আমরা কি ছুটে চলছি কোন অজানা কৃষ্ণগহবরের দিকে?
442
বার পঠিতপ্রাত্যহিক দৈনিক পত্রিকা খুললে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা আবিষ্কার, দীর্ঘতম সমুদ্র সড়ক উদ্বোধন, অত্যাধুনিক ম্যাগনেটিক ট্রেনের গতিশীলতা বৃদ্ধির খবর, কষ্টকরভাবে ধর্মীয় রীতিতে পশু জবাই নিষিদ্ধের আইন, কৃত্রিম মাংস তথা হ্যামবার্গার উৎপাদন, রপ্তানী বাণিজ্যে চীনের ঈর্ষণীয় উন্নতিসহ বিশ্বের নানা দেশের সপ্তপদী ইতিবাচক খবরের সাথে নিজের দেশের বিবিধ ঋণাত্মক খবরে হৃদতন্ত্রীতে কষ্ট অনুভব করি। যখন একই পত্রিকার পাতায় দেখি জার্মানীর ‘ওয়ার্ল্ড রিস্ক রিপোর্টে’ বিপজ্জনক দেশ তথা শীর্ষে বাংলাদেশের নাম। কিংবা জানতে পারি, আধুনিক শহর ঢাকার মীরপুরের ‘বিখ্যাত’ ভূতের বাড়ির সমাজ বিচ্ছিন্ন ডা. আইনুন নাহার রিতা ও বুয়েট ইঞ্জিনিয়ার নুরুন্নাহার মিতা নামক দু’বোনের নিজেদের নিজ বাড়িতে নির্বাসনের ঘটনা ও কেবল পানি খেয়ে ৪০-৫০ দিন অন্ধকার পানিহীন ঘরে মৃত্যুর জন্যে কেবল ‘কোরান’ তেলাওয়াত করে অবস্থান করার খবর। মৃত বাবা মায়ের সঙ্গেও তাদের আধ্যাত্মিক যোগাযোগ আছে বলে প্রকাশ করছেন বর্ণিত মিতা-রিতা। একই খবর সিলেট শহরেও! বৃটিশ পাসপোর্টধারী জনৈক বাঙালি ব্যক্তি কর্তৃক ২-মেয়েকে তালাবদ্ধ করে দীর্ঘদিন আটকে রাখে নিজ ঘরেই। এ খবর আমাদের জন্যে কোন সুবাতাস দেয়না। একটি ক্ষয়িষ্ণু ঘুনে ধরা ভেঙে পড়া সমাজচ্যুজ দেশ আর সামাজিক চিত্র তুলে ধরে বিশ্বের মানুষের সামনে। যা আমাদের ব্যথিত আর লজ্জিত করে বার বার! শুধু এ খবরটিই আমাদের মাথাটা ‘হেট’ করেনা বিশ্বের সামনে, আরো আছে অনেক ঘটনা, যার কয়েকটি নিম্নরূপ-
১৮ জুন’১১ তারিখ খারাপ আবহাওয়া দেখেও জরুরী প্রয়োজনে বরিশাল থেকে এসে বাসে আসি শিবচরের ‘কাওড়াকান্দি’ ফেরীঘাটে। ছোট ফেরী বন্ধ ও বড় ‘রো-রো ফেরী’ মাঝে মধ্যে চলছে জানতে পারি। দেখলাম হঠাৎ করে মাওয়া ঘাটের উদ্দেশ্যে লঞ্চ ও স্পীড বোট ছেড়ে যাচ্ছে ২/১টি। কাওড়াকান্দির ‘‘স্পীডবোট নিয়ন্ত্রক’’ অফিসে পদ্মার ঢেউ সম্পর্কে জানতে চাইলে, টিকেট বিক্রির জন্যে তারা এতোটাই উদগ্রীব যে, ‘তেমন ঢেউ-ই’ নেই বলে ‘তাচ্ছিল্যের সুরে’ জানালেন যাত্রীদের। কিন্তু যখন পদ্মার মাঝে এসে ‘পাহাড়ের মত ঢেউ ভেঙে’ বোট আর এগুতে পাড়ছে না, যাত্রীসহ বোটের ড্রাইভারের মুখও যখন শুকিয়ে ছাই, তখন যাত্রীদের চিৎকারে ড্রাইভারের সত্য ভাষণ এইরূপ, ‘‘ঘাটের মাস্তানদের চাপে জীবনমৃত্যুর এই পাহাড়সম ঢেউয়ের মধ্যেও তাদের বোট চালাতে হয় মুখ বুঝে’’। বোট উল্টে গেলে কিংবা ডুবলেও নাকি সেখানে নেই ফায়ার সার্ভিস বা উদ্ধারকারী কোন বাহিনী। ডুবন্ত যাত্রীরা কেবল নিজেদের চেষ্টায়, আর পারদর্শিতায়ই উঠতে পারে কখনো কিংবা ডুবেও যায় মাঝে মধ্যে। যদিও দক্ষিণ বাঙলার হাজার হাজার যাত্রী পদ্মা পার হচ্ছে ঐসব বোট ও লঞ্চে প্রত্যহ মিনিটে মিনিটে অন্যন্যপায় হয়ে!
ঢাবির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক রুমানা মঞ্জুরের স্বামী (প্রাক্তন!) হাসান সাইদ নাকি বুয়েট ইঞ্জিনিয়ার কিংবা বুয়েট ফেল! সন্দেহ বসত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক রুমানার ২-চোখে আঙুল ঢুকিয়ে তার চোখ দু’টো নষ্ট করে দেয়, আর নাকটি কামড়ে ধরে বন্য পশুর মত। কথিত নির্যাতনকে ‘হালাল’ করার জন্যে অনৈতিকতা, রুমানার চরিত্রের উপর কুৎসা রটনা করে স্বামী ছড়ায় সর্বত্র। যার প্রতিবাদ শুধু বাংলাদেশেই হয়নি, প্রতিবাদে কানাডায় পর্যন্ত মানববন্ধন ও মিছিল হয়েছে। হেডলাইন হিসেবে খবরটি এসেছে ভারতের বিভিন্ন পত্রিকায় ও বিশ্বের সর্বত্র। acheter viagra pharmacie en france
ঢাকার কাছাকাছি একটি ইটের ভাটায় কাজ করিয়ে তার পারিশ্রমিক না দিয়ে নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের রাতে শেকল দিয়ে বেঁধে রাখার একটি খবর প্রকাশিত হলো সেদিন পত্রিকায়। প্রাপ্ত বয়স্ক নারী পুরুষের সঙ্গে শিকলে বাঁধা ছোট্ট শিশুটিকে দেখলে বিশ্বের যে মানুষ কোন এ জাতিকে ধিক্কার দিবে নিঃসন্দেহে।
আম, কলাসহ বিভিন্ন মৌসুমী ফলে ক্যামিক্যাল তথা কার্বাইট মিশ্রিত হয়ে বাজারে আসছে নিত্য এখন। মাছ ও ‘খাঁটি গরুর দুধে’ মিশ্রিত হচ্ছে ‘ফরমালিন’। চানাচুরসহ বিভিন্ন বাজারী খাবার জিনিস ভাজা হচ্ছিল ‘পোড়া মবিলে’, যা হাতেনাতে ধরেছে ‘র্যাব’ এই সেদিন!
কয়েক বছর দুর্নীতির শীর্ষে নিজেদের শিরোনাম করার পর ব্যর্থ রাষ্ট্রের শিরোনামও পেয়েছে বাংলাদেশ নানা অনুসঙ্গে! বিদেশের খবরের হেডলাইন, ‘‘প্রতি ৫-জনে কমপক্ষে ২-জন চরম দারিদ্রসীমার নীচে বসবাস করলেও, সরকারগুলো এই ব্যাপারে তেমন কিছুই করছে না। বাংলাদেশের সরকার ও বিরোধীদল আছে নিজেদের আখের গোছানোর চেষ্টায়’’।
বিগত বিডিআরের ঘটনাও এ জাতিকে হতবাক করে বিশ্বের কাছে একটি আশ্চর্য জাতি হিসেবে তুলে ধরে যে, একটি শৃঙ্খলা বাহিনীর নিম্ন পদের সাধারণ সদস্যরা সাধারণ কিছু হতাশা থেকে তাদের দক্ষ করিৎকর্মা সকল অফিসারকে নারকীয়ভাবে হত্যা করে অবলীয়লায়। যার হিসেবে নিকেশ মেলাতে পারেনা এদেশের কিংবা বিশ্বের বিবেকবান মানুষ কেউ-ই।
আবার এ দেশটির কোটি কোটি মানুষ যখন একাত্তরের স্বাধীনতার জন্য জীবন বাজি রেখে বিদেশী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে মরণপণ যুদ্ধে লিপ্ত, তখনই বাঙালি নামক এদেশেরই ‘ইসলাম প্রিয়’ কিছু ‘ভাইরা’ তাদের স্বজাতির মা-বোনদের তুলে দেয় হানাদার বাহিনীর হাতে, নিজেরা যুদ্ধ করে নিজ জাতির স্বাধীনতার বিপক্ষে! হায় এ জাতি! যারা রাজাকার বলে নিজেদের পরিচয় দিতে গব বোধ করে। prednisone side effects in dogs long term
অদ্ভুৎ এ দেশে বনানীর ব্যস্ততম স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির পর স্বর্ণ উদ্ধার হয় ফাঁড়ির পুলিশ সার্জেন্ট ও কনস্টেবলদের কাছ থেকে। আবার চমৎকার খবর বটে, মনোহরদী থানায় ওসির চুল কাটতে ‘তাৎক্ষণিক’ না যাওয়ায়, নরসুন্দর প্রথমে প্রহৃত এবং পরবর্তীতে পুলিশ নরসুন্দরকে ‘হ্যান্ডকাপ’ লাগিয়ে নিয়ে যান নিজ থানায়।
ডাক্তারীর ন্যুনতম সার্ফিফিকেট ছাড়াই ‘বিশেষজ্ঞ ডাক্তার’ আটক হচ্ছে এ দেশে প্রায়ই। স্বপ্নেপ্রাপ্ত ঔষধ, জ্বিন-ভূতের মাধ্যমে চিকিৎসা হরদম চলছে এদেশে নানা অনুসঙ্গে। লক্ষ লক্ষ মানুষ ঐসব চিকিৎসার পেছনে ছুটে সর্বশান্ত ও ক্লান্ত হচ্ছে কিন্তু তারপরও চলমান প্রথাটি চলছে বৈদিক যুগ থেকেই আজ অবধি।
মহাকাশের ‘চাঁদ দেখা কমিটি’তে এদেশে থাকছে না কোন ‘মহাকাশ বিজ্ঞানী’। যে কারণে কেউ ঈদ পালন করছে ২৯তম রোজায়, আবার কেউ ঈদের পরদিন। এ নিয়েও পাশাপাশি ২-গ্রামে ঈদের দিন মারামারি ও হতাহতের ঘটনা এখন অহরহ ঘটছে। প্রতিবছর শবেবরাত ও ঈদ পালনে নিহতের সংখ্যা উত্তরোত্তর বাড়ছে।
বিশ্বের নোবেলজয়ী স্বদেশী নাগরিকের জন্যে সংশ্লিষ্ট মানুষের থাকে আবেগঘণ শ্রদ্ধা আর হৃদ নিংড়ানো ভালবাসা। অথচ এদেশের নোবেল বিজয়ীর সঙ্গে এদেশের সরকার ও বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষের মুখ দেখাদেখি বন্ধ প্রায়! কারণটি হচ্ছে, নোবেলজয়ী ব্যক্তি নিজের পদটি আঁকড়ে থাকার জন্যে পৃথিবীর মহাশক্তিশালী ‘লাঠিয়াল’কে ডেকে এনেছিলেন নিজের দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে। যদিও তথাকথিত ‘হুমকী’তে টলেননি ‘শেখের বেটি’। অবশেষে ‘নোবেল জয়ী’ এখন অনেকটা ‘একঘরে’ নিজ বাসভূমে!
এদেশেই এমন খবর ঘটে যে, সিন্ডিকেটের কারসাজিতে শেয়ার বাজার ‘রসাতলে, আর কালো টাকায় বিনিয়োগের খবরে চাঙ্গা ‘পুজিবাজার’! চমৎকার রসালো হৃদয়গ্রাহী খবর আর কি হতে পারে?
সাধারণ মানুষ বিস্মিত আর লজ্জিত হয় যখন দেখে ও শোনে যে, বিদেশের আদালতে প্রমাণিত ও শাস্তি দেয়ার পরও, এদেশের প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী মহোদয় নিজেকে নিরপোধারী ‘ধোয়া তুলসী পাতা’ বলে টিভিতে ‘টক শো’তে ‘টক’ করেন এবং বিদেশের ব্যাংকে টাকা পাচার ও আটকের তথ্য প্রমাণ বিশ্বব্যাপী প্রচারের পরও, এদেশের ‘রাজনৈতিক মা’ নিজের ছেলের কারাদন্ডকে ‘সম্পূর্ণ রাজনৈতিক হয়রানীমূলক’ বলে আদালতের রায়তে অগ্রাহ্য ও প্রত্যাখ্যান করেন।
প্রেমিকাকে ব্লাকমেইল করে ইন্টারনেটে ছবি ছড়ানো কিংবা প্রেমিকের বাবার কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায় এ কোমল মাটির বাংলাদেশেই সম্ভব। আবার মোবাইলে প্রেম করে প্রেমিকাকে ডেকে এনে হোটেলে ধর্ষণ করে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা সহজপ্রাপ্য এখন বাংলাদেশের জেলা শহরেও। এটা কি জানে আধুনিক শহরের কোন প্রেমিক প্রেমিকা?
এদেশেই ঘটে থাকে এমন ঘটনা যে, একাত্তরে জীবনবাজি রাখা মুক্তিযোদ্ধা হয়তো ভিক্ষা করছেন রাস্তায় কিংবা রিক্সা চালাচ্ছেন ঢাকার বস্তিতে থেকে, রাজাকাররা হাকাচ্ছেন মার্সিডিস কিংবা বিএমডবলু গাড়ী, আর ব্যাংক বীমা টিভি চ্যানেল পত্রিকা খুলে কোটি কোটি টাকার মালিক সেজেছেন দেশ বিরোধীরা।
আরো আছে আমাদের হাজারো ঘটনা। রানাপ্লাজার মেয়ের ছবি হাতে মায়ের মানববন্দন, প্রাত্যহিক মৃত্যু, ব্লাকমেল, ধষণ, হত্যা, হেফাজত, গাছকাটা, কোরান পোড়ান, ১৩-দফা, মতিঝিল সমাবেশ কত কি? ramipril and hydrochlorothiazide capsules
অদ্ভুৎ অত্যাশ্চর্যের এ ঘটনাগুলো কি এদেশে চলতেই থাকবে প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে একুশ শতকের আধুনিক মননের এ সময়ও? এ দেশের মানুষের বোধ আর বিবেক কি তাকে কখনো পীড়ন করবে না এর দহনে? এ দেশের মানুষ গুলো কি বোধহীন গন্ডারের চামড়ায় নিজেদের সজ্জিত রাখবেন অন্তহীন ধেয়ে চলা নক্ষত্রের মত? যার গন্তব্য হয়তো ধেয়ে চলা নক্ষত্রটিও জানেনা যে, সামনেই তার জন্যে ওৎ পেতে বসে আছে কোন মহাশক্তিধর ব্লাকহোল! বাঙালি কি এমন কোন ব্লাকহোলে নিমজ্জিত হবে সমূলে?
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ ventolin spray precio mexico
যৌক্তিকতার মানদন্ডে আপনার প্রত্যেকটি লিখার মত এই লিখাটিও খুবই চমৎকার ও সাবলীল । :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
লিখে যান…
শুভকামনা থাকলো ।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
শাহিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শাহিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শাহিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শাহিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শাহিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
চাতক বলছেনঃ
প্রাগৈতিহাসিক ভাই,
আপনার বিশ্লেষণ থেকে সহজেই অনুমেয় হচ্ছে আমরা কতটা অস্থির আর দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আসলেই তাই। কিন্তু আমার দুইটা সম্পূরক প্রশ্ন আপনার কাছেঃ
অনুস্বার বলছেনঃ
zithromax trockensaft 600 mg preisপ্রশ্নদুটো যৌক্তিক…
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
সব জাতি কম বেশি অস্থিরতায় কাটায় আবার তারা একটা লক্ষ্যে পৌছে। যেমন চীন বা ভিয়েতনাম। যুদ্ধ করে দেশ স্বাধির করার পর সব ভেদাভেদ ভুলে সবাই দেশের জন্য কাজ করছে। আধুনিক মনন লাগন করতে শিখছে। আর আমরা স্বাধিনতার ৪৩ বছর পরও কেউ কেউ স্বাধিনতাকে মানতে পারছি না, জগাখিচুড়ি শিক্ষা নিচ্ছি, যা বৈশ্বিক শক্ষিার সাথে মিলছে না। পদে পদে একটা শ্রেণি নানা ফতোয়া দিয়ে অগ্রগতি ব্যহত করছে।
আশাবাদ বিষয়ে আমার সিরিয়াল লেখা পাবেন ৩০১৪ শিরোনামে। এ ছাড়া আপাতত আশাবাদ তেমন দেখিনা, যেমন প্রত্যাশা করেছিলাম।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
কবে শুরু হচ্ছে? :-w :-w :-w
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
articles on kamagra poloকৃষ্ণগহ্বর ই বটে। আজব দেশ।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ get viagra now
আমি ঘটনাক্রমে অনেকগুলো দেশ ভ্রমণ করে বাঙলাদেশকে এক আজব দেশ মনে হচ্ছে, যা ২০১৪ শতকে থাকা কোন ক্রমেই উচিত নয়।
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
আলো আর আঁধার পাশাপাশি চলে বলেই হয়ত আমরা আলোর মুল্য দিতে জানিনা।
আমাদের দেশ যেমন কিছু দিকে পিছিয়ে যাচ্ছে তেমনি আরো অনেক কিছুতেই এগিয়ে যাচ্ছে।
কোন দেশই অস্থিরতার মধ্য নিয়ে না গিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারেনা।
অনুস্বার বলছেনঃ
viagra sildenafil genericচমৎকার বলেছেন আশরাফুল ভাই… :-bd
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ accutane prices
এ অগ্রগতি বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে কতটা গ্রহণযোগ্য তা চিন্তার বিষয়। হ্যা আমরা আমাদের ২/৩ শ’ টাকা বেতনের লাখো গৃহকর্মী নারীকে হয়তো ৪/৫ হাজার টাকা বেতনে পোশাক শিল্পে নিয়ে এসেছি। এখন মিলিয়ন ডলারের পোশাক শিল্পের কাপড়, সুতা, বোতাম, জিপার ইত্যাদি আমদানি করে অন্যের জন্য দরজির কাছটা করে তা বিলিয়ন ডলারে বিক্রি করছি। জাস্ট “বিশ্ব-দরজি” হয়েছি আমরা। আর চীনা নারীরা/পুরুষরা একেকটা যন্ত্র মানব হয়েছে। আবার এ যন্ত্রমানবগুলো দেশপ্রেম, মানবপ্রেমে ভরপুর। তারা তাদের দেশ আর বিশ্বকে পাল্টে দিচ্ছে যখন, তখন আমরা ২০-লাখ মানুষকে বিশ্ব ইজতেমায় এনে গর্ব করছি কিন্তু তার আউটপুর কি পাচ্ছে বাঙলাদেশ? তো কি হলাম আমরা?
অংকুর বলছেনঃ
ভালো লিখেছেন ভাই