জাতীয় বেশ্যা আর বড়লোকের ফার্মের মুরগি সংক্রান্ত কিছু অপ্রয়োজনীয় কথা…
374
বার পঠিতপ্ল্যানটা বহুত আগের থেকেই ছিল। বালেরকণ্ঠ যখন প্রথম প্রকাশিত হয়, তখন সাকিবকে বহুত রিকোয়েস্ট করে প্রথমালু মাঝে মাঝে ওর কাছ থেকে কিছু লেখা পাইত। আমার এখনও স্পষ্ট মনে আছে, তখন বালেরকণ্ঠ বহুত কাঠ-খড় পুড়ায়ে, হাতে পায়ে ধরেও সাকিবরে তাদের পত্রিকায় কলাম লেখাইতে পারে নাই। তারপর থেকেই সাকিব বালের কণ্ঠের চোখে পৃথিবীর সেরা অপরাধী হয়ে গেল। মজার ব্যাপারটা হচ্ছে, প্রথমালুর বিশিষ্ট ক্রীড়া আবাল স্যার উটপোঁদ শুভ্র ছিলেন ফলেন স্টার মোহাম্মদ আশরাফুলের বিশিষ্ট ভক্ত অনুরাগী। আশরাফুল ম্যাচের পর ম্যাচ জঘন্যভাবে বাজে খেলে আসলেও তিনি নিয়ম করে প্রতি সপ্তাহে দুইটা বা তিনটা অসাধারন রিপোর্ট করতেন আশরাফুলের নামে। কেননা তখন আশরাফুলের মায়াময় চেহারা আর কিছু অসাধারন ইনিংসের জাবর কাটা পত্রিকার কাটতি বাড়াবার অন্যতম হাতিয়ার ছিল। আর অন্য কিছু পারেন বা না পারেন, এই জাবর কাটার কাজটা উটপোঁদ খুব ভালো ভাবেই পারতেন। এভাবেই আমাদের প্রথম সুপারহিরো একটা নিকৃষ্ট নর্দমার কীটের ব্যবসায়িক পুঁজি হয়ে রইলেন অনেক দিন। কিন্তু যখন সাকিব আল হাসান ক্রমেই হয়ে উঠছিলেন এই গ্রহের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার, তখন মতিআলুর উটপোঁদ তার উটপোঁদীয় বুদ্ধি খাটিয়ে বুঝতে পারলেন, আশরাফুলের চেয়ে এখন সাকিবকে নিয়ে ব্যবসা করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। কেননা নিকট ভবিষ্যতে এই ছেলেটাই পাল্টে দেবে সব হিসাব-নিকাশ, নিতান্তই অবলীলায় গড়বে একের পর এক ইতিহাস। আর তা ছাড়াও মতিআলু আশরাফুলকে ঝেড়ে ফেলার চিন্তা করছিল। আশীর্বাদ হয়ে এল ফিক্সিং ইস্যু। যেহেতু উটপোঁদ আশরাফুলের আপন বড় ভাইয়ের মত ছিল, তাই সে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে আশরাফুলের কাছ থেকে সব জেনে নিল। এবং একটা শুভদিন দেখে পেপারে লাল হেডলাইন দিয়ে মাছের মায়ের পুত্রশোক করতে করতে মতিআলু তাদের অন্যতম লাভজনক পণ্য মোহাম্মদ আশরাফুলকে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ অপরাধী হিসেবে কাঠগড়ায় দাড় করাল।
পুরোনো পণ্য স্টকআউট, এবার নতুনের খোঁজে নামা। যেহেতু প্রথমালু একটা জাতীয় পতিতার নাম, সুতরাং উটপোঁদের তার আঁধারকালো চেহারায় বিশেষ ছলাকলা ফুটিয়ে সাকিবকে প্রথামালুতে কলাম লিখতে রাজি করিয়ে ফেলল। তার কিছুদিন পরেই আরেক পতিতার আগমন মিডিয়াপাড়ায়, বিখ্যাত দৈনিক বালের কণ্ঠের যাত্রা শুরু। সব রসুনের গোয়া এক, সুতরাং কিছুদিনের মধ্যেই বালের কণ্ঠ বুঝে গেল , কাটতি বাড়াতে সাকিবের মূল্য কতখানি। তাই তারা উঠেপড়ে লাগলো কীভাবে সাকিবকে তাদের জেবে পোরা যায়। কিন্তু সাকিবের সোজাসাপ্টা আচরনের কারনে তাদের সকল অনুনয়-বিনয়, আকুল আবেদন এমনকি শেষমেশ চোখরাঙ্গানি, সবই মাঠে মারা গেল। এই অপমানের শোধ নিতে তখন থেকেই বালের কণ্ঠ সাকিবের পিছনে লাগলো। সেই সময়ের কিছু বালেরকণ্ঠীয় নিউজ দেখলেই ব্যাপারটা আপনাদের কাছে ক্লিয়ার হয়ে যাবে। সাকিব বেয়াদব, সাকিব কাওকে সম্মান দেয় না, সাকিব সবসময় ড্যামকেয়ার ভাব নিয়ে চলে ইত্যাদি ভ্যা ভ্যা ভ্যা…
এদিকে আমাদের প্রথমালুও কিন্তু স্বস্তিতে নাই। তাদের সোনার ডিম পাড়া হাঁস সাকিব আল হাসান তাদের মোটেও সম্মান দিয়ে চলছেন না। যেহেতু এই হিপোক্রেটদের কাছে সম্মানের ডেফিনেশন হচ্ছে সবসময় পা চাটা এবং তোষামোদি করা, সুতরাং তারা এই জিনিসটা সাকিবের কাছে না পেয়ে বড়ই বিমর্ষ ও বড়ই ক্ষুব্ধ হচ্ছিল। আর যেহেতু সাকিব একটু অ্যারোগেন্ট টাইপের ছেলে, তাই ব্যাপারটা তাদের জন্য আরও পেইনফুল হয়ে দাঁড়াল। এক পর্যায়ে তারা বিসিবির মনের ভাষা পড়তে সক্ষম হল। তারা বুঝতে পারল, সাকিবের সোজাসাপ্টা ভাষা কিংবা আচরন শুধু তাদেরই পুটু ফাটিয়ে দেয়নি, বিসিবির মান্যবর দুর্নীতিবাজ চুতিয়াদেরও পুটু লাল করে দিয়েছে। এবং বাই হুক অর বাই ক্রুক বিসিবি সাকিব চ্যাপ্টার ক্লোজ করে দেবে। কেননা বিসবির দরকার শান্তশিষ্ট লেজ বিশিষ্ট ভদ্র ক্রিকেটার, যে হাজারো অনিয়ম-অসঙ্গতি আর দুর্নীতিকে তথাস্তু বলে মাথা পেতে নিয়ে আনুগত্যের নিদর্শনসরূপ পা চেটে যাবে। তাই গিরগিটি সমাজের আদর্শ মতি আলু সঙ্গে সঙ্গে তাদের ভোল পাল্টে ফেলল, তাদেরই আরেক পতিতা ভাই বালের কণ্ঠকে সাথে নিয়ে হাত মেলাল বিসিবির সাথে। venta de cialis en lima peru
নাটকের শেষ অঙ্কে চলে এসেছি আমরা। ড্রেনের ময়লার মধ্যে যে নিকৃষ্ট কীট জন্মায়, তার চেয়েও নিম্নস্তরের জন্মপরিচয়হীন কিছু জারজ সন্তান বেশ কয়েকদিন আগে ভিআইপি গ্যালারীতে সাকিবের স্ত্রী শিশির ভাবীরে খুবই জঘন্য, অতি নিকৃষ্ট কিছু ইঙ্গিত করে, এমন কিছু কথা বলে যেইটা একজন স্বামী শোনামাত্র একজন ন্যাশনাল ফিগার হবার পরেও নিজেরে সামলায়ে রাখতে পারে নাই। সুতরাং একজন বেয়াদব স্বামী তার স্ত্রীকে করা জঘন্যতম অপমানের শাস্তি দিয়ে নিকৃষ্ট অপরাধীর খেতাবটা আরও পাকাপোক্ত করলেন শুষিল সমাজের মাঝে। অবস্থা সামাল দিতে সেই জারজ কীটগুলার বিরুদ্ধে সাথে সাথে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। জেলের ভাত খায় তারা। এখন ক্লাইম্যাক্সটা হল সেই ছেলেগুলো বনানি-বারিধারার বাসিন্দা বেশুমার অর্থ-বিত্তের মালিক কিছু বড়লোকের ঘরে পালা ফার্মের মুরগি। এরমধ্যে একজন লন্ডনে পড়ালেখা করে, তার পিতা-মাতা সমাজের বড় তালেবর। তো লন্ডনে একজন বিশিষ্ট “শিক্ষিত” ছেলেকে আমাদের মাগুরার মফস্বলের মধ্যবিত্ত বাবা-মায়ের ছেলে সাকিব পিটাবে, তারপর আবার জেলের ভাত খাওয়াবে, এইটা তো মানা যায় না। হোক না সেই ছেলে আচোদা লুইচ্চা, হোক না তার চরিত্র শুয়োরের বীর্যে তৈরি শুয়োরের মত, তার ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করাটা পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ অপরাধ। তাই এই অপরাধের প্রতিবিধান করতে অগাধ ধনসম্পদের মালিক তার পিতামাতা বিসিবিকে ধরল। এদিকে আমাদের বিসিবির চুতিয়াগুলো এই সুযোগের অপেক্ষায়ই ছিল, বেয়াদব একরোখা সাকিবকে শিক্ষা দিতেই হবে। সে পাও চাটবে না, আবার ভালো খেলবে, কাড়ি কাড়ি টাকা কামাবে, ভালো থাকবে, ভালো রাখবে সবাইকে, এ হতে দেয়া যায় না। জাতীয় পতিতা মিডিয়া এক্ষেত্রে বিসিবির সহযোগী এবং অনলাইন চটি নিউজ পোর্টালের বেজন্মা শুয়োরগুলো ইভটিজারের বাপের সহযোগী হয়ে সাজানো স্ক্রিপ্ট মঞ্চস্থ করতে উদ্যত হইল, একের পর এক বানোয়াট, ডাহা মিথ্যা কথা চমৎকার ভঙ্গিমায় সাজায়ে প্রচার করতে লাগলো শুয়োরগুলা। ঠিক করা হল, নব্য বেজন্মা চাচা আকরাম খান সাকিবের সাথে NOC নিয়ে একটু নাটক করবেন, সাকিব এই ফাঁদে পা দেবে, তারপর তারা তাকে শূলে চড়ানো হবে। ব্যস, বেয়াদবের দিন শেষ… চ্যাপ্টার ক্লোজ… amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
এশিয়া কাপের ফাইনালের শেষে মুশফিক যখন সাকিবকে জড়িয়ে ধরে আকুল করে কাঁদছিল, তখন আমি কাঁদতে ভুলে গিয়েছিলাম সাকিবের চোখে পানি দেখে। ওকে তো আমরা মোটামুটি আবেগশূন্যই জানি, তাই না? মনে মনে খালি বলতেছিলাম “বিশ্বাস করো তোমার চোখের প্রতিটা ফোঁটা পানির মূল্য হিসেবে একটা বিশ্বকাপ আমরা পাব। সেইদিন বিশ্বকাপটা হাতে নিয়েও তুমি ঠিক এভাবেই কাদবা, ঠিক এইভাবে… কাইদো না ভাই। প্লিজ কাইদো না…”
সাকিব, আমি বোধহয় আমার কথা রাখতে পারলাম না… ক্ষমা কোরো ভাই, পারলে আমাকে ক্ষমা কোরো , আমাদের ক্ষমা কোরো…
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
মেসির বিরুদ্ধে যখন কর ফাঁকির অভিযোগ উঠেছিলো, তখন বার্সেলোনা ক্লাবটা নিজেদের সর্বস্ব দিয়ে তাঁকে রক্ষা করছিলো, সুয়ারেসের কামড় কেলেঙ্কারিতে প্রাপ্ত শাস্তিতে প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত ফিফাকে “বেজন্মার বাচ্চা” বলে গালি দিছে! এমন হাজারটা উদাহরন দেখানো যাবে। কিন্তু সেই কখন থেকে দেখতেছি, বিসিবির সাকিব বিষয়ক চুলকানি। সেই সাথে মিডিয়ার বদমায়েশি তো আছেই। সত্যিই সাকিব সর্বংসহা। স্যরি ভাই সাকিব। ক্ষমা করে দিস।
accutane prices
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ side effects of quitting prednisone cold turkey
অন্যদেশগুলা তাদের অ্যারোগেন্ট জিনিয়াসদের মূল্য বোঝে, তাই ঢাল হয়ে সামনে দাঁড়িয়ে রক্ষা করে সব ধরনের অভিযোগ আর সমস্যা থেকে। আর আমরা আমাদের স্পষ্টবাদী মহানায়ককে লাত্থায়া দূরে সরায়া দিতে ভালোবাসি তার সাফল্য সহ্য করতে না পেরে… #-o [-(
স্যালুট আমাদের… ^:)^ renal scan mag3 with lasix
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
জানি আমরা ক্ষমা পাবারও যোগ্য নই
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ para que sirve el amoxil pediatrico