এক জীবন্ত জীবাশ্ম ……
226
বার পঠিতআমাদের দেশে একজন জীবন্ত জীবাশ্ম আছেন। জীবাশ্ম বললাম এই জন্য যে তার কাছ থেকে যা আশা তা পাচ্ছি না। আমার অনেক শিক্ষক তাকে চোর উপাধি দেন। তাদের কথা একটাই - তাল গাছে পানি দিইয়ে তাল নিয়ে যান তিনি আর গাছ থাকে । তাকে আমি নির্দ্বিধায় তত্ত্ব চোর বলতে পারি, বলিও। সারা বিশ্বে ক্ষুদ্রঋণের জনক নামে যিনি পরিচিত তিনি আসলে কতটুকু এর দাবিদার। যারা রবীন্দ্রনাথ নিয়ে ঘাটাঘাটি করেন তাদের জানার কথা এই ব্যক্তিই প্রচেষ্টা চালিয়ে ছিলেন ক্ষুদ্রঋণের।কৃষি ক্ষেত্রের উন্নত প্রযুক্তি, বীজ এই ব্যক্তিই এনে দিয়েছিলেন।
আহম্মদ রফিক, যিনি প্রখ্যাত রবীন্দ্র গবেষক তার জবানিতেই শুনেছি -কৃষকদের ফসল ণষ্ট হলে তিনি মওকুফ করে দিতেন ঋণ। আর এভাবেই একদিন সমস্ত পুজি শেষ হয়ে যায়। যা বলছিলাম এই মনিষী অনেক বড় মাপের মানুষ। ক্লিনটন পরিবারের সাথে তার দহরমমহরম। তিনি একমাত্র বাংলাদেশী নোবেল বিজয়ী। শান্তিতে!! তার এই পদক নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চাই না, কিন্তু বহু আগেই ঠিক করে রেখেছি ৭১ এ যাদের বয়স ২০+ ছিল তাদের তখন কী ভূমিকা ছিল জানার তাই বেধে যাচ্ছি। কথিত আছে তিনি পারিবারিক কবর গুলি জিয়ারত করেন না। তিনি একদা দেশের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে চাইলেন। ২৬ বছর পর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিলেন (সত্য বলতে তখন খারাপ লাগত না, কচি মন! বাইরে দেখে ভিতরে না)।কিন্তু বন্ধুদের দুর্বল চিত্ত আর জনরোষ যাই হোক হাটে হাড়ি ভেংগে যায়। ফকরুদ্দিন সাহেব দেশ বাসির কাছে ক্ষমা চান।
ইনি তার হাতে গড়া ( নিজের মতে,) গ্রামীণ ব্যাংক ( মুহিত সাহেব নাকি এর বিল পাস, অর্থছাড় করিয়েছিলেন) এর প্রধান পদে ছিলেন বয়স শেষ হবার পরেও!!! পদের জন্যি!!!! সরকার বাধ সাধলেই সমস্যা শুরু হল। একে একে ক্লিনটন গোষ্ঠী এটা সেটা বলে উন্নয়ন থামিয়ে দিল।তথাকথিত এক দুর্নীতির অভিযোগ এনে দেশের এযাবতকালের সর্ববৃহৎ প্রকল্পের কাজ বন্ধ করে দিল বিশ্ব ব্যাংক। যেখানে নাকি ১৬ বড় কর্মকর্তার ১২ জন ঘনিষ্ঠ!!!! আমি চাইনা জোনাকি থেকে তেল বের করতে তবু বের হয়। জিএসপি,গার্মেন্টস সেক্টরে ঝামেলা ইত্যাদি …
তিনি একটি দলের জন্য প্রচারনা চালিয়েছেন ২০১৩ সালে। তা আবার শান্তির গান গেয়ে নয় পক্ষপাতিত্ব করে।বলেছিলেন - যারা গ্রামীনব্যাংক ভাল রাখবে… একটি দল এর দু এক দিন আগে ঘোষনা দেন তারা ক্ষমতায় গেলে ইউনুস সাহেবকে তার অবস্থান ফিরিয়ে দিবেন। বুঝুন আর কি। এটা তারা ভুলে গেছেন একাজ বৈধ ভাবে করতে হলে সরকারী চাকুরীর বয়সসীমা বাড়াতে হবে ( ৫% সরকার শেয়ার)। বিশুদ্ধ এই ব্যক্তির স্বপ্নের সলিল সমাধি হয় ৫ জানুয়ারি। তিনি দেশের গনতন্ত্র নিয়ে বেশ চিন্তিত হন।মানবাধিকার গেল বলে নোবেল টা জাগ্রত করেন। দেশের কন্ঠিতকুন্ঠিগত সকল ক্ষেত্রেই মানবাধিকার খোজেন। অথচ মানবাধিকার লংঘিত হতে দেখেন নি ৭১ এ(কোন দিন ৭১ নিয়ে কথা বলতে তাকে শুনিনি!!!!), আজও দেখেন না ফিলিস্তিনে। কয়েক জন শান্তিতে নোবেলজয়ী অন্দোলন করছেন, ভেবে ছিলাম বাছাধন আছেন।আমি অবাক হয়ে দেখলাম তিনি নেই।পাছে ক্লিনটন পরিবার হাতছাড়া হয়। অতি মত্রার গবেষক আছেন অনেক এমনকি কবি থেকেও বেশি।তারা প্রতিনিয়ত খুজে বেরান কোন খেলোয়ার কোনদেশে কি দিলেন, কি জার্সি গায়্র দেন, দেন না ইত্যাদি।
কিন্তু কেউ এখনও বললেন না ইউনুস সাহেবের ক্লিনটন তত্ত্বের কথা। আসলেই দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া ঘড় হতে শুধু দু পা ফেলিয়া ক্লিনটন যে ইউনুস সাহেবের বন্ধু।
obat batuk ventolin anak
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
multiple doses viagraবুঝলাম না!!!!!!
তারিক লিংকন বলছেনঃ
glyburide vs metformin in pregnancyআসলেই পোস্টের ভাষ্য পরিষ্কার না…