শহীদ জুয়েল ও শহীদ মুশতাক– অসামান্য কিছু বীরত্বের উপাখ্যান এবং একটা প্ল্যাকার্ডের গল্প…..
612
বার পঠিত
ক্র্যাক প্লাটুনের গেরিলা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম খান (জুয়েল)
দৃশ্যপট — ১
লোকটা খুব অদ্ভুতধরনের। ক্রিকেট ছাড়া কিছুই বোঝে না। ক্রিকেট তার ধ্যানজ্ঞান এবং পাগলামি। আর আজাদ বয়েজ ক্লাব তার সেই পাগলামির ফসল। আজাদ বয়েজ ক্লাবটাকে নিজের হাতে গড়ে তুলেছেন মুশতাক। যদিও পশ্চিম পাকিস্তানিরা বাঙ্গালীদের মানুষ বলেই মনে করে না, ক্রিকেট খেলোয়াড় তো বহু দুরের কথা। তারপরও মুশতাকের মতো কিছু ক্রীড়া সংগঠকের জন্য আজ অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড়েরা খেলতে পারছে,নিজেদের মেলে ধরতে পারছে। যেমন, আবদুল হালিম চৌধুরীর কথাই ধরা যাক না। ডাকনাম তার জুয়েল। জগন্নাথ কলেজের ছাত্র জুয়েল ছোটবেলার থেকেই ক্রিকেটের প্রচণ্ড ভক্ত। মুশতাকের মতই ক্রিকেটটাকে ভালবেসেছেন খুব ছোটবেলার থেকে। কিন্তু ক্রিকেট নিয়ে তার উন্মাদনা শুধু ভালবাসাতেই থেমে থাকেনি। ব্যাটটা হাতে যখন ওপেনিংয়ে নামেন, বিপক্ষ দলের শিরদাঁড়া বেয়ে একটা ঠাণ্ডা স্রোত নেমে যায়। তার যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত কারনও আছে। কেননা তিনি মাঠে নামলেই এমন সব চোখ ধাঁধানো অদ্ভুত সুন্দর শটস খেলেন যে তিনি আউট না হওয়া পর্যন্ত ম্যাচ না দেখে উঠা সম্ভব হয় না। ফিল্ডারদের দেখে মনে হয় এই পৃথিবীতে তাদের চেয়ে অসহায় আর কেউ নেই। এভাবে ক্লাসিক আর ইম্প্রভাইজ শট একের পর এক যদি কেউ খেলতে থাকে, তবে ফিল্ডারদের দর্শক না হয়ে উপায় কি? স্লগ সুইপটা তিনি যেভাবে করতেন, সেটা বোধহয় আজো ইতিহাস হয়ে আছে। বিশেষ করে লাহোরে ঘরোয়া টুর্নামেন্টে তার অভূতপূর্ব ব্যাটিং দেখে তৎকালীন এক বিখ্যাত ক্রিকেটার বিস্ময়মাখা কণ্ঠে বললেন, এই ছেলেটা এখানে কেন? ওর তোঁ পাকিস্তান জাতীয় দলের হয়ে ওপেনিং করার কথা। হয়তোবা তার কথাই ঠিক। তৎকালীন পাকিস্তানের অন্যতম সেরা ক্রিকেট প্রতিভা কেন পকিস্তানের হয়ে খেলতে পারছেন না, তার উত্তর বোধহয় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কাছেও ছিল না। তারা হুকুমের গোলাম। তাদের উপর হুকুম আছে এই মছুয়া বাঙ্গালীদের কোনভাবেই পাকিস্তান জাতীয় দলের মতো অভিজাত একটা দলে ঢুকতে দেয়া যাবে না। জুয়েল তা জানেন। শুধু তিনি কেন, একজন বাঙ্গালী মাত্রই জানেন, ওই পশ্চিম পাকিস্তানের কুকুরগুলো বাঙ্গালীদের মানুষ বলেই মনে করে না। এতে বিন্দুমাত্র দুঃখ নেই জুয়েলের। বরং মনের গভীরে এক সুপ্ত আশা, একদিন বাঙ্গালীরা স্বাধীন হবে, ওই মাথামোটা শুয়োরগুলোর অধীনে থাকতে হবে না। সেইদিন স্বাধীন স্বদেশের হয়ে ওপেনিং করবেন জুয়েল। স্বপ্নের ডালপালা বিস্তৃত হতে থাকে।
কিন্তু ১৯৬৯ সালে ঘটে এক চমকপ্রদ ঘটনা। পাকিস্তান দলের ওপেনিংয়ের অব্যাহত দুর্দশায় বাধ্য হয়ে তিন টেস্টের নিউজিল্যান্ড সিরিজে নতুন মুখ হিসেবে দলে সুযোগ পান কিছু আনকোরা খেলোয়াড়। সবচেয়ে বড় চমক হয়ে আসে প্রাথমিক দলে পূর্ব পাকিস্তান হতে জুয়েলের অন্তর্ভুক্তি। কিন্তু তখন যে বইছে গনঅভ্যুত্থানের সংগ্রামী ধারা। স্বাধিকারের দাবিতে পিঠ ঠেকে যাওয়া বাঙ্গালী নেমে এসেছে রাস্তায়। জুয়েল মাতৃভুমির ডাকে সাড়া দিলেন। ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন পাকিস্তানের হয়ে টেস্ট খেলার সুযোগ। এরপর আইয়ুব শাহীর পতন হল, সাধারন নির্বাচন হল, বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে পাকিস্তানের ক্ষমতার একক দাবীদার হল বাঙ্গালীরা। কিন্তু অদ্ভুত বাস্তবতা যে জুয়েলের জন্য অন্য নিয়তি ঠিক করে রেখেছিল।
আজাদ বয়েজ ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা, ক্রিকেট অন্তঃপ্রান ক্রীড়া সংগঠক শহীদ মুশতাক…
২৫ শে মার্চের কালরাতের পর থেকে ক্রিকেট অন্তপ্রান মুশতাক নিখোঁজ। অনেক খুঁজেও তাকে পাচ্ছেন না প্রানপ্রিয় বন্ধু জুয়েল। ২৭ শে মার্চ আশরাফুল ভাই(বর্তমান এশিয়া ক্রিকেট কাউন্সিলের কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুল হক) কে নিয়ে ঢাকা জেলা ক্রীড়া পরিষদ ভবনের সামনে এসে স্তব্ধ হয়ে যান জুয়েল। প্রানপ্রিয় বন্ধু মুশতাকের নিষ্প্রাণ ঝাঁজরা দেহটা পড়ে আছে খোলা আকাশের নিচে। হাতদুটো উপরে ধরা। খেলা ছাড়া যে লোকটা কিছু বুঝত না, কাওকে কোনদিন কষ্ট দিয়েছে কেউ বলতে পারবে না। অথচ তাকেও ছাড়েনি নিকৃষ্ট শুয়োরগুলো। প্রিয়বন্ধুর মুখটার দিকে তাকিয়ে চোয়ালবদ্ধ শপথ নিলেন জুয়েল। যে শপথে মিশে থাকলো প্রিয়জন হারাবার প্রচণ্ড যন্ত্রনা আর ওই জারজ শুয়োরগুলোকে গোঁড়া থেকে উপড়ে ফেলবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। half a viagra didnt work
প্রথম বাঁধা হয়ে আসেন স্নেহময়ী মা। সন্তানকে ছোটবেলার থেকে যক্ষের ধনের মত আগলে রাখতেন বলেই কিনা সন্তানকে এই ভয়াবহ যুদ্ধে যেতে দিতে চাইলেন না। কিন্তু দেশমাতার সম্ভ্রম আজ যেখানে ধুলোয় ধূসরিত, সেখানে তিনি কিভাবে চুপ থাকেন? প্রতিপক্ষের বোলারদের এতটুকু চড়াও হতে না দেওয়ার মানসিকতা যার, অ্যাটাক ইজ দা বেস্ট ডিফেন্স ছিল যার মুলমন্ত্র, তিনি কি দেশমাতৃকার টানে মুক্তিযুদ্ধে না গিয়ে ঘরে বসে থাকতে পারেন? ৩১ শে মে ১৯৭১ বাড়ির পেছন দিকের দরজা দিয়ে মাকে কিছু না বলেই বেরিয়ে গেলেন জুয়েল। এর কয়েকদিন আগে বলেছিলেন মাকে একটা ছবি দিয়ে–
আমি যখন থাকবো না, এই ছবিটাতে তুমি আমাকে দেখতে পাবে।
ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নিলেন জুয়েল। তাকে মুক্তিবাহিনীর দুর্ধর্ষ ক্রাক প্লাটুনে অন্তর্ভুক্ত করা হল। এই প্লাটুনের অন্য সদস্যরা ছিলেন রুমি, বদিউজ্জামান, আলম, পুলু, সামাদ প্রমুখ। প্রশিক্ষণ শেষে ঢাকায় এসে তারা অভিযান শুরু করে। পৃথিবীর অন্যতম দুর্ধর্ষ গেরিলা প্লাটুনের একজন কার্যকরী সদস্য হিসেবে অভাবিত বীরত্বের পরিচয় দেন জুয়েল। ফার্মগেট, এলিফ্যান্ট রোডের পাওয়ার স্টেশন, যাত্রাবাড়ী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশনে মোটামুটি তুলকালাম লাগিয়ে দেন তারা। পাকিস্তানি হানাদারগুলোর অন্তরাত্মা কেঁপে যায় তাদের বীরত্বে। কিন্তু আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশনে অপারেশনের সময় গ্রেনেড বিস্ফোরণে জুয়েলের ডান হাতের আঙ্গুলগুলোর মারাত্মক ক্ষতি হয়। ক্রিকেটকে তিনি কতটা ভালবাসতেন, তার একটা প্রমান পাওয়া যায় এই ঘটনার পর যখন তার বোনের সাথে তার দেখা হয়। তিনি তার বোনকে প্রচণ্ড দুঃখ করে বলেছিলেন,
দেশ স্বাধীন হলে আমি আবার ক্রিকেট খেলতে পারবো তো?
১৯শে আগস্ট সিদ্ধিরগঞ্জ পাওয়ার ষ্টেশন অপারেশনের সময় পাকবাহিনীর প্রচণ্ড আক্রমণে তিনি আহত হন। এরপর তাকে মগবাজারে প্রখ্যাত সুরকার আলতাফ মাহমুদের বাসায় চিকিৎসার জন্য আনা হয়। আলবদরের তৎকালীন সেকেন্ড ইন কমান্ড আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ এই খবরটা পৌঁছে দেয় স্থানীয় পাকিস্তানি ক্যাম্পে। ২৯শে আগস্ট পাকবাহিনী হামলা চালায় ওই বাড়িতে। আহত অবস্থায় জুয়েলকে ধরে নিয়ে আসে ক্যাম্পে। ক্রাক প্লাটুনের তথ্য ও সকলের পরিচয় জানার জন্য প্রচণ্ড অত্যাচার চালানো হয় তার উপর। যে হাত দিয়ে একদিন স্বাধীন বাংলাদেশের ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিপক্ষের বোলারদের উপর চড়াও হতে চেয়েছিলেন,সে হাতের দুটো আঙ্গুল কেটে ফেলে পাকিস্তানি হানাদারগুলোর নির্মম নিষ্ঠুরতায়। প্রচণ্ড নির্যাতনের মুখেও একটা শব্দও উচ্চারন করেননি তিনি। ৩১ শে আগস্টের পর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ধারনা করা হয় তাকে ৩১শে আগস্ট ক্রাক প্লাটুনের অন্য সকল যোদ্ধার সাথে হত্যা করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে সাহস ও বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য শহীদ জুয়েলকে মরণোত্তর বীর বিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়। ১৯৭৩ সালের সরকারি গেজেট অনুযায়ী তার বীরত্বভূষণ সনদ নম্বর ১৪৮; বাংলামায়ের এক অকুতোভয় বীর সন্তান এভাবেই স্বাধীন বাংলাদেশের টেস্ট দলের ওপেনিং ব্যাটসম্যান হবার স্বপ্ন বুকের গহীনে নিয়ে হাসতে হাসতে জীবন উৎসর্গ করেন।
দৃশ্যপট–২ viagra vs viagra plus
২০১১ সালে পাকিস্তান সিরিজের কথা। পাকিস্তান ব্যাট করছে। ক্রিজে আছে শাহিদ আফ্রিদি। গ্যালারিতে আফ্রিদি আফ্রিদি, পাকিস্তান পাকিস্তান ধ্বনি। ভিনদেশের কেউ স্টেডিয়ামে থাকলে পুরোপুরি কনফিউজ হয়ে যেত যে এটা পাকিস্তান না বাংলাদেশ??!! মিরপুর স্টেডিয়ামের ইলেক্ট্রনিক স্কোরবোর্ডে হঠাৎ ভেসে উঠল এক সুন্দরী ললনার আন্দোলিত প্ল্যাকার্ড। যাতে লেখা…
Marry Me, Afridi
হিসাব করে দেখলাম প্ল্যাকার্ডটা শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ড থেকে দেখানো হচ্ছে। যে জারজগুলো আমাদের মানুষ বলে মনে করতো না, আমাদের ক্রিকেটে অচ্ছুৎ মনে করতো, যে শুয়োরগুলো পৃথিবীর অন্যতম সেরা এক ব্যাটসম্যানকে নির্মম নিষ্ঠুরতায় হত্যা করল, সেই দেশের এক অতি আজাইরা খেলোয়াড়, মাঠে যে সবসময় এমন আচরণটা করে, যেন আমরা এখনও ওদের অধীন, তাকে যখন আমার দেশের কোন আপু বিয়ে কর বিয়ে কর বলে তার অবদমিত বাসনা প্রকাশ করে এবং সেটাও এমন এক গ্যালারিতে দাঁড়িয়ে, যে গ্যালারিটার নামকরন করা হয়েছে ওই আজাইরা খেলোয়াড়ের জাতভাইয়ের হাতে নির্মমভাবে শহীদ আমাদের এক বীরের নামে, তখন আমার মাথা লজ্জায় নিচু হয়ে যায়।যখন শহীদ জুয়েল আর শহীদ মুশতাকের স্মরনে নামাঙ্কিত সেই স্ট্যান্ডে আমারই কিছু জাত ভাই গালে-মুখে- বুকে পাকিস্তানী পতাকা একে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান তোলে, কিছু আপু সারা শরীরে পাকিস্তানী পতাকা জড়িয়ে আফ্রিদির ছয়ে উল্লাসনৃত্য করে, তখন তাদের আত্মা কষ্ট পায়। ভাঙা তিন আঙুল মোচড়ের চেয়ে তীব্র আর্তচিৎকার দেয় জুয়েলের আত্মা… তখন আমার শহীদ মুশতাক আর শহীদ জুয়েলকে একটা প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে, আপনারা কি এই কারণে দেশটা স্বাধীন করেছিলেন?? তখন আমার মনে হয় ওই প্ল্যাকার্ডটা যেন আমাদের মিডল ফিঙ্গার দেখিয়ে বলছে, ৭১ ইতিহাসের এক অদ্ভুত পরিহাসের নাম, ৭১ ইতিহাসের এক অদ্ভুত রুপকথার গল্প…
তথ্যকৃতজ্ঞতা–
http://www.amarblog.com/omipial/posts/156234
www.somewhereinblog.net/blog/kabbo08/29559774 amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
চাতক বলছেনঃ
শহীদ জুয়েল ও শহীদ মুশতাককে :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: levitra 20mg nebenwirkungen
আর আপনাকে %%- %%- %%- %%- %%- %%- :-bd :-bd :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়েছেন বলে কৃতজ্ঞতা… :এতো দিন কই ছিলি?:
আর শহীদ জুয়েল আর মুশতাকের জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
SH_Rabon বলছেনঃ
আমার মনে হয় ওই প্ল্যাকার্ডটা যেন আমাদের মিডল ফিঙ্গার দেখিয়ে বলছে, ৭১ ইতিহাসের এক অদ্ভুত পরিহাসের নাম, ৭১ ইতিহাসের এক অদ্ভুত রুপকথার গল্প…
=(( =(( =((
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
:-< :-<
অংকুর বলছেনঃ
will i gain or lose weight on zoloftলজ্জা লাগে, কষ্ট লাগে যখন কেউ বলে খেলার সাথে পলিটিক্স মেশাবেন না।
শহীদ জুয়েলের অবদান ভুলে যাবার নয়। তাকে অন্তরের অন্তস্থঃতল থেকে ভালোবাসা
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
এই ফাকিস্তানি বীর্যগুলোর ম্যাৎকার শুনলে আজো মনে হয় আমরা স্বাধীন হতে পারিনি। অথচ আমি নিশ্চিত, একজন ফাকিস্তানি কখনই নিজের দেশকে ছাড়া অন্য কোন দেশের গেলমানগিরি করবে না… কিন্তু আমাদের কিছু আকাটা আবাল মারখোর ঠিক সেই কাজটাই করে… তারা শহীদ জুয়েল আর শহীদ মুশতাক স্ট্যান্ডে ফাকিস্তানের চাঁদতারা পতাকা দোলায়… পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলে ম্যাৎকার ধ্বনি করে। ৩০ লাখ শহীদের আত্মা বড় কষ্ট পায় তখন… বড় কষ্ট পায়..
doctorate of pharmacy online
অর্ফি বলছেনঃ
আজ জুয়েলের জন্মদিন…