সময়ের সাক্ষী :গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা বিচ্ছু জালাল ভাইয়ার কন্ঠে একাত্তর
682
বার পঠিত cuanto dura la regla despues de un aborto con cytotecএকাত্তরের আগুনঝরা দিনগুলির কথা শুনে কাটল আজকের দিনটা – আমার জীবনে চিরস্মরণীয় একটা দিন হয়ে থাকবে সারাজীবন এই দিন। আজকে শাহবাগে আমরা কয়েকজন অনেক সুন্দর কিছু সময় কাটালাম একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা বিচ্ছু জালাল ভাইয়া ( আমরা আঙ্কেল , স্যার ইত্যাদি সম্বোধন করছিলাম – তিনি নিজেই বললেন কিসের স্যার , ভাইয়া বলবা ) , রাজু আঙ্কেল (রাজু আহমেদ) ,হেলাল আঙ্কেল , সাইফুল ইসলাম রঞ্জু আঙ্কেল এর সাথে। একাত্তরের এই বীর মুক্তিযোদ্ধারা আমাদেরকে শোনালেন যুদ্ধদিনের সেই পরশপাথর ছোঁয়ানো দিনগুলোর কাহিনী। পাশাপাশি আমাদের চলমান আন্দোলনের বিভিন্ন বিষয় নিয়েও কথা হল তাঁদের সাথে। বিচ্ছু জালাল ভাইয়া এসেছিলেন লাল -সবুজ জামা গায়ে , বাংলাদেশের লাল -সবুজ পতাকা কপালে বেঁধে। তিনি আমাদের বলতে শুরু করলেন পহেলা মার্চ,১৯৭১ থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাস- তাঁর নিজের চোখে দেখা পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার কাহিনী, মুক্তিযুদ্ধের কাহিনী।
একাত্তরের পহেলা মার্চ থেকেই নিজ নিজ এলাকায় প্রতিরোধ গড়ে তুলতে থাকেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়ারা। তাঁর বাবা ছিলেন গোয়েন্দা বিভাগের এস.পি। তখন উঁচু বিল্ডিং এর সংখ্যা ছিল খুব ই কম – বিচ্ছু জালাল ভাইয়াদের বিল্ডিং টা ছিল ছয় তলা। কাছাকাছি আর উঁচু বিল্ডিং ছিল হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল। আমাদের কয়েকজনকে দেখিয়ে তিনি বোঝালেন , “এইযে তোমরা যেমন পনের জন – বিশ জন করে সংগঠিত হয়েছ , আমাদেরও তেমন ছিল। আমরা বর্শা বানাতাম , মিলিটারি আসলে বর্শা দিয়ে আঘাত করব বলে।আমাদের বাসা এমন জায়গায় ছিল, সামনে দিয়ে যাতায়াত করত সব মিলিটারি ভ্যান। আমরা তাদের সামনে ছয় তলার ছাদে বাংলাদেশের লাল- সবুজ পতাকা তুলতাম , স্লোগান দিতাম -”লড়কে লেঙ্গে বাংলাদেশ”। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এ ভুট্টো থাকতে আসলে তাকে জুতা দেখাতাম , বাংলাদেশের লাল – সবুজ পতাকা দেখাতাম। মিলিটারি ভ্যান সামনে দিয়ে যেতে দেখলে আরও দ্বিগুণ উৎসাহে জুতা দেখাতাম, স্লোগান দিতাম, পতাকা দেখাতাম। “
এলো রক্তে আগুন ধরানো সাত ই মার্চ। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ অন্তর থেকে জাগিয়ে তুলল প্রতিটা স্বাধীনতাকামী বাঙ্গালিকে। বিচ্ছু জালাল ভাইয়ারাও শুরু করলেন যার যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরার কাজ। পঁচিশে মার্চ দিনের বেলা থেকেই আশেপাশে সবকিছু থমথমে , সাঁজোয়া ট্যাংক বের হতে দেখলেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়া। মাখন ভাই ( মুক্তিযুদ্ধকালীন চার খলিফার একজন) বিচ্ছু জালাল ভাইদের ডেকে বললেন আর্মস আনতে পারবেন কিনা। হিসাব হল সব মিলিয়ে পয়ত্রিশ টি অস্ত্র আছে সবার বাসায়। কিন্তু এই মুহূর্তে কোনটাই আনা সম্ভব না কারণ সবার বাসায় অভিভাবক আছেন সেই মুহূর্তে। কাজেই রাস্তা ব্যারিকেড দেয়ার কাজে লাগলেন সবাই। ড্রাম, গাছ , ডাস্টবিন ইত্যাদি অনেককিছু দিয়ে শক্ত ব্যারিকেড দেয়ার পর তাঁদের মনে শান্তি হল। সবাই মিলে ব্যারিকেড পাহারা দিতে লাগলেন আর স্লোগান দিতে লাগলেন। হটাত একটা গাড়ি এসে বলল ব্যারিকেড একটু সরাতে , তারা যাবে। বিচ্ছু জালাল ভাইএরা অটল, তারা ব্যারিকেড সরাবেন না। এক সময় আর্মি ব্যারিকেড ভেঙ্গে প্রবেশ করল। মানুষ মরতে থাকল তাদের গুলিতে, ট্যাঙ্কের নিচে চাপা পরে। কেউ বেচে থাকলে বেয়নেট দিয়ে খুচিয়ে , বার বার গুলি করে মারা হতে লাগলো তাদের। ড্রেনের মধ্যে লুকিয়ে কোনরকমে ঘরে ফিরে আসলেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়া।
পরদিন আবার গেলেন বাংলামটরে। দেখলেন একের পর এক মানুষের লাশ পরে আছে। বিচ্ছু জালাল ভাইয়াদের বাসায় ই থাকতেন পাঞ্জাবী এক আর্মি অফিসার। বিচ্ছু জালাল ভাইয়া যখন ছাদে পতাকা তুলতেন তখন তাঁর প্রশংসা করতেন এই অফিসার। পাকিস্তানি বাহিনী যখন বাংলাদেশের পতাকা তোলার অপরাধে বিচ্ছু জালাল ভাইয়াদের ধরতে এসেছিল তখনও তাঁকে বাচিয়ে দিয়েছিলেন এই অফিসার। একই বাড়িতে থাকতেন আরেকজন মুক্তিকামী যোদ্ধা, যাকে ধরার জন্য পাকিস্তানি সেনারা এসেছিল তাদের গোয়েন্দা বিভাগের এসপি এর বাসায় ও। সেদিন ই পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে চলে যান বিচ্ছু জালাল ভাইয়া। মা- বাবা তাঁকে বলতেন , মা – বোনের অপমানের প্রতিশোধ নিতেই হবে। soulcysters net metformin
বাড়ি থেকে মুক্তিযুদ্ধের সন্ধানে বের হয়ে অনেক কষ্টে সীমান্ত অতিক্রম করে এলেন আগরতলাতে। সেখানে মেজর খালেদ মোশাররফ আর ক্যাপ্টেন হায়দার মুক্তিযুদ্ধের জন্য যোদ্ধা নির্বাচন করছেন তখন। বয়স কম বলে প্রথমে নিতে না চাইলেও পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার এবং ক্যাপ্টেন হায়দারের সাথে থাকার অনুমতি পান বিচ্ছু জালাল। এরপর মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং নেন। ক্যাম্পে অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে তাঁরা থেকেছেন , ট্রেনিং নিয়েছেন। খাবার হিসেবে খেয়েছেন গরুকে খাওয়ানোর খাবার। থেকেছেন চরম অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে। এর মধ্যে থেকেও তাঁরা ট্রেনিং নিয়েছেন – গ্রেনেড , পি কে , আর্মস বহন করে অবরুদ্ধ বাংলাদেশের ভিতর প্রবেশ করেছেন , অতর্কিত আক্রমন চালিয়েছেন পাকিস্তানি বাহিনীর উপর। বিচ্ছু জালাল ভাইয়া বয়সে ছোট ছিলেন , তাই আর্মস বহন করাও ছিল সুবিধাজনক। ২৬ আগস্ট, ১৯৭১ তারিখে সেক্টর টু এর এই গেরিলারা – বিচ্ছু জালাল ভাইয়া , শহীদ রুমি – বদি – আজাদেরা সারা ঢাকা শহরে এক অভাবনীয় অপারেশন চালান। পাকিস্তানি বাহিনী বুঝতে পারে না তাদের বুকের উপর দিয়ে এভাবে অপারেশন করে যাচ্ছে কিভাবে এই বিচ্ছু গেরিলা মুক্তিযোদ্ধারা? সেই থেকে সেক্টর টু এর এই গেরিলা দলের নাম হল “ক্র্যাক প্লাটুন”।
আগস্টের ২৯ তারিখ রাতে ধরা পরলেন সেক্টর টু এর অনেক গেরিলারা- শহীদ রুমি – বদি -আজাদেরা। এই খবর তখনও জানতেন না বিচ্ছু জালাল ভাইয়া। রেকি করতে গিয়ে ধরা পরলেন তিনি। তাঁকে ধরে নিয়ে আসার সময় দেখে ফেললেন পাঞ্জাবি সেই মেজর। পাগলের মত ছুটলেন তিনি বিচ্ছু জালাল ভাইয়াকে বাঁচানোর জন্য। কিন্তু এর মধ্যেই হয়ে গেছে অনেক কিছু। বিচ্ছু জালাল ভাইয়াকে তখন রুমি- বদি -আজাদ -আলতাফ মাহমুদদের সাথে এনে রাখা হয়েছে।সবাই সবাইকে চেনেন , কিন্তু কেউ কিচ্ছু স্বীকার করছেন না। ফলে চলতে থাকে অকথ্য নির্যাতন। হাতে সেই নির্যাতনের দাগ রয়ে গেছে এখনও – বিচ্ছু জালাল ভাইয়া দেখালেন আমাদের। আর সেই নির্যাতনকারী কে ছিল জানেন ? নিজামি , মুজাহিদ। বিচ্ছু জালাল ভাইয়া বললেন , “সেই মুজাহিদ, নিজামি – ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী দেয়ার সময় এখন আমার মুখের দিকে তাকাতে পারেনা , মাথা নিচু করে থাকে। রাজাকারদের পক্ষের আইনজীবীরা আমার চোখের দিকে তাকাতে পারেনা। একটানা ছয়দিন আমি সাক্ষী দিয়েছি।”
পাঞ্জাবি সেই আর্মি অফিসার একসময় এসে ছাড়িয়ে নিলেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়াকে। ততক্ষনে অত্যাচারের ষ্টীমরোলার চলেছে তাঁর উপর দিয়ে। সেই অফিসার ই বলেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়াকে -”তুমি ঘরে ফিরবা না। ওরা সব জানে। তোমাকে ধরে নিয়ে যাবে। তোমার পুরো পরিবারের ক্ষতি করবে। তুমি লড়াই চালিয়ে যাও , বাংলাদেশ স্বাধীন হবেই।” আবার চলে আসেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়া সেক্টর টু তে। আবার অংশ নেন মুক্তিযুদ্ধে। অবশেষে ১৬ ই ডিসেম্বর , ১৯৭১ তারিখে অনেক রক্তের দামে বাংলার আকাশে উদিত হয় স্বাধীনতার বিজয় সূর্য। আত্মসমর্পণের আগে রেসকোর্স ময়দানে একজন কিশোরের কাধে রাইফেল দেখে নিয়াজি ডেকেছিল সেই কিশোরকে – সেই কিশোর আর কেউ নন , বিচ্ছু জালাল ভাইয়া। নিতান্ত অবজ্ঞায় উপেক্ষা করেন নিয়াজিকে বাংলাদেশের অকুতোভয় গেরিলা বিচ্ছু জালাল ভাইয়া। পরে নিয়াজিকে জানানো হয়েছিল , এই কিশোরেরাই তোমার প্রশিক্ষিত পাক বাহিনীকে পরাজিত করেছে।
আমাদের রাজাকারদের ফাঁসির দাবিতে গণজাগরণ সম্পর্কে বিচ্ছু জালাল ভাইয়া বললেন , বিএনপি ক্ষমতায় আসলেও এই রাজাকারদের মুক্তি দিতে পারবে না। কারন, এদের বিরুদ্ধে বাংলার তরুন প্রজন্ম জেগে গেছে। এদেরকে যদি মুক্তি দেয়া হয় তাহলে কি এই প্রজন্ম বসে বসে দেখবে নাকি? তিনি জানালেন আমাদের প্রতি তাঁর অকুণ্ঠ সমর্থনের কথা। যে কোন সময় , যে কোন প্রয়োজনে আমরা তাঁকে পাব বলে আশ্বাস দিলেন বিচ্ছু জালাল ভাইয়া। তিনি বললেন – মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় ছিল কম। কাজেই ইতিহাস বিকৃতি , গরিব ছাত্রদের টাকা দিয়ে বশ করা ইত্যাদি অনেক কিছু করেছে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি। কিন্তু যেখানে পাকিস্তানিদের পরাজিত করেছেন এই বাংলার মুক্তিবাহিনী, সেখানে জামাত – শিবির কোন ছার ? বাংলার মাটি আমাদের মা। এই বাংলাদেশের জন্ম চেয়ার -টেবিলে বসে চুক্তি করে হয়নি। এই বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে দিয়ে। আর সেইজন্য এই বাংলাদেশে জামাত -শিবির যুদ্ধাপরাধীর কোন স্থান হবে না , কখনই না। বিচ্ছু জালাল ভাইয়া বললেন – “এই হাত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি , এই মুক্ত আকাশ – বাতাস এনেছি। সেই প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াই এ আছি সবসময়।” জানিয়ে দিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা – “আমরা মাঠে আছি”।
আলোচনার শেষে নিজেদের কার্ড দিলেন আমাদেরকে বিচ্ছু জালাল ভাইয়া আর রাজু আঙ্কেল (রাজু আহমেদ)। আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ দিন আজকের দিনটি, শ্রেষ্ঠ উপহার আজকে এই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কাটানো সময়গুলো। কার্ডগুলো রেখে দিয়েছি আমার কাছে সবচেয়ে যত্ন করে , এগুলো একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিচিহ্ন। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাকে অনেক অনেক ভালোবাসি আর ভালোবাসি এই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। প্রাণের মায়া সাঙ্গ করে একাত্তরে তাঁরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন, আমাদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশ এনে দিয়েছেন । আজকে ২০১৩ তে এসে আবার লড়াই এ নেমেছেন আমাদের সাথে। আমাদেরকে ইতিহাস জানাচ্ছেন , মুক্তিযুদ্ধের কথা জানাচ্ছেন , ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিচ্ছেন রাজাকারদের কৃতকর্মের কথা তুলে ধরে। তাঁরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধা, আমাদের পরম ভালোবাসার ও শ্রদ্ধার পাত্র। অপেক্ষায় আছি কবে সব কয়টা রাজাকারের অন্তত ফাসি হবে। কবে এই বীরদের হাতে হাত রেখে বলতে পারব -”আমরা সেই অত্যাচারের প্রতিশোধ নিয়েছি। স্বাধীন বাংলার মাটিতে রাজাকারের ফাসি হয়েছে।”;
otc viagra uk
অনুস্বার বলছেনঃ
clomid trying to get pregnantস্যালুট… ^:)^ ঠিক এরকম বজ্রকণ্ঠের শপথ মুক্তিযোদ্ধারা নিয়েছিলেন ১৯৭১য়ের রণাঙ্গনে , যা ৭৫ পরবর্তী নষ্ট প্রজন্মের তোড়ে বিলীন হয়ে যায়নি, এখনও দৃপ্ত বলে বলীয়ান এ প্রজন্মের তরুনদের মাঝে…
আমার মাটি আমার মা
পাকিস্তান হবে না… viagra masticable dosis
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ prednisolone dosing chart
^:)^ ^:)^ ^:)^ :-w
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
জয়য়য়য়য়য়য়য় বাংলা! get viagra now
অনুস্বার বলছেনঃ
^:)^ ^:)^ ^:)^
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
স্যালুট স্যার!
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
অপেক্ষা… জানিনা কবে শেষ হবে আমাদের এই অপেক্ষার পালা। অনেক অনেক ভালো লাগলো তোমার লেখাটি
মায়াবী তেজস্বিনী বলছেনঃ sildenafil basics 100 mg filmtabletten
ধন্যবাদ আপু। আসলেই জানিনা অপেক্ষা কবে শেষ হবে…
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
scary movie 4 viagra izleস্বাধীন বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই
সোমেশ্বরী বলছেনঃ
cara menggugurkan kandungan 2 bulan dengan cytotec“আমরা মাঠেই আছি।”
মাঠেই থাকবো…দারুণ কাজ করেছেন, পোস্টটির জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
মায়াবী তেজস্বিনী বলছেনঃ
স্বাগতম সোমেশ্বরী আপু। আপনাকেও ধন্যবাদ।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
আশাকরি শেষ জীবিত রাজাকারটিও ফাঁসিতে ঝুলে মরবে।
এমন ইতিহাসের কথনই দরকার নতুন প্রজন্মকে জাগাতে। আপনাকে ধন্যবাদ… ভাল থাকবেন
মায়াবী তেজস্বিনী বলছেনঃ
এই আশাটাই তো আমাদের সম্বল। আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। turisanda cataloghi cipro
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আশাকরি শেষ জীবিত রাজাকারটিও ফাঁসিতে ঝুলে মরবে।
=)) =)) =))
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
পোস্টটা পড়তে পড়তে চোখে পানি চলে এসেছে। side effects of doxycycline in kittens
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
স্যালুট