টু দেশের সিনিয়র পলিটিশিয়ানস
226 free sample of generic viagra
বার পঠিতডিয়ার সিনিয়র পলিটিশিয়ানস,
আপনারা কি কখনো অবসর নিবেন না? সারাজীবন রাজনীতি করে কি পেলেন? না শান্তিতে একটা রাত ঘুমাতে পারছেন, না পরিবারকে ঠিকমতো সময় দিয়েছেন? গুম, হত্যা, মৃত্যু, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী এইসব আতংকের ভিতরেই কাটিয়ে দিয়েছেন পুরোটা জীবন। এটা কি মানুষের জীবন? পার্টি পার্টি করে জীবনের শেষ ভাগে চলে এসেছেন। কদিন পরেই এই পার্টি ছেড়ে, এই ক্ষমতা ছেড়ে চলে যাবেন অনেক অনেক দূরে। মৃত্যুর পরে কেউ কি আপনাদের এত এত অবদান স্মরণ করবে? আপনারা কি অতীতের কারোটা স্মরণ করছেন? তাহলে আপনি কেনো ভাবছেন, আপনার ভাগ্যে ব্যতিক্রম কিছু ঘটবে? আর আপনারা নিশ্চয় জীবনের এই শেষভাগে এসে দারুণ ক্লান্ত! পার্টি করতে করতে ক্লান্ত, যা যা চেয়েছেন তা তা না পেয়ে ক্লান্ত, বয়সের ভারে ক্লান্ত, বুড়ো ব্রেনটা নিয়েও ক্লান্ত!
তারচেয়ে এটাই কি ভালো না, এইসব ছেড়ে ছুড়ে শেষ যে কটা দিন বেঁচে আছেন সবরকম টেনশান থেকে দূরে গিয়ে আরামে আয়েশে প্রকৃতি দেখে পৃথিবী ঘুরে কাটানো? আপনার অর্জিত সম্পদ আপনার তাহলে কি কাজে আসলো যদি নিজের জন্যই কিছুটা ব্যয় না হলো? আপনার উত্তরপুরুষ সেগুলো ভোগ করে, উপভোগ করে জাস্ট উড়িয়ে দিবে। তখন আপনার পুরো জীবনের সমস্ত অর্জন ওই সম্পদের সাথেই উড়ে যাবে। পার্টির জন্য, দেশের জন্য, মানুষের জন্য, পরিবারের জন্য তো অনেক করলেন। এবার নিজেকেও একটু সময় দিন। online pharmacy in perth australia
রাজনীতি যদি পেশা হয়, পৃথিবীর তাবৎ পেশার মতো এটারও একটা নির্দিষ্ট বয়সসীমা থাকা উচিত না? কারণ একটা বয়সের পর যতই বয়স বাড়ে মানুষের ব্রেন-শরীর ততই অকার্যকর হয়ে উঠে-এটা বিজ্ঞানেরই কথা। আর প্রকৃতির নিয়মানুযায়ী এটাই স্বাভাবিক, এটাকে মেনে নেয়াই ভালো। তাই একটা বয়সের পর সমস্ত দায়িত্ব অন্যদের ঘাড়ে চাপিয়ে-দায়িত্বহীন টেনশান হীন একটা সুন্দর অবসর জীবনই সবচেয়ে আকর্ষণীয়। cialis 20 mg prix pharmacie
তাই পেশাগত রাজনীতির জন্যও বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়ার একটা নিয়ম দরকার, যেমনটা অন্য সব পেশায় রয়েছে! নতুন প্রজন্ম পুরোনো জিনিস নিতে পারছে না আর! তারা ক্লান্ত, ভীষণ ক্লান্ত – যেমনটা ক্লান্ত আপনারা!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd
ভাল বলেছেন আর কত, অবসর নেয়া প্রয়োজন এদের……
চাতক বলছেনঃ
অবসর কিংবা পদত্যাগ যায় বলেন না কেন এইসব কি আসলেই সমাধান?
তেন্ডুলকারকেও টিম থেকে বাদ পরতে হয়েছে কয়েকবার। বাকিদের কথাতো বাদই দিলাম। রাজনীতিও একটা খেলা। তাই যারা রাজনীতি করেন তারা সবসময় আমাদের আনন্দ দিবে বা দিতে পারবে তা কিন্তু না। শূন্যরানে আউট হবে কিংবা বোল্ড হয়ে যাবে কিংবা এক ওভারে ৩০ রান দিবে বা খুবই খারাপ করবে তারপর আবারও চেষ্টা করবে পরের ম্যাচে। আর যদি টিমের সিলেকশন কমিটির কাছে ভাল কেউ থাকে তবে তাকে তারা টিমে নিবে।
কিন্তু আমাদের সরকার সিলেকশন যারা করে তারা কি আসলেই সিলেকশন করতে পারে?
বা যে টিমকে সিলেকশন করল সবসময় কি টিমকে গঠনমূলক সমর্থন দেয়। অথবা ভাল প্লেয়ার কি তৈরি করছি আমরা? আমরা নিজেরা কি কিছুই চেষ্টা করছি। নিজে যদি এতোই আশাবাদী বা সৎ হই তবে কেন এই খেলায় আমরাও মেতে উঠছি না?
আপনার চিন্তাভাবনা ভালই কিন্তু একচেটিয়া হয়ে গেছে। যত ভাল কিছু পাইছি তাও বাধ্যতামূলক অবসর দিতে চাওয়ার এই বদ মানুষগুলোর জন্য পাইছি। আর তততদিন সিস্টেমের উন্নতি হবে না যতদিন আপনারাও খেলায় না নামেন।
ভাল থাকুন %%- %%- %%- %%-
তারিক লিংকন বলছেনঃ
গান্ধী, মেন্ডেলা কিংবা এমন হাজারো উদাহরণ আমরা দেখতে পায়। আসলে বয়স না অবসরে যাওয়ার নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজনীয়তা থেকে এইখানে আমাদের রাজনৈতিকদের স্বদিচ্ছা এবং জনগনের সত্যিকারের অংশগ্রহণ অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ।
:-w :-w :-w :-w
তবে আপনার আশংকা এবং হতাশা একেবারে অমূলক নয়।