলনায়কে পরিণত করা হয়েছিল! ব্যাংক ডাকাতি থেকে শুরু করে এমন কোন প্রোপাগান্ডা ছিল না যা তার বিরুদ্ধে ছড়ানো হয় নি! বর্তমানে পাকিস্তানি হারিয়ে যাওয়া কিছু মারখোর শেখ কামাল এর চরিত্র কে পুনরায় কুলসিত করার চেষ্টা করছে। আপনার এই লেখাটা সেসব প্রোপাগান্ডার জবাব দিতে অনেকটাই সফল হবে….. ধন্যবাদ ডন’দা buy viagra blue pill
ণ বলছেনঃ
সুন্দর লেখা। এমন এক একটা লেখা এক একটা দলিল। তবে দুই জায়গায় তথ্যগত ভুল আছে।
রকিবুল হাসান তো হারিয়ে যান নি, স্বাধীনতার পরেও প্রায় পনেরো বছর ক্রিকেট খেলেছেন, দুদফা ক্যাপ্টেনও ছিলেন
খুকু আর কামালের বিয়ে হয়েছিলো ১৯৭৫ এর ১৪ জুলাই। একমাস পরেই নিহত হন তাঁরা।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
খুব দ্রুত লেখাটা শেষ করতে হয়েছিল,তাই রিভাইজ দিতে পারিনি। #:-S অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত…
ঠিক করে দিলাম ণ … :-bd নোটিস করবার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা, কৃতজ্ঞতা পড়বার জন্যও… >:D<
তারিক লিংকন বলছেনঃ
ventolin spray precio mexicoদারুণ কারেকশন দিয়েছেন!! এইভাবেই দলীল দলিলের মত হয়, হবে
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অবশেষে মারখোর কহিল বিষাদে…
:o)
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ clomid trying to get pregnant
মুরাদ টাকলা স্ট্রাইকস এগেইন। এইসব আবালরে ব্লগে কে আইতে কয়? >_<
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আবালেরা যেখানে সেখানে লেদাতে ভালোবাসে… :o)
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
ঝকঝকে একটি লিখা। শেখ কামালকে নিয়ে আরো আগে আপনার আরেকটি লিখা পড়েছিলাম মনে হচ্ছে। নাকি এই লিখাটাই?
স্বাধীনতার দলিলের ভারে ভারী হচ্ছে সভ্যতার জাদুঘর। কিপিটাপ ম্যান!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
শেখ কামালকে নিয়ে এর আগে ফেসবুক এবং অন্যান্য মাধ্যমে লেখালেখি করেছি, কিন্তু ব্লগের বিস্তৃত পরিসরে এই প্রথম…
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা, সম্ভব হলে সর্বত্র সবাইকে তথ্যগুলো জানাবেন, যেন এই অপপ্রচারগুলো আর প্রচারের সুযোগ না পায় মারখোর সমাজ… :-w
>:D:D< :-bd
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
শেখ কামালকে নিয়ে এমন লেখা পড়িনি আগে কখনই। অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া এমন একটি লেখার জন্য
price comparison cialis levitra viagra
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আপনাকে পড়বার জন্য অনে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা , ফাতেমা… %%- তথ্যগুলো সবার মাঝে যতটা সম্ভব ছড়িয়ে দেবেন,প্লিজ… ভাল থাকবেন… :-bd
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
শেখ কামালকে নিয়ে অসাধারন লেখাটি লেখায় ডন ভাইয়ের লেখনি শক্তির তারিফ করাও কম হয়ে যায়। অনেক ভাল হয়েছে।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য অশেষ ধন্যবাদ মৌনিন। %%- এই ফ্যাক্টগুলো নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে, যত উপায়ে সম্ভব… :-w আমরা নেক্সট প্রজন্মের মাঝে এমন কোন আজিব চিড়িয়া দেখতে চাই না, যে বিশ্বাস করে, শেখ কামাল একজন দুশ্চরিত্র ব্যাংক ডাকাত ছিলেন… [-X
শুভকামনা রইল… :-bd
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ
কি আর বলব চমৎকার জবাব,,,,দিয়েছেন।
চিন্তা করিয়েন না ছাগু, ঘটি, দালাল ইত্যাদি উপাধি পুনরায় লাগল বলে….অসংখ্য ধন্যবাদ লেখার জন্য..
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ছাগু , ঘটি কিংবা ভারতের দালাল উপাধি তোঁ সেই শুরু থেকেই পেয়ে আসছি। :-” :o) এইসবের দিকে মনোযোগ দিতে গেলে তোঁ আর আমার কাজ করতে পারতাম না…
আমি এইসবের পরোয়া করি না…
পড়বার জন্য কৃতজ্ঞতা ব্রাদার… %%- ছড়িয়ে দিন তথ্যগুলো যতটা সম্ভব… :-bd
তারিক লিংকন বলছেনঃ
মিথ্যা কখনও চাপা থাকে না! ২১ বছর অনেক ইতিহাস বানানো হয়েছে এইবার সত্য উন্মোচনের পালা!! আপনাদের মত পরিশ্রমী ব্লগার আছে বলেই একদিন সবাই সত্য জানতে পারবে!! দারুণ তথ্যবহুল এবং কাজের পোস্ট…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ sildenafil efectos secundarios
ছগু ফাউন্ডেড……
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
এইটারে ছাগু বললে ছাগুর অপমান… পিউর মারখোর… :-S
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অপেক্ষায় আছি সেইদিনের… :-w
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা ভাইজান… %%- তথ্যগুলো ছড়িয়ে দেবেন যতটা সম্ভব… >:D<
অংকুর বলছেনঃ
ছাগু তখনও ছিল। ছাগু এখনও আছে। তারা মিথ্যা কথা ছড়াতেই থাকবে। আমাদের সেসবের মাঝে সত্যকে খুঁজে বের করতে হবে।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
acheter viagra pharmacie en franceএবং সেই সত্য খুঁজে বের করতে গেলে ইন্ডিয়ার দালাল কিংবা “র” এর এজেন্ট হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক না… :o) accutane prices
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
সত্য কখনও চাপা থাকে না
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ viagra type medicine in india
কখনই না… সত্য একদিন উন্মোচিত হবেই…
কেপি বলছেনঃ
রাজনীতির নোংরা খেলার জন্য আর কত সূর্যসন্তানকে জনগণের সামনে লাঞ্ছিত হতে হবে কে জানে! যোগ্য জবাবের সাধুবাদ জানাই
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য এবং জানবার জন্য ধন্যবাদ… ছড়িয়ে দিন যতটা সম্ভব…
নাজমুল আমিন বলছেনঃ
অনেকদিন পর এক নিশ্বাসে লিখাটা পড়ে শেষ করলাম। অনেককিছু জানলাম। অসাধারণ লিখেছেন ডন ভাই।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা… এবার ছড়িয়ে দিন যতটা সম্ভব… ঝামা ঘষে দিন অপপ্রচারকারী শুয়োরগুলোর মুখে… অনেক সহ্য করেছি, আর না…
কথার মেলা বলছেনঃ
এত দিন কামাল ভাইকে ঘৃনা করতাম,আজ এগুলো জেনে নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে।
@ধন্যবাদ, সত্য উম্মোচন করার জন্য।