জীবনের পরিবর্তন
544
বার পঠিতসময়টা ছিল ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর – অক্টোবরের মাঝামাঝি। অফিসে বসের সাথে মন মাতামাতি চলছে। বসের অভিযোগ আমি তাকে ঠিকমত সম্য দেয় না। সেই অভিযোগে তার বেতন ২ মাস ধরে বন্ধ। কিন্তু সে ঠিকই নিজের দায়ীত্ব পালন করে যাচ্ছে। তবে বসের সাথে সে বিষয়ে কথা বলার একটুকুও ইচ্ছে ছিল না।
হুম, কিছু একটা কারনে তো আছে। কারন টা হল তার প্রিয় মানুষটির সাথে তার মন কষাকষি চলছে। কিভাবে একজন মানুষ অপর একজন মানুষকে অবহেলা করতে পারে। তবুও সে তার প্রিয় মানুষটিকে যথাসম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করে যাচ্ছিল। তার কথা অবহেলা করে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করার কারনে মেয়েটি নিজের মা – বাবার কষ্টে অর্জিত অর্থ ও নিজের সম্মান টুকুও হারাল।
একদিন ছেলেটি মেয়েটির দেখা পেল। তার সাথে কথা বলতে চাইলে সে অপরাগতা দেখায়। মেয়েটি বলেঃ “দেখ আমাকে অনেক ছেলেই ভালবাসে, কারো নির্দিষ্ট হয়ে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব না”
কথাটি ছেলেটি মানে নিতে পারছে না, কিভাবে এই কথাটি সে বলতে পারল? এতদিন ধরে তার সাথে যা ঘটে আসছিল তা কি শুধুই একটা দুঃসপ্ন ছিল?
এবার ছেলেটি একটা পরম সিদ্ধান্ত নিয়েই নিল, সে আর মেয়েটিকে নিয়ে ভাববে না। যখনই মেয়েটির কথা মনে পড়ত, সে মোড়ে থাকা দোকানটিতে বসে একটা গোল্টলিফ ধরাতো, না এটা তার প্রথম স্মোকিং অবস্য ছিল না। তবে এর পর থেকে চেইন স্মোকার হয়ে উঠল।
সেই সাথে আরেকটি ঘটনা ঘটে গেল, বস অফিসের চাবি তার কাছ থেকে নিয়ে নিলেন। যার মানে এটাই দাড়ায় যে সে আর অফিসে আসতে পারবে না।
কাল সকালে পরীক্ষা, রাত জাগে পড়ছে সে। মাথায় চিন্তা, অনেক চিন্তা। তবুও সব চিন্তা বাদ দিয়ে পড়াতে মনযোগ দিল। পরীক্ষা দিতে গিয়ে বুঝতে পারল কিছু একটা ঝামেলার কারনে তাদের পরীক্ষা হচ্ছে না। তার জীবনে পড়তে পারে এক বছরের শেশন জোট! prednisolone injection spc
নাহ, সে কোন ভাবেই মানতে পারছে না। তার ভাগ্য এতোও খারাপ হতে পারে না। এত খারাপ কিভাবে হতে পারে? সে আজ সর্ব হারা। তার জীবনের প্রিয় মানুষটিকে সে হারায়েছে, তার চাকুরীও সে হারায়েছে, এখন তার ভবিস্যতও অন্ধকারে। নাহ, সে আজ চরম হতাশ। কিছু ভাল লাগছে না।
সেই পরীক্ষার দিন সে প্রথম মদ পান করে। হুম, মদ পান করে সারাদিন বন্ধুর বাসায় পড়ে থাকে।
তবুও সে সনির্ভর ছেলে, বাবা থেকে খরচ নিওয়া তার হাত খরচ নেওয়া কখনোই পছন্দ ছিল না। তাই সে সিদ্ধান্ত নিল নিজের উদ্যোগে কিছু একটা করবে। নিজের উদ্যোগে একটা পার্টনারশিপে অফিস খুলল। টুক টাক কাজ করত। lasix dosage pulmonary edema
এর মাঝে অনেক দিন চলে গেল। কিছু ফেসবুক ফ্রেন্ড জান্নাতুল ফেরদৌস পুন্যা, ফারিহা ও আবীরকে জ্বালাতে জ্বালাতে দিন কাটতে লাগল। তবে সবচেয়ে বেশি জ্বালায়েছে পুন্যা কেই। তবুও তার মাঝে একটা হতাশা ছিলোই। আর্থিক সমস্যা, মানুষিক চাপ সব মিলিয়ে তার অবস্থা খারাপ ছিল।
একদা এক ক্লাইন্টের বাসায় গিয়ে দেখা হল এক বড় আপুর সাথে। আপুটা পরিচিত, তার এক ক্লাশমেটের বড় বোন। তখন আপু যোর করে তাকে তার বাসায় নিয়ে গেলেন। সেখানে সেই ক্লাশ মেটের সাথে দেখা হল প্রায় এক বছর পর।
প্রথম দেখাতে মেয়েটির চোখে খুশি দেখা গেলেও পরে তা চলে গেল। দেখেই বললঃ kan metformin krossas
- সিগারেট কবে থেকে খাচ্ছ?
+ না মানে, সিগারেট তো খাই না।
- বেশি কথা বল না, সিগারেটই শুধু খাচ্ছ না আরো অন্য কিছু খাচ্ছ।
+ আরে নাহ, ভাত রুটি ছাড়া কিছু খাই না।
অনেক তর্ক হল। ওনেক কথা শুনাল। তারপর বাসা থেকে যাওয়ার সময় বললঃ আমি মোবাইল নিয়েছি। নাম্বারটা কি নিবা?
যাই হোক, নিজের নাম্বার দিয়ে তার নাম্বার নিয়ে বাইরে চলে গেল। মোড় থেকে একতারটা সিগারেট ধরিয়ে টানতে টানতে চলে গেল বাসায়।
কাহিনীটা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত। কিন্তু কাহিনী এইখানথেকেই শুরু হবে কে জানে? প্রায় সপ্তাহ খানেক পর (ফেব্রুয়ারী মাসের প্রথমার্ধে)
হটাত তার কল আসল।
মেয়েটিঃ হ্যালো, চিনতে পারছো?
ছেলেটিঃ হুম, চিনতে পারেছি। তুমার মার্কা মারা গলার আওয়ার ভুলতে পারি বল?
কিছুক্ষন তারা হাসল। তারপর মেয়েটি ছেলেটিকে আচমকা তিনটি শর্ত দিয়ে বসল। শর্ত তিনটি ছিলঃ ছেলেটিকে সিগারেট ও মদ ছাড়তে হবে, পড়ালেখায় আবার মনযোগী হতে হবে এবং বখাটে ছেলেদের সাথে মেলামেশা বন্ধ করতে হবে।
মেয়েটি ছেলেটির উপর এক প্রকার অধিকার দেখান শুরু করেছিল। যা ছেলেটির মোটেও পছন্দ ছিল না। তিনদিন পর ছেলেটি কলেজে যায় ক্লাশ করতে। সেই রাতে ছেলেটি মেয়েটিকে কল দিয়ে বলল, তুমার একটা শর্ত পুরন করলাম।
তারপর থেকে ছেলেটির সাথে মেয়েটির প্রায় কথা হতেই থাকল। মেয়েটি নিয়মিত খোজ খবর নিতে থাকে।
মাঝে অবস্য তাদের সাক্ষাতও হয়। মজার ব্যাপার হল, প্রথম কয়েকদিন অনিচ্ছা সত্বেও সমস্ত কাজ ছেড়ে ছেলেটিকে তার সাথে দেখা করতে যেতেই হয়।
এভাবে তিন মাস তাদের মাঝে নিয়মিত কথা হতেই থাকল। তিনমাসের মধ্যে ছেলেটি বখাটেদের সাথে মিশা থামায় দিল, সিগারেট খাওয়া অনেকই কমায় দিল, মদ খাওয়াও ছেড়ে দিয়েছিল, পড়ালেখাও কিছুটা শুরু করেছিল। acquistare viagra online consigli
ছেলেটার জীবন কিছুটা পরিবর্তন হয়ে গেছিল। সে নিজেও অনুভব করতে পারছে।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে তুলে দিওয়ার দায়ীত্ব ছিল মেয়েটার, প্রতিদিন রাতে সারাদিনে ছেলেটি কয়টা সিগারেট খায়েছে তা জানা হয়ে গেছিল মেয়েটির দায়ীত্ব।
যখন মেয়েটি শুনত ছেলেটি আজ বেশি সিগারেট খায়েছে, তখন মেয়েটির বিষন্ন মন ছেলেটি সহ্য করতে পারত না। মেয়েটির হাসিতে নিকোটিনের চেয়েও বেশি আগ্রহ সে পেতে লাগল।
নাহ, এই হাসির সামনে কোন কিছুই বড় না। কোন কিছুর বিনিময়ে এই হাসি যোদি বহাল থাকে তাইলে সেই সুযোগ ছাড়া যাবে না। মেয়েটিকে যতোই অবহেলা করুক না কেন, তবুও মেয়েটি ছেলেটির নিয়মিত খোজ নিয়ে যাচ্ছে। ছেলেটির ছোট ছোট কথায় মেয়েটির হাসি, যা ভুলার মত না।
মাঝখানে সে অনুভব করতে পারল, সে মেয়েটিকে ভালবাসে ফেলেছে।
একদিন ছেলেটি মেয়েটিকে বললঃ তুমি কি আজীবন আমাকে এভাবে ঘুম থেকে তুলে দিতে পারবে না? এইভাবে সব সময় আমার খোজ নিতে পারবে না?
মেয়েটিঃ নাহ, তা কি সম্ভব? এক সময় আমার বিয়ে হবে, তখন হয়ত আর পারব না। কিছুদিন পর হয়ত তুমি নিজের জীবনে ব্যাস্ত হয়ে যাবা, আমি নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে যাব।
ছেলেটি কথাটা শুনে চরম হতাশ হয়ে গেল। চরম সত্য কথা হল, মেয়েটি একদিন অবস্যই চলে যাবে। এটাই বাস্তবা।
ছেলেটি সিদ্ধান্ত নিল, সে মেয়েটিকে কারো কাছে যেতে দিবে না। নাহ, যে মেয়ে তার জন্য এত কিছু করে, এত কিছু করে, তাকে অন্য কারো হতে দেওয়া যাবে না। মেয়েটিকে সারাজীবন কাছে রাখতেই হবে, দুরে যেতে দেওয়া যবে না। সে মেয়েটিকে প্রপোজ করবে।
সেইদিন কল দিয়ে মেয়েটিকে বললঃ আমি একজন কে ভালবাসে ফেলেছি।
মেয়েটিঃ কাকে, নাম বলবা না?
ছেলেটিঃ না, মোবাইলে বলব না, কাল সকালে দেখা কর। তখন বলব।
মেয়েটি সকালে ছেলেটির সাথে দেখা করল। ছেলেটি বলল, আমি তোমাকে ভালবাসে ফেলেছি। তোমাকে আজীবনের জন্য কাছে রাখতে চাই।
মেয়েটিও না করল না। মেয়েটিও নিজের সমস্ত ভালবাসা ছেলেটিকে দিয়ে দিল।
এখন, বর্তমানেঃ তাদের সম্পর্ক তৈরী হওয়ার তিনমাস হয়ে চলল, তাদের মাঝে কোন প্রকার ঝগড়া ছাড়াই। ঈদের দিন তাদের তিনমাস পুর্ন হবে। ছেলেটি মেয়েটিকে কথা দিয়েছে, যে কোন মুল্যে ছেলেটি ঈদের দিন মেয়েটির সাথে দেখা করবেই।
মেয়েটির জন্মদিনের উপহার হিসেবে ছেলেটি সিগারেট সম্পুর্ন রুপে ত্যাগ করেছে। এবং এটাই ছিল মেয়েটির কাছে জীবনের সর্বোত্তম উপহার।
ছেলেটির ব্যাবসাও ভাল চলছে, ঈদ উপক্ষে মেয়েটির জন্য সুন্দর একটা গিফট কিনেছে। pastilla generica del viagra
হ্যা, এখনো মেয়েটি প্রতিদিন কল দিয়ে ছেলেটিকে ঘুম থেকে তুলে দেয়। প্রতিদিন তার খবর নিতে থাকে।
এখনো মেয়েটির একটি হাসি পাওয়াই ছেলেটির জন্য সর্বোত্তম চেষ্টা।
অবস্য কিছুদিন আগে ছেলেটির সামনে তার পুরাতন জীবনে থাকা মেয়েটি আসেছিল, তার সাথে তেমন কথা বলেনি। মেয়েটি দেখতে আর আগের মত নাই মুখে একটা হাসি থাকলেও সেই হাসির পিছলে একটা ব্যার্থতার গ্লানি স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে। কিন্তু এখন আর কিছু করার নাই। ছেলেটির মনে এখনও কিছু প্রশ্ন আছে, কিসের জন্য সে ছেলেটিকে এক বছর আগে এভাবে অবহেলা করেছি? কিন্তু সে আর উত্তর জানতে চায় না। দরকার নাই উত্তরের।
তবে ছেলেটি এখন খুশি, সে এমন কাওকে পেয়েছে যে তার জীবনকে পরিবর্তন করেছে, যে তার উশৃঙ্খল জীবনটাকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেছে। bird antibiotics doxycycline
সে আর পিছনে ফিরে যেতে চায় না, কখনোই না। ভুলে যেতে চায় সেই কষ্টের দিন গুলি।
ছেলেটি আমি, এবং সত্যি বলতে গেলে আমার জীবনে এমন একটা দিন গেছে, যেটার কথা চিন্তা করলে চোখে জল চলে আসে। এখন আমি টাইপ করছি, আমার চোখে জল। কিন্তু মুখে একটা হাসি আছে, আমার জীবনটা সফল করতে পারে এমন কেও আমার কাছে আছে। তাকে আমি যে কোন মুল্যে কাছে রাখতে চাই।
অবস্য একটা মেয়ে আছে আমার সেই দিনগুলিতে পার্শে ছিল। কিন্তু আমি তার বিনিময়ে তাকে শুধু কষ্ট ছাড়া কিছু দিতে পারেনি। তার কাছে আমি ক্ষমা প্রার্থী। সে এখন আমাকে ঘৃন্যা করে এবং আমি এটারই যোগ্য। এখন যত সম্ভব তার থোকে দুরে থাকার চেষ্টা করি, তার কাছে গেলে হয়ত তোকে আবার কষ্ট দিয়ে ফেলব।তবে আমার জীবনের বেস্ট ফ্রেন্ডগুলোর মধ্যে সে অন্যতম, এবং এখনো।
তবে আমাকে ও সেই মেয়েটিকে এক করাতে স্রোতস্বিনী নামক মেয়েটির অবদান অতুলনীয়, তার কারনেই হয়ত আমি সেই মেয়েটির ভালবাসা এত গভীর ভাবে অনুভব করতে পারেছি। আমি স্রোতস্বিনী কে বলতে চাই, তোমাকে আমরা সারাজীবন মনে রাখব।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি গল্পটা পড়ে কেন জানি কষ্ট পেয়েছি। ভালও লেগেছে
খেস্টু রায়হান বলছেনঃ
ধন্যবাদ ভাইয়া
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
silnejsie ako viagraআপনি আমাকে ভাইয়া বললেন? নাকি মানুষ ছোটদের আদর করে যেভাবে ভাইয়া ডাকে সেই ডাকে বললেন ???
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আপনার নাম পড়ে আমিও প্রথমে আপনাকে ভাইয়াই মনে করছিলাম। :))
মাশিয়াত খান বলছেনঃ levitra generico acquisto
কই আমার তো আমার নামটাকে ছেলেদের নাম মনে হয়নি… [-(
এটা মেনে নেওয়া যায় না
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আপনি তো জন্মের পর থেকেই জেনে এসেছেন এটা মেয়েদের নাম। আপনার মনে হবে কোত্থেকে? :))
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আর ব্লগে আসার পর থেকে শুনছি এটা ছেলেদের না… ~x(
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
নাম* । আমি মন্তব্য সম্পাদন করতে পারিনা কেন?
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
কারণ সভ্যতা ব্লগে মন্তব্য সম্পাদন করার অপশন ডিজ্যাবল করা। :))
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
কেন? তীব্র প্রতিবাদ জানাই…
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
যাতে সভ্যরা কমেন্ট করার আগে একটু দেইখা করে।
pastillas cytotec en valencia venezuela
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমার অভ্রটা জানি কেমন অভদ্র!!! কমেন্ট লেখার সময় বোঝা যায় না কি লিখছি। কমেন্ট পোস্ট হবার পর বুঝতে পারি কি লিখেছি। অভ্র কে করে সভ্য বানাবো?
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
ক্যামনে কী? যা লিখেন সেটা কি কমেন্ট বক্সে শো করে না? না’কি কমেন্ট হবার আগ পর্যন্ত সেটা গুম হয়ে থাকে? :O
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
কি বলেন মাশিয়াত ভাই!!! আপনি মেয়ে! আমি তো জানতামই না!! :O
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
কমেন্ট বক্সে শো করে। কিন্তু কেমন জানি উলটা পালটা 69 ভাবে।
আমাকে মাশিয়াত ভাই ডাকার তীব্র নিন্দা জানাই
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
কী রকম উল্টাপাল্টা? উল্টাপাল্টা লিখলে উল্টাপাল্টা বা শিক্ষক লিখলে শকি্ষক বা পাণ্ডুলিপি লিখলে পাণ্ডুলিপি- এভাবে দেখায়?
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
হ্যা। ও! আপনি কি আমার নতুন পোস্ট দেখতে পারেন? আমি কিন্তু দেখতে পাচ্ছি না। আপনা পান্ডুলিপিতে’ দেখতে পাচ্ছি আছে। কিন্তু উঠানে নেই। আবার সাম্প্রতিক পান্ডুলিপিতেও দেখতে পাচ্ছি না
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
মর্জিনা ফায়ারবক্স ইউজান নাকি?
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
free sample of generic viagraকারণ আপনার ওই পোস্ট স্টিকিতে আছে।
আর সাম্প্রতিক পাণ্ডুলিপিতে মাত্র পাঁচটা পোস্ট থাকে। আপনার লেখাটার পরে এর চেয়ে বেশি পোস্ট দেয়া হয়েছে। O.o
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
না না… ‘একটি মেয়েলি হরমোনাল কথোপকথন’ এই পোস্টটা কি আপনারা দেখতে পারেন??? এরকম একটা পোস্ট ছিল । গতকাল করেছিলাম sito sicuro per comprare cialis generico
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আপনি ভাই সবসময় আমারে উলটা বোঝেন
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
পোস্টের ক্যাটেগরি থেকে সঅ্যাডমিন আর সভ্যতা ট্যাগ সরান। কাজ হয়ে যাবে। :/
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
ধন্যবাদ কাকা ভাই… অনেক ধন্যবাদ
খেস্টু রায়হান বলছেনঃ
আসলে কক্ষনও এই নামের সামনে সম্মুখীন হতে হয় নি, তাই হয়ত ভাইয়া বা আপু কি বলব কনফিউজ হয়ে গেছিলাম।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমিও তো কোনদিন খেস্ট রাইয়ান নামের মুখোমুখি হইনি। ;))
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
ওটা খেস্টু রায়হান! [-X
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
হ্যা। ঐ ঐটাই
খেস্টু রায়হান বলছেনঃ
আমি কখন বললাম আমি ফেমাস ব্যাক্তি, আমার নাম শুনাই লাগব!
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি তো কই নাই শোনা লাগব
মায়াবী তেজস্বিনী বলছেনঃ
সভ্যতায় স্বাগতম। ভাল কথা, তোকে কেউ ঘৃনা করেনা। ওইটুক তোর মনের ভুল। বাকি সব অনেক সুন্দর। ছোট্ট ছিমছাম সুন্দর জীবন। শুভ কামনা রইল। cd 17 clomid no ovulation
খেস্টু রায়হান বলছেনঃ
তোকেও স্বাগতম :p
তবে, জীবনটা ছোট না। অনেক বড়, বাশে ভরা জীবন :v
দুরন্ত জয় বলছেনঃ accutane price in lebanon
সভ্যতায় স্বাগতম ভাইয়া। আপনার গল্প পড়ে আমারও ভালও লাগলো সাথে খারাপ!
খেস্টু রায়হান বলছেনঃ
ventolin evohaler onlineজীবনের একমাত্র গল্প তো। তাই সব আবেগ এটাতেই আছে।
ধন্যবাদ
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
তারিক লিংকন বলছেনঃ
প্রচুর বানান ভুল যদিও তাতে তেমন কিছু যায় আসে না!
আমি – তুমি – সে থিমের বাইরে কি আমরা গল্প লিখতে পারি না?
কিছু মনে করবেন না। গল্প ভালই ছিল তবে সবাই একই রকম গল্প লিখে কিনা একটু একগুঁয়ে লাগছিল। সভ্যতায় স্বাগতম…
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ metformin er max daily dose
ওটা একঘেয়ে হবে। :))
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
সম্পাদনার অপশন থাকলে কত ভাল হত! অবশ্য আপনি আর তখন ভুল ধরার সুযোগ পেতেন না।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
তারিক ভাইয়ের ভুল ঠিকই ধরতে পারতাম। কারণ তিনি বেখেয়ালে বানান ভুল করেন না। তিনি বানান ভুল করেন, কারণ তিনি আসল বানানটা জানেন না। =)) exact mechanism of action of metformin
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আসল বানানটা জানেন না???? ব্লগার তারিক লিংকন কি এহেন মিথ্যা অপবাদেও নিশ্চুপ থাকবে??? use metolazone before lasix
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
See this…

ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
////তিনি বানান ভুল করেন, কারণ তিনি আসল বানানটা জানেন না। ////
হাহাহাহা। বৈশাখি এক জিনিয়াস মাল!
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আবারো স্কৃনশট!!! ভাই… কেউ কারো সাথে আর ফেবুতে কথা বলার সাহসই করবে না
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আমার সাথে চাইলেও বলতে পারবে না।
আমার আইডি ডিক্টিব!
B-)
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমারো…
খেস্টু রায়হান বলছেনঃ
ampicillin working concentration e coliসম্পাদনা করার অপশন না থাকাতে খুব কষ্টে আছি :((
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমিও