পেয়ারা পাকিস্তান, মেরে পেয়ারা পাকিস্তান– কিছু অপ্রয়জনীয় বিলাপ…
589
বার পঠিতফেসবুকে ক্রিকেটখোর নামক একটা গ্রুপে সঞ্চালকের দায়িত্বে আছি। আজ সকালে আরেক সঞ্চালক আবিদ ফাহাদ ক্রিকেটে যারা পাকিস্তান সমর্থন করে, তাদের নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলেন। পোস্টের সারমর্ম হল, আজ থেকে ৫০ বছর পরে যদি ইসরাইলিরা ফিলিস্তিনে খেলতে আসে, তাহলেও কিন্তু ফিলিস্তিনিরা ওদের সমর্থন করবে না, ইসরাইলি পতাকা গালে, মুখে, বুকে আকবে না, কোন ইসরাইলি খেলোয়ারকে বিয়ে করবার জন্য সোল্লাসে প্ল্যাকার্ড দোলাবে না কোন ফিলিস্তিনি তরুণী। অথচ আমাদের দেশের কিছু মানুষ ঠিক সেই কাজটা করে। যে ধর্মের দোহাই দিয়ে তখন ওরা আমাদের নির্বিচারে মেরেছিল, আজ তাদের এ দেশীয় কিছু ভাইয়েরা ঠিক সেই ধর্মের দোহাই দিয়েই সব ভুলে গিয়ে পাকিস্তান সমর্থন করতে বলে… তোঁ স্বভাবতই পোস্ট দেবার কিছুক্ষন পরে প্রথমে কিছু শুষিল, তারপর কিছু বুদ্ধিজীবী এবং সবশেষে আবালজাদা বাবা আফ্রিদির সন্তানেরা চলে এলেন পোস্টে, পোস্টের লেখাগুলো তাদের পশ্চাতে আগুন ধরে ধরিয়ে দেওয়ায় খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবার বেশ নিন্দা জানালেন তারা। তো বাকশালী স্বৈরাচারী অ্যাডমিনেরা একেবারে কমেন্টলিস্টে শুরু থেকে ধরে ধরে লাত্থায়া মারখোরগুলারে খোঁয়াড়ে তাদের কাঁঠালপাতাখোর জাতভাইদের কাছে পাঠাতে শুরু করলেন। আমি শুধু দেখছিলাম ওদের মন্তব্যগুলো, এর মধ্যে একজনের মন্তব্য পড়ে একটা ধাক্কার মত খেলাম। তার বক্তব্যটা হচ্ছে,
///”বড় ভাই ছোট ভাইয়ের মাঝে ঝগড়া লাগতেই পারে। সেটা আবার ঠিকও হয়ে যায়। তাই বলে কী বড় ভাইকে আমরা ভুলে যাবো? কখনও না। তাই আমরা পাকিস্তান সাপোর্ট করি!!” ///
কিছুক্ষন আগে আফ্রিদির আরেক অবৈধ সন্তান বেশ গুছিয়ে লিখেছে, ৭১রের মুক্তিযুদ্ধের সময় বেলুচ আর পাঠান গোত্র নাকি আমাদের বন্ধু ছিল। তারা নাকি পাঞ্জাবীদের এতো নিষ্ঠুর ছিল না, তাই তাদের ব্যাপারে আমাদের মনোভাবও বন্ধুত্বপূর্ণ হওয়া উচিৎ। আর যেহেতু আফ্রিদিও পাঠান গোত্রের, আর সে আমাদের খেলোয়াড়ের বেশ প্রশংসা করে, ঢাকায় খেলার সময় মানুষের সমর্থন দেখে তার মনে হয় সে পাকিস্তানে খেলছে, আর সবচেয়ে বড় কথা, সে একজন মুসলমান, তাই আমাদের সকলের উচিৎ আফ্রিদি এবং সেই সূত্রে পাকিস্তান দলকে সমর্থন করা।
জেনারেল ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আসেন ১৯৬৯ সালে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান অকল্পনীয় গনঅভ্যুত্থানে জান হাতে নিয়ে পালাবার পর। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বাঙ্গালীর কাছে গো হারা হারার পরেও পাকিস্তানের ক্ষমতা দখল করে রেখেছিলেন এই জেনারেল। পরবর্তীতে পাকিস্তানের ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখতে ধানাই পানাই করে ২৫ শে মার্চ সভ্যতার নৃশংসতম গনহত্যার নির্দেশ এসেছিল এই জেনারেলের কাছ থেকেই। এই জেনারেল জাতিগতভাবে ছিলেন একজন চোস্ত পাঠান।
ফোরথ ফ্রনটিয়ার রেজিমেন্ট তৈরি করা হয়েছিল ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পর। জেনারেল ইয়াহিয়া এই ফ্রনটিইয়ার তৈরি করেছিলেন একটা বিশেষ উদ্দেশ্যে। যেটা তখন অনেকেই বুঝতে না পারলেও পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের নৃশংসতম গণহত্যায় প্রকাশ্য দিবালোকের মত পরিস্কার হয়ে যায়। এই রেজিমেন্ট বানানো হয়েছিল শুধুমাত্র বাঙালি ধ্বংসের নীল নকশা সামনে রেখে। এই রেজিমেন্টের সকল সৈন্য ছিল পাঠান ও বেলুচ…
শহীদ আফ্রিদি চারিত্রিকভাবে কেমন, সেই ব্যাপারে বলার মত বহুত কিছু আছে। সব বাদ দিলাম, জাস্ট ওর নিজের দেশের প্রতি ওর ডেডিকেশনের কথা বলি। সে অনেকবার অন দ্যা মাইক এবং অফ দ্যা মাইক বলছে, বাংলাদেশ আর ভারতের ব্যাপারে খেলতে গেলে আপনা আপনিই তার ভেতর অকল্পনীয় এক জেদ এসে ভর করে। বাচামরার ব্যাপার হয়ে যায় ম্যাচটা। ব্যাটিংয়ে ব্যর্থ হলেও বোলিং, বোলিংয়ে ব্যর্থ হলেও ব্যাটিং আর দুইটাতেই ব্যর্থ হলেও মাঠে যেকোনো মূল্যে সে ম্যাচটা জিততে চায়… কেননা সে পাঠান হতে পারে, কিন্তু তার পরিচয় সে একজন পাকিস্তানী। আর প্রত্যেক পাকিস্তানীর অন্তরে ১৯৭১ সিল মারা আছে। তাকে কেটে টুকরো টুকরো করে ফেললেও সে ১৯৭১ ভুলবে না, সে বাঙ্গালীদের কাছে পরাজয় ভুলবে না।
কিন্তু আমরা ৭১ ভুলে যাই, আমরা আফ্রিদিদের হাসিমাখা মুখ দেখে ভুলে যাই ৭১রে এক পাঠান জারজের নিচে ধর্ষিতা আমার বোনের যন্ত্রণা মাখা মুখ, বেয়নেট চার্জের পর গগনবিদারি চিৎকারে জয় বাঙলা বলে হাসতে হাসতে শহীদ হওয়া আমার ভাইয়ের দৃপ্ত চেহারা। বড় ভাই হিসেবে বেশ ভাব নিয়ে আফ্রিদিদের দেয়া সামান্য হাততালিতে ঢেকে যায় নিষ্পাপ মাসুম বাচ্চাদের আছড়ে ছিন্নভিন্ন করে ফেলার শব্দ, পাকি ফ্যাশন হাউজের বিক্রি বাড়াতে আফ্রিদিদের দেয়া মায়াময় চাহনিতে হারিয়ে যায় যুদ্ধে যাওয়া ছেলের ফিরে আসার অপেক্ষায় নিস্পলক তাকিয়ে থাকা মায়ের চোখের কোনায় শুকিয়ে যাওয়া কান্না…
মাঝে মাঝে একাত্তরকে ফিরায়ে আনতে ইচ্ছা করে খুব ইচ্ছা করে একাত্তর ফিরায়ে আনতে… একটাবার যদি এই ফাকিস্তানি জারজ মারখোরগুলাকে একাত্তর দেখাইতে পারতাম… একটাবার যদি পারতাম… thuoc viagra cho nam
capital coast resort and spa hotel cipro
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
They truly need that!
অনুস্বার বলছেনঃ
যদিও দেখিয়ে খুব বেশি লাভ হবে বলে মনে হয় না… [-(
তারিক লিংকন বলছেনঃ
কিছু রক্তে সমস্যা থেকেই যায়, নিজের অস্তিত্বে সন্দেহ করে বলে এদের মানুষই মনে হয় না মাঝে মাঝে…
অনুস্বার বলছেনঃ
কথা সত্য… [-(
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
কথা সত্য… [-( কথা খুবই সত্য… L-) viagra in india medical stores
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
ক্রিকেটখোর এক কথায় অসাধারণ একটা গ্রুপ। পাকিস্তান ভারত ছাড়াও যে ক্রিকেটের ক্রেজিনেস দেখানো যায় তা এই গ্রুপে ঢুকলেই বুঝা যায়। আর ফাকিস্তানি মারখোরগুলার জন্য এক টন থুথু।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ zovirax vs. valtrex vs. famvir
এদের ক্ষেত্রে জারজ শব্দটি ছাড়া আর কিছু ব্যবহার করা যায় কি-না সেটা আমার জানা নাই X(
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
doctorate of pharmacy onlineআমারও মনে হয় জারজ শব্দটাই সবচেয়ে উপযুক্ত… :-S তবে মাঝে মাঝে ওদের জারজের অধম মনে হয় আমার… X(
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
X( X( X( X( X(
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
X( X( X( :_?? >:/
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে!
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
:-bd
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
irbesartan hydrochlorothiazide 150 mgভালো বলেছেন [-(
অংকুর বলছেনঃ
কি আর কইতাম! puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
[-( #-o
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ
stop supporting pakistan …..!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
missed several doses of synthroidরাইট নাউ… :-w