নাস্তিকরা কেন মুক্তচিন্তা করতে পারেন না —-
বার পঠিতআমি কোনোকিছু সম্পর্কে নিশ্চিত নই, এই অনিশ্চয়তাই আমাকে অনুসন্ধানের পথে ধাবিত করে। নাস্তিক এবং আস্তিক উভয়েই ঘোষণা দেন যে তারা তাদের বিশ্বাস সম্পর্কে নিশ্চিত। অর্থাৎ তাদের হাতে এমন প্রমাণ আছে যাতে তারা ঘোষণা করতে পারেন ঈশ্বর আছেন অথবা নেই। এবং ঈশ্বর বিষয়ে তাদের আর অনুসন্ধান করার প্রয়োজন নেই, ঈশ্বর সম্পর্কে বা ঈশ্বর তত্ত্ব সম্পর্কে জানার কিছু নেই। অর্থাৎ তারা সর্বজ্ঞান লাভ শেষ করেছেন।
আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয়- পৃথিবীতে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান কত?
আপনি উত্তর দিবেন- ৯.৮৮ প্রায়, অর্থাৎ আপনি এ ব্যাপারে নিশ্চিত। আপনি আর অনুসন্ধান করবেন না। এই বিষয়ে আপনার জ্ঞান অর্জনের পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
আমাকে যদি একই প্রশ্ন করা হয় আমি উত্তরটা দিব এভাবে-
আমার জানামতে ৯.৮৮, বিজ্ঞান বইয়ে পড়েছি। হ্যাঁ, আমি নিশ্চিত নই।
আপনি বলবেন- এই লোকটা বলদ নাকি, সারাবিশ্ব স্বীকার করে নিয়েছে এটা আর উনি বলছেন উনি এখনো নিশ্চিত নন।
ওকে, যারা বিজ্ঞানের ছাত্র তারা নিশ্চয়ই জানেন, শব্দের গতিবেগ সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করেছিলেন—
উত্তরঃ বিজ্ঞানী নিউটন, ১৬৬৭ সালে।
তখন কি সবাই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলেন শব্দের গতিবেগ সম্পর্কে? হ্যাঁ, প্রায় সবাই ধরে নিয়েছিলেন তার তথ্যই ঠিক। কিন্তু একজন সংশয়বাদী ছিলেন যিনি অনুসন্ধানী।
নিউটনের প্রায় একশো বছর পরে বিজ্ঞানী ল্যা-প্লাস এই সুত্রটি সংশোধন করে শব্দের নতুন গতিবেগ বের করেন। আর এখনো পর্যন্ত এটাই সবচেয়ে স্বীকৃত। তার মানে কি দাঁড়ালো? নিশ্চিত সত্য বলে এই মহাবিশ্বে কিছু নেই। আপনি যখনই কোনো ব্যাক্তি বা মতবাদকে পূজা করতে শুরু করবেন তখনই বুঝবেন আপনার মুক্তচিন্তার দ্বার অবরুদ্ধ হয়ে গিয়েছে।
তাই, নাস্তিক মানেই মুক্তমনা বা মুক্তচিন্তাশীল মানুষ- এই সিদ্ধান্তটি ভুল। বরং একজন নাস্তিক কখনো মুক্তচিন্তা করতে পারেনা। কারন তার চিন্তার দ্বার সে নিজেই বন্ধ করে দিয়েছে তখন থেকে যখন থেকে সে বিশ্বাস করে নিয়েছে যে ঈশ্বর বলে কিছু নেই।
আমি ঘোষণা দিচ্ছিনা আমারের উপরের কথাগুলো নিশ্চিত সত্য। লালন দর্শন সম্বন্ধে যদি ধারনা থাকে তাহলে দেখবেন- লালন সবসময় কিছু খুঁজেছেন, প্রশ্ন করেছেন। কিছু ডিক্লেয়ার করেন নাই। তাই তিনি লিখে গেছেন-
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
লেখার মর্ম উদ্ধার করিতে ব্যর্থ হইলাম জনাব। অনুগ্রহ করিয়া কিঞ্চিত ব্যক্ষা প্রদান করিলে কৃতার্থ হইব।
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
viagra generico prezzo farmaciaসুতরাং আপনার কথাও মেনে চলার কিছু নাই।
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
প্রসঙ্গগত, আসলে কেউই মুক্তচিন্তা করতে পারেনা। সবারই নিজস্ব ধারনা থাকে। এবং কেউ সেই ধারনার বাইরে যেতে পারেনা।
আর যারা সব ধরনের ধারনাকেই স্বাধীনভাবে গ্রহন করেন তাদেরকে আমরা বলি স্বকীয়তাহীন মানুষ।
ঔপপত্তিক বাঙালী বলছেনঃ
প্রথমত, আপনার দেয়া অভিকর্ষজ ত্বরণের মানে গলদ আছে
দ্বিতীয়ত, এ মান সায়েন্সের সকল ছাত্রই হাতে কলমে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে পারে| ইভেন, বিজ্ঞানের যে কোনো ধ্রুবকের মানই ইচ্ছা করলে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া যায়|
মানে দাঁড়িয়েছে আপনি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত একটা পটভূমির উপর আপনার সংক্ষিপ্ত লেখা দাঁড় করিয়েছেন| সেক্ষেত্রে আপনার শেষে করা দম্ভোক্তি ও আপনার সিদ্ধান্ত গলদ প্রমাণিত হয়েছে|
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আপনার নামটার মানে কী ভাই? মাথার দশ হাত ওপর দিয়ে গেল।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
প্রথম অংশ যতটাই গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছিল দ্বিতীয় অংশ ঠিক ততটাই অযৌক্তিক এবং বাতুলতা মনে হল! নাস্তিকরা ঢালাও ভাবে সবাই মুক্তচিন্তা করে এই দাবি আসলেই অবান্তর। তবে নাস্তিকেরা কখনই মুক্তচিন্তা করতে পারে না এইটা খুবই আক্রোশের বা ক্রোধের মনে হল আমার কাছে। সেটা বুঝতে আমার মনে হয়েছে আমাদেরকে নাস্তিকের সংজ্ঞাটা দাড় করাতে হবে। মানব সভ্যতার ইতিহাসের এযাবৎ কাল পর্যন্ত ধর্মই কেবল মানুষের মুক্তচিন্তার প্রধান অন্তরায় ছিল বলেই আমার ধারণা, ধারণা বলা ঠিক না আমি শিওর! কিন্তু এখন কিছু মানুষ যদি নাস্তিকতাকে ধর্ম বানিয়ে ফেলে তবে এইটা সে ব্যক্তির নিজস্ব সঙ্কীর্ণতা তবে সকল ধরণের ইহজাগতিকতা এবং পরকালের গালগোপ্পের প্রতি অনাস্থা অবশ্যই অবশ্যই মানুষের মুক্তচিন্তার প্রথম শর্ত বটে!! সেক্ষেত্রে আমি আপনার সমীকরণ মিলাতে ব্যর্থ হয়েছি!!
আশাকরি মনোভাব ব্যখ্যা করবেন এবং আমার কথার যৌক্তিক যুক্তি খণ্ডন করবেন। ধন্যবাদ আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করবার জন্যে…
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
নিশ্চয়তা কি? প্রশ্নটা সেখানে গিয়ে ঠেকে গেল। আমার বিজ্ঞান বই যদি আমাকে নিশ্চিত না করে। তবে তো আমাকে কোন কিছুই বিশ্বাস করা যাবে না। আওনি কি বলেন, ইতিহাস থেকে আমি জেনেছি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে কিন্তু আমি নিশ্চিত নই?
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আপনি*
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
:-bd
তারিক লিংকন বলছেনঃ
বুঝলাম না কিসের নিশচয়তা চাচ্ছেন? আপনি নিজের জ্ঞান-বুদ্ধি দিয়ে যা নিশ্চিত হবেন তাইতো হওয়া উচিৎ…
মাশিয়াত খান বলছেনঃ blueberry 100 sildenafil review
prednisolone for cats diarrheaকোন কিছুর নিশ্চয়তা চাইনি । ওনারপোস্ট অনুসারে নিশ্চয়তা’ বলতে কি বুঝায় সেখানেই প্রশ্ন থেকে যায়
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আপনি কমেন্টটা বুঝতে ভুল করেছেন।
মাশিয়াত খান কোনকিছুর নিশ্চয়তা চাচ্ছেন না। কিন্তু, পোস্টে অমিত লাবণ্য বলেছেন, তিনি কোন কিছুর নিশ্চয়তায় বিশ্বাস রাখেন না। এখন যদি আমাদের বিজ্ঞান বই আমাদের নিশ্চিত না করে, তাহলে কোন কিছুতেই আস্থা রাখা যাবে না। প্রকারান্তে বলা যায়, আমাদের বিজ্ঞান বই নিশ্চয়তা দান করে বলেই, আমরা সেখানে বলা কথায় আস্থা রাখি। এবং একই সাথে সেটা আমাদের ‘কমন সেন্স’এর সাথেও সাদৃশ্যপূর্ণ।
কিন্তু, অমিত লাবণ্য সে ধরণের কোন নিশ্চয়তায় আস্থা রাখেন না। সেক্ষেত্রেই মাশিয়াত খান প্রশ্ন করেছেন, যেহেতু অমিত লাবণ্য আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে বই পড়েই জেনেছেন, সেক্ষেত্রে তিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ঘটেছে কি’না সে ব্যাপারেও সংশয় প্রকাশ করেন কিনা।
বাউন্ডুলে বাতাস বলছেনঃ
@ অমিত লাবণ্য,
ভাই বড্ড হাসালেন । যেখানে বিজ্ঞান অকপটে স্বীকার করে তার সীমাবদ্ধতার কথা, এবংগ অনুসন্দধানে যার বিন্দুমাত্র আপত্তি নেই, সত্যের খোঁজে যেই বিজ্ঞান নিরন্তর সেই বিজ্ঞানমানস মানুষদেরকে আপনি নাস্তিক বলে যাচ্ছেন, নিজের অজান্তেই । সেটা কেন, জানতে পারি ?
আর একটি কথা , আপনার এই পোস্ট টি দেখে মনে হয়েছে আপনি একজন কথিত Agnostic . যারা সবকিছুতেই সন্দিহান। আপনার এ ব্যাপারটি ভালো । আমি প্রশংসা করছি । কিন্তু আমার মনে হয়েছে, আপনি Agnostic হয়েও Theist বা আস্তিকদের মতন কথা বলছেন । সে হিসেবে অবশ্যই আপনি নিজের অজান্তেই আস্তিকদেরকে একপেশে সমর্থন দিয়ে গেছেন । যেটা গঠনমূলক সমালোচনার পরিপন্থি । আশা করি এ ব্যাপারে আপনি খেয়াল রাখবেন ।
আপনার লেখার প্রথমাংশ এবং শেষাংসে যথেষ্ট মিলের অভাব পরিলক্ষিত ।
এসব বিতির্কিত বিষয়ে লিখতে গেলে পরবর্তীতে আশা করি চোখ-কান খোলা রেখে লিখবেন ।
ধন্যবাদ
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
বাউন্ডুলে বাতাস ভাই বলেছেন যে অমিত ভাই Agnostic হয়েও Theist দের মতন কথা বলছেন, নিজের অজান্তেই আস্তিকদেরকে একপেশে সমর্থন দিয়ে গেছেন।
আমার কাছে মনে হলো- অমিত ভাই দু’পক্ষের প্রসঙ্গই উল্লেখ করেছেন। তবে এখানে নাস্তিকদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় তিনি এদের দিকেই কথা বেশি বলেছেন। যেমনঃ এদেশের নাস্তিকরা ইসলাম নিয়েই সাধারণ বেশি বলে, এদেশে মুসলিম বেশি বলে।
তবে, “নাস্তিকেরা কখনই মুক্তচিন্তা করতে পারে না”- কথাটা মেনে নিতে পারিনি আমিও।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
বিজ্ঞানের প্রান্তিক আবিষ্কার আর নিশ্চিত আবিষ্কারের পার্থক্য কি আপনি এখনও বোঝেন না! আশ্চর্য!!!
প্রথমত ওটা ৯.৮১ হবে।
দ্বিতীয়ত, আমি নিজেও একজন সংশয়বাদী (ঈশ্বরের অস্তিত্বের ব্যাপারে নয়, তার প্রকৃতির ব্যাপারে) কিন্তু, যখন আমি জানি মহাকর্ষীয় ধ্রুবকের মান 6.674×10^(-11), তখন সেটায় অবশ্যই আস্থা রাখি। কিন্তু, যখন বলবেন, সেটার মান 6.674280×10^(-11) তখন সেটাতে সংশয় প্রকাশ করি। কারণ, দশমিকের চতুর্থ ঘর থেকে বিজ্ঞানের প্রান্তিক আবিষ্কার এবং এটা পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। একইভাবে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে দেয়া থিওরি গুলোতে সংশয় প্রকাশের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু, মহাকর্ষ নিয়ে নিশ্চয়ই নয়। আপনি যদি বলেন, আমি বইয়ে পড়েছি, মহাকর্ষ নামের একপ্রকার শক্তি সকল পদার্থকে নিজের দিকে টানে, কিন্তু আমি নিশ্চিত নই – সেটা চূড়ান্ত রকমের হাস্যকর।
তৃতীয়ত, আপনার পোস্টের সাথে আংশিক সহমত পোষণ করি। ঈশ্বরের ব্যাপারে নিশ্চিত সিদ্ধান্ত অবশ্যই মুক্তচিন্তাকে ক্ষতিগ্রস্থ করে। কিন্তু, তার পরেই নিশ্চিত বিষয়গুলোর ব্যাপারেও যখন সংশয় প্রকাশ করেন, সেক্ষেত্রে সেটা হাস্যকর পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়ায়। মাশিয়াতের সাথে সুর মিলিয়েই বলি, এদেশে যে একটা মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, সে ব্যাপারে কি আপনি সংশয় প্রকাশ করেন?
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
পুনশ্চঃ আরেকটা উপদেশ দিই। পরের পোস্টগুলো ঊদাহরণ ছাড়াই লিখার চেষ্টা করুণ। আপনার দারুণ সব কনসেপ্টগুলোর সাথে বস্তাপচা সব ঊদাহরণ জুড়ে দেয়ায় পুরো পোস্টটাই পচে যায়।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
উদাহরণ ছাড়াও যুক্তির অসাড়তা মনে হয়েছে পুরো পোস্টটাতে।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
অসাড় অমিত-দ্যা কিছু কয় না ক্যান?
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
সম্ভাব্য কারণ হতে পারে, ইলেকট্রন এখনও তার সমর্থনে দাঁড়ান নি।
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
চমতকার জবাব ভাই।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
পোস্টের ওয়ান থার্ড অংশ নিয়ে আপনি নিচের উদাহরণটা দিয়েছেন:
উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থ বিজ্ঞান ১ম পত্রের ইসহাক স্যারের বই থেকে উদ্ধৃত করছি:
অর্থাৎ, আপনার পোস্টে বলা – “নিউটনের দেয়া শব্দের গতিবেগ নিয়ে সবার নিশ্চিত হয়ে যাওয়া” একটি ভুল তথ্য।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
পুনশ্চঃ এবং এখানেও আপনি ভুল একটা উদহারণের মাধ্যমে সঠিক একটা সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছেন – আপনি যখনই কোনো ব্যাক্তি বা মতবাদকে পূজা করতে শুরু করবেন তখনই বুঝবেন আপনার মুক্তচিন্তার দ্বার অবরুদ্ধ হয়ে গিয়েছে।
আবারও বলি, পরের পোস্টগুলো থেকে উদাহরণ বর্জন করুন। =)) =)) =))
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
আপনারা ইমো ক্যামনে দেন???????????/ আমি পারি না কেন?????????????????
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
ইমোর ওপর কার্সর ধরেন। দেখবেন একটা লেখা ভেসে ওঠে। ওটা হাতে টাইপ করে দেন।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
o:) পেরেছি এইবার আমিও
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
থ্যাংকু দেন।
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
এতো কঠিন কেন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :O
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
আমার কাছে লেখাটা যুক্তি-তর্কের বিষয় বলে লেগেছে। ফেলে দেয়ার মত না। viagra para mujeres costa rica
বাউন্ডুলে বাতাস ভাই বলেছেন যে অমিত ভাই Agnostic হয়েও Theist দের মতন কথা বলছেন, নিজের অজান্তেই আস্তিকদেরকে একপেশে সমর্থন দিয়ে গেছেন।
আমার কাছে মনে হলো- অমিত ভাই দু’পক্ষের প্রসঙ্গই উল্লেখ করেছেন। তবে এখানে নাস্তিকদের সংখ্যা বেশি হওয়ায় তিনি এদের দিকেই কথা বেশি বলেছেন। যেমনঃ এদেশের নাস্তিকরা ইসলাম নিয়েই সাধারণ বেশি বলে, এদেশে মুসলিম বেশি বলে।
তবে, “নাস্তিকেরা কখনই মুক্তচিন্তা করতে পারে না”- কথাটা মেনে নিতে পারিনি আমিও।
ক্লান্ত কালবৈশাখি ভাইয়ের শেষ কমেন্টের আগের কমেন্টের লেখাগুলো ভাল লেগেছে। চমতকার জবাব।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমারও একই মত clomid trying to get pregnant
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
দেখি, অমিত ভাই কি বলেন এখন।