ইয়ুথ ফর বাংলাদেশঃ একটি স্বপ্ন, একটি প্রতিজ্ঞা
2601
বার পঠিতবোকারাই স্বপ্ন দেখে পৃথিবীটা সুন্দর করে সাজানোর। অপদার্থরাই যুক্তিহীন আবেগে পথ চলে সুন্দর ভবিষ্যতের স্বপ্নে। আমাদের ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ এরকম কিছু বোকা আর অপদার্থের সংগঠন।
সময়টা ছিল ২০১২ সালের প্রথম দিকে। আমি আর আমার এলাকার ক্লোজ ছোট ভাই, শেকড় আহমেদ ফয়সাল এই দুজন মিলে দেশের তরুন প্রজন্মের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করতাম। আমাদের আলোচনায় উঠে আসতো বর্তমান রাজনিতির নানান দিকসহ তরুণ প্রজন্মের ভিতর যারা আলোচিত, তাদের কথা। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, আমরা বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন্মূলক কাজকর্মে নিজেদের জড়িয়ে রেখেছিলাম। শেকর ‘সেভ দ্য পিপল’ এবং আমি ক্রান্তি নামের তারুণ্যভিত্তিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন নিয়ে বেশ কিছু কাজকর্মও মাঠে নামিয়ে ফেলেছিলাম। আমি নিজেও ছিলাম সেভ দ্য পিপলের একজন নির্বাহী সদস্য।
শাহবাগের জাগরণ তখনো হয় নাই। কিন্তু, সেসময় তরুণদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন দেশব্যাপি বেশ আলোচিত ছিল। বিশেষ করে শিক্ষিত শহুরে তরুণদের মধ্যে জাগো ফাউন্ডেশন ও এর প্রতিষ্ঠাতা, প্রেসিডেন্ট করভী রাখসান্দ; ওয়ান ডিগ্রি ইনিশিয়েটিভ ও এর প্রতিষ্ঠাতা শাবহানাজ রশিদ দিয়া; বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশীপ ক্যাম্পেইন ও তার প্রতিষ্ঠাত্ প্রেসিডেন্ট ইজাজ আহমেদের নাম ছিল মুখে মুখে। এই সংগঠনগুলোর ছিল বিপুল সংখ্যক স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ স্বেচ্ছাসেবি। মনে পড়ে ২০১১ সালের নভেমবর মাসে জাগো ‘ইউনিভারস্যাল চিলড্রেন ডে’র রোড ইভেন্টে সারা বাংলাদেশ থেকে ৭০০০’এর মত স্বেচ্ছাসেবী মাঠে নামিয়েছিল। আর বিওয়াইএলসি বা ওয়ান ডিগ্রি ইনিশিয়েটিভও তাদের বিভিন্ন প্রজেক্ট নিয়ে তরুণ-তরুণীদের মধ্যে সাড়া জাগিয়েছিল।
সাড়া তারা জাগাতেই পারে। কিন্তু, যে নেতিবাচক ব্যাপারটা তাদের মধ্যে ছিল, সেটা হল এরা সবাই কমবেশি পশ্চিমা দূতাবাসগুলোর ফান্ড ও অন্য্যান্য সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে কাজ করত। আর সেই দূতাবাসগুলোও নিশ্চয় এমনি-এমনি তাদের সাহায্য-সহযোগিতা করতোনা। তাদের নিশ্চয় এদের নিয়ে বড় রকমের কোন প্ল্যান রয়েছে। তাদের অনুষ্ঠানগুলোর অনেকগুলোই অনুষ্ঠিত হত অ্যামেরিকান সেন্টার বা এম্বাসিতে। এই ব্যাপারটিই আমাদের খারাপ লাগতো যে, করভী, দিয়া বা ইজাজ একদিকে আজকের তরুন সমাজের কাছে আইকনরুপে পরিগণিত হচ্ছে; অথচ এরা অন্যদিকে পাশ্চাত্য শক্তির এজেন্ট হিসেবেই যেন গড়ে উঠছে। আর এদের দ্বারা প্রভাবিত ও অনুপ্রাণিত হাজারও তরুণও কি তাহলে সেই দিকেই ধাবিত হচ্ছে —এইসব বিষয় নিয়ে আমরা খুবই চিন্তিত ছিলাম। আমাদের মনে হয়েছিল এদের পাশ্চাত্য সাম্রাজ্যবাদী ও সুবিধাবাদি আচরণ ও কাজকর্মের বিপরীতে এমন একটা তারুণ্যের শক্তির উপস্থিতি দরকার যারা কোন বিদেশী শক্তির দালাল হিসেবে কাজ করবেনা এবং তরুণদের মধ্যে সেসব ধ্যাণধারণাই ছড়িয়ে দেবে যা সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গলময়ী হবে।
অনেকটা সেই চিন্তা থেকেই ইয়ুথ ফর বাংলাদেশের জন্ম, ২০১২ সালের জানুয়ারী মাসে। এটা গড়ে তোলার পিছনে অন্যতম লক্ষ্য এটাও ছিল যে, এখান থেকে আমরা দেশের নস্ট রাজনীতি ও অপশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হবো এবং সুস্থ ধারার রাজনৈতিক চিন্তাভাবনায় তরুণদের অনুপ্রাণিত করবো।
যাই হোক, কিছুদিনের মধ্যেই আমরা মাঠে নেমে যাই। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে ভারতীয় বিএসএফ কতৃক সীমান্তে হত্যা ও নির্যাতন বন্ধের দাবিতে আমরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানববন্ধন করি। আমাদের এই ইভেন্টটি তরুণদের মধ্যে মোটামুটি সাড়া জাগাতে সমর্থ হয়। আমাদের কাজকর্ম মানুষ পছন্দ করতে শুরু করে। আমাদের এই ইভেন্টের উপর ছবিসহ নিউজ এসেছিল দৈনিক সকালের খবর পত্রিকায়। এর পাশাপাশি এটিএন নিউজেও আমাদের ইভেন্টটির উপর নিউজ এসেছিল। নিচে সেই ইভেন্টের কিছু চিত্র তুলে ধরা হলঃ
একথা বলে নেয়া ভাল আমরা ‘ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ’-এর সাথে যারা আছি, তারা সবাই হয় স্টুডেন্ট, নয়তো সদ্য চাকরিতে ঢোকা তরুণ। আমাদের পড়াশুনা না হয় চাকরি-বাকরি নিয়েই বেশি ব্যাস্ত থাকতে হয়। এর মাঝেও সংগঠন ধীরে হলেও এগিয়ে চলেছে।
এরি মধ্যে অনলাইনে বিদেশী অর্থে চলা এসব সংগঠনের সাথে আমাদের মাঝে মধ্যেই ঠোকাঠুকি লাগতো। করভী রাখসান্দের সাথে একবারতো আমাদের ফেসবুকে ঠোকাঠুকি ভালোই জমে উঠেছিলঃ
https://www.facebook.com/ShakorAhmed/posts/446424212067841
এছাড়াও, এসব সংগঠনের অনেকেই বাংলাদেশে সমকামী আন্দোলনের সমর্থক বলে, তাদের সাথে মাঝে মাঝেই ফেসবুকে তর্কযুদ্ধ হতো। আমরা শুধু তর্কযুদ্ধ পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকলেও তারা অনলাইনে আমাদের উপর, বিশেষ করে আমার উপর ভালোই আক্রমণ চালাতো। এর মাধ্যমে আমাদের কোন ক্ষতি হয়নাই। বরং, তারাই প্রমাণ করেছে তারা কতটা নিচে নামতে পারে। তারউপর একবারতো, হিলারী ক্লিনটনের সাথে দিয়া, ইজাজ, করভীর ছবি দেখে সেখানে আমি একটা তির্যক কমেন্ট করার পর আমার ফেসবুক একাউন্টই ব্যান হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। এতে তাই আরও প্রমাণ হয়, আমরা তাদের ‘নেক-নজরে’ ভালোভাবেই আছি।
এখানে বলে রাখা ভাল যে, আমাদের সংগঠন এবং আমি ব্যাক্তিগতভাবে কারও সাথে শত্রুতা বা বিদ্বেষে বিশ্বাসী নই। আমাদের কারও আদর্শ বা কাজকর্মের সাথে বিরোধ বা বৈপরিত্ত থাকতে পারে; কিন্তু ব্যাক্তি হিসেবে কারো প্রতি আমাদের এমন ধারণা নেই যে, তাদের ছায়া মাড়ানো যাবেনা। আমরা মনে করি, আজ কারও সাথে আমাদের হয়তো আদর্শগতভাবে নাও মিলতে পারে; কিন্তু, তারা যদি নিজেদেরকে শুধরাতে পারে, দেশ ও দশের কল্যাণের জন্য, তাহলে অবশ্যই ভবিষ্যতে তাদের সাথে একসাথে কাজও করা যেতে পারে। আর আমেরিকাসহ পাশ্চাত্য দেশগুলো সম্মন্ধে শুধু নেতিবাচক ধ্যানধারণাই করিনা; বরং এটাও মনে করি গণতন্ত্র ও মানুষের ব্যাক্তিস্বাধীনতার চর্চায় যুক্তরাষ্ট্রের মত দেশগুলো আদর্শ। তাই, সবার প্রতি বন্ধুত্তের হাত আমাদের বাড়ানোই রয়েছে।
২০১২ সালের ১৬-ই ডিসেম্বর আমরা আমাদের দ্বিতীয় ইভেন্টটি করি। আমাদের দ্বিতীয় ইভেন্টটি ছিল আক্ষরিক অর্থেই সাম্রাজ্যবাদী শক্তি, তাদের দেশীয় এজেন্ট এবং দেশের নস্ট রাজনীতির বিরুদ্ধে চমতকার প্রতীকি একটা প্রতিবাদ। ‘হে বিজয়! আলোর স্রোতে এখনো মুক্তি খুজে ফিরি’ শীর্ষক আমাদের এই ইভেন্টিটিতে আমদের সংগঠনের ৩০-৩৫ জন সদস্য হাতে মোমবাতি নিয়ে, চোখে লাল কাপড় বেঁধে পাঁচ মিনিট নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে দেশের বিদ্যমান নস্ট রাজনিতি, অপশক্তির দালালি এবং তারুণ্যের পথভ্রষ্টতার বিরুদ্ধে প্রতীকি প্রতিবাদ জানায়। ওদের সবার সামনে জ্বলজ্বল করছিল কয়েকটি মশাল। এবারে আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় মিডিয়ার কাছ থেকে সেরকম রেসপন্স না পেলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের এই ব্যাতিক্রমি ইভেন্টটি বেশ সাড়া জাগিয়েছিল। যার কারণে ‘ক্রাইম দুনিয়া’ নামের একটি জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ পরবর্তীতে শাহবাগ আন্দোলনের সাথে আমাদের এই ইভেন্তটির তুলনা করে পোস্টও দিয়েছিল। তারা এটাও লিখেছিল যে, শাহবাগের প্রতিবাদী আন্দোলনের শুরুটাতো ১৬ ডিসেম্বর, ২০১২-তেই (আমাদের ইভেন্টটির দিন) হয়েছিল। নিচে সেই ইভেন্টের কিছু ফটো তুলে দেয়া হলঃ
এই ইভেন্টটির প্রচারণায় আমাদের প্রেসিডেন্ট ফয়সালের লেখা ফেসবুক নোটটিও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলঃ
https://www.facebook.com/notes/shakor-ahmed-uv/497362773636667
তারপর তো শাহবাগের আন্দোলন বাংলাদেশের সবার সবটুকু মনযোগ কেড়ে নিল। মূল ধারার তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের ধারাটা যেন অনেকটাই ফিরে এল। আগে ইমরান সরকার আমাদের মতই একজন সাধারণের চোখে অচেনা মানুষই ছিলেন। কিন্তু, শাহবাগ আন্দোলনের পর ইমরান সরকার এবং লাকি আক্তারের মত মানুষেরা সবার কাছে অতি পরিচিত মুখ হয়ে গেলেন। তারা হয়ে উঠলেন এক ধরণের সেলিব্রিটি। প্রেক্ষাপট থেকে অনেকটাই যেন তিরোহিত হল করভী, ইজাজ আর দিয়ারা। ইন ফ্যাক্ট, করভী রাখসান্দ অনেকভাবেই শাহবাগ আন্দোলনের নেতাদের সাথে যোগাযোগ করে আন্দোলনে নিজেকে শো-অফ করতে চেষ্টা করেছিল। জাগোর গুডউইল এম্যাসেডর ওয়াসফিয়া নাজরীন এসে ইমরান আর লাকি আক্তারের সাথে ছবি তুলেও নিয়ে গেলেন। কিন্তু, ইমরান সরকার করভীকে আগে থেকেই চিনতেন এবং খুব একটা পছন্দও করতেন না। কাজেই, করভীর শাহবাগ আন্দোলনে ভূমিকা রাখার ইচ্ছেটাও পূরণ হয়নি।
এই শাহবাগ আন্দোলনেও প্রথমদিকে আমাদের ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ ভালভাবেই মাঠে ছিল। ৫ই ফেব্রুয়ারি যখন এই আন্দোলন শুরু হয়, তখন আমাদের ‘ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ’-এর প্রেসিডেন্ট ফয়সাল আহমেদ খুলনায় ছিল। ৮ই ফেব্রুয়ারি ও খুলনায় ‘ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ’-এর যেসকল মেম্বার ছিল, তাদের নিয়ে খুলনার শিববাড়ি মোড়ে ব্যানার আর মোমবাতি নিয়ে যুদ্ধপরাধিদের ফাঁসির দাবিতে অবস্থান নিয়েছিল। নিচে তার কিছু চিত্র তুলে দেয়া হলঃ side effects of quitting prednisone cold turkey
পরে ও যখন ঢাকায় ব্যাক করলো দুই-একদিন পড়ে, আমরা ঠিকই শাহবাগে অবস্থান নিয়েছিলাম। যদিও একজন ব্যক্তিগতভাবে এবং একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমি ফাঁসির বিপক্ষে ছিলাম, তারপরও সংগঠনের বেশিরভাগের মতামত শাহবাগে যাওয়ার পক্ষে থাকায় আমিও সেখানে ছিলাম। কিন্তু, ২-১ দিনের মধ্যেই আমরা বুঝে গেলাম যে এই জাগরণকে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের কাজে ব্যাবহার করতে চাইছে। এবং এতে ছাত্রলীগের ছেলেদের আধিক্য দেখা যাচ্ছে। তখন, বিষয়গুলো অনুধাবণ করে আমরা সেখান থেকে নিজেদের অবস্থান সরিয়ে নিলাম।
তারপর, দীর্ঘ প্রায় সাত-আট মাস আমরা মোটামুটি নিস্ক্রিয় ছিলাম। পরে, দেশে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড, পুলিশের গুলিতে মানুষের মৃত্যু এবং হরতাল ও অবরোধে নিরপরাধ মানুষ পুড়িয়ে মারার প্রক্রিয়া আমাদেরকে খুব নাড়িয়ে দেয়। আমরা জানতাম আমরা বড় আকারে তেমন কিছু করতে পারবোনা এবং আমাদের কোন আন্দোলন দেশের শাসক গোষ্ঠি বা রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছুই পরিবর্তন করতে পারবেনা। তারপরও আমরা আমাদের জায়গায় থেকে নিজেদের ক্ষুদ্র সামর্থ্যের মধ্য হতে প্রতিবাদী কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম । ‘আমরা বাঁচতে চাইঃ রাজনীতিবিদরা দৃষ্টি দাও’ শীর্ষক ইভেন্টতি অনুষ্ঠিত হয় গত বছরের ১৬ই ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ গেটে। যদিও এই ইভেন্টটি করে আমরা খুব বেশি রেসপন্স পাই নাই, আমরা আমাদের সবকিছু দিয়ে ইভেন্টটাকে ভালভাবে আয়োজন করার চেষ্টা করেছি। ৩০-৩৫ জন সদস্যের উপস্থিতিতে আমাদের এই ইভেন্টটি অত্যন্ত কালারফুল একটি আয়োজন ছিল বলেই বিশ্বাস করি। এতে আমাদের অনুপ্রাণিত করতে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় শিক্ষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগি অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজিমউদ্দিন খান। নিচে এই ইভেন্টের কিছু ফটো তুলে দেয়া হলোঃ
আমরা এখন পর্যন্ত হয়তো তেমন বড় কিছু অর্জন করতে পারি নাই। কিন্তু, যেই আমাদের এই ইভেনন্টগুলোতে এসেছে, তারাই স্বীকার করেছে যে আমাদের আয়োজঙ্গুলো অত্যন্ত সুন্দর ছিল এবং আমাদের অনেক দূর যাওয়ার সম্ভাবনার কথাও তারা আমাদের কাছে প্রকাশ করেছেন।
আমরা জানি ইয়ুথ ফর বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত কেবল একটি স্বপ্ন ও প্রতিজ্ঞার নাম। একটি সম্ভাবনার নাম। হিন্দি ‘যুবা’ সিনেমার মত, দিল্লির অরবিন্দ কেজরিওয়ালদের মত আমরা হয়তো নিকট ভবিষ্যতে কিছুই করতে পারবোনা। তবুও আমরা স্বপ্ন নিয়ে সামনে এগিয়ে যাবো। আমরা এখন পর্যন্ত আমাদের কাজেকরমে তেমন কোন বাধার সম্মুখীন হই নাই। কিন্তু ভবিষ্যতে নিশ্চিতভাবেই হয়তো তা হতে পারে। আমরা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আলোর মশাল উরধে ধরে রাখার প্রত্যয়ই ব্যক্ত করে যাব। কেননা, দেশকে নিয়ে দেশের মানুষকে নিয়ে আমাদের স্বপনটা অনেক বড়ই।
সংগঠনের কাজকর্ম এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য শীগ্রই আবার আমরা কিছু নতুন আইডিয়া নিয়ে মাঠে নামছি।
আমাদের সংগঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ফেসবুকে আমাদের পেজ আর গ্রুপের সাথে যুক্ত হোনঃ https://www.facebook.com/YouthForBangladesh
আমাদের একটি ওয়েবসাইটও আছেঃ http://www.youth.live.com.bd
আমাদের কাজকর্ম ও লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নিমিত্তে যে কোন আলোচনা, সমালোচনা, পরামর্শ আমরা গ্রহণ করতে প্রস্তুত আছি।
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
উদ্দেশ্য সৎ ও ভালো হলে আপনার সংগঠনের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি ।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ levitra 20mg nebenwirkungen
আপনাকে ধন্যবাদ! আমাদের উদ্দেশ্য সৎ ও ভালো কিনা সেটা মানুষই বলবে। তবে, আমরা প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে ভাল কিছু করতে চাই।
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
মনে কিছু নেবেন না ভাইজান । আসলে বাংলাদেশে এত এত সংগঠনের সৃষ্টি হয়েছে এবং হচ্ছে যার বেশিরভাগের ধান্ধাই হচ্ছে নতুন কিছু করার নামে শুধু ত্যানা বেঁচা, ফটো সেশন, চান্দাবাজি আর অর্থ লুটপাট! এই অসংখ্যদের ভিড়ে প্রকৃত সৎ উদ্দেশ্যে গঠিত সংগঠনগুলিও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে ।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
can levitra and viagra be taken togetherআপনার সাথে একমত। আমরাও জানি আমাদের নিজেদেরকে প্রমাণ করতে হবে যে আমরা পালের গরু নয়। দেখা যাক আসলে কি করতে পারি, আমাদের সীমিত সামরথের মধ্যে থেকে।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত শাহিন ভাইয়ের সাথে… :-bd
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
অর্থাৎ, কাদের মোল্লার ফাঁসি হোক এটা আপনি ব্যক্তিগতভাবে এবং একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে চান নি।
আর কতো……………?
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আর…… আর… লেখাটি পড়ার জন্য আইজুদ্দীন ভাইকে ধন্যবাদ!
অনুস্বার বলছেনঃ
সেম প্রশ্ন আমারও… :-?? আর কত চুতিয়ামি? :-”
চাতক বলছেনঃ
8-X 8-X 8-X 8-X 8-X 8-X :)) :)) :)) :)) :)) :)) :)) >:) >:) >:) >:) >:) >:) >:) =)) =)) =)) =)) =))
অংকুর বলছেনঃ
~x( ~x( ~x( ~x( ~x( ~x( ~x( ~x( ~x( ~x(
অংকুর বলছেনঃ
আপনাদের সংগঠনটির জন্য শুভকামনা রইল । কিন্তু
ধন্যবাদ
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত অংকুরের সাথে… :-??
চাতক বলছেনঃ
<:-P <:-P <:-P <:-P
>:) >:) >:) >:) >:)
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাই, ব্লগকে আমি একটা মিডিয়াই মনে করি। সেজন্যি আমাদের উদ্যোগগুলো জানানোর চেষ্টা করেছি এর মাধ্যমে।
আর কাউকে আক্রমণ করার চেস্তার কথা এখানে লেখি নাই। এখানে, অনলাইনে যে আমাদের মাঝে মাঝে কিছু তথাকথিত ‘ইয়ুথ আইকন’দের সাথে তর্কযুদ্ধ হত, সেতাই তুলে ধরেছি। আর এতাও কিন্তু, লেখায় উল্লেখ করেছি যে আমি বা আমরাই অনলাইন আক্রমণের শিকার হতাম। কিন্তু, অন্যদের আমরা সেটা করতাম না।
আর সমালোচনা বা আসল রুপ ধরিয়ে দেয়াটা নিশ্চয় ‘সরাসরি আক্রমণ’ নয়। kamagra pastillas
আমি মনে করি, যে কোন ভাল উদ্যোগই ব্লগের মাধ্যমে প্রচার করা যায়, যেটা অনেকেই করে থাকে।
অংকুর বলছেনঃ
সরাসরি কারো ফেসবুক প্রোফাইলের লিংক দিয়ে তার সাথে আপনার কি হয়েছে তা জানানো কি ব্যক্তিগত আক্রমণ নয় ? হাসালেন ভাই
আর ব্লগ মিডিয়া ঠিক আছে , কিন্তু প্রচারমাধ্যম না ।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আমাকে ক্ষমা করবেন ভাই, কারণ আমি আপনার সাথে একমত হতে পারছিনা। মিডিয়াতে কেউ কি নিজেদের সংগঠন সম্মন্ধে লিখতে পারেনা?
আমার মনে হয় ভাই বিষয়টা একটু উদারভাবে দেখা উচিত।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আর এখানে ভাই করভীর ফেসবুক প্রোফাইলের লিঙ্ক দেয়া হয় নাই। দেয়া হয়েছে আমাদের প্রেসিডেন্ট শেকড়ের “ব্যাক্তিগত” ফেসবুক লিঙ্ক।
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
@শেহজাদ আমান,
“আমি বা আমরাই অনলাইন আক্রমণের শিকার হতাম। কিন্তু, অন্যদের আমরা সেটা করতাম না।”
উরে আমার ভদ্দরলোকরে । আদর্শবান সংগঠনের আদর্শবান তুচিয়া । এক হাতে তালি বাজায় দেখছেন, ক্যামন বাজে ? আপনারে আবাল বললেও কম বলা হবে ।
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
আপনি ব্লগে সংগঠনের প্রচার করছেন তা কি ঠিক!! আর ফাঁসি চাননি মানবাধিকার কর্মী হিসেবে? বাহ।
অনুস্বার বলছেনঃ
একজন বিশিষ্ট মানচোধিকার কর্মী হিসেবে উনার গুপ্ত লেঞ্জাখানা অবশেষে প্রকাশ পাইল…
উনি কিন্তু গরুর মত জবাই হজরত আলিকে চেনেন না, উনি হযরত আলীর আছড়ে ছাতু বানানো ২ বছরের শিশুটাকে চেনেন না, চেনেন না নির্মমভাবে ধর্ষিত হওয়া হজরত আলীর তিনটা অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুকন্যাকে, এরা সবাই তার কাছে প্রোপ্যাগান্ডা… উনি শুধু চেনেন একজন শহীদ আবদুল কাদের মোল্লাকে, যার ফাঁসি তার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মম মানচুধিকার লঙ্ঘন… :-” :-??
শহীদ আবদুল কাদের মোল্লার পবিত্র বীর্যে জন্মানো এই ধরনের অবৈধ সন্তানদের লইয়া জাতি কি করিবে? :-S
#-o
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd
অংকুর বলছেনঃ
সহমত :-bd :-bd :-bd
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাই এত ক্ষুদ্রভাবে মানুষকে বিচার করবেন না। আমার বা আমাদের সম্মন্ধে মূল্যায়ন করতে হলে আপনার মনটা একটু বড় করতে হবে।
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
আপনি মনকে বড় করার কথা বলছেন!! হাসালেন। আপনি একটি ব্লগপোস্টে কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন করবেন, আপনার মানবাধিকার চেতনা অমানবদের জন্য থাকবে আর সমালোচনাকে আপনি আক্রমন মনে করেন। কোন যুক্তিতে আপনি নিজেকে সুপিরিয়র মনে করছেন?? লাখো মানুষের রক্তের কি দাম নেই? দাম আছে শুধুই মানুষের পেট থেকে জন্ম নেয়া মেরুদন্ডহীন প্রানীর? আপনি দুই নৌকায় পা দিয়ে চলতে চাইবেন, তার প্রতিফল কি না ভোগার আশা করছেন?? এত সহজ আপনার জন্য সেটা!! :B >:P
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ভালো বলেছেন রাইন… :-bd
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
রাইন মামণি, যুদ্দপরাধিদের প্রতি তোর ঘৃণাকে সমর্থন করি; কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতি তোর সমর্থনকে নয়…।
অংকুর বলছেনঃ
~x( X-( :-q %-(
অনুস্বার বলছেনঃ
যদিও বিশিষ্ট ন্যায়ের সৈনিক মাহচুদুর রহমানের থিউরি অবলম্বন করে আমি আমার পিতা শহীদ আবদুল কাদের মোল্লার পুশি রোধ করতে পুটুঁ উন্মুক্ত করে কান্নাকাটির সিদ্ধান্ত নিয়াছিলাম, তারপরও পিছনে থাকা নধর লেঞ্জাখানা প্রকাশ হইয়া যাইবার ভয়ে আমি পুটুঁর উপর মানচুধিকারের তাবু টাঙ্গানোর সিদ্ধান্ত নেই।
এইটাই তো কইতে চাইলেন, আমান সাব… নাকি? :-j
বাট দ্যা ইউনিভার্সাল ট্রুথ ইজ, লেঞ্জা ইজ ইম্পসিবল টুঁ হাইড… :-”
চাতক বলছেনঃ
>:) >:) >:) >:) >:) >:) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) [-O< [-O< [-O< [-O< [-O< :)) :)) :)) :)) :)) :)) ^:)^ ^:)^ @-) @-) @-) ;;) ;;) ;;) ;;) 8-X 8-X 8-X 8-X 8-X 8-X
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
নারে ভাই কাদের মোল্লা বা জামাতের প্রতি আমার কোন ফ্যাসিনেশন নাই। আমার সমন্ধে আপনার ধারণা তাই ঠিক নয়।
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
@ শেহজাদ আমান,
“নারে ভাই কাদের মোল্লা বা জামাতের প্রতি আমার কোন ফ্যাসিনেশন নাই। আমার সমন্ধে আপনার ধারণা তাই ঠিক নয়।”
আর হাসাইস না । কমেন্টস গুলোতে দেখলাম তুই অনেককেই তুমি বলে সম্বোধন করেছিস । আমার মনে হয় বয়সে বড় হলে যথেচ্ছা ব্যবহার করা যায় – অন্তঃত তোর কমেন্টস দেখে তাই মনে হয়েছে । তাই এখন থেকে তোকে আমি “তুই” বলেই ডাকবো । বুঝছস হালার পুত । মাইন্ড করিস না আবাল । আমরা আমরাই তো ।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
সমস্যা নাই। বড় ভাইকে তো অনেকেই তুই বলে ডাকে, তাই না?
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ all possible side effects of prednisone
@ শেহজাদ আমান,
হ তা ডাকে । কিন্তু এইডা তো জানস যে, বড় ভাইয়ের মাইন্দে লাগলে মাঝে মাঝে আবার বিচিভাঙ্গা মাইর কপালে জোটে । তাই তোরে সাবধান কইরা দিতাছি, ভালা হইয়া যা বুকাসুচা ।
আর তোর লগে কি তর্ক করুম ক ? লিখছস প্রচারণামূলক পোস্ট আর ট্যাগাইছস রাজনীতি ট্যাগ !!!
হালা আবাল !! আসলে তোরে আবাল কইয়া দেশ-বিদেশের আবাল গোষ্ঠিকে অপমান করতাছি । কারন আবাল দের নূন্যতম একটা কোয়ালিটি থাকে । তুই তো কোয়ালিটিলেস আবাল ।
অংকুর বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd
চাতক বলছেনঃ
আমি আমি আমি আমরা আমরা আমরা । সকলে মিলে আমরা আমরা আর আমি একটু অন্যরকম আমরার মাজে। তাই আমিই আমি এবং আমিই আমরা।
ভাই আপনিই আপনি আপনার সমতুল্য কেউ না আর। আপনাকে বিপ্লবী অভিবাদন।
এইবার আপনি আর আপনার শহীদ কাদের মোল্লা (রাঃ) এক সাথে খান **ন।
আপনার ইয়ুথ ফর পাকিস্থানের জন্য শুভ কামনা।
ভুলে যাইয়েন না আপনার সব কিছু সকলের জানা।
:)) :)) :)) :))
=)) =)) =))
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আমারও কিন্তু জানা আছে যে আপনারা কিছু ব্লগার, যারা দলবেধে এখানে ব্লগিং করতে আসছেন, তারা কতটা আওয়ামী পন্থি…।
এটা আমাকে উল্লেখ করতে হল বলে ক্ষমা করবেন।
অংকুর বলছেনঃ
কোন বিষয়ে একই ধরণের চিন্তাভাবনা হলে সেটাকে বুঝি দল বেধে ব্লগিং বলে ?
চুতিয়ামিকে কি বলে ? viagra in india medical stores
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
জীবন এক পাঠশালা… কত কিছুই যে শিখতেছি… :-”
অংকুর বলছেনঃ
আপনি মানবতা কর্মী ? মানবতা কি ? আপনাদের কাছে মানবতার সংঙ্গা কি আলাদা ? can your doctor prescribe accutane
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
উনার কাছে মানবাধিকার সংজ্ঞা শুনে শহীদ আবদুল কাদের মোল্লা পর্যন্ত কবর থেকে উঠে আসবেন…
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
তাইলে তো মিয়া আপনার এখানে আসা উচিত হয় নাই। এখানে যদি সবাই আওয়ামী পন্থী হয় আর আপনি যদি চ্যাঁট-পন্থী হন তাইলে এখানে আপনার কাম কি? ল্যাদাইবার জন্য তো আপনার বরাদ্দ জায়গা আছেই!
গোয়ালঘর রাখিয়া বেডরুমে ল্যাদাইতে আসিবার হেতু কি? irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
অনুস্বার বলছেনঃ
প্রশ্নটা আমারও…
অর্ফিয়াস বলছেনঃ
করভী, দিয়া বা ইজাজ কিংবা ইরেশের মতো কর্পোরেট প্রস্টিটিউট দের বাইরে এসে কিছু করতে চাওয়ার প্রচেষ্টা কে স্বাগত জানাই। তবে খাল থেকে উঠে আবার যেন কুয়াতে না পরেন :)>-
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আপনার পজিতিভ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
খাল থেকে কুয়ায় নয়, আমরা সমুদ্রে যেতে চাই। আপনাদের সবার সহযোগিতা পেলে সেটা অসম্ভব নয়।
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
@ শেহজাদ আমান,
“খাল থেকে কুয়ায় নয়, আমরা সমুদ্রে যেতে চাই। আপনাদের সবার সহযোগিতা পেলে সেটা অসম্ভব নয়।”
তুই খাল থেকে কুয়োয় না পড়লে ঝুলন্ত পায়খানার নিচে পড়বি হারামজাদা । যে কাদের মোল্লার মতন পশুর ফাঁসির বিপক্ষে দাঁড়ায় তারে ধইরা এমন কয়েকটা থাবড় দেওয়া উচিত যাতে তুই নিজে তো বয়রা হবি-ই । তোর পরবর্তি কয়েক প্রজন্মও যাতে বয়রা হয় – সেদিকেও আমি ব্যাপক খেয়াল রাখবো ।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
will i gain or lose weight on zoloftThank you for the awesome galigalaj!
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
Its ok B-) B-) B-) B-) B-)
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
আমাদের সমাজের মানুষগুলো ঠিক কাঁকড়ার মত… কেউ উপরে উঠলেই, সবাই মিলে তাকে টেনে নামাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে….
ক্লাস টেনে পড়াকালীন “দুর্জয়” নামের একটি সংগঠন গড়ে তোলার চেষ্টা করেছিলাম… কিন্তু কাঁকড়া সমাজের কারনে তা সফল হতে পারেনি…। তবেআনন্দের বিষয় এই যে, আমার থিমটি অনুসরন করে একটি কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল কলেজের নামে ফাউন্ডেশন খোলে….
শুভকামনা রইল আমান ভাই…
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
মন্তব্য করার আগে পোস্টটি ভাল করে পড়া উচিত ছিল…এই লাইনটা বাদ পরে গেছে—
“”যদিও একজন ব্যক্তিগতভাবে এবং একজন মানবাধিকার কর্মী হিসেবে আমি ফাঁসির বিপক্ষে ছিলাম, তারপরও সংগঠনের বেশিরভাগের মতামত শাহবাগে যাওয়ার পক্ষে থাকায় আমিও সেখানে ছিলাম”
মন্তব্য প্রত্যাহার করছি….!!!!!!!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
প্রথমে পড়ে নিলে আর ইয়ুথ ফর পাকিস্তানের জন্য শুভকামনাখানা নষ্ট হত না। লক্ষণীয় ব্যাপারটা হচ্ছে পোস্টকর্তা খুব সুকৌশলে তার একগাদা ভ্যাজর ভ্যাজরের মাঝে শহীদ কাদের মোল্লার জন্য কান্নাকাটি করে ফেলছেন…
এতে আপনার মত প্রথমে আমিও টাসকি খাইছিলাম… [-( পরে ভালমত পড়ে ঘটনা বুঝলাম…
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
ফিলিং প্রতারিত… #-o
তারিক লিংকন বলছেনঃ
@-) @-) @-) @-) >:D:D:D:D<
লেটার ব্যাটার দ্যান নেভার!!
অংকুর বলছেনঃ
আমি এসেছিলাম আপনার এই মন্তব্যের উত্তর দিতে । এসে দেখি আপনি মন্তব্য প্রত্যাহার করেছেধ । :-bd :-bd :-bd
এইরকম অনেক মানুষ আছে যারা মানবতা , ধর্মের দোহাই দিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রচার করতে চান । একজন হত্যাকারীর জন্য তাদের মানবতা উছলাইয়া উঠে , ত্রিশ লক্ষ মানুষের জন্য মানবতা থাকেনা । তারা যে কেমন মানবতাবাদি তা আমাদের জানা আছে , কাদের বীর্য থেকে তাদের জন্ম তাও জানা আছে । half a viagra didnt work
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ zovirax vs. valtrex vs. famvir
:-bd :-bd :-bd
অনুস্বার বলছেনঃ
X-( X-( :-L
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
মডারেটেড
অংকুর বলছেনঃ
what did you mean to say! শুনেন ভাই । পি এইচ ডি করেও অনেক বুইড়া মানুষ হতে পারেনা । আমরা হয়ত ম্যাচিউরড না । তবে মানুষ । কিছু মানুষের মত কুকুর না ।
অনুস্বার বলছেনঃ
আপনি সবাইকে তুমি তুমি করে সম্বোধন করছেন কেন , জানতে পারি? @-) ছোটবেলার থেকে দেখে আসছি, সাধারণ ভব্যতাজ্ঞান অনুযায়ী অপরিচিতদের তুমি ক্রে বলার নিয়ম… :-” , সমালোচনা করার অধিকার সবারই আছে। কিন্তু আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে, শহীদ কাদের মোল্লার ফাসির বিরোধিতা করায় আপনাকে মাথায় তুলে নাচতে হবে। আর যারা যারা নাচতে অস্বীকার করবেন, তারাই আপনার মতে অবারচিন… :-??
জানতে চাচ্ছিলাম, আমিও কি অবারচিনের দলে পড়ে গেলাম? …
অংকুর বলছেনঃ
না না অনুস্বার দাদা , [-X [-X কি বলছেন এইসব ? উনি তো মেচিউরড । উনি সবাইকেই তুমি করে এমনকি তুই করেও বলতে পারেন ^:)^ ^:)^ ^:)^ :-SS :-SS :-SS
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
অনুস্বার,উনার সমালোচনা করার আগে আপনাকে আগে মেচিউরড হতে হবে o-+ কারণ আপনি যদি তা না হয়ে থাকেন তাহলে উনার মতো একজন মেচিউরড কাদের মোল্লার সৈনিকের সমালোচনা আপনি করতে পারেন না… [-X [-X :-$ :-$
অংকুর বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
অনুস্বার বলছেনঃ
তাই তো দেখছি। কি দুর্ভাগ্য আমার, আমি এখনও ম্যাচিউরড হতে পারলাম না… :-SS #-o >:P
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
অনুস্বর ভাই, জয়, ডন, ফাতেমা বা রাইনের সাথে আমার জানাশোনা ইস্টিশন ব্লগ থেকে। আর ওরা আমার থেকে যেহেতু অনেক ছোট, তাই ওনেক আগে থেকেই ওদের তুমি বা তুই বলে সম্মোধন করি।
কাজেই এটা নিয়ে ত্যানা প্যাঁচানোর অবকাশ নাই।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অবশ্যই না, তেনা পেচানির মৌলিক অধিকার স্যার শেহজাদ আমান ছাড়া আর কারোর নেই… :-” :-”
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
~x( ~x( আসলে, কি বলবো, অত্যন্ত ভালো মন নিয়ে ‘সভ্যতা’ইয় ব্লগিং করতে এসেছিলাম। কিন্তু, শুভ অনুভূতিগুলো আসলে এভাবেই কিছু অবারচীনের কাছে নস্ট হয়ে যায়।
ডন, রাইন, জয়, তোমরা এখনো অনেক ছোট। তোমাদের অনেক কিছু এখনো শেখার বাকি আছে। শুধু ব্লগ লেখলেই একটা বাচ্চা ছেলে বা বাচ্চা মেয়ে ম্যাচিউরড হয়ে যায় না। তার ঊপরে যদি, তারিক লিঙ্কনের মত একজন ভাবগুরু থাকে, তাহলে তোমাদের মত টিনেজারের পক্ষে সঠিক রাস্তার খোজ পাওয়া আরও কঠিন হয়ে পড়ে। ~x( ~x(
ভাল মন নিয়ে ‘সভ্যতা’য় ব্লগিং করতে এসেছিলেন? যতদূর জানি, আপনি কমপক্ষে ৫০ টি ব্লগের ( আপনার ভাষ্যমতে) সদস্য। এবার আপনি ভেবে দেখুন, আপনি একজন কতো উচু দরের অর্বাচীন! ডন, রাইন, জয় এরা আপনার ছোট হলে বলতেই হয় আপনিও আমার চেয়ে অনেক ছোট। আবার আমার চেয়েও বড় যে কেউ এখানে নাই তাই বা বলি কি করে? সুতরাং সামঝে………
তারিক লিঙ্কন যে আপনাদের উপর কতটা আছর করেছে সেটা আপনার বিদ্বেষ দেখলেই বোঝা যায়, ওখানেই তারিক লিঙ্কনের সার্থকতা। টিন এজারদের জন্য আপনার এতো দরদ দেখে মনে হয় আপনাকে করুণা করা উচিত। ওদের চিন্তা শক্তিকে এতো ক্ষুদ্র আর মূল্যহীন ভাবার কারনে আপনাকেই একদিন তার মূল্য দিতে হবে!
এখনও সময় আছে…………
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
কারে কি বলতেছেন আইজুদ্দিন ভাই… :-” এই সহজ কথাগুলোই যদি উনি বুঝতেন, তাহলে তো আর তেনার মহাপ্রাচীর বানাতেন না… >:P
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
রাসেল ভাই তো আমারে ইন্ডাইরেক্ট থ্রেট দিয়া দিলেন। কি আর করা আমি ভাই দুর্বল মানুষ! কিছুই তো করতে পারুম না আপনেরা যদি আমারে গুম বা খুন করেন। খালি আপনার নাম, আইপি এড্রেস, ঠিকান— এসব আমার প্রিচিত মানুশদের দিয়া কইলাম যে এই ঘটনা।
অফটপিকঃ আপনার মধ্যে কিঞ্চিত বিবেক অবশিষ্ট আছে বলেই মনে করি। এখন আপনি চেষ্টা করলে নস্ট রাজনৈতিক দল ছেড়ে নতুনভাবে চিন্তা-ভাবনা করতে পারবেন, যদি আপনি চান। তাহলে, হয়তো নিয়মিত কলা-রুটি পাবেন না, কিন্তু দেশের মানুষের জন্য নিরলোভভাবে কিছু করার জন্য মনে শান্তি পাবেন।
কাজেই, যতদিন আপনারা আমারে গুম বা খুন না করতেছেন, আপনাদের মত পাড় আওয়ামী লীগারদের নষ্ট রাজনীতি ছেড়ে সঠিক রাস্তায় আশার আহ্বান জানিয়ে যাব।
আমার কথায় মাইন্ড করলে ছুটু ভাই হিসেবে আমারে ক্ষমার দ্রিশটিতে দেইখেন…!
অনুস্বার বলছেনঃ
জমানা বদলেছে, বদলেছে থ্রেট দেওয়ার ধরনও… :-” তা স্যার আমানের কি ইচ্ছা? আইজুদ্দিনকে গুম করবেন নাকি লাশটা অন্তত ফেরত দেবেন?
আপনি শিক্ষক হিসেবে চমৎকার, জানেন তো? কত কিছুই না শিখলাম আপনার কাছে। সেদিন শেখালেন ভব্যতাজ্ঞান আর শেখাচ্ছেন কীভাবে সুক্ষ উপায়ে লাইফ থ্রেট দিতে হয়… ^:)^ ^:)^ ^:)^ অসাধারন… X-( X-( X-( X-(
অংকুর বলছেনঃ
আপনি মানবতা কর্মী ? মানবতা কি ? আপনাদের কাছে মানবতার সংঙ্গা কি আলাদা ?
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
মানবাধিকার কর্মীর উত্তম সংজ্ঞা পেতে হলে আমাদেরকে অনুস্বার ভাইয়ার মন্তব্যে চোখ বুলাতে হবে …..
অংকুর বলছেনঃ
ঠিকই বলেছেন ।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
ওহ্ আচ্ছা বুঝলাম। আসলেই আপনি ঠিক বলেছেন।ওরা আসলেই ম্যাচিউরড নয়। আরে প্রকৃত ম্যাচিউরড তো হলেন আপনি !! তবে এটাও মনে রাখা ভালো যে নিজেকে যে জ্ঞানী ভাবে এবং সবার সামনে সেরম ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে চায় সে কিন্তু আসলে জ্ঞানী নয়… আশাকরি আমি কি বোঝাতে চেয়েছি আপনি সেটা বুঝতে পেরেছেন জনাব…
তাইবুঝি 8-| মারাত্মক কথা বলেছেন তো দেখছি 8-X তা আপনার মতো কাদের মোল্লার সৈনিকের কাছে বুঝি আমরা সঠিক পথের সন্ধান পেতে পারি তাইনা ???
তাহলে আর দেরী করছেন কেন মশাই দিয়ে দিন না সঠিক পথের সন্ধানটা… 8->
অংকুর বলছেনঃ
কাদের মোল্লা মানুষ ছিলেন । আর একাত্তরে যাদেরকে মেরেছে এই কসাই কাদের তারা তো জানোয়ার ছিল । ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^
শেহজাদ আমান বলছেনঃ thuoc viagra cho nam
প্লিজ ভাই, এভাবে বলবেন না। কাদের মল্লা জানোয়ার ছিলেন ৭১-এ, এতে কোন সন্দেহ নাই। আমি কিন্তু বলি নাই যে রাজাকারদের বিচার করা যাবেনা। বিচারে যে রায় হয়, সেটা তাদের প্রাপ্য। এখানে ফাসিটা একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার না। দরকার রাজাকারদের শাস্তির রায়, আর তার সঠিক বাস্তবায়ন।
আর মৃত্যুদন্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতান্তই আমার ব্যাক্তিগত। শুধু আমি না, পৃথিবীতে অনেক মানুশই আছেন, যারা মৃত্যুদন্ডকে সমর্থন করে না। বিষয়টা এর চেয়ে বেশি কিছু না।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
আপনার মানসিকতা, রুচি যে কতোটা নিচু সেইটা আপনার এই কথা মাধ্যমেই বোঝা যায় আমান। ব্লগ এ কে বড় কে ছোট সেইটা দেখার বিষয় না। আপনার কথার ভাবে বোঝা যায় আপনি কি যেন এমন মুরুব্বি তাই আপনি সবাইরে তুমি তুই বলার রাইট রাখেন। আরে মিয়া ছাগলামীর তো একটা শেষ আছে আপনার দেখি তারও কোন লক্ষণ নাই 8-| আপনার সাথে কথা বলতে ইচ্ছে হয় না। কিন্তু আপনার এইসব ছাগলামী দেখে আর চুপ থাকতে পারি না।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ছাগ্লামি অ্যাট ইট’স বেস্ট… #-o :-@
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
তোমার জন্য শুভ কামনা থাকলো।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
মুরুব্বি আর আমি হইতে পারলাম কোথায়? আমিতো বিশিষ্ট আওয়ামী লীগার তারিক লিঙ্কন আর রাজু রনরাজ না? আমার কি আর তোদের মুরুব্বি হওয়ার অধিকার আছেরে বোইন!
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
^:)^ ^:)^ আমিতো বিশিষ্ট আওয়ামী লীগার তারিক লিঙ্কন আর রাজু রনরাজ না? আমার কি আর তোদের মুরুব্বি হওয়ার অধিকার আছেরে বোইন! ^:)^ ^:)^
ব্যাটা নচ্ছার!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আপনি না কারো উপরে ব্যক্তিগত আক্রোশ দেখান না এটা কি??
শেহজাদ আমান বলছেনঃ glyburide metformin 2.5 500mg tabs
আক্রোশ দেখাইলাম কেমনে? আমি জাস্ট কইছি যে আমি আওয়ামী লীগার হইলে হয়তো ফাতামাগো মুরুব্বী হইতে পারতাম।
আমি তো আর কইনাই, “ধর শালারে, মার শালার…!”
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
@শেহজাদ আমান,
আপনার নিজের লেখা আরেকটি কথা -
এবং উপরিউক্ত অনুচ্ছেদের বাকী অংশটুকু –
প্রথম অনুচ্ছেদে খুব স্পষ্টভাবেই ব্যক্তি এবং সাংগাঠনিক আক্রমন প্রকাশ পেয়েছে ( বোল্ড করা অংশটুকুতে ) ।
দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে আবার গাইলেন সাম্যের সুর এবং তৃতীয় অংশটুকুতে ঘুরে ফিরে সেই পা চাটার ইচ্ছাটাই প্রকাশ করলেন পাশ্চাত্যের । আরে বোকা, যে ব্যক্তি তার লেখা একটা আবেগী প্রচারনা গল্পের ছত্রে ছত্রে বলার ভাষা বদলায় এবং সুর বদলায় ক্ষণে ক্ষণে, তার তৈরি কিংবা পরিচালিত সংগঠনের আসল উদ্দেশ্য যে সমাজ গড়া সেটা বিশ্বাস করতে বলবেন না দয়া করে । বরং এটা বলুন যে – “আমরা ছলে-বলে, কলে-কৌশলে যুদ্ধাপরাধীদের পক্কপাতিত্ব করার এক মোক্ষম উপায় এবং চামে-চিকনে তা বাস্বাতবায়ন করবার এক কথিত প্রগতিশীল কর্মসূচি হাতে তুলে নিয়েছি ।”
আর আপনাদের মতন বিশিষ্ট আবেগী যুক্তিবাদী ছাগলেরা লেখার শুরুতেই যে এরূপ ছাগলামী আর মূর্খতার পরিচয় দেবেন,তা তো স্বাভাবিক ।
আরে ছাগল, অপদার্থ তো তারেই বলে, বিন্দুমাত্র শিক্ষার আলো এবং জ্ঞানের ছোঁয়া নেই যার মাঝে । সে আবার সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে কিভাবে ? তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ তো আপনি নিজেই । তাই আপনাকে বলছি –
বোকাদোচারাই এমন সব বিদ্বেষমূলক কথা লিখে আবার উপরে উপরে চুচিলের তকমা লাগিয়ে স্বপ্ন দেখে পৃথিবীটা সুন্দর করে সাজানোর ।
আশা করি আবেগে ঘাস না চিবিয়ে এবং ত্যানা না পেচিয়ে যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা দিয়ে তর্ক করে যাবেন ।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
missed several doses of synthroid:-w :-w :-w
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাইয়ু, কেউ জামাত করলে তার সমালোচনা যদি করা যায়, কেউ পাশ্চাত্য শক্তির দালালী করলে তার সমালোচনা করা যাবেনা কেন?
তবে, আমি কিন্তু এটা স্পষ্টতই লিখেছি যে আমরা তাদের আদর্শকেই ঘৃণা করি। ব্যক্তিগতবাভে তাদের প্রতি বিদ্বেষ না রাখারই পক্ষপাতি। কারণ, তারা যদি বর্তমানের ধনবাদি আর দালালীর আদর্শ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে, তবে তাদের সাথে ভবিষ্যতে বিবাব্দের যাওয়ার কন ইচ্ছেই তো নেই; বরং একসাথে কাজ করার আশা রাখি।
আর পাচাটা আমাদের কাজনা। বরং, যাদের সাথে আমাদের মতবিভেদ আছে, তাদের যদি কোন ভাল গুণ থাকে, সেটা স্বীকার করাকে পাচাটা বলেনা!
আর, আপনার কথাবার্তা উগ্র আওয়ামী লীগারদের মত মনে হচ্ছে। কারও সাথে মতের মিল না হলেই উগ্র আওয়ামী লীগাররা ছাগু, জামাত, সুশীল ইত্যাদি টাইটেল দিয়ে দেয়। আওয়ামী লীগাররা ভয় পায় যে কোন নতুন শক্তির উত্থানকে। কোন নতুন শক্তির উত্থানের সম্ভাবনা দেখলে তাদের হিস্টেরিয়া হয়। ছলে-বলে-কোশলে তাকে দমানোর জন্য এমন নিচে নাই, যেখানে তারা নামতে পারেনা।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
মেসেঞ্জার সাহেবের জন্য দুঃখ লাগতেছে। বেচারা আপনার জন্য তেনাবিদরে না চিনেই আপনাকে লাইনে আসার আহ্বান জানাইছিলেন… #-o মাফ করে দেন ভাই উনাকে… যেমনে তেনা পেচাইতেছেন, একটু পর পুরা বাংলাদেশই আপনার তেনার মধ্যে হারায়া যাবে…
#:-S
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
হ এ কারনেই তো তুই মানবতা চুদাইতে গিয়া যুদ্ধাপরাধী এবং মানবতাবিরোধীদের ফাঁসির বিপক্ষে যাস । ঐ হালার পাকির পুটু চাটা দালাল, মানবতাবিরোধীর ফাঁসির বিপক্ষে থাকলে তুই মানবতাবাদী কর্মী ক্যামনে হস রে !
তোরে উচিত কি জানস ? শুয়োরের পুটু চাটানো তারপর বনে নিয়া উলংগ ছাইরা আসা । বান্দরও তোরডা ধইরা হাসবো । আর তুইও বান্দরেরডা ধইরা হাসবি হালা মাদার্চুদ ।
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
@ পাছা শেহজাদ,
এক কাজ করিস তো । তুই তো আবার ফেসবুকে তোর লেখা বিভিন্ন ব্লগের লেখাগুলো শেয়ার করে ডায়লগ ঝারস – আমার লেখা অমুক ব্লগে তমুক শিরোনামে এত দিন ধরে পাঠক পছন্দের শীর্ষে ছিল ।
এইবার এক কাজ করিস । এই ব্লগের লেখাটা ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার দিয়ে লিখিস – সভ্যতা ব্লগে আমার এই লেখাটা পুস্টাইতে না পুস্টাইতেই পাছা সেট করে দিছে ।
হালার পাছা শেহজাদ । [ পাছা - পাকিস্তানি ছাগল ]
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আমার কেন যেন মনে হইতেছে আপনি তারিক লিঙ্কন ভাই! ভাই ভাল আছেন তো? আমার জন্য দোয়া রাইখেন!
অনুস্বার বলছেনঃ metformin gliclazide sitagliptin
আচ্ছা, ব্যাপারটা কি বলেন তো? আপনি যেখানে সেখানে তারিক লিংকন কে খুঁজে পাচ্ছেন কেন? #-o তিনি আপনার বংশগত শত্রু নাকি?
যাকে তাকে তারিক লিংকন বানিয়ে দেবার কারনটা বুঝলাম না… :-??
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আপনার পোস্টটি প্রথমে পরে যাচ্ছিলাম প্রথম খটকা লাগলো যখন বললেন বিদেশি এম্বাসি সাহায্য করছে তাদের নিশ্চয় তাদের কোন উদ্দেশ্য আছে। তাহলে আপনারা একাজ করছেন আপনার উদ্দেশ্য কি? প্রশ্নটি কি অমূলক।
এর পর গণজাগরণ মঞ্চের ইমরান লাকি ছেলিব্রেটি হতে সেখানে যায় নি। নিজের জীবন বাজি রেখে দেশের জন্য গিয়েছে। আপনি নিজের আদর্শের সাথে বিশ্বাস ঘতকতা করে কেন গেলেন? ক্যমেরায় আসার জন্য?
আওয়ামিলিগ কর্মীর আধিক্য? আপনি কি যুদ্ধাপরাধির দল জামাত শিবিরের আধিক্য কামনা করছিলেন? আওয়ামিলীগের কর্মিরা কি রাজাকারের ফাঁসি চাইতে পারে না?
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাইয়ু, আওয়ামী লীগের আধিক্য থাকায় যে কি হয়, সেটা এখন তো ইমরান ভাইয়েরা লিগারদের হাতে মার-মুর খাইয়া বুঝতেছে। আমরা সেটা আগেই বুঝছিলাম।
আর, আমাদের সংগঠন চলে গণতান্ত্রিক ভাবে– সবার মতামতের ভিত্তিতে। আমি সংগঠনের একজন হিসেবে শাহবাগে এসেছিলাম। এখন কি তুমি বলবা ‘ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে এসে আমি খারাপ করেছিলাম?’
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
ক্যামনে কি?
ইন্ডাইরেক্ট থ্রেট কিভাবে দ্যায়, একটু দেখাইয়া দেবেন?
আর রাসেল কে ডা? ভাই জান, আপনি হ্যাকার না ম্যাকার?
বিবেক কিছু অবশিষ্ট আছে বলেই তো আওয়ামীলীগ সমর্থন করি। না হলে তো আপনার মতোই হতাম!
নতুন ভাবে চিন্তা ভাবনা না করতে চাইলে কি ফাঁসাইয়া দেবেন নাকি?
ভাই, যত ভয়-ই দেখান, আপনার মতো জামাতের দালাল হওয়া সম্ভব না, এক্কেবারে স্যরি!
অনুস্বার বলছেনঃ
এই লোক তো সুক্ষভাবে আপনাকে থ্রেট দিলেন… :-L X-( X-(
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
accutane pricesওরা ঐ কাজটা খুব ভাল পারে।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাইজান ভয় দেখানো আর গুম করা বাল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) টাইপের লোকজনের কাজ। আমাদের নয়।
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
তাইলে আপনারা আছেন কি বাল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ছিঁড়তে?
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
উনি আলবদরের চুল ছিড়তেছেন আর কি… :-j
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
বোঝা গেছে, বিবেক যেটুকু আছে, সেটুকু বিদায় হইতে আর দেরি নাই! about cialis tablets
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
“”বোঝা গেছে, বিবেক যেটুকু আছে, সেটুকু বিদায় হইতে আর দেরি নাই!””
আপনাদের মতো আবর্জনা বিদেয় না করে তো নয়-ই!
নিশ্চিত থাকুন।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আপনার মত চিন্তা ভাবনা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের ছিল না বলে বেঁচে গেলাম। আপনার মত মাঠ খালি করে দিয়ে আসলে তো হতই!!!
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাইয়ু, আলবদর বাহিনীর সাথে কিছু মাদ্রাসার যুবক ছাত্রও ছিল, আর এখন আওয়ামী লীগারদের সাথে আছে কিছু পাকনামি ভাব দেখানো টিনেজার! এদের আওয়ামী লিগের কোন নস্টামি চোখে পড়েনা। zithromax azithromycin 250 mg
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
যাক, উনি শেষ পর্যন্ত আওয়ামীলীগের সাথে আলবদরেরও তুলনা করলেন… =D> সাবাশ ভাইজান… চালায়া যান আপনার মারখোরামি… :-bd
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
প্রশ্ন আরও ছিল একটার উত্তর কেন??
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
@ পাছা,
আরে তুই তো ছাগলের ১৩ নাম্বার বাচ্চা । =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) acquistare viagra in internet
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
হুম, পরিচয়য় ফাঁস হয়ে গেছে তো! এখন তো খেপবেনই…!
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
হায়রে !!! তোর অবস্থা দেইখা দুক্ক লাগতেছে !!! রাস্তায় ঘাটে ছাগলামীর জন্য মাইর মুইর খাইলেও মাইরদাতারে আবার তারিক ভাই কইয়া ফালাইস না… (:|
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
nolvadex and clomid prices:)) :)) রাস্তায় ঘাটে ছাগলামীর জন্য মাইর মুইর খাইলেও মাইরদাতারে আবার তারিক ভাই কইয়া ফালাইস না… :)) :))
তারিক লিঙ্কনের নাম না নিয়া আব্বা আব্বা কইয়া চিল্লাইলেও বাকীটা আমরা বুঝে নেবো যে ওরে তারিক লিংকনের ভুতে ধরছে। ভুতের ভয় বড় ভয়!
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আমিতো তারিক ভাইকে মানুষই মনে করি। আপনারা দেখি তারে জ্বিন-ভূত বানায়া দিতেছেন।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
মডারেটেড