World Cup Vs War Cup
604
বার পঠিতপুরো বিশ্ব এখন ফুটবল বিশ্বকাপ নিয়ে হইচই। ফুটবল বিশ্বকাপ জ্বরে কাপছে পুরো বিশ্ব। কিন্তু এই পৃথিবীরই এক প্রান্তে মানুষ কাপছে আতঙ্কে। নিজের প্রিয় ফুটবল দলের জয়ে যখন আমরা মুহুরমুহ পটকা ফুটাচ্ছি তখন পৃথিবীর একটি দেশে বৃষ্টির মত ঝরছে রকেটবোমা, মিসাইল। আমরা পটকা ফুটানোর আনন্দে আত্মহারা আর সেখানের বাসিন্দার বোমার শব্দে দিশেহারা।
বলছিলাম ফিলিস্তিনের কথা। প্রতিদিন শত শত মানুষের রক্তের বন্যায় ভেসে যাচ্ছে গাযার পথঘাট। সর্বশেষ হামলায় খান ইউনিস শহরের একটি কাফেতে বিশ্বকাপ দেখার সময় ন’জন প্রাণ হারিয়েছেন।
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে সংকটাপূর্ণ অঞ্চলগুলোর একটি হলো, ফিলিস্তিনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় গাজা উপত্যকা, যেখানে প্রতিনিয়ত মানুষের অধিকার পদদলিত হচ্ছে এবং নিরীহ-নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে। গাজাবাসীকে চারদিক থেকে অবরুদ্ধ করে সেখানে প্রতিনিয়ত সামরিক হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলী বাহিনী। গাজার নিরস্ত্র মানুষগুলো জানে না কি তাদের অপরাধ!
এদিকে আমরা বিশ্বকাপের উম্মাদনায় গা ভাসিয়ে দিয়ে ভুলে যাই মৃত রক্তাক্ত শিশুর মুখখানি, ইফতারে অপেক্ষারত শহীদ এক মায়ের ছিন্ন ভিন্ন শরীর।
তের বছর বয়সের আহমেদ ওজিলের ভক্ত ছিল। ওজিলের জার্সি গায়ে দিয়ে নভেম্বরের ১৩,২০১২ ইং তারিখে ফুটবল খেলছিল সে। ভবিষ্যতে বড় ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন সেদিনই শেষ হয়ে যায় তার ইসরাইল বাহিনীর বরবর হামলায়!
ইসরাইল- ফিলিস্তিনের চলমান উত্তেজনা নিরসনে যখন দুপক্ষকেই শান্ত হওয়ার আহবান জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, তখন গাজায় আরো জোরদার হামলার ঘোষণা দিলেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী।
ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, হামাসের বিরুদ্ধে ও গাযা ভূখণ্ডে হামলার পরিধি আরো বাড়িয়েছি। তারা মূলত আমাদের জনগণকে লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে। তাদের হামলা থেকে আমাদের জনগণকে নিরাপদে রাখতে হবে।
‘ইসরায়েল বেসামরিক মৃত্যু এড়াতে অতি সচেষ্ট’, গাযায় গণহত্যা শুরুর আগের দিনও বলছিলেন একজন ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত। গাজায় কাতারের তহবিল স্থানান্তরের সহায়তার প্রস্তাব দেয়ায় জাতিসংঘের বিশেষ দূতকে বহিষ্কারের হুমকি দিয়েছেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এভিগদোর লিবারম্যান।
‘মানবাধিকার’ শব্দটি আজকাল আমার কাছে ভীষণ হাস্যকর মনে হয়। কারণ ‘মানুষের অধিকার’ তাদেরই থাকবে যাদেরকে সত্যিকারের ‘মানুষ’ বলে মনে হবে। আজ যখন আপনি নিশ্চিতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, খাচ্ছেন কিংবা ঘুমাচ্ছেন, তখন শত শত শিশু তার বাবা কিংবা মায়ের বুকের সাথে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিতে। ফিলিস্তিনের গাজা ভূখ-ের ওপর ইসরাইলের অব্যাহত হামলায় মৃতের সংখ্যা ৮১ ছাড়িয়েছে। কেবল বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্তই ইসরাইলের বিমান হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের একটি বড় অংশই শিশু বলে জানা গেছে।
গাযায় নরকের দরজা খুলে দিয়েছে ইসরায়েল। গাজায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে নতুন করে ২০ জনসহ ৮০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। সেখানে ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। সেখানকার দৈনন্দিন জীবনের চিত্র পাল্টে যেন এক ধরনের ভীতিকর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভয়ে ঘর থেকে বের হচ্ছে না কেউই। রাস্তায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে শুধু অ্যাম্বুলেন্স। দোকানপাট বেশিরভাগই বিধ্বস্ত। গাজায় যেভাবে ইসরাইলী আগ্রাসন অধিষ্ঠিত হয়ে গেল তা যে কোন সুস্থ মনের মানুষকে অসুস্থ করে তুলবে। ইসরাইলি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বুধবার মধ্যরাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত তারা ১০৫টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে। অন্যদিকে হামাসের পক্ষ থেকে ইসরাইলকে লক্ষ্য করে ১২টি রকেট ছোড়া হয়েছে যাদের মধ্যে সাতটিই আয়রন ডোম নামে ইসরাইলের মিসাইল বিধ্বংসী ব্যবস্থায় নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছে। এ নিয়ে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ইসরাইলে আঘাত হানা হামাসের রকেটের সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৬৫টিতে। একই সময়ে ইসরাইল গাজার ভেতরের অন্তত ৭৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। এছাড়া রোববার গাজা সীমান্তে আরো ৪০ হাজার অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
দুনিয়া জুড়ে যখন লক্ষ লক্ষ শান্তি প্রিয় মানুষ ইস্রাইলের এই বর্বর গণহত্যার প্রতিবাদে তখন বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি সাম্রাজ্যবাদী মার্কিন সরকার, বৃটেন এই বর্বর গণহত্যাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে! দুপক্ষকেই হামলা বন্ধের আহবান জানালেও, ইসরাইলের আত্মরক্ষার অধিকারের কথা-ই বিশেষ ভাবে মনে করিয়ে দিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়। পাশ্চাত্যের প্রায় সব নেতা, অনেক অনেক প্রেসিডেন্ট, অনেক অনেক প্রধানমন্ত্রী এবং অনেক সাংবাদিক, সম্পাদকও ইসরায়েলি মিথ্যাচারের কাছে আত্মা বিক্রি করে বসে আছে।
এই বর্বর গণহত্যা বন্ধের জন্য জাতিসংগ, আরব লীগ, ওয়াইসি তেমন কোন অগ্রনী ভুমিকা পালন করতে পারছেন?? এই সব সংগঠনগুলো মূলত মার্কিন-ইহুদী চক্রের তাবেদারীতেই ব্যাস্ত।
হিটলারের একটি বিখ্যাত উক্তি ছিল-“I would have killed all the Jews of the world, but I kept some to show the world why I killed them”- আমি পৃথিবীর সব ইহুদিকে হত্যা করতে পারতাম, কিন্তু আমি কয়েকজনকে বাঁচিয়ে রেখেছি যাতে পৃথিবী বুঝতে পারে কেন আমি তাদের হত্যা করেছি।
তার কথাটা এখন চরম সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিছু ছোটোখাটো খতিয়ান দেই।
>জানুয়ারি ২০১০ থেকে জুন ২০১৪ পর্যন্ত ইসরাঈল কর্তৃক আটককৃত প্যালেস্টাইনিদের সংখ্যা ২০০০ থেকে ৩০০০। যাদের ভিতরে বয়স ১২-১৫ এমন সংখ্যা ৪০০। আটককৃত বাচ্চাদের ৭৫% উপর টর্চার করা হয়েছে, ২৫% কে সামরিক আদালতে বিচার করা হয়েছে, ২০% এর মত বাচ্চাদেরকে ২৪৭ লক-আপে আটকে রাখা হয়েছিল, ৯৫% কে জোর করে তাদের অপরাধের স্বীকারোক্তি করানো হয়েছে যা তারা করেনি এবং ৫৭% প্যালেস্টাইনি ছেলেদেরকে জীবনে দুইবার জেল খাটয়ে হয়েছে। zithromax azithromycin 250 mg
>শুক্রবার সকাল থেকে এ পর্যন্ত ১৪ জন নিহত হয়েছেঃ
1. Wisam Abdul-Razeq Ghannam, 23, Rafah.
2. Mohammad Abdul-Razeq Ghannam, 26, Rafah.
3. Kifah Shihada Ghannam, 20, Rafah.
4. Ghalia Thieb Ghannam, 7, Rafah.
5. Mohammad Munir ‘Ashour, 25, Rafah.
6. Nour an-Ajdi, 10, Rafah.
7. Anas Rezeq abu al-Kas, 30, Gaza City (doctor).
8. Abdullah abu Mahrouq, Dir al-Balah.
9. Mohammad Waloud, Beit Lahia
10. Hazem Ba’lousha, Beit Lahia.
11. Abdul Nabi, Beit Lahia
12. Ahmed Zaher Hamdan, 22, Beit Hanoun.
13. Mohammad al-Kahlout, 38, Jabalia.
14. Sami Adnan Shaldan, 25, Gaza City
লিঙ্ক
- http://www.imemc.org/article/68429 গিয়ে বিস্তারিত দেখতে পারেন।
-http://www.ustream.tv/occupiedair?utm_campaign=ustre.am&utm_source=ustre.am%2FG1Qt&utm_medium=social&utm_content=20140710001532
>গাজায় গত তিনদিনের হামলায় শহীদ ৮২ (২০ শিশু, ১০ মহিলাসহ), আহত ৬৩৩ ( শিশু ২৫০, মহিলা ৮৭ সহ), গাজায় রকেট ছোড়া হয়েছে ১৫৩৪ টি (সাগর থেকে ২৪০, আকাশ থেকে ১০৮৮, এবং স্থল থেকে ২০৬ টি), বসৎবাড়ি ধ্বংস হয়েছে ৪৬৮ টি (যার মধ্যে ৮৮টি সম্পূর্ণরুপে ধ্বংস হয়েছে), ৬ টি মসজিদ আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, ৪ টি হাসপাতাল আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং সংবাদকর্মী মারা গেছে একজন।
প্যালেস্টাইনিয়ান জনসংখ্যাঃ ১.৭মিলিয়ন
গাজা স্ট্রীপের আকারঃ ৪১ কিমি লম্বা এবং প্রস্থে ৬ থেকে ১২ কিমি
বাড়িঘর থেকে উৎখাত প্যালেস্টাইনিয়ানদের সংখ্যাঃ ১.২ মিলিয়ন যারা এখন ৮ টি শরণার্থী শিবিরে বসবাস করে, যার জনসংখ্যার ঘনত্ব পৃথিবীর সর্বাধিক। প্রায় ৫০০০০০
উৎখাতকৃতদের প্রাপ্ত ক্ষতিপূরন (বীরশিবা, সেদেরত) ইসরাঈলীদের নিকট থেকেঃ শূন্য
কত বছর হল প্যালেস্টাইনিয়ানদের নিজস্ব উতপাদিত পন্য রপ্তানির অনুমতি দেয়া হয়েছেঃ ৭
ইসরাঈলী অবরোধের কারনে বেকারত্বের হারঃ ৩৮.৫%
তীব্র পুষ্টিহীনতায় ভুগছে এমন শিশুর সংখ্যাঃ ১৩.২%
রক্তশূন্যতায় ভুগছে এমন শিশুর সংখ্যাঃ ১৮.৯%
বহনযোগ্য পানির পরিমানঃ ১০%
জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোষিত বসবাসের অনুপযোগিঃ ৬ বছর পূর্বে।
চলমান বিমানবন্দরঃ ০
চারিদিক থেকে বিচ্ছিন্ন এই শহরে চলছে ধ্বংসের মহা আয়োজন। স্থল পথে ট্যাংক আর ভারী অস্ত্র, আকাশপথে দুরপাল্লার বোমারু বিমান আর স্বল্পপাল্লার এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার থেকে উড়ে আসা বিমান আর নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ। এটা কোনভাবেই যুদ্ধ হতে পারেনা। এটা যুদ্ধাপরাধ । এখানে মানবতা দেখানোর লোকের আজ বড় অভাব। খাদ্য সহায়তা ও মেডিকেল সাপ্লায়ের জন্য খোলা সেই মিশরীয় সীমান্ত শুধুমাত্র মিশরিয় পাসপোর্টধারীদের জন্য খোলা গাজার ক্ষেত্রে। গাযায় মানবতা লুন্ঠিত এখন। নিরন্তর ঝরছে রক্ত। মৃত্যের সংখ্যা এত বেশি যে গাযাবাসী ফিলিস্তিনিরা নিহত স্বজনদের কবর দেওয়ার জায়গাও পাচ্ছে না। জায়গার অভাবে গাযায় অবস্থিত সকল কবরস্থান বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। নতুন কবরস্থান তৈরির চেষ্টা করছে গাযাবাসী। কিন্তু মাত্র ছয় মাইল প্রস্থ এবং পঁচিশ মাইল দৈর্ঘের গাযা শহরে নতুন কবরস্থান তৈরির মতো জায়গাও নেই। এমনিতেই গাযায় সব সময় কবর দেয়ার জায়গার সংকট থাকে। অতএব বলা চলে গাযা শহর পুরোটাই এখন কবরস্থানে পরিণত হয়েছে। জায়গা না পেয়ে পুরনো কবরস্থান নতুন করে খুঁড়ে আবার কবর দেয়া হচ্ছে। এই হলো নির্মম হত্যা কান্ডের শিকার গাযার বর্তমান পরিস্থিতি। যত দিন যাচ্ছে গাযায় হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরাইলি সেনারা।
“You don’t need to be Muslim to stand for Palestine, you just need to be human. plz, morally along with Palestine for humanity against Israel’s cruelty. Its not a matter of religion; its a matter of humanity!!!”
গাজা থেকে ফিলিস্তিনে রকেট পড়ছে একটা, আহত একজন। বিনিময়ে বিমান হামলায় নিহত হল ১৬ শিশু সহ ৮০ জন, যাদের প্রায় সবাইই রকেট হামলায় কোনভাবেই জড়িত ছিলনা। কিছু লোকের জিদ পূরণের মূল্য অন্যরা দেয় জীবন দিয়ে। missed several doses of synthroid
আমরা আমাদের প্রত্যেকের জায়গা থেকে এই বর্বরতার আমরা মানুষ হয়ে এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করছি এবং করবো। দ্য ওয়ার্ল্ড উইল রিমেমবার দ্যাট, সেই ছোট্ট দেশ টা, যারা একাত্তরে দাঁড়িয়ে ছিলো চীন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক/অর্থনৈতিক মদদপুষ্ট পাকিস্তানের বিরুদ্ধে, তারা আজ আবার সোচ্চার হলো আরেকটা জেনোসাইডের বিরুদ্ধে। সেই ইসরাইলের অন্যায়ের বিরুদ্ধে, যাদের সাথে আমাদের কোন কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। ইজরায়েলের ফিলিস্থিনীদের উপর আক্রমনকে কোনভাবেই সমর্থন করি না। কোন মানবিকতা সম্পন্ন মানুষ এটাকে সমর্থন করতেও পারে না।
এই বিষয়ে ফেইসবুকে একটা ইভেন্ট তৈরি করা হয়েছে । যার লিঙ্ক -https://www.facebook.com/events/1439370076347506/?ref=3&ref_newsfeed_story_type=regular ।
এদিকে ইসরাইল কর্তৃক ঘোষিত #অপারেশন ইসলামের প্রতিবাদে মুসলিম দেশগুলোর #অপারেশন ইসরাইলের অংশ হিসেবে ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনসহ আর্জেন্টিনা, গুয়েতেমালা, ইকুয়েডরের সরকারি এবং ইসরাইলের বিভিন্ন পর্যায়ের মোট ৬৪টি গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকারস।
http://tech.priyo.com/news/internet/2013/06/18/10612.html
(>>ইসরাইল কর্তৃক ফিলিস্তিন দখলের কাহিনী পুরোটাই রক্তমাখা। ইসরাইলের ইতিহাস নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করেছি। আমার কাছে স্রেফ মনে হল ইসরাইল বরাবরই পৈশাচিকতার জীবন্ত প্রতিমূর্তি। সামনে এইসব নিয়ে লেখার ইচ্ছে আছে; তার আগে পড়াশুনাটা সেরে নেই একটু। ))
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
মরছে মানুষ মরতে দাও…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
nolvadex and clomid pricesঅমিত লাবণ্য বলছেনঃ
metformin gliclazide sitagliptinযেইসব মূমীন বান্দারা হিটলার রে হিরু মাইনা হিটলার যা করছিলো ইহুদীগো লগে তা ঠিক করছিলো বইলা ঈমানী জোশ ফলাইতেছেন, তারা হিটলারের নীচের মহান বানী পড়েন আরবদের নিয়া। ইহুদী ছাফা শেষ হইলে এরপরে মুসলমান ছাফা শুরু করতো এই রেসিস্ট খাপো এইটা আপনাদের নিরেট মস্তিস্কে জীবনেও ঢুকবেনা।
A. Hitler to his military commanders in 1939:
“We will continue to stir up unrest … in Arabia. Let us think of ourselves as masters and consider these people at best as lacquered half-monkeys who need to feel the whip [lit., knout].”
The German original runs:
“Wir warden weiterhin die Unruhe … in Arabien schüren. Denken wir als Herren und sehen wir in diesen Volkern bestenfalls lackierte Halbaffen, die die Knute spüren wollen.”
বাংলায়ঃ হিটলার তার মিলিটারি কমান্ডারদের বলেঃ puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
” আমরা আরবে অস্থিরতা বাড়িয়েই চলবো। আমাদের বুঝতে হবে আমরা এদের মনিব আর এরা (আরবরা) খুব বেশী হলে পালিশ করা আধা বান্দর যাদের কে চাবুকের বাড়ির উপর রাখতে হবে।” renal scan mag3 with lasix
মূমীন্সরা আরো জোশের সাথে হেইল হিটলার করতে থাকেন। আর আমরা মুড়ি খাই।
অমিত লাবণ্য বলছেনঃ
উপরের মন্তব্য ‘সামিউল আলম চৌধুরীর নোট থেকে “
অমিত লাবণ্য বলছেনঃ acquistare viagra in internet
বোকা হারাম, আইসিস, আসাদের করা খুনগুলি তো খুব পুরান না। আরবের ভাইরা সকাল বিকাল আসাদরে গদি থেকে নামায়, কই এখন তো তারাও চুপ। আসাদের সময় যারা চুপ ছিলো তারা আবার এখন সরব। আপনারা ভাই পারেনও !
সিরিয়ার আসাদের করা খুন কেউ কাউন্টই করতো না যদি সে সুন্নী হইতো। শিয়া হওয়াতে মুসলমান-আম্রিকা-মিডিয়া সব তার পিছে লাগছে। বিশুদ্ধতম মুসলিম সুন্নী ভাইয়েরা এর চাইতে বড়োবড়ো অপকর্ম করে পার পেয়ে গেছে, যাচ্ছে, যাবে। can you tan after accutane
৩০ লক্ষ খুন আর ৪ লক্ষ সম্ভ্রমহানী যারা মোটামুটি জায়েজ করে ফেলছেন তারা আসাদরে সকাল বিকাল ধুয়ে ফেলেন। আপনাদের পাইলট সালাম দিলাম ভাই।
শুধুমাত্র ইহুদি হবার অপরাধে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গণহত্যা যদি আপনি সাপোর্ট করেন, তাইলে দুনিয়াতে বহু লোক শুধুমাত্র ইহুদি রাষ্ট্র হবার কারণে ইজরাইলরে সমর্থন দিয়ে যাবে। দুনিয়াতে বাঞ্চুদ কি আপনি একলা ?
আপনি চান্স পাইলে ইহুদি এখনও খুন করবেন, ইহুদিরা চান্স পাইছে তাই তারা মুসলমান খুন করতেছে। আপনি ফুড চেইনের নীচে আছেন, অ্যাক্ট লাইক দ্যাট !
৭১ এ এই ঠিক জায়গাতেই মুসলমান ভাইদের কৃতকর্মের কথা কি এখন তোলা যাবে ? না থাক।
শিক্ষিত লোকে হিটলাররে দিনরাত ধোয়, আবার স্টালিনরে পূজা দেয়, কতো স্যাম্পল দেখলাম।
যারা হিটলারের খুনের প্রতিবাদ জানান, ইয়াহিয়ার খুনের প্রতিবাদ জানান, স্টালিন, আসাদ, নেতানিয়াহু সবার সমালোচনা করেন, তাদের আমি সম্মান করি। কাজটা যদিও অর্থহীন, তারপরেও করি।
অর্থহীন কাজটা আমি করি না, কারণ করে লাভ নাই। নাকি কান্না কান্দি না কারণ নাকে ঘা হইছে।
ইউ স্যার, প্লিজ ক্যারি অন doctus viagra
—-রেজওয়ানুল শামসুল কবীর শুভ
অমিত লাবণ্য বলছেনঃ
কয়েকটা গালির জন্য দুঃখিত। আমি গালিগুলো এডিট করতে ভুলে গেছি। কোনো হত্যাই সমরথনযোগ্য
নয়- আপনি যখন ইহুদী হত্যা সমর্থন করবেন তখন ইহুদীরাও মুসলিম হত্যা সমর্থন করবে। হিসাব ক্লিয়ার।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত… >:P কোন হত্যাই সমর্থনযোগ্য নয়… হত্যা শুধু হত্যাই বাড়ায়।
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
আপনি যখন ইহুদী হত্যা সমর্থন করবেন তখন ইহুদীরাও মুসলিম হত্যা সমর্থন করবে। হিসাব ক্লিয়ার।
চাতক বলছেনঃ
ভাল পোস্ট!! মানুষের এমন মৃত্যুর মিছিল কে থামাবে?
কিন্তু ধর্মোম্মাদেরা কি আসলেই মানুষ? শান্তির জন্যে মানুষ খুন আর কত? আপ্পনার পরশুনা শেষে আরও তথ্যবহুল একটা পোস্ট চাই
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
বিচারটা একপেশে হয়ে গেল না চাতক? হিটলার কিংবা নেতানিয়াহু কিন্তু মুসলমান নন…
চাতক বলছেনঃ
সাম্প্রতিক তথ্যানুযায়ী হিটলারের বাবা মুসলমান এবং মা ইহুদী! তাও আবার পাকি মুসলমানের রক্ত নাকি ছিল হিটলারের ধমনীতে। এখন কেউ যদি হিটলারের বানী দিয়ে শান্তি আনতে চায় তবে মানুষের আর কি করা?
তারিক লিংকন বলছেনঃ
এক পক্ষকে দেখলাম শান্তির কথা বলতে গিয়ে হিটলারের কথা প্রচার করছেন। খুব ভাল কথা আপনি পুরা ইহুদী জাতিকে ধ্বংস করতে চান বা করার কথা বলেন অথবা করতে ইচ্ছুক? দুনিয়ার মোট ইহুদীর ৭৫% ইসরাইলে বাকি ২৫ % গোটা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে…
কোন শান্তির মহিমায় বা মন্ত্রমুগ্ধতায় সারা বিশ্বের ইহুদীদের প্রতি এমন জাতিগত বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন? আপনারা কি আসলেই শান্তি চান। ১৪ মিলিয়ন ইহুদীর বিরুদ্ধে সচেতনভাবেই প্রায় ১৪০০ মিলিয়ন মুসলিমকে খ্যাপিয়ে তুলে? আব্রাহামিক ধর্মগুলোর কট্টর পন্থীরা কামড়া-কামড়ি করবে আর আপনি মানুষ মারার ফতোয়া দিয়ে নিরীহ মানুষের মৃত্যু থামাতে চাইবেন, কীভাবে সম্ভব?
“An eye for an eye leaves the whole world blind” M. K. Gandhi…
জাতিগত কিংবা ধর্মীয় বিদ্বেষ দিয়ে ইসরাইল-ফিলিস্তিনে শান্তি আনা সম্ভব নয়, সোজা কথা। আপনি আরও পড়ে বিস্তারিত একটা পোস্ট দিয়েন আমারও আরও জানার ইচ্ছা আছে
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
“You don’t need to be Muslim to stand for Palestine, you just need to be human. plz, morally along with Palestine for humanity against Israel’s cruelty. Its not a matter of religion; its a matter of humanity!!!”…… কথাগুলো ভাল লাগছে, কিন্তু আসলে আমাদের করার কি আছে? সিরিয়াসলি মুসলমানেরা সোজা বাংলায় ইডিয়ট। আমার এক ইরাকি বন্ধু আছে, ও প্রায় একটা কথা বলে, “Arabians are stupid. they have nothing but they declare war against other. Actually they believe something supernatural power but unfortunately doesn’t exist!!” I strongly believe that… SO?
চাতক বলছেনঃ wirkung viagra oder cialis
সিরিয়াসলি মুসলমানেরা সোজা বাংলায় ইডিয়ট
ভুল বলেছেন সরল ইংরেজিতে ইডিয়ট!!
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ achat viagra cialis france
একটা বিষয় নিয়ে আমি লিখেছি কিছু ব্যাপার মাথায় রেখে। কোনোভাবেই কোন পক্ষেরই হত্যাকে সমর্থন আমি করিনি। আমি শুধু সাম্প্রতিক ইস্যু নিয়ে ইহুদিদের অত্যাচারের কথা বলেছি। হিটলারের কথাটা একদিক দিয়ে সত্যি বলে এখানে উল্লেখ করেছি। সেটাকে মানদণ্ড হিসেবে এখানে আনিনি। কমেন্টগুলো না পড়লে আমার মাথাই আসতো না যে, একটা ব্যাপারকে আমরা নিজেদের মত ভেবে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যেতে পারি। আমি সত্যি এই ব্লগ পোস্টের জন্য দুঃখিত!!
তবে
সবাইকে ধন্যবাদ!!