২০১৫ সাল হতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পাঠ্যসূচীতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নামে সম্পূর্ণ নতুন একটি বিষয় অন্তর্ভূক্ত করা হোক
387
বার পঠিত১. দ্বিতীয় থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত (প্রয়োজনে দ্বাদশ) “আমাদের মুক্তিযুদ্ধ” নামে একটি নতুন বিষয় অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।
২. মুক্তিযুদ্ধে শিশু কিশোরদের ভূমিকা নিয়ে মাধ্যমিক স্তরে আলাদা অধ্যায় থাকবে।
৩. শ্রেণিভেদে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব এবং বেঁচে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয়, বেঁচে না থাকলে তাঁদের জীবিত বংশধরদের পরিচয় (যারা স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে পরে যোগ দিয়েছে, তারা ছাড়া) উল্লেখ করে রচনা থাকতে পারে। এতে করে চেনা জানা লোকদের মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত জেনে একে দূরের কোনো অলৌকিক কাহিনী বলে মনে হবে না এখনকার বাচ্চাদের। ramipril and hydrochlorothiazide capsules
৪. রাজাকার, আল বদর, আল শামস ইত্যাদি বাহিনীর স্বরূপ, তাদের উৎপত্তি ও বর্তমান অবস্থান নিয়ে মাধ্যমিক লেভেলে আলাদা অধ্যায় থাকবে।
৫. কি উদ্দেশ্য সামনে নিয়ে যোদ্ধারা ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন সেদিন তার বিস্তারিত বর্ণনা থাকতে হবে। আজকাল অনেক ঠগ-শো জীবীদের বলতে শুনি মুক্তিযোদ্ধাগণ সেদিন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য নাকি অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন! অথচ বঙ্গবন্ধু তাঁর বিভিন্ন ভাষণে সুস্পষ্টভাবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল উদ্দেশ্য হিসেবে ৪ টি বিষয়কে সামনে তুলে এনেছেন- বাঙালী জাতীয়তাবাদ, অসাম্প্রদায়িকতা, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র। এসব ব্যাপারে তৎকালীন ও সমকালীন প্রেক্ষাপটে বিশদ আলোচনা থাকবে।
৬. স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে যে রক্ষা করা কঠিন, স্বাধীনতা পরবর্তী ৪২ বছরে বারংবার যে পরাজিত শকুনেরা আমাদের জাতীয় পতাকা খামচে ধরতে চেয়েছে এবং সুযোগ পেলে যে আবারো ধরবে- সে ব্যাপারে সজাগমূলক রচনা।
৭. কারা স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি এবং কেন- এসব জিজ্ঞাসার জবাব থাকবে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে কে, কেন পুনর্জন্ম দিয়েছে তার বর্ণনা থাকবে।
৮. সর্বোপরি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।
বাংলার কৃষ্টি-কালচার বরাবরই বৈচিত্র্যময়। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালীর প্রতিটা আন্দোলন বাঙালিত্বের মুকুটে এক একটা পালক সন্নিবেশ করেছে। অথচ আমাদের আশপাশের অনেককেই দেখি আমাদের সেসব আন্দোলন, কৃষ্টি-কালচারের সঠিক ইতিহাসের ব্যাপারে উদাসীন কিংবা ভুলভাল ইতিহাস নিয়ে কচলাকচলি করছে।
আমাদের কৃষ্টি-কালচারগুলোর মধ্যে আছে নবান্ন, বর্ষবরণ, হালখাতা প্রভৃতি। তাছাড়া আদিবাসীদের বৈচিত্র্যময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান তো রয়েছেই।
আমাদের আছে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে উৎসবে একীভূত হয়ে যাওয়ার হাজার বছরের ইতিহাস। হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খৃষ্টান এখানে শত বছর ব্যাপী একই সমাজে বিচরণ করে আসছে।
অথচ দিন দিন আমাদের মধ্যকার সে অসাম্প্রদায়িক বন্ধন ক্রমশই আলগা হয়ে যাচ্ছে। যার কারণে বাড়ছে সামাজিক অশান্তি। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী কয়েক মাসের সহিংসতার পর বলতে বাধ্য হচ্ছি অসাম্প্রদায়িকতা এখানে মুখ থুবড়ে পড়লো বলে। কেবল রোড মার্চ কিংবা জনসভা করে এ অসাম্প্রদায়িকতা স্থায়ীভাবে ফিরিয়ে আনা কল্পনাবিলাস মাত্র।
আর এভাবে চলতে থাকলে আমাদের আগামী প্রজন্ম এতোটাই বিগড়ে যেতে পারে যেখানে অসাম্প্রদায়িকতা কেবল প্রমিত বাংলা অভিধানেই রয়ে যাবে। আমাদের আগামী প্রজন্মকে ছাগুত্বের হাত থেকে রক্ষা করতে শিশু বয়স থেকেই মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তাদের মাথায় প্রবিষ্ট করানোর বিকল্প রাস্তা নাই।
আমাদের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পাঠ্যতালিকায় আমাদের কৃষ্টি-কালচার ও মুক্তিযুদ্ধের যেটুকু ইতিহাস আছে সেটা আমাদের সামগ্রিক ইতিহাসের তুলনায় একেবারেই অপ্রতুল। pregnant 4th cycle clomid
তাই আসুন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিকট আবেদন জানাই যেনো আগামী বছরের পাঠ্যসূচীতেই আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নামে নতুন একটি বিষয় সংযুক্ত করা হয়।
এ লক্ষ্যে আসুন একত্রিত হই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেয়া, বাঙালিত্বের শেকড়ে ফিরে যাওয়া ব্যতিরেকে সোনার বাংলা বিনির্মান সম্ভব নয়।
সবাইকে অনলাইনে এ দাবীকে ছড়িয়ে দেয়া ও বন্ধুদের এ সংক্রান্ত ইভেন্টে যোগদানের আমণ্ত্রণ জানানোর জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। price comparison cialis levitra viagra
ইভেন্ট সম্পর্কিত জিজ্ঞাস্যঃ
তারপরেও প্রশ্ন আসতে পারে ইভেন্টটির যৌক্তিকতার ব্যাপারে। হ্যাঁ, গঠনমূলক যে কোন প্রশ্নের অবতারণা আমরা আনন্দচিত্তে গ্রহণ করব। উদাহরণস্বরূপ-
১) বাংলা ১ম পত্রের সিলেবাসের সহপাঠ অংশে শ্রদ্ধাস্পদ জাহানারা ইমাম, হুমায়ূন আজাদ স্যার, জাফর ইকবাল স্যার সহ আরো অনেকের রচনাই ইতোমধ্যে ইনক্লুড করা হয়েছে।
=> আসলে বাংলা সিলেবাস গল্প-কবিতা-প্রবন্ধ-প্রহসন দিয়ে এতটাই ঠাসা যে কোনটা রেখে কোনটা বাদ দেয়া হবে এমন একটা সমস্যার সৃষ্টি হয়। নজরুল, রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিম-জীবনানন্দ… লিস্টটা অনেক লম্বা। এখানে নতুন রচনা ঢুকাইতে গেলে আরো অনেক প্রয়োজনীয় রচনা বাদ দিতে হয়। কারণ সিলেবাসের ব্যপ্তি সীমিত। তাছাড়া আমাদের ৫০% ছাত্রের কমনোফোবিয়া আছে। এরা হয়তো অনেক রচনা ছুয়েঁও দেখে না।
২) বিষয় এমনিতেই ১২ টা আরেকটা বিষয় কিভাবে সংযুক্ত করবে???? নম্বরপত্র ই বা কিভাব হবে??? এইটা কি অপশনাল হবে???
=> যদি পূর্ণ নম্বর দিয়ে নতুন বিষয় আনতে খুব বেশি সমস্যা হয় তাহলে কৃষি/ গার্হস্থ/ কম্পিউটার= ৫০ নম্বর, মুক্তিযুদ্ধ= ৫০ নস্বর- এরকম হতে পারে।
আমি জোর দিচ্ছি যেন আর ১০টা মূল বিষয়ের মতো “মুক্তিযুদ্ধ” একটা বিষয় হয়। তাহলে সেটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণে অনেকটা ফলপ্রসূ হবে। এমনটা হলে বাংলা বইয়ে শুধু বাংলা সাহিত্য নিয়েই আলোকপাত করা যাবে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধের রচনার জন্য জায়গা ছাড়তে হবে না। কারণ এভাবে জায়গা ছাড়তে গেলে আবার বাংলা সাহিত্যের অনেক মানিক-রতন তাদের জায়গা হারাবে।
আমাদের লক্ষ্যঃ
আমাদের মূল লক্ষ্য হলো সমগ্র নাগরিকের জাতীয় সংহতির প্রয়োজনে জাতীয় সঠিক ইতিহাস তথা ‘থিওরি অব বাংলাদেশ’ (কী, কেন, কবে, কোথায়, কে, কিভাবে, কি প্রশ্নহীন তাগিদ) অাবশ্যিকভাবে জানা, বোঝা ও মানা জরুরী। সেটি ইতিহাসের একটি খন্ড বা বিভাগ আকারে মাধ্যমিকের আবশ্যিক বিষয় হিসেবে সকল বিভাগের ছাত্ররা পড়বে। বর্ণনাগুলির ফোকাস ইতিহাসের ধারাবিবরনী না হয়ে বরং কনসেপচুয়াল দিকগুলি যতটা সম্ভব সহজভাবে তুলে ধরতে হবে। গাদি গাদি সন তারিখ শাসক ইত্যাদির আড়ালে লস্ট হয়ে গেলে চলবে না। কি কি কনসেপ্ট জানা ও বোঝা জরুরী? কয়েকটা জটিল প্রশ্নের উত্তর যাতে সবাই দিতে পারে, যেগুলি হতে পারে:
ক) বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও জাতীয়তাবোধ কী? কেন ১৯৫২ সালেই বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও বোধের জন্ম হলো? এর আগে কেন ছিলো না? খুব পরিষ্কার বর্ননা থাকবে যে, ১৯৪৮ সাল থেকেই এই পুর্ব বাংলার মানুষ চাক্ষুষ বুঝলো যে, আমাদের বিশেষ আত্মপরিচয় বাঙালী- যার ভালো মন্দের সাথে অন্য কোনো জাতির কোনো বাস্তবিক সংযোগ নাই এবং আমাদের সবাই একই নৌকার যাত্রী। বুঝতে শিখলাম, নৌকাটার সীমা কতটুকু! অন্য সকল টাই (ধর্ম, এথনিসিটি) হলো সাবসিডিয়ারী আমাদের জন্য। মুলত পশ্চিম পাকিস্হানের রেসিস্ট আচরণই আমাদের ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের ভ্রান্তি থেকে জাগিয়ে তোলে। আমরা বুঝলাম, ‘আমরা’ মানে কারা?
খ) কিভাবে বাঙালী জাতীয়তাবাদ ধারনা একটি ভাষা ও সংস্কৃতিভিত্তিক চেতনা যা পরিষ্কারভাবে যে কোনো সাম্প্রদায়িকতার বেড়াজাল থেকে মুক্ত থেকে একটি আঞ্চলিক চেতনার সৃস্টি করে।
গ) কিভাবে এই ভাষা ও সংস্কৃতিভিত্তিক, আঞ্চলিক চেতনা একটি অর্থনৈতিক বৈষম্যহীন, শোষনহীন সমাজতান্ত্রিক চেতনায় উন্নীত হয়।
ঘ) কিভাবে তা একটি মিলিটারী শাসনকে চ্যালেন্জ করে গণতান্ত্রিক চেতনায় শানিত হয়।
ঙ) কিভাবে ও কেন বাঙালী জাতীয়তাবাদ একটি রাজনৈতিক চেতনায় রূপান্তরিত হলো যার প্রকাশ প্রথমে ছয় দফা, তারপর স্বাধীকার ও সবশেষে স্বাধীনতা আন্দোলনে।
চ) কিভাবে মুক্তিযুদ্ধে অগণিত আত্মত্যাগ, সাহসিকতা, দেশপ্রেম, মেধা, বীরত্বে একটি জাতীয় ঐক্যের প্রচেষ্টায় বিজয় লাভের মধ্য দিয়ে একটি সফল জাতি রাষ্ট্রের পরিনতি লাভ করলো।
এ ব্যাপারে যে কোনো দিক -নির্দেশনা ও গঠনমূলক মন্তব্য আশা করছি…
সবাইকে ধন্যবাদ…
ইভেন্ট লিংকঃ https://www.facebook.com/events/262456673919980?_ft_
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হ্যাঁ মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে তরুণ প্রজন্মকে জানাতে হবে তবে ভাই লেবু বেশি কচলালে তিতা লাগে। আমাদের হতে হবে কৌশলী, কৌশলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তাদের বলতে হবে যাতে তারা বিরক্ত না হয়।
এখনকার সমাজ বই যেটা ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ সেটায় এতবার মুক্তিযুদ্ধের কথা এনেছে আর একই ভাবে লিখেছে যে ছাত্র রা বিরক্ত হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে ইতিহাস এ একটা কি দুইটি চাপ্টার দেয়া যায়। বাংলা ১ম পত্রে গল্প দেয়া যায়। অল্প হোক অল্প অল্প করেই শিখুক তারা। বই থেকে একটু শিখলে বাইরে থেকে আরও শিখবে……
অতিমাত্রায় মুক্তিযুদ্ধ তুলে ধরার পক্ষে আমি নই এতে হিতে বিপরীত হবে।
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
অল্প করে তো আছেই| কিন্তু তাতে করে কি ছাগু উতপাদন কমছে??
আর সাহিত্যের মধ্যে ইতিহাস ঢুকিয়ে সাহিত্যের স্পেসটুকু অল্প করার পক্ষে আমি নই
হিতে বিপরীত হওয়ার ব্যাপারটা ক্লিয়ার করবেন কি?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
মিঃ জয়,
আমাদের নিন্দুকেরা কেবল মুক্তিযুদ্ধ আর প্রগতিশীলতার লেবু বেশী চিপলেই তিতা পায় কই কখনও ধর্মীয় ব্যাপার স্যাপার অতি টিপায় তেতো হতে দেখিনি তো!! ক্যম্নে কি?
যাহোক “ঋতানৃত তূর্য্য” ভাই আপনার প্রস্তাব আমার পছন্দ হইছে। এমন একটা প্রস্তাব কর্তৃপক্ষের নজরে আনতে পারলেই হয়। ভাল লেগেছে :-bd :-bd :-bd :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
আসলেই তো! ক্যাস্নে কী??
আপনাকেও ধন্যবাদ তারিক লিংকন ভাই চমৎকার মন্তব্রের জন্য। ভাল থাকুন।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
funny viagra storiesমন্তব্যটা কেমন যেন হয়ে গেল না!!!
ভাই আমরা কেন পড়াব যাতে তাড়া শিখতে পারে, কিন্তু আমি দেখেছি আমার ছাত্র যে কিনা আগে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে খুব শ্রদ্ধাশীল ছিল সে বলে এত কেন মুক্তিযুদ্ধ
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
কেমন হলো ভাইজান??
মুক্তিযুদ্ধকে যে ধারণ করে তার কাছে যতবার মুক্তিযুদ্ধের কথা বলা হোক না্ কেন- সে গর্বিতই হবে, বিরক্ত নয়… viagra type medicine in india
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
সহমত ।
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
ধন্যবাদ…
জন কার্টার বলছেনঃ
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক
পাঠ্যসূচীতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ
নামে সম্পূর্ণ নতুন একটি বিষয় অন্তর্ভূক্ত
করার জোর দাবি জানচ্ছি …… cuanto dura la regla despues de un aborto con cytotec
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
অসংখ্য ধন্যবাদ…
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
খুবই চমৎকার একটা উদ্যোগ। পুরোপুরি সহমত পোষণ করছি… :-bd
আর সভ্যতায় আপনাকে স্বাগতম… :চলেন চা খাই: :চলেন চা খাই:
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ prednisolone dosing chart
উত্সাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ ventolin spray precio mexico
আইসা পড়লাম আরকি…
চাতক বলছেনঃ
:প্লিজ, টেল মি মোর: :প্লিজ, টেল মি মোর: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: acheter viagra pharmacie en france
অংকুর বলছেনঃ
আপনার প্রস্তাবটা বিবেচনাযোগ্য এবং অত্যন্ত জরুরি