মা দিবসে আমার মা ভার্সাস ম্যাক্সিম গোর্কির মা
1281 metformin gliclazide sitagliptin
বার পঠিত will metformin help me lose weight fastম্যাক্সিম গোর্কির মা ভার্সাস বাংলার গ্রামীণ এক সংগ্রামী মা [a true story]
মা! হৃদতন্ত্রী নেচে ওঠা একটি শব্দ, যেন বুকের মাঝে বয়ে চলা কোন শান্ত জলাধার। মানুষ ছাড়াও অন্যান্য হিংস্র প্রাণিদের মধ্যেও ‘মায়ের’ স্বভাব অনেকটাই ‘মাতৃসুলভ’। যে হিংস্র বাঘটি এই মাত্র একটি হরিণকে অত্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে খেয়ে আসলো, তাকেও তার ছোট্ট শাবক কিভাবে কান-লেজ কামড়াচ্ছে ও তার ‘হিংস্র মা’ ছোট্ট শাবককে নানাবিধ অনুসঙ্গে বা শব্দ করে তার প্রতি-উত্তর দিচ্ছে, তা এখন স্যাটেলাইট টিভির কল্যাণে প্রত্যহ আমরা প্রত্যক্ষ করছি। ‘মা’দের নিয়ে এ অঞ্চলে কম গল্প-উপন্যাস-সিনেমা তৈরী হয়নি। এমনকি বিশ্বসাহিত্যে ম্যাক্সিম গোর্রির ‘মা’ উপন্যাস অন্যতম পাঠকপ্রিয় ও পঠিত উপন্যাস হিসেবেও খ্যাত। ভারতের বিহারে গতবছর তৃতীয় শ্রেণির ট্রট্রেনযাত্রী জনৈক মহিলার হঠাৎ করে ‘টয়লেটে’ সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়ে, আকস্মিকভাবে তা টয়লেটের ফোঁকর দিয়ে নিচে লাইনে পড়ে গেলে, সন্তানের টানে ঐ ‘মা’ কোন কিছু চিন্তা না করেই চলন্ত ট্রেন থেকে লাইনে ঝাপ দিয়ে নিজে আহত হলেও, সদ্য জন্ম নেয়া সন্তানটি ট্রেনের ট্রাকে থাকে অক্ষত! ‘মা’-এর ‘চৌম্বকীয় অলৌকিক’ টান-ই সম্ভবত চলন্ত ট্রেন থেকে নিচে পড়ে যাওয়া সন্তানকে অক্ষত রেখেছিল! এখন পত্র-পত্রিকায় মাঝে মধ্যে পরকিয়ার কারণে সন্তান ফেলে ঘর-ছাড়া কিংবা প্রেমিকের সহযোগিতায় নিজ সন্তান হত্যার দু’য়েকটি ঘটনাও প্রকাশিত হচ্ছে, যা নিতান্তই আমাদের বর্তমান‘ক্ষয়িষ্ণু ভোগবাদী’ সমাজের সাময়িক সংক্রমণ। বিশ্বের প্রায় সকল মানুষ ও প্রাণিই ‘মা’কে কম-বেশী ভালবাসে।
আস্টুরিয়ান, হিন্দী ও বাঙালিরা মাকে ‘মা’বললেও, অন্য জাতির মানুষেরা মাকেযথাক্রমে Afrikaans=Moeder/Ma, Albanian=Nënë, Mëmë, Arabic=Ahm/Ummi, Aragones=Mai, Asturian=Ma, Aymara=Taica, Azeri=Ana, Basque=Ama, Belarusan=Matka, Bergamasco=Màder, Bolognese=Mèder, Bosnian=Majka, Brazilian Portuguese=Mãe, Bresciano=Madèr, Breton=Mamm, Bulgarian=Majka, Byelorussian=Macii, Calabrese=Matre, Mamma, Caló=Bata, Dai, Catalan=Mare, Cebuano=Inahan, Nanay, Chechen=Nana, Croatian=Mati, Majka, Czech=Abatyse, Danish=Mor, Dutch=Moeder, Moer, Dzoratâi=Mére, English=Mother, Mama, Mom, Esperanto=Patrino, Panjo, Estonian=Ema, Faeroese=Móðir, Finnish=Äiti, Flemish=Moeder, French=Mère, Maman, Frisian=Emo, Emä, Kantaäiti, Äiti, Furlan=Mari, Galician=Nai, German=Mutter, Greek=Màna, Griko=Salentino, Mána, Hawaiian=Makuahine, Hindi=Ma, Maji, Hungarian=Anya, Fu, Icelandic=Móðir, Ilongo=Iloy, Nanay, Nay, Indonesian=Induk, Ibu, Biang, Nyokap, Irish=Máthair, Italian=Madre,Mamma, Japanese=Okaasan, Haha, Judeo Spanish=Madre, Kannada=Amma, Kurdish Kurmanji=Daya, Ladino=Uma, Latin=Mater, Leonese=Mai, Ligurian=Maire, Limburgian=Moder, Mojer, Mam, Lingala=Mama, Lithuanian=Motina, Lombardo Occidentale=Madar, Lunfardo=Vieja, Macedonian=Majka, Malagasy=Reny, Malay=Emak, Maltese=Omm, Mantuan=Madar, Maori=Ewe, Haakui, Mapunzugun=Ñuke, Ñuque, Marathi=Aayi, Mongolian=`eh, Mudnés=Medra, mama, Neapolitan=Mamma, Norwegian=Madre, Occitan=Maire, Old Greek=Mytyr, Parmigiano=Mädra, Persian=Madr, Maman, Piemontese=Mar, Polish=Matka, Mama, Portuguese=Mãe, Punjabi=Mai, Mataji, Pabo, Quechua=Mama, Rapanui=Matu’a Vahine, Reggiano=Mèdra, Romagnolo=Mèder, Romanian=Mama, Maica, Romansh=Mamma, Russian=Mat’, Saami=Eadni, Samoan=Tina, Sardinian=Mama, Sardinian Campidanesu=mamai, Sardinian Logudoresu=Madre, Mamma, Serbian=Majka, Shona=Amai, Sicilian=Matri, Slovak=Mama, Matka, Slovenian=Máti, Spanish=Madre, Mamá, Mami, Swahili=Mama, Mzazi, Mzaa, Swedish=Mamma, Mor, Morsa, Swiss German=Mueter, Telegu=Amma, Triestino=Mare, Turkishr=Anne, Ana, Valide, Turkmen=Eje, Ukrainian=Mati, Urdu=Ammee, Valencian=Mare, Venetian=Mare, Viestano=Mamm’, Vietnamese=me, Wallon=Mére, Welsh=Mam, Yiddish=Muter, Zeneize=Moæ নামে সম্বোধন করে থাকে।
পৃথিবীতে অনেক উচ্চশিক্ষিত মহান মায়ের ইতিহাস রচিত হলেও, আমি এমন গ্রামীণ ‘সাক্ষরতাহীন’ এক মাকে জানি, যে তার সন্তানকে ‘মানুষ’ করার জন্যে জীবন বাজি রেখে রাস্তায় নেমেছিল এবং সমাজের নানা ভ্রুকুটি সয়ে ৭-সন্তানকে ‘সুশিক্ষিত’ করেছিল এক প্রতিকুল বৈরী সমাজে। আজকের ‘মা’দের অনুপ্রেরণাদায়ক এমন মায়ের গল্প হচ্ছে এটি।
গল্প! আসলেই গল্প কি? এই মায়ের বসতি ছিল বরিশাল জেলার নিতান্তই এক চরাঞ্চলে। যেখানে গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন তখনতো নয়-ই, এখনো আলোর মুখ দেখেনি। প্রায় ৯৮% সাক্ষরতাহীন এ অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ জেলে ও চরাঞ্চলের কৃষক সম্প্রদায়ের, অন্ধকার আর কুসংস্কারই যাদের জীবন-চিত্র। মেয়েরাতো নয়ই, ছেলেরাও তখনো সেখানে স্কুলে যেত না ঐসময়। স্কুলও ছিল দুর্গম পথে ও দূরবর্তী। যে মায়ের কথা বলছি, তার বিয়ে হয় বাল্যকালে মানে ছ’বছর বয়সে, কালক্রমে ৭-সন্তানের জননী হন তিনি। স্বামী ছিল অনেক ধানী জমির সহজ সরল মালিক-কৃষক। কিন্তু গ্রামীণ নগ্ন ষড়যন্ত্রে স্বামীর প্রায় সকল জমি হারাতে হয় মামলা-মোকদ্দমায়। ভিটে থেকে উৎখাতের জন্যে স্বামীর শেষ সম্বল গরুগুলোকে ‘বিষ প্রয়োগে’ হত্যা করা হয় একদিন, বাড়ি থেকে করা হয় যড়যন্ত্রমূলকভাবে উৎখাত। জমি-গরু হারিয়ে স্বামী কিংকর্তব্যবিমুখ হয়ে অনেকটা দেশান্তরি হন। কিন্তু সাক্ষরতাহীন গ্রামীণ মা ৭-সন্তানকে মানুষ করার দৃঢ় প্রত্যয়ে ‘রাস্তায় নামেন’। বড় মেয়েকে (যার বয়স এখন ৮৭-বছর) অনেক দূরের দুর্গম পথে স্কুলে পাঠান, যে কিনা ঐ স্কুলের প্রথম ছাত্রী। ২-ছেলেকেও অন্যের বাড়ি ‘লজিং’রেখে পড়াতে থাকেন নিজের অসচ্ছলতার কারণে। সন্তানদের মানুষ, সংসার চালানো ও লেখাপড়া করানোর জন্যে সদ্য চালু হওয়া সরকারি প্রকল্প ‘পরিবার পরিকল্পনা’ বিভাগে ‘নিম্নপদে’ চাকুরী নেন মা। কিন্তু অসেচতন সাক্ষরতাহীন কুসংস্কারে ভরা গ্রামের মানুষ একজন মহিলার ‘পরিবার পরিকল্পনা’ বিভাগে চাকুরী করে ছেলে ও মেয়েকে লেখাপড়া করানোকে ‘ন্যাক্কারজনক’ হাস্যকর দৃষ্টিতে দেখতে থাকেন। নিজ আত্মীয়রাও ‘আল্লাহ ও ধর্ম বিরোধী’ বিভাগে চাকুরী করার অপরাধে তাকে ধিক্কার ও অনেকটা একঘরে করেন সমাজে। গ্রামীণ কয়েকজন সক্ষম গৃহবধুকে ‘জন্মনিয়ন্ত্রণ’ কার্যক্রম গ্রহণে থানা সদরে নিয়ে যাওয়ার পথে হঠাৎ ঝড়ে ‘নৌকাডুবি’তে ৩-জন মহিলা ও ২-শিশু মারা গেলে, ‘পাপ কাজের জন্য গজবী মৃত্যুর’ জন্যে কয়েকটি গ্রামের মানুষ এই মা’র বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় এবং তার নামে নানা অপপ্রচার, কুৎসা ও পেশাগত কাজে বাঁধার সৃষ্টি করে, তার ঘর আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়ার উদ্যোগ নেয়। কিন্তু ঐ মা দমে না গিয়ে সরকারিভাবে এর মোকাবেলা করেন এবং নিজ উদ্যোগে স্থানীয় বাজারে সরকারি উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এনে জনমত গঠনের জন্য সভা করতে সক্ষম হন। এভাবে নানা বন্ধুর দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ঐ সংগ্রামী ‘মা’ তার সব সন্তানকে মানুষ করেন, ৩ মেয়েকে বিয়ে দেন এবং নাতি-পুতিদের নিয়ে ‘যৌথ পরিবার’ ধরে রাখতে করে সক্ষম হন। ৪-সন্তানকে তিনি উচ্চ শিক্ষিত করে বিদেশে প্রেরণ করেন। তার এলাকায় তার প্রথম সন্তান স্কুলে যাওয়া মেয়েকেও তিনি ‘গ্রাজুয়েট’ বানান।
বিদেশে অবস্থানকারী সন্তানরা তার নামে টাকা পাঠালে, তিনি ঢাকা শহরে ঐ সময়ে রাস্তাঘাটহীন একটি এলাকায় নিজে জমি ক্রয় করেন এবং নিজে ‘অক্ষরজ্ঞানহীন গ্রামীণ অজপাড়াগাঁয়ে’র মহিলা হয়েও, একটি ৬-তলা বাড়ি এককভাবে নির্মাণ করেন। মালপত্র ক্রয় ও বাড়ির হিসাব রাখার জন্যে তিনি অন্য মানুষের সাহায্য নিতেন। ব্যাংক একাউন্টে স্বাক্ষর করতে না পারা ও নিজে হিসাব লিখে রাখতে না পারার দুঃখবোধে সাক্ষরতার ইচ্ছে তার মনে প্রবলভাবে জাগ্রত হয় এবং প্রায় ৮০-বছর বয়সে নাতিদের কাছে পড়ালেখা শুরু করেন। ৩-৪ মাসের চেষ্টায় সে হিসাব রাখা ও দৈনিক পত্রিকা পড়া শেখেন। শেষ জীবনে তিনি একজন ‘সফল নারী’ হিসেবে ঢাকা শহরে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় নিজ হাতে নির্মিত বাড়িতে ‘শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে’বসবাস করতেন। টেলিফোনে তিনি প্রায়ই বিদেশ অবস্থান কারী ছেলে, বউ, নাতিদের সাথে কথা বলতেন। নিজ খরচে তিনি হজ্বব্রত পালনসহ কয়েকবার বিদেশ ভ্রমন করেন। নিজ অন্ধকার দ্বীপগ্রামে গেলে তিনি গ্রামীণ অসহায় মহিলাদের নিজের সংগ্রামী জীবনের গল্প শোনাতেন এবং বিপদে সাহস নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উদ্ধুদ্ধ করতেন। এই ‘মার’ ৭-সন্তানই এখন দেশে বিদেশেসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরে প্রতিষ্ঠিত। তার ৭ সন্তান এখন মায়ের বর্ণিত গল্পে গর্বিত।
এই লেখক হয়তো তার মায়ের জীবন সংগ্রামের গর্বের কাহিনি এ জন্যে লিখতে পারছে যে, তার মা সংগ্রাম করে তাকে পড়ালেখা শিখিয়েছে। ঐ অঞ্চলের অন্য দশজন সাধারণ গ্রামীণ মায়ের মত এই লেখকের মা হলে, এই লেখক হয়তো এখন ঐ দুর্গম দ্বীপগ্রামের কোন ‘জেলে’ কিংবা সাধারণ ‘কৃষক’ হতেন, একজন সমাজ সচেতন লেখক হতেন না। বিশ্বের সকল সচেতন মানুষ চেনে ম্যাক্সিম গোর্কির মা উপন্যাসের ‘পাভেল ভলাসভের মা’কে। যে কিনা সন্তান পাভেলের জীবন চিত্রায়নের জন্য পুলিশের ধাক্কা খেয়েও ধকধকে চোখ জ্যোতিষ্মান রাখে, তার চেতনা প্রাক্তন রুশ সমাজের বুককে শতদীর্ণ করে হৃদয় জ্বলে ওঠে সহস্র শিখায়, যার আলোকচ্ছটা ছড়ায় সোভিয়েত সমাজে! এদেশের অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজে ঘরে ঘরে হত্যা, ধর্ষণ আর নির্যাতনে নিত্য পিষ্ট নারীদেরকে বলবো, চলুন আমরা উপরে বর্ণিত ‘মা’-দেরপথকে অনুসরণ করি এবং নিজ সন্তানদের সুশিক্ষা দেয়ার সকল বন্ধুর পথকে অতিক্রম করে সামনে এগিয়ে যাই, ছিন্ন করি কুসংস্কার আর অন্ধকারের দেয়াল। পারবে কি এ দেশের অনাগত মা’রা কিছু শিখতে এ স্বর্ণপ্রভা মায়ের থেকে? উড়তে কি পারবে তার দেখানো সীমাহীন দিগন্তে? পারবে কি বানাতে ক্রান্তিকালকে জলে ভাসা পদ্ম? ছুঁতে কি পারবে আকাশ নীলিমায় ম্রিয়মান আলোকচ্ছটাকে?
[লেখাটি মায়ের সত্য ঘটনা অবলম্বনে লিখিত] clomid over the counter
‘মা’ সম্পর্ক হুমায়ুন আজাদ কি বলেছেন দেখা যাক zovirax vs. valtrex vs. famvir
আমাদের মাকে আমরা বলতাম তুমি, বাবাকে আপনি।
আমাদের মা গরিব প্রজার মত দাঁড়াতো বাবার সামনে,
কথা বলতে গিয়ে কখনোই কথা শেষ ক’রে উঠতে পারতোনা।
আমাদের মাকে বাবার সামনে এমন তুচ্ছ দেখাতো যে
মাকে আপনি বলার কথা আমাদের কোনোদিন মনেই হয়নি।
আমাদের মা আমাদের থেকে বড় ছিলো, কিন্তু ছিলো আমাদের সমান।
আমাদের মা ছিলো আমাদের শ্রেনীর, আমাদের বর্ণের, আমাদের গোত্রের।
বাবা ছিলেন অনেকটা আল্লার মতো, তার জ্যোতি দেখলে আমরা সেজদা দিতাম
বাবা ছিলেন অনেকটা সিংহের মতো, তার গর্জনে আমরা কাঁপতে থাকতাম
বাবা ছিলেন অনেকটা আড়িয়াল বিলের প্রচন্ড চিলের মতো, তার ছায়া দেখলেই
মুরগির বাচ্চার মতো আমরা মায়ের ডানার নিচে লুকিয়ে পড়তাম।
ছায়া সরে গেলে আবার বের হয়ে আকাশ দেখতাম।
আমাদের মা ছিলো অশ্রুবিন্দু-দিনরাত টলমল করতো
আমাদের মা ছিলো বনফুলের পাপড়ি;-সারাদিন ঝরে ঝরে পড়তো,
আমাদের মা ছিলো ধানখেত-সোনা হয়ে দিকে দিকে বিছিয়ে থাকতো।
আমাদের মা ছিলো দুধভাত-তিন বেলা আমাদের পাতে ঘন হয়ে থাকতো।
আমাদের মা ছিলো ছোট্ট পুকুর-আমরা তাতে দিনরাত সাঁতার কাটতাম।
আমাদের মার কোনো ব্যক্তিগত জীবন ছিলো কিনা আমরা জানি না।
আমাদের মাকে আমি কখনো বাবার বাহুতে দেখি নি।
আমি জানি না মাকে জড়িয়ে ধরে বাবা কখনো চুমু খেয়েছেন কি না
চুমু খেলে মার ঠোঁট ওরকম শুকনো থাকতো না।
আমরা ছোট ছিলাম, কিন্তু বছর বছর আমরা বড় হতে থাকি,
আমাদের মা বড় ছিলো, কিন্তু বছর বছর মা ছোটো হতে থাকে।
ষষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ার সময়ও আমি ভয় পেয়ে মাকে জড়িয়ে ধরতাম।
সপ্তম শ্রেনীতে ওঠার পর ভয় পেয়ে মা একদিন আমাকে জড়িয়ে ধরে।
আমাদের মা দিন দিন ছোটো হতে থাকে
আমাদের মা দিন দিন ভয় পেতে থাকে।
আমাদের মা আর বনফুলের পাপড়ি নয়, সারাদিন ঝরে ঝরে পড়েনা
আমাদের মা আর ধানখেত নয়, সোনা হয়ে বিছিয়ে থাকে না
আমাদের মা আর দুধভাত নয়, আমরা আর দুধভাত পছন্দ করিনা
আমাদের মা আর ছোট্ট পুকুর নয়, পুকুরে সাঁতার কাটতে আমরা কবে ভুলে গেছি।
কিন্তু আমাদের মা আজো অশ্রুবিন্দু, গ্রাম থেকে নগর পর্যন্ত
আমাদের মা আজো টলমল করে।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
side effects of drinking alcohol on accutaneপঞ্চায়েত – এডমিন দৃষ্টি দেবেন কি?
সব প্যারা/অনুচ্ছেদ একাকার হয়েছে এ লেখাটিতেও। এ ব্যাপারে জরুরী ভিত্তিতে “পঞ্চায়েতের” হস্তক্ষেপ কামনা করছি। কারণ বার বার হওয়াতে পাঠক এবং লেখক দু গ্রুপই বিরক্ত। পাঠ আগ্রহ হারাচ্ছে।
চাতক বলছেনঃ
zithromax azithromycin 250 mgলিখাটা তো ভাল লাগল কিন্তু এরাম হইয়া গেল কেন? :জয় গুরু: :জয় গুরু: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি:
:কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?:
পৃথিবীর সকল মায়ের জন্য ভালোবাসা :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন:
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
আরে দাদা যত পোস্ট দেই, সব প্যারা মুছে একাকার হয়ে যায়। এডমিনদের কয়েকবার ম্যাসেজ দিয়েও তাদের ঘুম ভাঙাতে পারছি না।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ acquistare viagra in internet
অসাধারণ একটি লেখার জন্য আপনাকে ফুলেল শুভেচ্ছা!
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
ধন্যবাদ দাদা
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
মা, তোমাকে বলতে পারিনা।
অনেক ভালোবাসি তোমাকে।
ভালো লিখেছেন ভাই।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
সকল মায়ের জন্য ভালবাসা
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ all possible side effects of prednisone
doctus viagraমা নিয়ে অসাধারণ একটি লিখা ।ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনার সংগ্রামী মায়ের দীর্ঘায়ু কামনা করি ।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
শাহিন মা বেচে নেই। তবুও আপনার কামনার জন্যে কৃতজ্ঞ ভাইয়া
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
ওহ । স্যরি ভাইজান ।
উনার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি ।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
শাহিনের জন্য অনেক ভালবাসা।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
এই জন্যেই হুমায়ুন আজাদ স্যার বলতেন “পুরুষতান্ত্রিক সমাজের সবচে বড় শহীদের নাম ‘মা’”
চমৎকার একটা পোস্ট প্রাগৈতিহাসিক-দা!!! ভাল লাগল…
:-bd :-bd :-bd :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
অনেক ধন্যবাদ তারিক লিংকনকে। এটা ভেবে আমি পুলকিত যে এ ভোগবাদি বাঙালি সমাজেও আমার মত কোটি মা ভক্ত পেয়ে সত্যই আমি আপ্লুত। venta de cialis en lima peru
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
সুন্দর পোস্ট।
মস্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
মায়ের তুলনাহীন ভালবাসা চমৎকারভাবে উপস্থাপনের জন্য ধন্যবাদ